ফকির শহিদুল ইসলামঃ খুলনায় অবৈধ ভাবে ভৈরব,ময়ুর নদীসহ মহানগরীর ২২খাল এবং নদীর তীরভুমি দখল করে গড়ে তোলা হয়েছে বড় বড় স্থাপনা,ব্যবস্যা প্রতিষ্ঠান,গুদাম ঘর,পেরিফেরি দখল করে মার্কেট নির্মান, নদীর তীরের জায়গায় ট্যানারী, ডগইয়ার্ড,মাছ ডিপো,মাছ কোম্পানী,ইটভাটাসহ বিভিন্ন স্থাপনা । এ ছাড়াও নদীর খালি জায়গায় .সার,কয়লা,ইট বালু,পাথরের ডাম্পিং স্টেশন বানিয়েছে দখলদাররা । ফলে ভৈরব ও ময়ুর নদী এবং নগরী বেস্টিত ২২টি খাল বিপন্নের পথে । সম্প্রতি খুলনা জেলা প্রশাসক যে কোন মুল্যে ভুমিদস্যদের হাত থেকে খাল ও নদীর অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদে কঠোর অভিযানের ঘোষনা দেন । খুলনা জেলা ও মহানগীরর অবৈধ খাল,নদী দখলদার কারা? এই প্রশ্ন ঘুরেফেরে সবার মাঝে। সম্প্রতি জাতীয় সংসদের জানানো হয়, সারাদেশের খাল,নদী দখলদারদের তালিকা প্রকাশিত করা হয়েছে। তারই সূত্রে খুলনার অবৈধভাবে খাল নদ-নদী দখলদারদের তালিকার। অবশেষে জাতীয় নদী রক্ষা কমিশনের সূত্রে পাওয়া গেছে সেই তালিকা। তালিকায় দেখা গেছে রাজনীতিক, ব্যবসায়ী ও সরকারি-বেসরকারি নানা পর্যায়ের প্রভাবশালী ব্যাক্তির নাম।
প্রসঙ্গত, খুলনার ময়ূর নদী তীরে থাকা সব অবৈধ স্থাপনা অপসারণ করতে গত ৩ ফেব্রুয়ারি নির্দেশ দেন হাইকোর্ট। সিএস ও আরএস রেকর্ড অনুযায়ী জরিপের পর অবৈধ স্থাপনা অপসারণ করে কর্তৃপক্ষকে দুই মাসের মধ্যে আদালতে প্রতিবেদন দাখিল করার নির্দেশ দেয়া হয়। সেই সাথে নদীর তীর দখলকারীদের নাম, পরিচয়, ঠিকানাসহ তালিকা প্রস্তুত করে তা দাখিল করতেও আদালত নির্দেশ দেন।
বানিয়াখামার মৌজার অংশের ময়ূর নদীর মধ্যে খুলনা মহানগরীর শেখপাড়া, শহিদ আবুল সড়কের বাসিন্দা মৃত হাজী রোস্তম আলীর ছেলে মোঃ হাফিজুর রহমান শূণ্য দশমিক ০৩১৬ একর নদী ভরাট করে ডাঙ্গা হিসেবে দখল করে রেখেছে। খুলনা নগরীর নিরালা আবাসিক এলাকার বাসিন্দা জোয়াদ্দার মিজানুর রহমান শূণ্য দশমিক ০৩২৫ একর নদী ভরাট করে কিছু ডাঙ্গা, পাকা টয়লেট ও পাকা প্রাচীর হিসেবে দখল করে রেখেছে। একই এলাকার বাসিন্দা মোঃ নাছির চৌধুরীর ছেলে আরমান চৌধুরী শূণ্য দশমিক ০২৮১ একর নদী ভরাট করে সেমীপাকা স্থাপনা করে দখল রেখেছে। একই আবাসিক এলাকার বাসিন্দা সৈয়দ আলীর ছেলে মোঃ মোস্তফা গাজী শূণ্য দশমিক ০২০২ একর নদী ভরাট করে ২ তলা ভবন ও সেমীপাকা স্থাপনা করে দখল রেখেছে। একই এলাকার বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম শূণ্য দশমিক ০১৭৫ একর নদী ভরাট করে প্রাচীর স্থাপনা করে দখল রেখেছে। একই বাসিন্দা আঃ কাদেরের ছেলে জামাল হোসেন শূণ্য দশমিক ০১৮৩ একর নদী ভরাট করে ডাঙ্গা হিসেবে দখল করে রেখেছে। একই এলাকার বাসিন্দা ক্বারী আবুল হোসেন শূণ্য দশমিক ০১৩২ একর নদী ভরাট করে সেমিপাকা (আবাসিক) স্থাপনা হিসেবে দখল করে রেখেছে। ওই এলাকার বাসিন্দা মৃতঃ মোঃ জিনার আলীর ছেলে মোঃ হাসেম আলী শূণ্য দশমিক ০২৩২ একর নদী ভরাট করে সেমিপাকা (গোয়াল ঘর) স্থাপনা করে দখল রেখেছে। একই বাসিন্দা মৃতঃ আব্দুল লতিফ কাজীর ছেলের দ্বীন মোহাম্মদ শূণ্য দশমিক ০০৯০ একর নদী ভরাট করে ডাঙ্গা ও পাকা প্রাচীর স্থাপনা করে দখল রেখেছে। একই এলাকার আব্দুল লতিফ কাজীর ছেলে আহম্মদ আলী শূণ্য দশমিক ০০৬৭ একর নদী ভরাট করে ডাঙ্গা ও পাকা প্রাচীর হিসেবে দখল রেখেছে। একই এলাকার এস এম মজিবুর রহমানের ছেলে এস এম মাসুদুল হাসান শূণ্য দশমিক ০৩২১ একর নদী ভরাট করে ডাঙ্গা হিসেবে দখল রেখেছে। ওই এলাকার মোফাজ্জেল আলী খানের ছেলে আইয়ুব আলী খান শূণ্য দশমিক ০৪৫৯ একর নদী ভরাট করে ২.৫ তলা ভবন (আবাসিক) স্থাপনা করে দখল রেখেছে। এস এম হাবিবুর রহমানের ছেলে এস এম জুবায়ের হোসেন শূণ্য দশমিক ০৬৬৮ একর নদী ভরাট করে ২ তলা ভবন স্থাপনা করে দখল রেখেছে। শেখ সামছুদ্দিনের ছেলে ডা. ফরিদ হোসেন শূণ্য দশমিক ১০৮৪ একর নদী ভরাট করে ডাঙ্গা হিসেবে দখল করে রেখেছে। মোস্তাফিজুর রহমানের স্ত্রী হায়াতুন্নেছা শূণ্য দশমিক ০২২৯ একর নদী ভরাট করে ডাঙ্গা হিসেবে দখল রেখেছে। সাব্বির উদ্দিনের মেয়ে মৌসুমী সুলতানা শূন্য দশমিক ০২৭৫ একর নদী ভরাট করে ৪ তলা ভবন ও ডাঙ্গা হিসেবে দখল রেখেছে। নিজাম উদ্দিনের ছেলে বোরহান উদ্দিন শূণ্য দশমিক ০০৫৯ একর নদী ভরাট করে বাথরুম ও ডাঙ্গা হিসেবে দখল রেখেছে। আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে সোহরাব হোসেন শূণ্য দশমিক ০০৬৪ একর নদী ভরাট করে বাথরুম ও ডাঙ্গা হিসেবে দখল রেখেছে। আব্দুল আসাদের স্ত্রী লাবণী আক্তার শূণ্য দশমিক ০৩৭১ একর নদী ভরাট করে সেমিপাকা স্থাপনা করে দখল রেখেছে। নাছির আহম্মেদের স্ত্রী ফাতেমা আক্তার শূণ্য দশমিক ০২৮০ একর নদী ভরাট করে ভবনের আংশিক ও ডাঙ্গা হিসেবে দখল রেখেছে।
