ডুমুরিয়া ( খুলনা) চিংড়ি মাছের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ আমরা অনেকেই জানিনা। তবে চিংড়ি মাছে অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে। আমাদের মাঝে কিছু বির্তক দেখা যায় চিংড়ি মাছ না পোকা নিয়ে। আসলে এটা নিয়ে বির্তকের কিছু নেয়। চিংড়ি কে সাধারণত আমরা সবাই কম বেশি মাছ হিসাবে জানি। চিংড়ি মাছ খেতে অত্যন্ত সুস্বাদু। ছোট চিংড়ি হোক বা বড় চিংড়ি উভয় খেতে সুস্বাদু। এটি বর্তমানে বিভিন্ন ভাবে রান্না করে খাওয়া হয়।
বড় চিংড়ি বিষেশ করে গলদা চিংড়ি বাণিজ্যিক ভাবে চাষ করা হচ্ছে। বাংলাদেশর অর্থনীতিতে এই মাছ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। বাংলাদেশর খুলনার ডুমুরিয়া অঞ্চলে হাজার একর জমিতে ঘের করে চিংড়ি মাছ চাষ করা হচ্ছে।চিংড়ি মাছের পুষ্টিগুণ রয়েছে বিধায় বর্হিবিশ্বে আমাদের দেশ এ মাছ রপ্তানি করচ্ছে। চিংড়ি মাছের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ চিংড়িতে আছে প্রচুর পরিমাণে সেলেনিয়াম যা স্বাস্থ্যের ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি রোধ করে। অর্থাৎ ক্যান্সার প্রতিরোধে চিংড়ি অত্যন্ত কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এতে বোঝা যায় চিংড়ি মাছের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ যথেষ্ট।
চিংড়িতে আছে প্রোটিন ফ্যাট, এবং মিনারেলসের একটি সুষম অনুপাত যা আমাদের শরীরের পক্ষে অত্যন্ত ভাল। প্রোটিন ফ্যাট, এবং মিনারেলস আমাদের সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। নিয়মিত চিংড়ি খেলে এ ভিটামিন গুলোর চাহিদা পূরণ হবে। চিংড়ি মাছের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ হৃৎপিণ্ড ভাল রাখতে সাহায্য করে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড সমৃদ্ধ খাদ্য।ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে এবং এটি লিভারের পক্ষেও ভাল কাজ করে।
প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন-ই পাওয়া যায় চিংড়িতে। ফলে পরিমিত পরিমাণ চিংড়ি নিয়মিত খেলে ত্বক ভাল থাকে এবং ত্বকের ঔজ্জ্বল্য দিন দিন বাড়ে।
ক্যালসিয়ামের উৎস হিসাবে চিংড়িকে ধরা হয়। আর ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাদ্য আমাদের দাঁত ও হাড় গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা করে। অন্যান্য অনেক মাছ এবং মাংসের তুলনায় চিংড়িতে ক্যালোরির পরিমাণ অনেকটা কম আছে। আর যাঁরা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান তাঁরা নিয়মিত চিংড়ি বেশি করে খেলেও ওজন বাড়ার আশঙ্কা কম থাকে।
চিংড়ি মাছ খাওয়া চিংড়ি মাছের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ ভিটামিন বি-১২ পেয়ে থাকি চিংড়িতে । তবে বিশেষ ভিটামিনটি স্মৃতিশক্তি প্রখর রাখতে সাহায্য করে এবং হৃৎপিণ্ড ভাল রাখে।