চ্যানেল খুলনা ডেস্কঃস্বাধীনতার ঊষালগ্নে জাতির সূর্যসন্তানদের হারানোর বিষাদময় দিনে বিনম্র শ্রদ্ধার ফুলে ফুলে ভরে উঠে শহিদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ। হৃদয়ের আবেগে লাল-সবুজের বাংলাদেশ। হাতে নিয়ে ফুল। ধীর পদযোগে আগমণ। ফুলে ফুলে ছেয়ে গেল বেদি। এভাবেই সর্বস্তরের মানুষ গতকাল শনিবার শ্রদ্ধা নিবেদন করেন দেশের সূর্যসন্তানদের। গানের সুরের মতো তারা বলে ওঠে- তোমাদের কথা রবে সাধারণ মানুষের ভিড়ে…। ভোরের প্রথম কিরণ থেকেই জেগে উঠে রায়েরবাজার শহিদ বুদ্ধিজীবী সমাধিসৌধ। বিজয়ের ঊষালগ্নে তাদের হত্যা করে নব্য স্বাধীন বাংলাদেশকে মেধাশূন্য করতে চেয়েছিল পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী। আর তাদের মদদ দিয়েছিল এ দেশের দোসররা।
শনিবার শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে শ্রদ্ধা জানাতে আসা মানুষ স্মরণ করেন সেসব বীর শহিদকে। শপথ নেয় বুদ্ধিজীবীদের দেখানো পথ ধরে এগিয়ে যাওয়ার। ধিক্কার জানায় তাদের হত্যাকারীদের। একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের শেষ ভাগে এ দেশের দোসরদের সহযোগিতায় পাক হানাদার বাহিনী হত্যা করেছিল শিক্ষাবিদ, চিকিৎসক, সাংবাদিকসহ হাজারো বুদ্ধিজীবীকে। সেই থেকে ১৪ ডিসেম্বর দিনটিকে জাতি শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করে, পালন করে শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস হিসেবে। শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন উপলক্ষে জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে স্মৃতিসৌধে পুষ্পমাল্য অর্পণ, দিবসের তাৎপর্য নিয়ে আলোচনা সভা, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, প্রামান্য চিত্র প্রদর্শন করা হয়।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় : দিবসে গতকাল সকাল ৯টায় উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ফায়েক উজ্জামান বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে অদম্য বাংলায় শহিদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল, বিভিন্ন ডিসিপ্লিন, বিভিন্ন আবাসিক হল, খুবি শিক্ষক সমিতি, স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদ, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, খুবি অফিসার্স কল্যাণ পরিষদ, খুবি কর্মচারীবৃন্দ ও বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকেও শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করা হয়। বিজ্ঞান প্রকৌশল ও প্রযুক্তিবিদ্যা স্কুলের ডিন প্রফেসর ড. উত্তম কুমার মজুমদারের সভাপতিত্বে সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য জগদীশ চন্দ্র বসু একাডেমিক ভবনে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ফায়েক উজ্জামান। সভায় আরও বক্তৃতা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর সাধন রঞ্জন ঘোষ, বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি প্রফেসর ড. মোঃ সারওয়ার জাহান, সহযোগী অধ্যাপক রুবেল আনছার। দিবস উপলক্ষে বাদ যোহর বিশ্ববিদ্যালয় জামে মসজিদে দোয়া মাহফিল ও বিশ্ববিদ্যালয় মন্দিরে প্রার্থনা করা হয়। এছাড়া অন্যান্য কর্মসূচির মধ্যে ছিল সন্ধ্যায় শহিদ মিনার ও অদম্য বাংলা চত্বরে প্রদীপ প্রজ্জ্বলন। এর আগে সকাল সাড়ে ৮টায় শহিদ তাজউদ্দিন আহমদ ভবনের সম্মুখে কালো ব্যাজ ধারণ, জাতীয় পতাকা অর্ধনমিতকরণ ও কালো পতাকা উত্তোলন করা হয়। পরে উপাচার্যের নেতৃত্বে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণের প্রাক্কালে শহিদ তাজউদ্দিন আহমদ প্রশাসন ভবনের সামনে থেকে একটি র্যালি শুরু হয়ে অদম্য বাংলা চত্বরে গিয়ে শেষ হয়।
