তিন দিন আইসিইউতে থাকার পর, শারীরিক অবস্থার কিছু উন্নতি হওয়ায় অ্যাম্বুলেন্সে চড়ে সংবাদ সম্মেলনে এলেন আওয়ামী লীগ মনোনিত চেয়ারম্যান প্রার্থী আফরোজা খানম মিতা। খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার খর্নিয়ায় ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তিনি নৌকার বৈঠা পেলেও নিজের ভোট দিতে পারেননি। গত ১১ নভেম্বর নির্বাচনের দিন অজ্ঞাত চার-পাঁচজন মোটরসাইকেল যোগে তার ওপর হামলা করে। হামলায় গুরুতর আহত হওয়ায় তাকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। হামলার বিষয়ে ডুমুরিয়া থানায় এজহার দিলেও তাকে নানা টালবাহানা করে ফিরিয়ে দেয় এবং কোর্টে মামলা করার পরাপর্শ দেন থানার অফিসার ইনচার্জ।
বুধবার(১৭ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় খুলনা প্রেস ক্লাবের সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে আফরোজা খানম মিতা এসব অভিযোগ করেন। তিনি আরও বলেন, ২য় ধাপে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের দিন দুপুর পৌনে দুইটার দিক খর্নিয়ায় লোহাগড়া নামক স্থানে আলী নবী স্যারের বাড়ীর পাশে তিনি হামলার শিকার হয়। আসলিম মোড়ল, সবুজ শেখ, ফজলু মোড়ল ও লিটন ফকির সহ অজ্ঞাত আরো চার-পাঁচজন আচমকা মোটরসাইকেল যোগে রাস্তার দুই দিক থেকে এসে চাইনিজ কুড়াল, লোহার রড, ক্ষুর- চাকু নিয়া তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে আক্রমণ করে। আসলিম মোড়ল তাকে লাথি মেরে তার হাতে থাকা চাকু দিয়ে খুন করার উদ্যেশ্যে তার গলায় আঘাত করতে গেলে গলায় না লেগে তার মাথায় লাগে এবং তিনি তখন মারাত্মকভাবে জখম হয়। এরপর সবুজ শেখ, ফজলু মোড়ল ও লিটন ফকির তাকে লোহার রড দিয়ে এলোপাতাড়ি আঘাত করে। পরে ড্রাইভার রুবেল হ্ওালাদার ও মোস্তফা ইউনুস মোড়ল তাকে দ্রুত খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায় এবং ভর্তি করে। তিনি বলেন, বিদ্রোহী প্রার্থীদের কারণেই এ ইউনিয়নে বারবার নৌকার প্রার্থীর পরাজয় হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে তার নিরাপত্তার জন্য দোষীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী জানান।
বুধবার(১৭ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় খুলনা প্রেস ক্লাবের সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে আফরোজা খানম মিতা এসব অভিযোগ করেন। তিনি আরও বলেন, ২য় ধাপে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের দিন দুপুর পৌনে দুইটার দিক খর্নিয়ায় লোহাগড়া নামক স্থানে আলী নবী স্যারের বাড়ীর পাশে তিনি হামলার শিকার হয়। আসলিম মোড়ল, সবুজ শেখ, ফজলু মোড়ল ও লিটন ফকির সহ অজ্ঞাত আরো চার-পাঁচজন আচমকা মোটরসাইকেল যোগে রাস্তার দুই দিক থেকে এসে চাইনিজ কুড়াল, লোহার রড, ক্ষুর- চাকু নিয়া তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে আক্রমণ করে। আসলিম মোড়ল তাকে লাথি মেরে তার হাতে থাকা চাকু দিয়ে খুন করার উদ্যেশ্যে তার গলায় আঘাত করতে গেলে গলায় না লেগে তার মাথায় লাগে এবং তিনি তখন মারাত্মকভাবে জখম হয়। এরপর সবুজ শেখ, ফজলু মোড়ল ও লিটন ফকির তাকে লোহার রড দিয়ে এলোপাতাড়ি আঘাত করে। পরে ড্রাইভার রুবেল হ্ওালাদার ও মোস্তফা ইউনুস মোড়ল তাকে দ্রুত খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায় এবং ভর্তি করে। তিনি বলেন, বিদ্রোহী প্রার্থীদের কারণেই এ ইউনিয়নে বারবার নৌকার প্রার্থীর পরাজয় হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে তার নিরাপত্তার জন্য দোষীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী জানান।