খুলনা নগরীর নিরালা প্রান্তিক এলাকার বাসিন্দা বুলু শেখের ছেলে রুবেল শেখ শূণ্য দশমিক ০০৯৬ একর নদী ভরাট করে ডাঙ্গা হিসেবে দখল রেখেছে। নিরালা প্রান্তিক এলাকার বাসিন্দা শাহিন দিং শূণ্য দশমিক ০২২০ একর নদী ভরাট করে ডাঙ্গা, টিউওয়েল ও কাঠের ঘর স্থাপনা করে দখল রেখেছে। আরেক বাসিন্দা আকাম উদ্দিন শেখের ছেলে শেখ মোঃ জাফর শূণ্য দশমিক ০১৩৭ একর নদী ভরাট করে ডাঙ্গা হিসেবে দখল রেখেছে। আরেকজন মোসলেম আলী খানের ছেলে কাজী সেকেন্দার আলী শূণ্য দশমিক ০৫০২ একর নদী ভরাট করে সেমিপাকা (আবাসিক) স্থাপনা করে দখল রেখেছে।
খুলনা নগরীর দারোগা পাড়া রোড এলাকার বাসিন্দা হাফিজুর রহমানের স্ত্রী আফরোজা বেগম শূণ্য দশমিক ০৩৩০ একর নদী ভরাট করে সেমিপাকা (আবাসিক) স্থাপনা করে দখল রেখেছে। ওই এলাকার বাসিন্দা হোসেন মোল্লার ছেলে মাসুম বিল্লাহ শূণ্য দশমিক ০২৪৭ একর নদী ভরাট করে সেমিপাকা (আবাসিক) স্থাপনা করে দখল রেখেছে। ওই এলাকার লালা মেম্বরের ছেলে ইকবাল হোসেন শূণ্য দশমিক ০৪৩৩ একর নদী ভরাট করে সেমিপাকা (আবাসিক) স্থাপনা করে দখল রেখেছে। আরেক বাসিন্দা মোঃ আঃ মান্নান শূণ্য দশমিক ০৮৭৮ একর নদী ভরাট করে সেমিপাকা (আবাসিক) স্থাপনা করে দখল রেখেছে।
খুলনার নগরীর গল্লামারী এলাকায় ব্যাংক কলোনীর অগ্রণী জামে মসজিদ, শূণ্য দশমিক ০৩৩৭ একর নদী ভরাট করে ওজুখানা ও মসজিদের আংশিক স্থাপনা করে দখল রেখেছে। সেখানকার আরেক বাসিন্দা শহিদুল্লা জোয়াদ্দারের স্ত্রী লায়লা ছিদ্দিকা দিং শূণ্য দশমিক ০১৬৫ একর নদী ভরাট করে সেমিপাকা (আবাসিক) স্থাপনা করে দখল রেখেছে। আরেকজন রাকিব সাহেব শূণ্য দশমিক ০১৩৯ একর নদী ভরাট করে সেমিপাকা(আবাসিক) স্থাপনা করে দখল রেখেছে। ওই এলাকার মোফাজ্জেল হোসেনের ছেলে ফিরোজ আলম শূণ্য দশমিক ০২২৭ একর নদী ভরাট করে সেমিপাকা (আবাসিক) স্থাপনা দখল রেখেছে। এবং নইমুদ্দিন গাজীর ছেলে মোঃ শাহজাহান গাজী শূণ্য দশমিক ০২৩৪ একর নদী ভরাট করে সেমিপাকা (দোকান) স্থাপনা করে দখল রেখেছে।