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় : বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে দিনটি পালিত হয়েছে। সকাল সাড়ে ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও ছাত্র-ছাত্রীবৃন্দের অংশগ্রহণে শোক-র্যালি বের হয়। র্যালিতে নেুৃত্ব দেন কুয়েট ভিসি প্রফেসর ড. কাজী সাজ্জাদ হোসেন। র্যালি শেষে বেলা ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টারে শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন ভিসি।
পরিচালক (ছাত্র কল্যাণ) প্রফেসর ড. পিন্টু চন্দ্র শীলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবু ইউসুফ, প্রফেসর ড. মোহাম্মদ সাইফুর রহমান, প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আরিফুল ইসলাম, রেজিস্ট্রার জি. এম. শহিদুল আলম, পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন) প্রফেসর ড. এবিএম মহীউদ্দিন, প্রফেসর ড. মোঃ রাফিজুল ইসলাম, প্রকৌশলী মোঃ আনিছুর রহমান ভূঞা, জিএম মনিরুজ্জামান, মোঃ ইমরুল ইসলাম, কর্মচারী সমিতির (৪র্থ শ্রেণী) সাধারণ সম্পাদক মোঃ হাবিবুর রহমান। দিবসটি পালন উপলক্ষে বাদ আসর কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে দোয়া অনুষ্ঠান, সন্ধ্যা ৬টায় বিশ^বিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহনে আলোর মিছিল এবং সাড়ে ৬টায় স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টারের মুক্ত মঞ্চে নাটক প্রদর্শিত হয়। এছাড়া, আসরবাদ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় জামে মসজিদে দোয়া অনুষ্ঠান এবং সন্ধ্যা ৬টায় আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
বশেমুরবিপ্রবি : গোপালগঞ্জে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুরূপ আয়োজনে দিবস পালিত হয়েছে। সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনে ভাইস চ্যান্সেলর (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড মোঃ শাহাজান সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় মূল প্রবন্ধ পস্থাপন করেন প্রক্টর ড. মোঃ রাজিউর রহমান। বক্তৃতা করেন বিজয় দিবস হলের প্রভোস্ট মোঃ শফিকুল ইসলাম, বাংলা বিভাগের সভাপতি মোঃ আব্দুর রহমান, সহকারী অধ্যাপক সানজিদা পারভিন, প্রভাষক শামিমা আক্তার, বিজিই বিভাগের শিক্ষক এমদাদুল হক সোহাগ, ইউপি চেয়ারম্যান শফিকুর রহমান চৌধুরী, হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা চৌধুরী মনিরুল হাসান ও শিক্ষার্থী আরমান আলী প্রমুখ। স্মরণ সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রফেসর ড. মোঃ শাহজাহান।
