সব কিছু
facebook channelkhulna.tv
খুলনা বুধবার , ৭ই কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ২৩শে অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
‘সমুদ্রের সোনা’ পেয়ে রাতারাতি ১১ কোটি টাকার মালিক মৎস্যজীবী! | চ্যানেল খুলনা

‘সমুদ্রের সোনা’ পেয়ে রাতারাতি ১১ কোটি টাকার মালিক মৎস্যজীবী!

মাসে বড়জোর ২০ হাজার টাকা আয় করতেন থাইল্যান্ডের মৎস্যজীবী নারং ফেটচারাজ। তবে হঠাৎ করেই ১১ কোটি টাকার মালিক হয়ে গেলেন তিনি। মূলত তিনি খুঁজে পেয়েছেন তিমির বমি, যার মূল্য এক মিলিয়ন পাউন্ডের সমান। হতবাক হওয়ার কোনও কারণ নেই। যা বলা হল তার গোটাটাই সত্যি।

সমুদ্রে মাছ ধরে তীরে ফিরছিলেন নারং। সুরাট থানি প্রভিন্সের নিয়োম সৈকতে তার নজরে পড়ে পাথরের মতো একটি বস্তু। জিনিসটা যে কী সে সম্পর্কে নারংয়ের ধারণাই ছিল না। তবু সন্দেহ হয় তার। কাছে গিয়ে ভাল করে পরীক্ষা করেন তিনি। পাথরের মতো দেখতে হলেও মোমের মতো উপাদান দেখে নারং বোঝেন ওটা তিমির বমি হতে পারে। বিনা দ্বিধায় জিনিসটা বগলদাবা করে প্রিন্স অফ সোংক্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশেষজ্ঞদের কাছে নিয়ে যান তিনি।

নারংয়ের আশা ছিল, যদি কিছু পয়সাকড়ি পাওয়া যায়। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের পরীক্ষার পর জানা গেল, কিছু নয়, নারংয়ের খুঁজে পাওয়া পাথরের দাম ১১ কোটি টাকা। বিশেষজ্ঞেরা জানান, ওই জিনিসটির নাম অ্যামবারগ্রিস, স্পার্ম জাতীয় তিমির বমি যা জমে শক্ত হয়ে যায় এবং সমুদ্রে ভেসে বেড়ায়। নারংয়ের পাওয়া অ্যামবারগ্রিসের ওজন ৩০ কেজি। শেষ যে অ্যামবারগ্রিস পাওয়া গেছিল তার দর অনুযায়ী নারং এখন ১১ কোটি টাকার মালিক। তিমির বমির এই রূপকে ‘সমুদ্রের সোনা’ বলা হয় এবং প্রকৃত সোনার চেয়েও এর দাম বেশি।
সূত্র : আজকাল ও ডেইলি মেইল।

https://channelkhulna.tv/

রকমারি আরও সংবাদ

‘সমুদ্রের সোনা’ পেয়ে রাতারাতি ১১ কোটি টাকার মালিক মৎস্যজীবী!

চ্যানেল খুলনা মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন  
DMCA.com Protection Status
সম্পাদক: মো. হাসানুর রহমান তানজির
It’s An Sister Concern of Channel Khulna Media
© ২০১৮ - ২০২৪ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | চ্যানেল খুলনা.বাংলা, channelkhulna.com.bd
যোগাযোগঃ কেডিএ এপ্রোচ রোড (টেক্সটাইল মিল মোড়), নিউ মার্কেট, খুলনা।
প্রধান কার্যালয়ঃ ৫২/১, রোড- ২১৭, খালিশপুর, খুলনা।
ফোন- 09696-408030, 01704-408030, ই-মেইল: channelkhulnatv@gmail.com
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য অধিদফতরে অনলাইন নিউজ পোর্টাল নিবন্ধনের জন্য আবেদিত।