সব কিছু
facebook channelkhulna.tv
খুলনা রবিবার , ৯ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ২৪শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
"শেখ হাসিনার দৃষ্টিনন্দন মসজিদ পরিবর্তন আনুক ওদের দৃষ্টিভঙ্গিতে" | চ্যানেল খুলনা

“শেখ হাসিনার দৃষ্টিনন্দন মসজিদ পরিবর্তন আনুক ওদের দৃষ্টিভঙ্গিতে”

বাঙালির সুদীর্ঘ ইতিহাসের সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধে একটি গোষ্ঠী ধর্মের দোহাই দিয়ে বাঁধা হয়ে দাঁড়িয়েছে।আওয়ামীলীগের কালজয়ী নেতৃত্বে জন্মগতভাবে মননে ও চিন্তাশীলতায় অসাম্প্রদায়িক সংখ্যাগরিষ্ঠ বাঙালি বারবারই সকল অপপ্রচার ও বাঁধা মোকাবিলা করে অসাম্প্রদায়িকতার পতাকাকে উড্ডীন করেছে।১৯৫২’র ভাষা আন্দোলনে আওয়ামীলীগের তৎকালীন সাধারন সম্পাদক শামসুল হক এবং বঙ্গবন্ধু,ছাত্রনেতা দবিরুল ইসলাম সহ তৎকালীন ছাত্রনেতাদের নেতৃত্বে সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদের নেতারা যখন বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে  রাজপথে তখন মাওলানা আকরাম খাঁ,খাজা নাজিমুদ্দিন,নূরুল আমিন সহ মুসলিম লীগ নেতৃবৃন্দ বাংলাকে হিন্দুর ভাষা হিসেবে আখ্যায়িত করে ধর্মপ্রাণ বাঙালীদের মধ্যে ধর্মীয় উন্মাদনা সৃষ্টি করে বাংলা ভাষা আন্দোলনকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার অপপ্রয়াস চালায়। আওয়ামীলীগ ও ছাত্রলীগের নেতৃত্বে বাংলা ভাষার দাবিতে গড়ে ওঠা আন্দোলন সফল হয়।পাকিস্তানী শাসকগোষ্ঠী বাংলা ভাষাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দিতে বাধ্য হয়। ৫৪’র যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনেও ধর্মের নামে রাজনীতি করা নূরুল আমিন,খান এ সবুর,ফজলুল কাদের চৌধুরী সহ নেতৃবৃন্দ “নৌকায় ভোট দিলে বিবি তালাক হয়ে যাবে” এ ধরণের সাম্প্রদায়িক অপপ্রচার শুরু করে।তবে হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী,শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক,মাওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী এবং বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বের প্রতি  সংখ্যাগরিষ্ঠ বাঙালী ছিল আস্থাশীল। নির্বাচনে মুসলিম লীগের ভরাডুবি ঘটেছিল।ধর্মকে পুঁজি করে মুসলিম লীগের অপরাজনীতি এমনভাবে ধাক্কা খেয়েছিল যে পূর্ব পাকিস্তানে মুসলিম লীগ আর কখনোই রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে দাঁড়াতে পারেনি।পাকিস্তানের রাষ্ট্রকাঠামোর অধীনে বাঙালীর শোষণ,বঞ্চনা,অত্যাচার,
নিপীড়নের প্রতিবাদে ধারাবাহিকভাবে আন্দোলন সংগ্রামে নেতৃত্ব দেওয়া বঙ্গবন্ধু ৬৬ তে ৬ দফা দাবি উত্থাপন করলে জামায়াত,নেজামে ইসলাম,মুসলিম লীগ ৬ দফাকে পাকিস্তান ভাঙার ষড়যন্ত্র হিসেবে অভিহিত করে। পাকিস্তানের শোষণ,বঞ্চনার প্রতিবাদে এই অপচক্র কোনদিন টুঁশব্দ না করলেও অপশাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলন সংগ্রামে নেতৃত্ব দেওয়া বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে তাদের কন্ঠ ছিল সবসময় সোচ্চার। ৭০’র ৭ ডিসেম্বরের নির্বাচনে ঐতিহাসিক বিজয় ছিল বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের টার্নিং পয়েন্ট। অথচ ৭০’র ঐতিহাসিক নির্বাচনেও ধর্মীয় অপপ্রচারই ছিল আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে তাদের একমাত্র হাতিয়ার। এ কারনে “আওয়ামীলীগকে ভোট দিলে এদেশ ভারতের অঙ্গরাজ্য হয়ে যাবে,মসজিদে আযান বন্ধ হয়ে যাবে,আওয়ামীলীগকে ভোট দিলে ঈমান থাকবে না” এ জাতীয় অপপ্রচার চালিয়েছিল।তবে তাদের এই ধর্মাশ্রয়ী অপকৌশল কাজে আসেনি।মানুষ বঙ্গবন্ধুর গণতন্ত্র,সাম্য ও মানবিক মূল্যবোধ এবং ধর্মনিরপেক্ষতা ও  বাঙালী জাতীয়তাবাদ ভিত্তিক অসাম্প্রদায়িক নীতির পক্ষে তাদের অকুণ্ঠ সমর্থন দিয়ে নিরঙ্কুশ বিজয় ছিনিয়ে এনেছিল। ৯১ সাল এমনকি ২০০১ সালের জাতীয় নির্বাচনের পূর্বেও  বিএনপি,জামায়াত একই কায়দায় আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন মনগড়া অপপ্রচার চালিয়েছিল।আওয়ামীলীগের ধর্মনিরপেক্ষতাকে তারা ধর্মহীনতা বলে প্রচার করেছিল।আওয়ামীলীগকে ভোট দিলে দেশ ভারত হয়ে যাবে। মসজিদে আযান নয়,ঊলুর ধ্বনি বাজবে বিএনপি-জামায়াতের এ ধরনের অপপ্রচার দেশবাসী শুনেছে।এমনকি জামায়াতের সদস্য টিকিটকে তারা জান্নাতের টিকেট হিসেবেও তুলনা করেছিল।
