২০ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা, খুলনা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাবেক সভাপতি বিশিষ্ট সাংবাদিক ও নাট্যপরিচালক সৈয়দ আব্দুল মতিন (৬৮) ইন্তেকাল করেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)। তিনি বৃহস্পতিবার সকাল সোয়া ৬টায় নগরীর শহীদ শেখ আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন। তিনি দীর্ঘদিন নানাবিধ জটিল রোগে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন ছিলেন। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, চার পুত্র, তিন কন্যা, নাতি নাতনি, আত্মীয় স্বজন ও অসখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন। বাদ জোহর শেখপাড়া আস্তানা জামে মসজিদে মরহুমের নামাজে জানাজা শেষে বসুপাড়া কবরস্থানে দাফন করা হয়।
অপরদিকে সৈয়দ আব্দুল মতিনের মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানাসহ আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ শোকাহতদের পাশে ছুটে যান। নেতৃবৃন্দ শোকাহতদের ধৈর্য্য ধারণের সান্তনা দেন। এসময়ে উপস্থিত ছিলেন মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন মিন্টু, দপ্তর সম্পাদক মো. মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক কামরুল ইসলাম বাবলু, আরজুল ইসলাম আরজু, খুলনা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি মো. ফারুক আহমেদ, সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান রিয়াজ, বিএফইউজের সদস্য সাংবাদিক হুমায়ুন কবীর, কৌশিদ দে বাপী, হেদায়েত উল্লাহ, সাংবাদিক এস এম নূর হাসান জনি, ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা কাজল পাঠান, এম এ গফফার খান, কবির পাঠান, ফারুক সরদার, সেলিম শিকদার, ইদ্রিস মোল্লা, মো. সাগর, মো. ফরিদ, মো. হালিম, সহ সাংবাদিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ, আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ এবং এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
এদিকে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগ নেতা সাংবাদিক সৈয়দ আব্দুল মতিনের মৃত্যুতে গভীর শোক, সমবেদনা ও মরুহুমের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিবৃতি দিয়েছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান এমপি, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সিটি মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক, খুলনা-২ আসনের সংসদ সদস্য সেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল, খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদ প্রশাসক শেখ হারুনুর রশীদ, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা ও জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. সুজিত কুমার অধিকারী।