সব কিছু
facebook channelkhulna.tv
খুলনা বৃহস্পতিবার , ৬ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ২১শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
জীবনসংগ্রামে সফল এক সাহসি নারী বেগম রাজিয়া নাসের | চ্যানেল খুলনা

জীবনসংগ্রামে সফল এক সাহসি নারী বেগম রাজিয়া নাসের

আজ ১৬ ই নভেম্বর, বেগম রাজিয়া নাসের ডলির প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী। বঙ্গবন্ধুর ছোট ভাই বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ শেখ আবু নাসের এর সহধর্মিনী বেগম রাজিয়া নাসের ডলি ২০২০ সালের ১৬ ই নভেম্বর ঢাকার এভার কেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ৮৬ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন। রাজিয়া নাসের এর জন্ম ১৯৩৪ সালে পাবনা শহরে। পিতা পাবনার ধনাঢ্য ব্যবসায়ী হেরাজ বিশ্বাস। পাবনার ঐতিহ্যবাহী হেরাজ ম্যানসনের মালিক হেরাজ বিশ্বাস ব্যবসায়ীক কারনে খুলনায় পাড়ি জমান এবং খুলনাতেই স্থায়ী হন। ফলে কন্যা রাজিয়া নাসেরের পড়াশোনা ও বেড়ে ওঠা খুলনা শহরে। অতি সুদর্শনা ও বুদ্ধিমতি রাজিয়া নাসের লেখাপড়ার পাশাপাশি বেশ সংস্কৃতমনা ছিলেন। ১৯৫৭ সালে বঙ্গবন্ধুর ছোট ভাই শেখ আবু নাসেরের সাথে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন বেগম রাজিয়া নাসের ডলি। খুলনায় বসবাসকারী বঙ্গবন্ধুর ছোট ভাই শেখ আবু নাসের ছিলেন একজন স্বনামধন্য ঠিকাদার। শেখ আবু নাসের ব্যবসার সাথে জড়িত ছিলেন অনেক অল্প বয়স থেকেই। ১৯৪৮ সালে বঙ্গবন্ধু ভাষা আন্দোলন করতে গিয়ে যখন গ্রেফতার হন, তখনকার গোয়েন্দা নথিতেই দেখা যায় শেখ আবু নাসের বঙ্গবন্ধুর একমাত্র ছোট ভাই যার পেশা ব্যবসা। গোয়েন্দা নথি অনুসারে তিনি তখন দশম শ্রেণির ছাত্র।

রাজনৈতিক পরিবারে বিয়ে হওয়ার কারনে জীবনে অনেক চড়াই উৎরাই পার করতে হয়েছে বেগম রাজিয়া নাসেরকে। ১৯৭১ সালের ২৬ শে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করার অপরাধে বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী কর্তৃক গ্রেফতারের পর বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব ছেলে-মেয়েদের নিয়ে উদ্বেগ, উৎকন্ঠা আর চরম নিরাপত্তাহীনতায় দিন কাটাচ্ছিলেন। এমনি সময়ে বঙ্গবন্ধুর পুত্র শেখ জামাল বাড়ি থেকে পালিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। শেখ জামালকে খুঁজতে থাকা পাক হানাদার বাহিনী ১৯ শে মে টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে হানা দেয়। শেখ জামালকে না পেয়ে ক্ষোভের আগুনে পুড়তে থাকা হানাদার বাহিনী টুঙ্গিপাড়াস্থ বঙ্গবন্ধু ও শেখ আবু নাসেরের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করে। এ সময় জীবন বাঁচাতে ঢেঁকিঘরে আশ্রয় নেওয়া বেগম রাজিয়া নাসের শিশুপুত্র শেখ জালাল উদ্দিন রুবেলকে ফিডারে দুধ খাওয়াচ্ছিলেন। বর্বর হানাদার বাহিনী ঢেঁকিঘরে ঢুকে ফিডার কেড়ে নিয়ে ছুঁড়ে ফেলে এবং ঢেঁকিঘরেও আগুন লাগিয়ে দেয়। সন্তানদের নিয়ে কোনরকমে প্রাণ বাঁচান তিনি। স্বামী শেখ আবু নাসের ছিলেন একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে অল্প সময়ের মধ্যে তিনি ভারতে গিয়ে মুক্তিযুদ্ধের প্রশিক্ষণ নিয়ে দেশে ফিরে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। তখন শেখ আবু নাসের এবং রাজিয়া নাসেরের পুত্র এবং কন্যা সকলেই অপ্রাপ্ত বয়স্ক ছিলেন। ফলে মুক্তিযুদ্ধকালীন দীর্ঘ ৯ মাস স্বামী শেখ আবু নাসেরের অনুপস্থিতিতে তাকে অনেক কষ্ট এবং ত্যাগ স্বীকার করতে হয়েছে।