খুলনা নগরীর সোনাডাঙ্গা থানাধীন হাফিজ নগর এলাকার বাসিন্দা মীর আঃ মজিদের ছেলে মোঃ মনির হোসেন শূণ্য দশমিক ০১৩৭ একর নদী ভরাট করে সেমিপাকা (রারান্দা ও গোসলখানা) স্থাপনা করে দখল রেখেছে। একই বাসিন্দা নূর মোহাম্মদ মোড়ল (মুক্তিযোদ্ধা) শূণ্য দশমিক ০২৬০ একর নদী ভরাট করে ডাঙ্গা ও গাছ-পালা লাগিয়ে দখল রেখেছে। এলাকার আরেক বাসিন্দা এস আই ইদ্রিস শূণ্য দশমিক ০২০২ একর নদী ভরাট করে ডাঙ্গা ও গাছ-পালা লাগিয়ে দখল রেখেছে। আরেবজন গোলাম মোস্তফার ছেলে আশিক শূণ্য দশমিক ০১৮৩ একর নদী ভরাট করে ডাঙ্গা ও গাছ-পালা লাগিয়ে দখল রেখেছে। খুলনা সোনাডাঙ্গা হাফিজ নগর এলাকার বাসিন্দা মোদাচ্ছের আলী মোল্লার ছেলে কালাম মোল্লা শূণ্য দশমিক ০২০৬ একর নদী ভরাট করে সেমিপাকা আবাসিক ঘর নির্মাণ করে দখল রেখেছে। আরেকজন জাকির হোসেন দিং শূণ্য দশমিক ০২৭৫ একর নদী ভরাট করে ডাঙ্গা ও গাছ-পালা লাগিয়ে দখল রেখেছে। হাফিজ নগর এলাকার বাসিন্দা রওশন খন্দকারের ছেলে খোকন খন্দকার শূণ্য দশমিক ০২০৬ একর নদী ভরাট করে সেমিপাকা আবাসিক ঘর স্থাপনা করে দখল রেখেছে। আরেকজন জাহাঙ্গির হোসেন বন্দ গং শূণ্য দশমিক ১০৯৮ একর নদী ভরাট করে ডাঙ্গা ও গাছ-পালা লাগিয়ে দখল রেখেছে। ওইখানের আরেকজন শেখ হাবিবুর রহমান শূণ্য দশমিক ০২৬৭৫ একর নদী ভরাট করে ডাঙ্গা ও গাছ- পালা লাগিয়ে দখল রেখেছে। ফেরদাউস শূণ্য দশমিক ০২৬৭৫ একর নদী ভরাট করে ডাঙ্গা ও গাছ-পালা লাগিয়ে দখল রেখেছে। হুমাউন কবীর শূণ্য দশমিক ০২৬৭৫ একর নদী ভরাট করে ডাঙ্গা ও গাছ-পালা লাগিয়ে দখল রেখেছে।
খুলনা ছোট বয়রা শ্মশান ঘাট রোড এলাকার বাসিন্দা সুলতান মোল্লার ছেলে আজিবর মোল্লা শূণ্য দশমিক ০১০৮ একর নদী ভরাট করে ডাঙ্গা ও গাছ-পালা লাগিয়ে দখল রেখেছে। ওই এলাকার বাসিন্দা মুনসুর শূণ্য দশমিক ০৩১৩ একর নদী ভরাট করে সেমিপাকা ঘর স্থাপনা করে দখল রেখেছে। খুলনা ছোট বয়রা শ্মশান ঘাট রোড এলাকার বাসিন্দা গোলাম রসুল ঢালী শূণ্য দশমিক ০৩৪১ একর নদী ভরাট করে ডাঙ্গা ও গাছ-পালা লাগিয়ে দখল রেখেছে।
বানরগাতী মৌজার অবৈধ দখলদের মধ্যে, মৃত ওমর আলীর ছেলে মোঃ জুয়েল শেখ শূণ্য দশমিক ০০৯৬ একর গল্লামারি খাল ভরাট করে খাবারের হোটেল স্থাপনা করেছে। শেখ আঃ সামাদের ছেলে মোঃ তাজেল শূণ্য দশমিক ০০২৬ একর নদী ভরাট করে সেমিপাকা স্থাপনা ও দারুসসালাম মসজিদ লেনের বাসিন্দা মুজিবর মোল্লার স্ত্রী ফাজলা শূণ্য দশমিক ০২৬০ একর নদী ভরাট করে সেমিপাকা স্থাপনা করেছে।