কিন্তু আওয়ামীলীগ ৯৬-২০০১ ক্ষমতায় ছিল।বাংলার মানুষ দেখেছে বাংলাদেশ ভারত হয় নি, মসজিদেও আযানের ধ্বনি বেজেছে।আওয়ামীলীগের ধর্মনিরপেক্ষতা মানে ধর্মহীনতা নয়,বরং যার যার ধর্ম পালনের স্বাধীনতা নিশ্চিত করা। ২০০৯ থেকে অদ্যাবধি মানুষ দেখছে কারও ধর্ম পালনের স্বাধীনতাকে খর্ব করা হয়নি বরং যার যার ধর্ম পালনের শতভাগ স্বাধীনতাকে নিশ্চিত করেছে রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার আওয়ামীলীগ সরকার। রাষ্ট্রীয় কোষাগারের অর্থ ব্যয় করে দেশের সব জেলা, মহানগর, উপজেলা ও বিভাগীয় শহরে আধুনিক সুযোগসুবিধা সম্পন্ন ৫৬০ টি দৃষ্টিনন্দন মডেল মসজিদ ও ইসলামি সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণের কার্যক্রম গ্রহণ করেছে বঙ্গবন্ধু কন্যার সরকার।ইতিমধ্যে সারা দেশে নির্মাণাধীন ৫৬০টি মডেল মসজিদের মধ্যে ৫০টি উদ্বোধন করেছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গত ১০ জুন গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি এসব মডেল মসজিদের উদ্বোধন করেন তিনি। মুসলিম বিশ্বের আর কোন রাষ্ট্রপ্রধান অতীতে এ ধরনের নজির স্থাপন করতে পারেন নি।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই উদ্যোগ বিশ্বে এক অনন্য দৃষ্টান্ত। মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্রগুলোতে আছে বিশেষ ধরনের সব সুযোগ-সুবিধা।
১. নারী ও পুরুষদের পৃথক ওজু ও নামাজ আদায়ের সুবিধা।
২. প্রতিবন্ধী মুসল্লিদের টয়লেটসহ নামাজের পৃথক ব্যবস্থা।
৩. ইসলামিক বই বিক্রয় কেন্দ্র।
৪. ইসলামিক লাইব্রেরি।
৫. অটিজম কর্নার।
৬. ইমাম ট্রেনিং সেন্টার।
৭. ইসলামিক গবেষণা ও দ্বীনি দাওয়া কার্যক্রম।
 ৮. পবিত্র কোরআন হেফজখানা।
৯. শিশু ও গণশিক্ষার ব্যবস্থা।
১০. দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আবাসন ও অতিথিশালা।
১১. মরদেহ গোসল ও কফিন বহনের ব্যবস্থা।
১২. হজ্ব যাত্রীদের নিবন্ধন ও প্রশিক্ষণ।
১৩. ইমাম-মুয়াজ্জিনদের আবাসন।
১৪.সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের অফিসের ব্যবস্থা।
প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সূত্র জানিয়েছে, জেলা শহর ও সিটি করপোরেশন এলাকায় প্রতিটি মডেল মসজিদ তৈরিতে ব্যয় হয়েছে ১৫ কোটি ৬১ লাখ ৮১ হাজার টাকা। উপজেলা পর্যায়ে মসজিদ প্রতি ব্যয় হয়েছে ১৩ কোটি ৪১ লাখ ৮০ হাজার। এছাড়া উপকূলীয় এলাকায় এই ব্যয় ধরা হয়েছে ১৩ কোটি ৬০ লাখ ৮২ হাজার টাকা। জানা গেছে এই মসজিদে বছরে ১৪ হাজার হাফেজ তৈরির ব্যবস্থা থাকবে। প্রতি বছর এক লাখ ৬৮ হাজার শিশুর প্রাথমিক শিক্ষার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। উপকূলীয় এলাকায় আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে মসজিদগুলোর  নিচতলা ফাঁকা থাকবে।জেলা সদর ও সিটি করপোরেশন এলাকায় নির্মাণাধীন প্রতিটি মসজিদে একসঙ্গে ১২০০ মুসল্লি নামাজ আদায় করতে পারবেন। উপজেলা ও উপকূলীয় এলাকার মডেল মসজিদে একত্রে ৯০০ মুসল্লির নামাজ আদায়ের ব্যবস্থা থাকবে। এসব মসজিদে সারাদেশে প্রতিদিন ৪ লাখ ৯৪ হাজার ২০০ জন পুরুষ ও ৩১ হাজার ৪০০ জন নারী একসঙ্গে নামাজ আদায় করতে পারবেন।
লাইব্রেরীতে প্রতিদিন ৩৪ হাজার পাঠক একসঙ্গে কোরআন ও ইসলামিক বই পড়তে পারবেন। ইসলামিক বিষয়ে গবেষণার সুযোগ থাকবে ৬ হাজার ৮শ’ জনের। ৫৬ হাজার মুসল্লি সবসময় দোয়া মোনাজাতসহ তাসবিহ পড়তে পারবেন।
