
এর আগে ফজরের নামাজের পর বিদায়ি বয়ান করেন মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম। বয়ান শেষে সারা দেশ থেকে আগত মুসল্লিদের আমলি হিসাব নেন পীর সাহেব চরমোনাই। চরমোনাই আগত মুরিদদের সবক পরিবর্তন ও নতুন সবক প্রদান করেন। এ ছাড়াও বিগত মাহফিল থেকে এই মাহফিল পর্যন্ত মৃত মুজাহিদদের তালিকা, মাহফিল ও চরমোনাই মাদ্রাসার আয়-ব্যয়ের হিসাব উপস্থাপন করা হয়। এ সময় শায়েখে চরমোনাই ও নায়েবে আমীরুল মুজাহিদীন মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম, সৈয়দ মোসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের প্রেসিডিয়াম সদস্য আল্লামা নুরুল হুদা ফয়েজী, মহাসচিব অধ্যক্ষ মাওঃ ইউনুছ আহমাদ, রাজনৈতিক উপদেষ্টা অধ্যাপক আশরাফ আলী আকন, যুগ্ম মহাসচিব অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, মাওলানা গাজী আতাউর রহমান প্রমুখ নেতা ছাড়াও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, ছাত্র আন্দোলন, যুব আন্দোলন, শ্রমিক আন্দোলন, বাংলাদেশ মুজাহিদ কমিটি, বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষাবোর্ডের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে ২৭ নভেম্বর শুক্রবার বাদ জুম্মা মুফতি সৈয়দ মোহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই এর উদ্বোধনী বয়ানের মধ্য দিয়ে শুরু হয় মাহফিলের আনুষ্ঠানিকতা। মাহফিলের দ্বিতীয় দিন দেশ-বিদেশ থেকে আগত ওলামায়ে কেরামের উপস্থিতিতে ওলামা ও সুধী সামবেশ, তৃতীয় দিন ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।