বানরগাতী মৌজায় সিকস্তী জমির অবৈধ দখলদের মধ্যে, অজ্ঞাত শূণ্য দশমিক ১০১৬ একর জমি, সি.এস এর পিছনের গলির শরীফুল ইসলাম শূণ্য দশমিক ১০১৬ একর জমি, কাশেম এক দশমিক ৩৯৯৩ একর জমি, হাজী শেখ আঃ রশিদ শূণ্য দশমিক ৯৯৬০ একর জমি দখল করে রেখেছে।
১০ নং বয়রা অবৈধ দখলদের মধ্যে, মুনছুর আলীর ছেলে মিরাজ হোসেন খাল দখল করে পাকা বাউন্ডারী এবং পাকা ভবন (আংশিক) স্থাপনা করেছেন। শামছুর রহমানের ছেলে আলহাজ্ব মকবুল হোসেন খাল দখল করে খামার বাড়ি (আংশিক) স্থাপনা করেছেন। আফজাল হোসেনের স্ত্রী জাহানারা বেগম খাল দখল করে পাকা ভবন নির্মাণের জন্য ভিত্তি (আংশিক) স্থাপনা করেছেন। মৃত মোসলেম মোল্যার ছেলে আকবর মোল্যা খাল দখল করে টিনের ঘর (আংশিক) স্থাপনা করেছেন। অজ্ঞাত ছেলে হানিফ হোসেন খাল দখল করে বাগান (আংশিক) স্থাপনা করেছেন।
৯ নং রায়েরমহল অবৈধ দখলদের মধ্যে, আব্দুর রহমানের ছেলে নাছিরা বেগম খাল দখল করে বাগান ও বাড়ির আঙ্গিনা (আংশিক) স্থাপনা করেছে। মনি বুড়োর ছেলে অহিদ হোসেন খাল দখল করে টিনের রান্না ঘর ও বাগানের (আংশিক) স্থাপনা করেছে। অজ্ঞাতর ছেলে খান রাজ্জাক হোসেন সিকস্তি দখল করে টিনের বেড়া দিয়ে ঘেরা বাগান (আংশিক) স্থাপনা করেছে। অজ্ঞাতর ছেলের নোমান হোসেন সিকস্তি দখল করে টিনের বেড়া দিয়ে ঘেরা বাগান (আংশিক) স্থাপনা করেছেন। অজ্ঞাতর ছেলের আজাহার হোসেন খাল দখল করে পাকা বাউন্ডারী (আংশিক) স্থাপনা করেছে। মৃত আবুল হোসেনের ছেলে শেখ আনোয়ার হোসেন খাল দখল করে পাকা বাথরুম স্থাপনা করেছেন। আব্দুল গনির ছেলে আব্দুল হালিম গনি খাল দখল করে পাকা ভবন (আংশিক) স্থাপনা করেছে। হাসেম শেখের ছেলে জসীম হোসেন খাল দখল করে আধাপাকা গোয়াল ঘর (আংশিক) স্থাপনা করেছে। হাসেম শেখের ছেলে মারুফ হোসেন খাল দখল করে সেপ্টি ট্যাংকি (আংশিক) স্থাপনা করেছেন। অজ্ঞাতর ছেলে রফিকুল খাল দখল করে পাকা বাউন্ডারী (আংশিক) স্থাপনা করেছেন। অজ্ঞাতর ছেলে হাবিবুর রহমান খাল দখল করে পাকা ঘর নির্মাণের জন্য ভিত্তি (আংশিক) স্থাপনা করেছেন। আজিম উদ্দিনের ছেলে আসলাম উদ্দিন খাল দখল করে বাগান (আংশিক) স্থাপনা করেছেন। অজ্ঞাত’র ছেলে দ্বীন ইসলাম খাল দখল করে টিনসেট ঘর (আংশিক) স্থাপনা করেছে। কবর স্থান বাবদ ডাঙ্গা দখল করে কবর স্থানের (আংশিক) স্থাপনা করেছে। দ্বীনু মীরের ছেলে মাহতাব উদ্দিন ডাঙ্গা দখল করে টিনের ঘর (আংশিক) স্থাপনা করেছে। খোরশেদ মোল্লার