১৫ ই আগস্ট রাতে বাংলাদেশের স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তি দেশীয় ও আন্তর্জাতিক চক্রান্তের অংশ হিসেবে বঙ্গবন্ধুকে স্বপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করে। দেশবিরোধী খুনীচক্র বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র ১১ বছরের শিশু শেখ রাসেল এবং পঙ্গু মুক্তিযোদ্ধা বঙ্গবন্ধুর একমাত্র কনিষ্ঠ ভ্রাতা শেখ আবু নাসেরকেও হত্যা করে। ভোর রাতে ঘটা ইতিহাসের এই নৃশংসতম হত্যাযজ্ঞের ঘটনা বেগম রাজিয়া নাসের সকালে জানতে পারেন টেলিফোন বাজার শব্দে ঘুম ভাঙার পর। তখন তার হৃদয়ের রক্তক্ষরণ বন্ধ করার মত, তাকে সান্ত্বনা দেওয়ার মত কেউ ছিলেন না পাশে। ১৯৫৭ সাল থেকে বঙ্গবন্ধু পরিবারের সাথে তার সার্বক্ষণিক পথচলা। তিনি নিজ চোখে দেখেছেন বঙ্গবন্ধু বাঙালীর স্বাধীকার ও স্বাধীনতার জন্য কত আত্মত্যাগ করেছেন। বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে বঙ্গবন্ধু দীর্ঘ প্রায় ১৩ বছর জেলে কাটিয়েছেন। বঙ্গবন্ধুর জেল জীবনের অধিকাংশ সময় তিনি প্রত্যক্ষ করেছেন খুব কাছ থেকে।

বাঙালীর অধিকার আদায়ের জন্য, আজন্ম লালিত একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য বঙ্গবন্ধু টানা প্রায় সাড়ে ৯ মাস পাকিস্তানের কারাগারে নির্মম নির্যাতন সহ্য করেছেন, দু দু’বার ফাঁসির মঞ্চে গিয়েছেন। তাকে কোন বাঙালী হত্যা করতে পারে এমনটি বিশ্বাস করতে পারছিলেন না বেগম রাজিয়া নাসের। এমনি সময় দৌড়াতে দৌড়াতে মামা শেখ আবু নাসেরের বাসায় আসেন বঙ্গবন্ধুর ভাগ্নে খুলনার বয়রায় বসবাসকারী ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী। তার কাছ থেকে ইতিহাসের এই নির্মম, নিষ্ঠুর হত্যাকান্ডের কথা শুনলেন আরেকবার। তার বাসায় থাকা এক ভাই সহ ঢাকার ঘটনা জানাতে ছুটে আসা অন্য ভাইদের মুখে একই খবর শোনার পর যেন মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ল বেগম রাজিয়া নাসেরের। কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়লেন তিনি। শোকে মুহ্যমান বেগম রাজিয়া নাসের বঙ্গবন্ধু, আব্দুর রব সেরনিয়াবাত এবং শেখ ফজলুল হক মনির বাসায় টেলিফোন করতে লাগলেন। টেলিফোন ধরলেন না কেউ। শোকে মূহ্যমান বেগম রাজিয়া নাসেরকে ভাইয়েরা নিয়ে গেলেন তার বাবার বাসায়।