নর্থ ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটি খুলনা : দিবস যথাযোগ্য মর্যাদা ও ভাব-গাম্ভীর্যের সাথে পালিত হয়। গতকাল সকালে জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত ভাবে উত্তোলন, কালো ব্যাজ ধারণ, স্মৃতিসৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। অনুষ্ঠানের ২য় পর্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ভবন মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. তারাপদ ভৌমিক। বিশ্ববিদ্যালয়ের সায়েন্স এ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাকাল্টির ডিন প্রফেসর ড. মোঃ নওশের আলী মোড়লের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন ট্রেজারার প্রফেসর সুধীর কুমার পাল, রেজিস্ট্রার মোঃ শহিদুল ইসলাম। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন বিশ^বিদ্যালয়ের বিভাগীয় প্রধানগণ, শিক্ষকমন্ডলী, প্রক্টর, সহকারি প্রক্টর, অতিরিক্ত পরিচালক (অর্থ ও হিসাব) এবং শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ। পওে বুদ্ধিজীবী দিবসে শহিদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে দোয়া করা হয়। দোয়া মাহফিল শেষে উপস্থিত সকলের মাঝে তাবারক বিতরণ করা হয়। আলোচনা অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল এ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রভাষক শুভ দেব।
জেলা প্রশাসন : দিবসে শনিবার সকালে জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) জিয়াউর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হেলাল হোসেন। সভায় বক্তৃতা করেন সংবিধান প্রণয়ন কমিটির সদস্য এড. এনায়েত আলী, পুলিশ সুপার এসএম শফিউলাহ, কেএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) মোহাম্মদ এহসান শাহ, জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ আছাদুজ্জামান, সাবেক কমান্ডার অধ্যাপক আলমগীর কবির ও জেলা সরদার মাহবুবুর রহমান ও প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মোঃ সাহেব আলী প্রমুখ।
খুলনা প্রেসক্লাব : দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে শনিবার সকালে আলোচনা সভা ক্লাবের হুমায়ুন কবীর বালু মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। প্রেসক্লাবের সভাপতি এস এম হাবিবের সভাপতিত্বে সভা পরিচালনা করেন সাধারণ সম্পাদক মোঃ সাহেব আলী। সভায় উপস্থিত ছিলেন শেখ আবু হাসান, মোঃ মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, মোঃ রাশিদুল ইসলাম, আনোয়ারুল ইসলাম কাজল, রফিউল ইসলাম টুটুল, এমএ জলিল, কৌশিক দে, মোস্তফা জামাল পপলু, মোঃ সাঈয়েদুজ্জামান স¤্রাট, মোঃ হুমায়ুন কবীর, মোঃ জাহিদুল ইসলাম, আলমগীর হান্নান, বাপ্পী খান, গাজী মনিরুজ্জামান, বিমল সাহা, ইউজার সদস্য মোঃ রকিবুল ইসলাম মতি ও সোহাগ দেওয়ান প্রমুখ। এর আগে ১৩ ডিসেম্বর দিবাগত রাত ১২টা ১ মিনিটে গল্লামারী স্মৃতিসৌধে পুষ্পার্ঘ অর্পণ করেন নেুৃবন্দ।
খুলনা সাংবাদিক ইউনিয়ন : দিবসটি পালনে ইউনিয়নের সভাপতি মোঃ মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক ও বিএফইউজের নির্বাহী সদস্য মোঃ সাঈয়েদুজ্জামান সম্রাটের সঞ্চালনায় সভায় বক্তৃতা করেন মকবুল হোসেন মিন্টু, এ কে হিরু, এস এম হাবিব, মোঃ সাহেব আলী, এস এম জাহিদ হোসেন, মোঃ হুমায়ুন কবির, নেয়ামুল হোসেন কচি, অভিজিৎ পাল, আনোয়ারুল ইসলাম কাজল, বিমল সাহা, মোস্তফা জামাল পপলু, কৌশিক দে, বাপ্পি খান, সুনীল দাস, জাহিদুল ইসলাম, গাজী মনিরুজ্জামান ও নাজমুল হাসান প্রমুখ। সভার শুরুতে শহিদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন এবং পর রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়।