ছেলে সোহাগ মোল্লা ডাঙ্গা দখল করে টিনের ঘর (আংশিক) স্থাপনা করেছে। আব্দুল শেখের ছেলে কেরামত আলী খাল দখল করে আধা পাকা বাথরুম (আংশিক ) স্থাপনা করেছে। শাহাজাহান হাওলাদারের ছেলে এজাজুল হাওলাদার খাল পাকা ভবন দুই তলা (আংশিক) স্থাপনা করেছে। মৃত ছিলু মোল্লার ছেলে এনামুল হক খাল দখল করে পাকা ভিত্তি নির্মাণের জন্য ভিত্তি (আংশিক) স্থাপনা করেছে। মানিক মোল্যার ছেলে শফিউল ইসলাম মোল্যা খাল দখল করে টিনের ঘর (আংশিক) স্থাপনা করেছে। আফসার আলী শেখের ছেলে হায়দার আলী খাল দখল করে টিনের ঘর (আংশিক) স্থাপনা করেছে। রায়েরমহল হামিদ নগর হাজী মোহাম্মদ মহাসিন সরকারী বিদ্যালয়ের পাকা ভবন (আংশিক) স্থাপনা করেছে। সামাদ গাজীর ছেলে বিলাল হোসেন জমি দখল করে রান্না ঘর (আংশিক) স্থাপনা করেছে। মৃত ইসমাইল হোসেনের ছেলে সিরাজ হোসেন জমি দখল করে টিনের ঘর (আংশিক) স্থাপনা করেছে। জয়নাল বিশ্বাসের ছেলে জীবন বিশ্বাস জমি দখল করে গোয়াল ঘর (আংশিক) স্থাপনা করেছে। ছামাদ বিশ্বাসের ছেলে হাংদার দিং জমি দখল করে আধা পাকা ভবন (আংশিক) স্থাপনা করেছে। মৃত হারুন বিশ্বাসের মাছুম বিশ্বাস আধা পাকা ভবন (আংশিক) স্থাপনা করেছে। জলিল বিশ্বাসের ছেলে শুকুর বিশ্বাস জমি দখল করে আধা পাকা ভবন (আংশিক) স্থাপনা করেছে। মৃত মানিক মোল্যার ছেলে বা…. আলী জমি দখল করে পাকা ভবন দুই তলা (আংশিক) স্থাপনা করেছে। মৃত সোনা মোল্যার ছেলে আসলাম মোল্যা জমি দখল করে পাকা ভবন দুই তলা (আংশিক) স্থাপনা করেছে। আলমামুর জামে জামে মসজিদের পাকা ভবনের (আংশিক) স্থাপনা করেছে। হযরত আলীর ছেলে ইউনুছ হাওলাদার জমি দখল করে আধা পাকা ভবন (আংশিক) স্থাপনা করেছে। মৃত সামতুল্যা শেখের ছেলে আবুল হোসেন জমি দখল করে পাকা এবং কাচা ঘর (আংশিক) স্থাপনা করেছে। হিরা লাল বিশ্বাসের ছেলে মনি মোহন বিশ্বাস খাল দখল করে আধা পাকা গোয়াল ঘর (আংশিক) স্থাপনা করেছে। নিতাই অধিকারীর ছেলে শশীল অধিকারী খাল দখল করে এক তলা ভবন (আংশিক) স্থাপনা করেছে। অভিমুন্যর ছেলে বিকাশ খাল দখল করে আধা পাকা ভবন (আংশিক) স্থাপনা করেছে। নগরবাসী বিশ্বাসের ছেলে বিপুল বিশ্বাস খাল দখল করে কাচা ঘর এবং পাকা বাথরুম (আংশিক) স্থাপনা করেছেন।
