২০২০ ও ২০২১ সালে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশে চাঞ্চল্যকর মামলাসমূহের রহস্য উদঘাটন, কৃতিত্বপূর্ণ, সাহসীকতা এবং বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ কেএমপি’র বিশেষ পুলিশ সুপার রাশিদা বেগম, অতিঃ উপ-পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) সোনালী সেন এবং খুলনা সদর থানার এসআই (নি:) মোহাম্মদ আবু সাঈদ কে “পিপিএম-সেবা” পদকে ভূষিত করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২০ সালে রাশিদা বেগম, বিশেষ পুলিশ সুপার, সিটি স্পেশাল ব্রাঞ্চ, কেএমপি, খুলনা কৃতিত্বপূর্ণ, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা এবং দক্ষতার সহিত বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে প্রশংসনীয় অবদান রাখার স্বীকৃতি স্বরূপ “পিপিএম-সেবা” পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে। তিনি কোভিড-১৯ প্রাদুর্ভাব রোধে প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন, শ্রমিক আন্দোলনকালীন ও সার্বক্ষণিক মহানগরীর আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখায় ভূমিকা, ভিভিআইপি/ভিআইপি, বিদেশীদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণসহ নাগরিক সেবা প্রদানে দায়িত্ব পালনকালে পেশাদারিত্বের যে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে এটি শুধু বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যদের জন্যই নয়, দেশের নারী সমাজের কাছেও অনুসরণীয়, অনুকরণীয় ও অবিস্মরণীয় হয়ে থাকবে চিরকাল।
২০২১ সালেব সোনালী সেন, অতিঃ উপ-পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ), কেএমপি, খুলনা চাঞ্চল্যকর মামলাসমূহের রহস্য উদঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা, সেবামূলক কাজ এবং শৃঙ্খলামূলক আচরণের মাধ্যমে প্রশংসনীয় অবদানের স্বীকৃতি স্বরুপ “পিপিএম-সেবা” পদকে ভূষিত হয়েছে।
২০২০ সালে মোহাম্মদ আবু সাঈদ, এসআই(নি:), খুলনা থানা, কেএমপি, খুলনা এর কর্তব্যপরায়নতা, নিষ্ঠা, সততা, আন্তরিকতা, বিচক্ষণতা ও সাহসীকতা এবং বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি স্বরূপ তাকে “পিপিএম-সেবা” পদকে ভূষিত হয়েছে।
আগামী ২৩ জানুয়ারি শুরু হচ্ছে চলতি বছরের পুলিশ সপ্তাহ। পাঁচ দিনব্যাপী হওয়া এই পুলিশ সপ্তাহ শেষ হবে ২৭ জানুয়ারি। এবারের পুলিশ সপ্তাহে অসীম সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি হিসেবে ২০২০ সালে ১১৫ জন সদস্য ও ২০২১ সালে ১১৫ জন সদস্যকে পদক দেওয়া হবে। চারটি ক্যাটাগরিতে দুই বছরে মোট ২৩০ জনকে পুরস্কৃত করা হবে।
২০২১ সালে অসীম সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি হিসেবে ১৫ জন পুলিশ সদস্যকে বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) ও ২৫ জনকে রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক (পিপিএম) দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য উদ্ঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা ও শৃঙ্খলামূলক আচরণের মাধ্যমে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য ২৫ জন পুলিশ সদস্যকে বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম)-সেবা ও ৫০ জনকে রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম)-সেবা দেওয়া হচ্ছে। আর ২০২০ সালে অসীম সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি হিসেবে ১৫ জন পুলিশ সদস্যকে বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) ও ২৫ জনকে রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম) দেওয়া হচ্ছে।
তাছাড়া গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য উদ্ঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা ও শৃঙ্খলামূলক আচরণের মাধ্যমে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য ২৫ জন পুলিশ সদস্যকে বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম)-সেবা ও ৫০ জনকে রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম)-সেবা দেওয়া হচ্ছে।