স্বামী হারানোর শোক, আতঙ্ক আর চরম নিরাপত্তাহীনতায় অস্থির সময় কাটতে থাকা রাজিয়া নাসের শুনতে পেলেন ১৬ ই আগষ্ট সকালে বঙ্গবন্ধুর লাশ টুঙ্গিপাড়ায় আনা হচ্ছে দাফনের জন্য। ভেবেছিলেন স্বামী শেখ আবু নাসেরের লাশও হয়ত আনা হবে। স্বামীর লাশ একনজর দেখা এবং দাফনে অংশগ্রহণ করার জন্য ৭ মাসের অন্তঃস্বত্ত্বা বেগম রাজিয়া নাসের নাবালক সন্তানদের নিয়ে লঞ্চে করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে গিয়েছিলেন টুঙ্গিপাড়ায়। বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব, শিশু শেখ রাসেল, শেখ কামালের নববিবাহিতা স্ত্রী সুলতানা কামাল, শেখ জামালের নববিবাহিতা স্ত্রী রোজি জামাল এবং শেখ ফজলুল হক মনির অন্তঃস্বত্ত্বা স্ত্রী আরজু মনির খুন হওয়ার সংবাদ শোনার পরও তিনি মৃত্যুঝুঁকি মাথায় নিয়ে গিয়েছিলেন সেখানে। তিনি জানতেন পরিবারের অন্য সদস্যদের মত তারও একই পরিণতি হতে পারে! টুঙ্গিপাড়ায় গেলেও খুনীচক্রের বাধায় বেগম রাজিয়া নাসেরের লঞ্চ ঘাটে ভিড়তে পারেনি। ক্রন্দনরত অবস্থায় চোখের পানি ফেলতে ফেলতে তাকে আবার ফিরে আসতে হয়েছিল খুলনার শেরে বাংলা রোডের বাসায়। নিজের বাসায় ও ঢুকতে পারেননি বেগম রাজিয়া নাসের। কারন ততক্ষণে বঙ্গবন্ধু হত্যা পরবর্তী গঠিত খুনীদের পৃষ্ঠপোষক অবৈধ সরকার শেখ আবু নাসেরের বাড়ি সিলগালা করে দিয়েছে। যেন এক কঠিন পরীক্ষার মুখোমুখি তিনি।
চলে যান বাবা হেরাজ বিশ্বাসের বাড়িতে। কিন্তু সেখানেও বেশিদিন থাকতে পারেন নি অবৈধ সরকারের বাধায়। এক পর্যায়ে বাধ্য হয়ে চলে যেতে হয়েছে পাবনায় দাদার বাড়িতে। সেখানেও সন্তানদের স্কুলে ভর্তি করতে গিয়ে বাধার সম্মুখীন হন বেগম রাজিয়া নাসের। ৭৫’র ১৫ ই আগস্ট স্বামী হারানোর পর এভাবে বারবার তাকে জীবনসংগ্রামে অবতীর্ণ হতে হয়েছে। তবে সকল প্রতিকূলতা আর বাধা অতিক্রম করেছেন ধৈর্য, সাহস আর দৃঢ়তা দিয়ে।