খুলনা, বটিয়াঘাটা, হরিণটানা, মিস্ত্রিপাড়া খালপাড় এলাকায় অবৈধ খাল দখলদের মধ্যে, ইছাহাক শেখের ছেলে আহম্মেদ আলী খাল ভরাট করে টিনের বেড়া, গোয়াল ঘর (আংশিক) ও টিনের একচালা বিশিষ্ট মুরগির ঘর, সেমীপাকা পাখির ঘর স্থাপনা করেছে। শাহাজ উদ্দিনের ছেলে মুজিবর রহমান (ছোটন) খাল ভরাট করে টিনের ঘর, সেমীপাকা দোকান ঘর-ছাউনীবিহীন (আংশিক) ও পাকা বাউন্ডারী ওয়াল (আংশিক) স্থাপনা করেছে। অজ্ঞাতর ছেলে মনির উজ্জমান খাল ভরাট করে গোলপাতার রান্না ঘর স্থাপনা করেছে। অজ্ঞাতর ছেলে মোঃ আব্দুল মান্নান হাওলাদার খাল ভরাট করে টিনের বেড়া, গোলপাতার ছাউনি বসত ঘর (আংশিক) ও সেমীপাকা টয়লেট স্থাপনা করেছে। জোনাব আলী শেখের স্ত্রী জাবেদা বেগম খাল ভরাট করে টিনের বেড়া, টিনের একচালা রান্নাঘর, কাঠের বেড়া ও টিনের ছাউনী বিশিষ্ট মুদি দোকান ঘর স্থাপনা করেছে। শেখ আবুল বাসারের ছেলে তৈয়বুর রহমান খাল ভরাট করে টিনের বেড়া স্থাপনা করেছে। জহুর সিকদারের ছেলে খলিলুর রহমান খাল ভরাট করে টিনের বেড়া স্থাপনা করেছে। এ্যাড. আরাফাত কেরামত উকিল খাল ভরাট করে টিনের বেড়া, পাকাপোতা এবং টিনের বেড়া ও টিনের ছাউনী বিশিষ্ট বসত ঘর, সেমিপাকা টয়লেট ৪টি স্থাপনা করেছেন। অজ্ঞাতর ছেলে কিউ এস ইসলাম মুক্ত খাল ভরাট করে পাকা বসত ঘর (আংশিক) মুলি বাঁশের বেড়া ও টিনের ছাউনীযুক্ত ঘর (সম্পূর্ণ) পাকা বাউন্ডারী ওয়াল ও টিনের বেড়া স্থাপনা করেছে। অজ্ঞাত খাল ভরাট করে মূলি বাঁশের বেড়া স্থাপনা করেছে। অজ্ঞাত খাল ভরাট করে মূলি বাঁশের বেড়া স্থাপনা করেছে। আঃ কাদের শেখের ছেলে মোঃ কাইউম শেখ খাল ভরাট করে সেমীপাকা বসত ঘর (আংশিক), পাকা টয়লেট ২ টি ও টিউওয়েল স্থাপনা করেছে। হাসান খার ছেলে আব্দর রশিদ খা খাল ভরাট করে পাকা একতলা ভবন (আংশিক) স্থাপনা করেছে। হরিনটানা উত্তর পাড়া, তোতার ব্রীজ এলাকার বাসিন্দা কাছেম আলীর ছেলে মোঃ আলী মৃধা খাল ভরাট করে পাকা টয়লেট (আংশিক) স্থাপনা করেছে। হরিনটানা উত্তর পাড়া, তোতার ব্রীজ এলাকার বাসিন্দা অজ্ঞাতর ছেলে সোবাহান শেখ টিনের বসত ঘর (আংশিক) স্থাপনা করেছে। এ্যাড. সাইফুল ইসলাম ও ওলিয়ার রহমান খাল ভরাট করে বাঁশের পাইলিং স্থাপনা করেছেন। পিতা- অজ্ঞাতর ছেলে নজরুল ইসলাম খাল ভরাট করে টিনের বেড়া স্থাপনা করেছে।