জেলা জাতীয় পার্টি : দিবসে বেলা ১১টায় ডাকবাংলাস্থ দলীয় কার্যালয়ে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। শুরুতে কোরআন তেলাওয়াত করেন এসএম এশাদুজ্জামান ডলার। জেলা জাপা’র সাধারণ সম্পাদক এম হাদী উজ-জামানের সভাপতিত্বে যুগ্ম-সম্পাদক জিএম বাবুলের পরিচালনায় সভায় উপস্থিত ছিলেন মোঃ ইসমাইল খান টিপু, মাওলানা এস এম আল-জোবায়ের, শেখ জাহাঙ্গীর হোসেন, রিয়াজ উদ্দিন হাওলাদার, শেখ সাদী, শাহজাহান আলী সাজু, শাহরিয়ার নাজিম, রহমত আলী খান, এড. লুৎফর রহমান, সরদার জিয়াউল হক জিয়া, শফিকুল ইসলাম বাচ্চু, প্রিন্স হোসেন কালু, মোল্লা সাইফুল ইসলাম, শহিদুল কাদির উৎসব, তৈইমুর হোসেন শাহীন, মোঃ কালাচাঁন, অর্প্বূ দত্ত নেকী, গাজী খোকন, মাজাহার জোয়ার্দ্দার পান, এজাজ আহম্মেদ, গাজী মোশাররফ হোসেন, সঞ্জয় গোলদার, রিপন হাওলাদার, মোঃ শফিক, ইমরান হোসেন, অহিদুজ্জামান বাদল, আলাউদ্দিন ফকির, মোঃ শফিক ও জামাল ফারুখ মানু প্রমুখ। জেলা যুব সংহতি : সংগঠনের উদ্যোগে অনুরুপভাবে দুপুর ১২টায় ডাকবাংলাস্থ দলীয় কার্যালয়ে আলোচনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। জেলা শাখার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জি এম বাবুলের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক এরশাদুজ্জামান ডলার। উপস্থিত ছিলেন প্রিন্স হোসেন কালু, শহিদুল কাদির উৎসব, শাহজাহান আলী সাজু, মাজহার জোয়ার্দ্দার পান, অপূর্ব দত্ত নেকী, এজাজ আহমেদ, গাজী খোকন, গাজী মোশাররফ প্রমুখ।
বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতি খুলনা : সংগঠনের খুলনা অঞ্চল কমিটির সভাপতি ধীমান চন্দ্র বিশ্বাসের সভাপতিত্বে ও অঞ্চল সেক্রেটারী মিয়া তৌহিদুল ইসলামের সঞ্চালনায় গতকাল অনুষ্ঠিত সভায় অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন এফ এম মাকসুদুর রহমান, মোঃ বজলুর রহমান মিয়া, মোঃ কাওছার আলী শেখ, মোঃ আবুল কাশেম, আব্দুল মান্নান, মোঃ লিয়াকত হোসেন, মোঃ আনোয়ার হোসেন শেখ, এস এম সোহেল রানা, মোঃ হুমায়ুন কবীর, সুপার্থ মন্ডল, মোঃ মাহবুবুর রহমান, এস এম ফয়সাল রহমান, আজিজা সুলতানা, মোঃ শফিউল আজম, মোঃ মোশাররফ হোসেন, জ্যোতিশ্বর ঢালী, মোঃ শহিদুল ইসলাম, হারুন অর রশীদ, শেখ রেজাউল করিম, শেখর ফৌজদার, মোঃ হাকিকাতুল ইসলাম, দেবাশিষ হালদার, জাফরোজা খানম প্রমুখ।
২নং ওয়ার্ড আ’লীগ : দিবসে আলোচনা সভা গতকাল সন্ধায় ফুলবাড়ীগেট দলীয় কার্যালয়ে ওয়ার্ড সভাপতি মোঃ শাকিল আহম্মেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। ওয়ার্ড সাধারণ সম্পাদক এফ এম জাহিদ হাসান জাকিরের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন শেখ আব্দুর রশিদ, সেকেন্দার আলী, লিয়াকত মুন্সি, রতন মোল্লা, আবুল কালাম, রবিউল ইসলাম, নারগিস খানম, শেখ ইমরান, বিলাল হোসেন, রফিকুল ইসলাম, কামরুল ইসলাম, মুন্সি কাশেম, জহিরুল ইসলাম পান্নু, মোঃ হানিফ ও হারান প্রমুখ।
আযম খান সরকারি কমার্স কলেজ : দিবসটি পালনে কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর কালিপদ মজুমদারের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তৃতা করেন উপাধ্যক্ষ প্রফেসর সেলিনা বুলবুল, বাংলা বিভাগের প্রধান মোঃ আনিস-আর-রেজা, ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগের প্রধান কল্লোল কুমার রক্ষিত ও সহকারী অধ্যাপক তারক চাঁদ ঢালী। সভা সঞ্চালনা করেন সহকারী অধ্যাপক মোস্তাফা আনোয়ার ও প্রভাষক লাভিবা আক্তার।