বাবা হেরাজ বিশ্বাসের পরিবার ছিল পাবনা অঞ্চলে মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক পরিবার। চাচাতো ভাই ফজলুল হক মন্টু ছিলেন পাবনা জেলা মুজিব বাহিনীর ডেপুটি কমান্ডার, সদর উপজেলা মুজিব বাহিনীর কমান্ডার। ফলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী ঐ সরকারের দ্বারা হেরাজ বিশ্বাসের পরিবারকেও অনেক জুলুম, নিপীড়ন ও নির্যাতনের শিকার হতে হয়। বেগম রাজিয়া নাসেরের জ্যেষ্ঠপুত্র বাগেরহাট-১ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য জননেতা শেখ হেলাল উদ্দীন ছিলেন তখন ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজের দশম শ্রেণীর মেধাবী ছাত্র। খুনীচক্রের একটি দল সেখানে গিয়ে শেখ হেলালকেও উঠিয়ে এনে হত্যা করার চেষ্টা করেন। কিন্তু ক্যাডেট কলেজের প্রিন্সিপ্যালের দৃঢ়তায় সেদিন শেখ হেলাল প্রাণে বেঁচে যান। এভাবে একের পর এক বৈরী পরিবেশ মোকাবিলা করেই বেগম রাজিয়া নাসের তার সন্তানদের প্রতিষ্ঠিত করেছেন।

সরকারের নির্দেশে শেখ আবু নাসেরের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয় এবং সকল ব্যবসা বাণিজ্য বন্ধ করে দেওয়া হয়। ফলে নিদারুণ অর্থ কষ্ট ও একসময় ভোগ করতে হয়েছে বেগম রাজিয়া নাসেরকে। ১৯৮১ সালের ৩০ মে সামরিক শাসক জেনারেল জিয়াউর রহমান সামরিক অভ্যুত্থানে নিহত হলে রাষ্ট্রপতি হন বিচারপতি আব্দুস সাত্তার। সাত্তার সরকার রাষ্ট্রক্ষমতায় আসীন হওয়ার পর শহীদ শেখ আবু নাসেরের বাড়ির সিলগালা খুলে দেন। এ সময় জীবন সংগ্রামী রাজিয়া নাসের সন্তানদের ভবিষ্যতের কথা ভেবে তাদের লেখাপড়ার কথা চিন্তা করে পাবনা থেকে খুুলনায় ফিরে আসেন। খুলনায় এসে মেয়ে শেখ তাহমিনা মীনা এবং মেজ ছেলে শেখ সালাউদ্দীন জুয়েল (বর্তমান মাননীয় সংসদ সদস্য খুলনা-২) কে স্কুলে ভর্তি করলেও সরকারের নির্দেশে পরবর্তীতে স্কুল কর্তৃপক্ষ তাদের ভর্তি বাতিল করে এবং স্কুল থেকে তাদের নাম পর্যন্ত কেটে দেওয়া হয়। যে পরিবারের নেতৃত্বে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়, সে পরিবারের সদস্যদের মৌলিক অধিকার শিক্ষা থেকে ও বঞ্চিত করা হয়েছে। বাড়ি সিলগালা করে রাখা হয়েছে বছরের পর বছর। ন্যূনতম মৌলিক মানবাধিকার থেকে বঞ্চিত ছিল বাঙালির হাজার বছরের লালিত স্বপ্নের স্বাধীন ভূখন্ড উপহার দেওয়া ‘শেখ পরিবার’। বেগম রাজিয়া নাসের এতকিছুর পরেও ভেঙে পড়েন নি। সকল বাঁধা আর প্রতিকূলতাকে অতিক্রম করেছেন ধৈর্য আর সাহসের সম্মিলন ঘটিয়ে। শুধু সংসার আর ছেলে-মেয়ে নয়, খুলনা এবং বাগেরহাট অঞ্চলে আওয়ামীলীগের ঐক্য ধরে রাখা এবং এই অঞ্চলের আওয়ামীলীগ নেতাদের ডেকে নিয়ে দলকে সংগঠিত এবং শক্তিশালী করতে বিভিন্ন সময় দিকনির্দেশনা এবং পরামর্শ দিতেন এই সংগ্রামী মহিয়সী নারী।

