এস এম কামাল হোসেন ছিলেন সাহসী, সৎ, মেধাবী ও বলিষ্ট ছাত্রনেতা। সকল গণতান্ত্রিক আন্দোলনে রাজপথের সাহসী যোদ্ধা। কামাল এমন একজন ছাত্রনেতা যার শিকড় অনেক গভীরে। ওয়ার্ড পর্যায়ে থেকে বেড়ে ওঠা এই ছাত্রনেতা সর্বশেষ কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক সহ- সাংগঠনিক সম্পাদক ছিলেন। তার মেধা বুদ্ধি ছাত্রদলকে অনেক দুরে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিল। বর্তমান সময় এস এম কামাল হোসেন এর মত ছাত্রনেতার খুবই অভাব যা পুরণ করা কোন ভাবেই সম্ভব নয়। অন্দোলন-সংগ্রামে রাজপথে তার বিচরণ ছিল সরব। শুক্রবার (৪ অক্টোবর) বাদ আসর সোনাডাঙ্গা থানা বিএনপির কার্যালয়ে ছাত্রদল খুলনা মহানগর শাখার সাবেক নেতৃবৃন্দের উদ্যোগে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সাবেক সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক, খুলনা মহানগর শাখার সাবেক সাধারন সম্পাদক, সরকারি সুন্দরবন কলেজ শাখার সাবেক সভাপতি এস এম কামাল এর ৩য় মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও খুলনা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম মঞ্জু।
তিনি আরও বলেন বারবার কারাবরণকারী ও নির্যাতীত কামাল ফ্যাসিষ্ট হাসিনা সরকারের সময় শতাধিক মামলা কাঁধে নিয়ে মৃত্যুবরণ করেন। আমরা সবাই কামালের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করি। তার পরিবারকে ধর্য্য ধারণ করে সব কিছু সইবার আল্লাহ তৌফিক দান করুন, আমিন।
সাবেক ছাত্রনেতা মাহিম আহমেদ রুবেল এর সভাপতিত্বে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক ও সাবেক মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মনিরুজ্জামান মনি, এড. ফজলে হালিম লিটন, অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, আরিফুজ্জামান অপু, নজরুল ইসলাম বাবু, আসাদুজ্জামান মুরাদ, ইকবাল হোসেন খোকন, মহিউজ্জামান কচি, নিজাম উর রহমান লালু, এড. গোলাম মওলা, আনোয়ার হোসেন, ইউসুফ হারুন মজনু, মজিবর রহমান ফয়েজ, শামসুজ্জামান চঞ্চল, কামরান হাচান, শরিফুল ইসলাম বাবু, মাহবুব হোসেন, ইশহাক তালুকদার, শেখ জামিরুল ইসলাম জামিল, রবিউল ইসলাম রবি, মেজবাহ উদ্দিন মিজু, মহিউদ্দিন টারজান, মোল্লা মুজিবর রহমান, আব্দুল জব্বার, রফিকুল ইসলাম শুকুর, তৌহিদুল ইসলাম খোকন, মিজানুজ্জামান তাজ, নাহিদ আল মামুন, আলমগীর ব্যাপারী, কাজী ফজলুল কবির টিটু, লিটু পাটোয়ারী, অলিয়ার রহমান অলি, জাকারিয়া লিটন, সাইমুন ইসলাম রাজ্জাক, আশরাফ হোসেন, হেদায়েত হোসেন হেদু, ওমর ফারুক বনি, আলমগীর হোসেন আলম, ইকবাল হোসেন, আমিনুল ইসলাম বুলবুল, মোস্তফা জামান মিন্টু, মাসুদ রেজা, আব্দুল হাকিম, মুন্সি আব্দুর রব, গোলাম নবী ডালু, মুজিবর রহমান, শাহাবুদ্দিন আহমেদ, সুলতান মাহমুদ সুমন, শামীম খান, নুরুল ইসলাম লিটন, এ আর রহমান, শামীম আশরাফ, আল আমিন তালুকদার প্রিন্স, শরিফুল ইসলাম সাগর, সেলিম বড় মিয়া, মামুনুর রহমান, ফিরোজ আহমেদ, জুয়েল রহমান, শেখ রাজ, মাহমুদুল হাসান মুন্না, শামীম রেজা, মাসুদ রানা, তুহিন ইসলাম, সাখাওয়াত হোসেন, আসাদ সানা, দ্বীপ, সজল আকন নাসির, নাঈম ইসলাম, রুহুল আমিন রাসেল, পারভেজ মোড়ল, মোস্তফা জামান নোমান, সেলিম কাজী, কামরুল বিশ্বাস, মোস্তফিজুর রহমান বাবলু, পিএম শহিদ, ওহাব শরীফ, মেজবাহ উদ্দিন পিন্টু, সমির কুমার সাহা, কামরুল ইসলাম খোকন, খান ফয়সাল, ইউনুচ শেখ, কামাল হোসেন, হুমায়ুন কবির, আলম হাওলাদার, আবু মাস্টার, সোহেল খন্দকার, আনোয়ার সরদার, তহিদুজ্জামান, অহিদুজ্জামান, শহিদুজ্জামান শহিদ, ঈমন, রাব্বি, আতিকুল ইসলাম, তামীম প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে দোয়া পরিচালনা করেন মাওলানা আব্দুল গফফার।