মসজিদে এত ধরনের আধুনিক সুযোগ সুবিধা! এদেশের মানুষের কল্পনারও বাইরে ছিল। কিন্তু সেটি বাস্তবায়ন করে দেখিয়ে দিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর আদর্শিক রক্তের সুযোগ্য উত্তরসুরি শেখ হাসিনা। বাংলাদেশের সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে এত বড় প্রকল্প বাস্তবায়নের দ্বারপ্রান্তে। সত্যিই শেখ হাসিনা পারেন। যেটা বলেন সেটা করে দেখান।কওমি মাদ্রাসার সনদের স্বীকৃতি এবং মক্তব ও মসজিদভিত্তিক পাঠদান কর্মসূচীর প্রসার ঘটিয়ে এই সরকার প্রমাণ করেছে ধর্মকে ব্যবহার করে রাজনীতি করা জিয়া,এরশাদ,খালেদা,খালেদা-নিজামী সরকারের চেয়ে শেখ হাসিনার সরকার শতগুণ ইসলামবান্ধব। তারপরও ধর্মভিত্তিক দলগুলোর টার্গেট ধর্মনিরপেক্ষতায় বিশ্বাসী অসাম্প্রদায়িক আওয়ামীলীগ এবং বঙ্গবন্ধু।অথচ বঙ্গবন্ধুই এদেশে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড এবং ইসলামিক ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা।ঘোড়দৌড়,মদ,জুয়া ইত্যাদি নিষিদ্ধ করেছিলেন বঙ্গবন্ধু। ৭০’র নির্বাচনের পূর্বে বেতার ভাষণে বঙ্গবন্ধু  বলেছিলেন-
“আমাদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার করা হচ্ছে আমরা ইসলামে বিশ্বাসী নই। এ ব্যাপারে আমাদের সুস্পষ্ট বক্তব্য- লেবেল সর্বস্ব ইসলামে আমরা বিশ্বাসী নই।আমরা বিশ্বাসী ইনসাফের ইসলামে, যে ইসলাম জগৎবাসীকে শিক্ষা দিয়েছে ন্যায় ও সুবিচারের অমোঘ মন্ত্র।”
মহান রব্বুল আলামীনের উপর বঙ্গবন্ধু কতটা আস্থাশীল ছিলেন, কতটা আল্লাহ্ ভীরু ছিলেন জাতীয় সংসদে বঙ্গবন্ধুর একটি বক্তব্য উদ্ধৃত করলেই ব্যাপারটা পরিষ্কার হবে। ২৫ শে জানুয়ারি ১৯৭৫ এ জাতীয় সংসদে বঙ্গবন্ধু বাকশাল সম্পর্কে বক্তব্য দিতে গিয়ে বলেন-
“তাই,আল্লাহর নামে চলুন, আমরা অগ্রসর হয়।বিসমিল্লাহ্‌ বলে আল্লাহর নামে আমরা অগ্রসর হই। ইনশাআল্লাহ্ আমরা কামিয়াব হবই। খোদা আমাদের সহায় আছেন।যদি সকলে মিলে আপনারা নতুন প্রাণে নতুন মন নিয়ে খোদাকে হাজির নাজির করে, নিজের আত্মসংশোধন করে, আত্মশুদ্ধি করে, ইনশাআল্লাহ্ বলে কাজে অগ্রসর হন, তাহলে জানবেন বাংলার জনগণ আপনাদের সাথে আছে। বাংলার জনগণ আপনাদের পাশে আছে; জনগণকে আপনারা যা বলবেন, তারা তাই করবে। আপনাদের অগ্রসর হতে হবে। আমরা কামিয়াব হবই।”
বঙ্গবন্ধু,শেখ হাসিনা এবং আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে ধর্মের নামে রাজনীতি করা একটি গোষ্ঠী সবসময় তৎপর।শেখ হাসিনাকে, আওয়ামীলীগকে এবং আওয়ামীলীগের পরিপূর্ণতা ও বিকাশ লাভ যে মহান নেতার নেতৃত্বে তাকে ইসলামবিদ্বেষী প্রমাণ করা যেন তাদের ধর্ম পালনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে। সরকার কিংবা আওয়ামীলীগ চাইলেই এই উগ্রবাদী সাম্প্রদায়িক গোষ্ঠীকে শক্তি প্রয়োগ করে এদের বিষদাঁত ভেঙে দিতে পারে।কিন্তু আওয়ামীলীগ কোনদিনই শক্তি প্রয়োগের রাজনীতিতে বিশ্বাস করেনা। আওয়ামীলীগ বিশ্বাস করে জনগণের শক্তিতে। আমাদের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর অনুষ্ঠানে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের সবচেয়ে পরীক্ষিত বন্ধু রাষ্ট্র ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ ও যোগদানকে কেন্দ্র করে ধর্মের নামে রাজনীতি করা হেফাজতে ইসলাম চরম নৈরাজ্য ও তান্ডব ঘটিয়েছে। বিরোধী দল বিএনপি কিংবা অস্তিত্ব সংকটে থাকা জামায়াতে ইসলাম ও প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে তাদের সমর্থন জুগিয়েছে। জনতার স্বতঃস্ফূর্ত প্রতিবাদ ও প্রতিরোধে এবং সরকারের যথাযথ আইনি পদক্ষেপের কারনে হেফাজত গংদের সুর নরম হয়ে এসেছে।যেমনিভাবে ৫২,৫৪,৭০ ও ৭১ এ বাংলা ও বাংলাদেশবিরোধী শক্তি আওয়ামীলীগ ও বঙ্গবন্ধুর অসাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক রাজনীতির কাছে পরাজিত হয়েছে, ঠিক একইভাবে ২০২১-এ শেখ হাসিনার উন্নয়ন, শান্তি ও সমৃদ্ধির অসাম্প্রদায়িক উদার গণতান্ত্রিক রাজনীতির কাছে আমাদের ভাষা, সংস্কৃতি ও মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধ শক্তি আবারো পরাজিত হবে ইনশাআল্লাহ্। তারপরও কি বন্ধ হবে অপপ্রচার? ধর্মকে জড়িয়ে আওয়ামীলীগের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চলতেই থাকবে। আল্লাহ্ ওদের ঈমান দিক! পরিবর্তন হোক দৃষ্টিভঙ্গি!
মোঃ নজরুল ইসলাম, কলাম লেখক ও তরুণ আওয়ামীলীগ নেতা।