খুদিয়ার খালের (ডুমুরিয়া অংশ) অবৈধ দখলদারদের মধ্যে, খুলনা রায়ের মহাল, মন্দিরের মোড় এলাকার বাসিন্দা মৃত নজর আলী ফারাজীর ছেলে ঘারুন ফারাজী টিন সেড স্থাপনা করেছে। খুলনা রায়ের মহল এলাকার বাসিন্দা মোসলেম খোড়ার ছেলে আহম্মদ আলী দুই তলা বিল্ডিং স্থাপনা করেছে।
এডি লাইন ভুক্ত জমির অবৈধ দখলদারদের মধ্যে, খুলনা সদর খুলনা গোবরচাকা এলাকার বাসিন্দা মঞ্জুরুল ইসলামের স্ত্রী ঈনিঘাত ইসলাম নদী ভরাট করে গোলপাতার ঘর স্থাপনা করেছে। গোবর চাকা এলাকার বাসিন্দা রেজাউল ইসলামের স্ত্রী আবেদা ইসলাম নদী ভরাট করে গোলপাতার ঘর স্থাপনা করেছে। চকমথুরাবাদ এলাকার বাসিন্দা শাহাদাত মোল্লার ছেলে আব্দুস সাত্তার মোল্লা নদী ভরাট করে কাচা টিনের ঘর স্থাপনা করেছে। অজ্ঞাতর ছেলে স্কেন হাওলাদার নদী ভরাট করে কাচা টিনের ঘর স্থাপনা করেছে। চকমথুরাবাদ এলাকার বাসিন্দা সেলিম সরদারের স্ত্রী মনোয়ারা বেগম নদী ভরাট করে সেমিপাকা স্থাপনা করেছে। চকমথুরাবাদ এলাকার বাসিন্দা অজ্ঞাতর ছেলে মালেক সরদার নদী ভরাট করে সেমিপাকা টয়লেট স্থাপনা করেছে। আজাহার মোল্লার স্ত্রী শুকুরোন মরোয়ারা নদী ভরাট করে পাকা বিল্ডিং স্থাপনা করেছে। চকমথুরাবাদ এলাকার বাসিন্দা ইয়াকুব আলী শরীফের স্ত্রী মাজেদা বেগম নদী ভরাট করে সেমিপাকা স্থাপনা করেছে। চকমথুরাবাদ এলাকার বাসিন্দা বাচ্চু সরদারের স্ত্রী সালেহা বেগম নদী ভরাট করে সেমিপাকা স্থাপনা করেছে। চকআসান খালী এলাকার বাসিন্দা মৃত দেরাজতুল্লা সরদারের ছেলে মোঃ বাচ্চু সরদার নদী ভরাট করে পাকা বিল্ডিং স্থাপনা করেছে। চকমথুরাবাদ এলাকার বাসিন্দা অজ্ঞাতর ছেলে মোঃ জাহিদুল ইসলাম নদী ভরাট করে টিনের ঘর স্থাপনা করেছে। খুলনা স্যার ইকবাল রোডের বাসিন্দা আশাব আলী ভুঁইয়ার ছেলে ইসমাইল নদী ভরাট করে টিনের ঘর স্থাপনা করেছে। চকআসান খালী এলাকার বাসিন্দা মৃত আদিল উদ্দিন শেখের ছেলে মোঃ সাহেব আলী নদী ভরাট করে টিনের ঘর স্থাপনা করেছে। চকআসন খালী এলাকার বাসিন্দা শহীদ সরদারের ছেলে ইমরান সরদার নদী ভরাট করে মুরগির ফার্ম স্থাপনা করেছে। চকআসন খালী এলাকার বাসিন্দা মৃত আজাহার আলী মোল্লার ছেলে তুহিন নদী ভরাট করে পাকা ওয়াল স্থাপনা করেছে। চকআসন খালী এলাকার বাসিন্দা আবুল কামাল আজাদের স্ত্রী মুক্তা বেগম নদী ভরাট করে একতলা বিল্ডিং স্থাপনা করেছে। চকআসন খালী এলাকার বাসিন্দা শাকিল হোসাইনের স্ত্রী রিক্তা বেগম নদী ভরাট করে একতলা বিল্ডিং স্থাপনা করেছে।