দিঘলিয়া উপজেলা বাসীর বহুল কাংঙ্খিত শেখ রাসেল স্টেডিয়াম ‘একনেকে’পাশ হওয়ায় দিঘলিয়ায় আনন্দ মিছিল হয়েছে।
জানাযায় দিঘলিয়া উপজেলা ফুটবল খেলার জন্য একটি ঐতিহ্য বাহী উপজেলা,এই উপজেলার খেলোয়ারগন ইতিপূর্বে জেলা ও জাতীয় পর্যায়ে বিশেষ অবদান রেখেছে।এই উপজেলায় কয়েকটি বড় খেলার মাঠ থাকলেও জেলা পর্যায়ের খেলার ভেন্যু এখানে পড়েনা তার একটায় কারন এখানে কোনো মাঠেই দর্শক সমাগম করার জায়গা নাই।এর কারনে ও ফুটবল খেলার হারানো ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে এলাকার জনগন খলনা-০৪ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুস সালাম মূর্শেদীর কাছে স্টেডিয়ামের প্রয়োজনীয়ততা তুলে ধরেন,এমপি মহোদয় খেলোয়ার জগতের লোক হওয়ায় এর প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে জনগকে স্টেডিয়ামের ব্যাবস্থা করে দেওয়ার আশ্বাস প্রদান করেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে সংসদ সদস্য আব্দুস সালাম মূর্শেদীর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায়,মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনায়, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রনালয়ের মাধ্যমে একনেকে উত্থাপন করা হয়।এরই প্রেক্ষিতে গত ১৫ ই জুন একনেক সভায় স্টেডিয়ামটি অনুমোদন হয়।এর মধ্যদিয়ে দিঘলিয়া বাসির দীর্ঘদিনের শুন্যতা পূরন হলো।
উল্লেখ্য ৬ কোটি টাকা ব্যায়ের স্টেডিয়মটি সেনহাটী ইউনিয়নে হাজীগ্রাম আাতাই আশ্রায়ন প্রকল্পের পাসে পূর্ব নির্ধারিত হাসপাতালে জন্য নির্ধারিত জায়গা(যা ইতিমধ্যে উপজেলা সদরে প্রতিষ্ঠিত হয়ছে)সে ই জায়গাটি স্থানীয়দের হাত হতে দখল মুক্ত করে উপজেলা প্রশাসন। সেই জাগাটিতেই হচ্ছে শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়াম।
এবিষয়ে জানতে চাইলে আব্দুস সালাম মূর্শেদী এমপি বলেন,আমার জীবন শুরু হয়েছে খেলা দিয়ে,এর জন্য অনেক কষ্ট করতে হয়েছে।এর ফলও আমি পেয়েছি, জাতীয়, আন্তর্জাতিক ভাবে সুনাম অর্জন করেছি, সেরা খেলোয়ার হয়েছি, আজ আমি প্রতিষ্ঠিত। তাই খেলা ও খেলার মাঠ আমাকে এখনো টানে।যখনি জানতে পারলাম স্টেডিয়ামের প্রয়োজনীয়তার কথা তখনই এর জন্য পদক্ষেপ গ্রহন করেছি তারই ফল তিন উপজেলায় তিনটি মিনি স্টেডিয়াম।তিনি আরোবলেন আমি আমার নির্বাচনী আসন আধুনিক আসন হিসাবে প্রধান মন্ত্রীকে উপহার দিতে চাই।
উল্লেখ্য ১৫ই জুন একনেকে রুপসা,তেরখাদা ও দিঘলিয়ায় তিনটি মিনি স্টেডিয়াম অনুমোদন হয়েছে।
এজন্য গতকাল বিকাল ০৪ টায় দিঘলিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগ সহ সকল সহযোগী সংগঠনের নেতৃবিন্দ প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা ও আব্দুস সালাম মূর্শেদী এমপিকে শুভেচ্ছা জানিয়ে উপজেলা চৌরাস্তা মোড় বাজার এলাকায় আনন্দ মিছিল করেন।
উক্ত আনন্দ মিছিলে উল্লেখ যোগ্য নেতৃবিন্দের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আওয়ামীলীগ এর সভাপতি খান নজরুল ইসলাম,জেলা আওয়ামীলীগ এর সদস্য মোসাঃ সামসুন নাহার,এস এম ফরহাদ হোসেন,এস এম গোলাম রহমান,খান হাবিবুর রহমান বিপুল,শেখ মকবুল হোসেন,শেখ আনছার আলী,নজরুল মোল্লা,কে এম আসাদুজ্জামান, শেখ ইয়াজুল ইসলাম,আবুল কালাম আজাদ,মোঃ হাবিবুর রহমান তারেক,ইসরাইল চৌধুরী,সাহাবুদ্দিন শেখ,শেখ আক্তার হোসেন,মান্দার খান,জুবায়ের হোসেন, খান ইমরান হোসেন সাগর,মিন্টু মুন্সী, শেখ রাজিবুল হাসান,পাখি বেগম,সাইদ শেখ,শেখ আলামিন,মোস্তফা শেখ,মনিরুল ইসলাম,রানা মোল্লা,সামসুন নাহার,ফাতেমা বেগম,সালেহা বেগম,সালমা খাতুন,তবিবুর রহমান,লিটন বিশ্বাস,সোহেল ইলাহী,বুলবুল,জসিম,আব্দুল্লাহ, সুজিত সহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবিন্দ।