খুলনা মহানগর আওয়ামীলীগের সফল সভাপতি, খুলনা সিটি কর্পোরেশনের মাননীয় মেয়র জননেতা তালুকদার আব্দুল খালেক এবং কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জননেতা এস এম কামাল হোসেন গতবছর বেগম রাজিয়া নাসের স্মরণে খুলনা মহানগর আওয়ামীলীগ আয়োজিত শোকসভা ও দোয়া মাহফিলে এই মহিয়সী নারী সম্পর্কে স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে আওয়ামীলীগের দূর্দিনে তার অনবদ্য ভূমিকার কথা স্মরণ করেন। ৮১ সালের সম্মেলনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সভাপতি নির্বাচিত হওয়ার পর বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা ১৭ই মে অবৈধ সামরিক শাসকের রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে দেশে ফিরে আসেন। সেই থেকে পিতা, মাতা, ভাই, চাচা এবং স্বজন হারানো শেখ হাসিনাকে বেগম রাজিয়া নাসের মাতৃস্নেহে আগলে রাখেন। পাশে থেকে সাহস ও অনুপ্রেরণা যুগিয়েছেন মৃত্যুর আগ পর্যন্ত।

বঙ্গবন্ধুর একমাত্র ছোট ভাই বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ শেখ আবু নাসেরের সহধর্মিনী এবং দক্ষিণবঙ্গের আওয়ামী রাজনীতির যোগ্য অভিভাবক বাগেরহাট-১ আসন থেকে বারবার নির্বাচিত জাতীয় সংসদ সদস্য জননেতা শেখ হেলাল উদ্দীন, খুলনার গণমানুষের প্রিয় সাংসদ শেখ সালাউদ্দীন জুয়েল, খুলনার ছাত্র, যুবসমাজের অভিভাবক বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও বিসিবি পরিচালক শেখ সোহেল উদ্দীন, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী শেখ জালাল উদ্দীন রুবেল, শেখ বেলাল উদ্দীন বাবুর রত্নগর্ভা মাতা এবং বাগেরহাট-২ আসনের জনপ্রিয় সাংসদ শেখ সারহান নাসের তন্ময় এর দাদী ধৈর্য, সাহস ও সংগ্রামের প্রতিচ্ছবি প্রয়াত বেগম রাজিয়া নাসের চাচীর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকীতে তার বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করছি।

লেখকঃ মোঃ নজরুল ইসলাম, কলামিস্ট ও তরুণ আওয়ামীলীগ নেতা, খুলনা।

https://channelkhulna.tv/

খোলামত আরও সংবাদ

‘ছাত্ররা আমার কথা শুনলো না, শুনলো ভুট্টো সাহেবের কথা’

প্রিয় মানুষকে অনুকরণ এবং অনুসরণের মাধ্যমে ভালোবাসার প্রকাশ ঘটে

সহনীয় মূল্যে ইলিশ : মডেল উদ্ভাবন

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী ভিন্ন বাংলাদেশ, ক্রীড়াঙ্গনেও সফলতা

আরেক অর্জন: নিয়ন্ত্রিত হতে যাচ্ছে দ্রব্য মূল্য

পিতার অপমানের দায় কন্যাকেই নিতে হবে

চ্যানেল খুলনা মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন  
DMCA.com Protection Status
সম্পাদক: মো. হাসানুর রহমান তানজির
It’s An Sister Concern of Channel Khulna Media
© ২০১৮ - ২০২৪ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | চ্যানেল খুলনা.বাংলা, channelkhulna.com.bd
যোগাযোগঃ কেডিএ এপ্রোচ রোড (টেক্সটাইল মিল মোড়), নিউ মার্কেট, খুলনা।
প্রধান কার্যালয়ঃ ৫২/১, রোড- ২১৭, খালিশপুর, খুলনা।
ফোন- 09696-408030, 01704-408030, ই-মেইল: channelkhulnatv@gmail.com
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য অধিদফতরে অনলাইন নিউজ পোর্টাল নিবন্ধনের জন্য আবেদিত।