রায়েরমহল কলেজ : অনুরুপ আয়োজনে দিবসটিতে নগরীর রায়েরমহল কলেজ ও হ্যানে রেলওয়ে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের যৌথ উদ্যোগে আলোচনা সভা স্কুল মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান শিক্ষক মোঃ হাবিবুল্লাহর সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন অধ্যক্ষ ড. আবুল কালাম আজাদ। শরিফা খাতুনের পরিচালনায় আলোচনা করেন মলয় কুমার চ্যাটার্জী, হেমায়েত হোসেন, শাহিনুর রহমান, শাহজাহান আলী, মোঃ আজিজুল ইসলাম প্রমুখ। এর আগে স্কুলে গেটে স্থাপিত গণহত্যা স্মৃতিফলকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়।
আনসার টিডিপি : দিবসটিতে আনসার টিডিপি অগ্রযাত্রা সমাজ কল্যাণ সংস্থার উদ্যোগে আলোচনা সভা মোঃ রাহাত হাওলাদারের সভাপতিত্ব করেন। উপস্থিত ছিলেন শেখ আল আমিন, মোঃ সোহাগ তালুকদার, মরিয়ম বেগম, মোঃ ইফতিয়ার ইসলাম, শরিফুল, তরিকুল, শফিকুল, রফিকুল, রাকিব বিল্লাল, নিউটন, শাহিনা, রুনা ও খাদিজা পারভীন প্রমুখ।
৩৬নং ওয়ার্ড আ’লীগ : আমাদের খানজাহান আলী থানা প্রতিনিধি জানান, শনিবার মাগরিববাদ আফিলগেটস্থ দলীয় কার্যালয়ে দিবসে আলোচনা ও বিজয় দিবসের বিভিন্ন কর্মসূচি পালনে প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়। খানজাহান আলী থানা আ’লীগের সহ-সভাপতি দুলাল চন্দ্র সরকারের সভাপতিত্বে এবং আশরাফুল কবির তালাশের পরিচালনায় বক্তৃতা করেন ওয়ার্ড আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ কিসমত আলী, বিমান চন্দ্র নন্দী, বীর মুক্তিযোদ্ধা মিয়া মনোয়ার হোসেন, ফকির রেজাউল ইসলাম, গোলাম জিলানী মুন, মনিরুজ্জামান ছোট্ট, আনন্দ কুমার স্বর, রেজওয়ান ইসলাম রাজা, খাইরুল আলম লিটু, আব্দুল আজিজ, মুন্সি শামিম, কানিজ রোকাইয়া, পারভীন বেগম, দাউদ শিকদার, রিপন সরদার, মোঃ ফারুক, মোঃ নওয়াব আলী প্রমুখ নেতৃবৃন্দ।
বঙ্গবন্ধু পরিষদ : দিবস উপলক্ষে বিকেল ৪টায় সংগঠনের নগরের কার্যালয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভাপতিত্ব করেন পরিষদের খুলনা মহানগর সাধারন সম্পাদক রোটাঃ এম আসাদুজ্জামান মুন্না। প্রধান অতিথি ছিলেন নগর সভাপতি ও সোনাডাঙ্গা থানা আ’লীগের সহ-সভাপতি এস এম রাজুল হাসান রাজু। সভায় আরো বক্তৃতা করেন পরিষদের জেলা সভাপতি (স্বাস্থ্য) আলহাজ্ব এস এম গোলাম কিবরিয়া, নগর সহ-সভাপতি মোঃ রকিবুল ইসলাম রকি, শরীফ এনামুল কবীর, বীর মুক্তিযোদ্ধা হাসমত আলী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল হান্নান খান, রোটাঃ ইঞ্জিনিয়ার মিজানুর রহমান, সাবেক কাউন্সিলর মামনুরা জাকির খুকুমনি, ডাঃ হাফিজুর রহমান সোহেল, জাকির হোসেন বিপ্লব, প্রভাষক ইফফাত সানিয়া ন্যান্সি, সাংবাদিক মামুন রেজা, আবুল কালাম মোল্লা, কমান্ডার কাজী আলী আজম, কবি আছাদুজ্জামান মিথুন, গাজী রকিব উদ্দিন সোহাগ, আলহাজ্ব শাহাজাহান খান, আলহাজ্ব হাফেজ শেখ আসলাম, মোঃ রেজাউল করিম, মোঃ শারাফাত উল্লাহ স্বপন, ইঞ্জিনিয়ার শান্তনু বৈরাগী, বিশ্বজিত কুমার মন্ডল ও আদম গাজী মান্দার প্রমুখ।
সেন্ট জেভিয়ার্স হাই স্কুল : দিবসে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক গাজী মোহাম্মদ মহিউদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যালয়ের কার্যকরী পরিষদের সভাপতি মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ। উপস্থিতি ছিলেন মোর্শেদ আহমেদ রিপন, মাফুজ ফরিদ চৌধুরী লোটন, কবিতা আহমেদ ও শিক্ষকবৃন্দ।