https://channelkhulna.tv/

খোলামত আরও সংবাদ

‘ছাত্ররা আমার কথা শুনলো না, শুনলো ভুট্টো সাহেবের কথা’

প্রিয় মানুষকে অনুকরণ এবং অনুসরণের মাধ্যমে ভালোবাসার প্রকাশ ঘটে

সহনীয় মূল্যে ইলিশ : মডেল উদ্ভাবন

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী ভিন্ন বাংলাদেশ, ক্রীড়াঙ্গনেও সফলতা

আরেক অর্জন: নিয়ন্ত্রিত হতে যাচ্ছে দ্রব্য মূল্য

পিতার অপমানের দায় কন্যাকেই নিতে হবে

চ্যানেল খুলনা মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন  
DMCA.com Protection Status
সম্পাদক: মো. হাসানুর রহমান তানজির
It’s An Sister Concern of Channel Khulna Media
© ২০১৮ - ২০২৪ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | চ্যানেল খুলনা.বাংলা, channelkhulna.com.bd
যোগাযোগঃ কেডিএ এপ্রোচ রোড (টেক্সটাইল মিল মোড়), নিউ মার্কেট, খুলনা।
প্রধান কার্যালয়ঃ ৫২/১, রোড- ২১৭, খালিশপুর, খুলনা।
ফোন- 09696-408030, 01704-408030, ই-মেইল: channelkhulnatv@gmail.com
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য অধিদফতরে অনলাইন নিউজ পোর্টাল নিবন্ধনের জন্য আবেদিত।