সব কিছু
facebook channelkhulna.tv
খুলনা শনিবার , ১৪ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছাড়াই চলছে অবৈধভাবে চিহ্নিত ৬৮টি আবাসন ও রিয়েল এস্টেট প্রকল্প | চ্যানেল খুলনা

খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের অনুমোদন ছাড়াই চলছে অবৈধভাবে চিহ্নিত ৬৮টি আবাসন ও রিয়েল এস্টেট প্রকল্প

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ খুলনা মহানগরী এলাকাধীন কে নিবন্ধন করে বৈধ হতে বারংবার চিঠি দিয়ে সংশ্লিষ্ঠ আবাসন প্রতিষ্ঠানগুলো কোন মেলেনি । খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (কেডিএ)। পক্ষ থেকে কয়েকদফা এ চিঠি প্রদান করা হলেও কেডিএর অনুমতির তোয়াক্কা না করে দিব্বি চালিয়ে যাচ্ছেন রিয়েল এস্টেট ব্যবসা রিয়েল এস্টেট উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা আইন ২০১০’ পাস হওয়ার ৯ বছর পেরিয়ে গেলেও অদ্যবদি কোনো আবাসন ও রিয়েল এস্টেট কোম্পানি কেডিএর নিবন্ধিত নেয়নি । কর্তৃপক্ষ একাধিকবার নোটিশ করলেও তাদের সাড়া মেলেনি। আর কেডিএর এই আইন অমান্যের কারনে আবাসন প্রতিষ্ঠানগুলোর প্লট কিংবা ফ্ল্যাট ক্রয়-বিক্রয় বন্ধ এবং এ সংক্রান্ত প্রতিষ্ঠানের অবৈধ সাইনবোর্ড ও স্থাপনা নিজ উদ্যোগে অপসারণ করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে এক সভায় ।

খুলনায় কিছু অসাধু ব্যাবসায়ী ও ভুমিদস্যুরা নিচু ও কৃষি জমি এবং পুকুর-জলাশয় ভরাট করেও প্লট ও ফ্লাট বিক্রি করে চলেছেন এসব আবাসন প্রতিষ্ঠানগুলো । অধিকাংশ আবাসন প্রকল্পই মহানগরী খুলনা ও পার্শবর্তী থানা এলাকার জিরো পয়েন্ট, রূপসা সেতুর বাইপাস সড়ক ও সংযোগ সড়ক, সাচিবুনিয়া-বটিয়াঘাটা সড়ক এবং খুলনা-সাতক্ষীরা সড়কের দুই পাশে বিভিন্ন আবাসন প্লট বিক্রির এ ব্যবসা চলছে অর্ধযুগেরও বেশি সময় ধরে।
আবাসন প্রকল্পগুলোয় বাড়িঘর গড়ে উঠছে অরিকল্পিতভাবে। কেডিএ থেকে নিবন্ধন ও প্রকল্পের লে-আউটের অনুমোদন না নিয়েই বিক্রি করা হচ্ছে তিন থেকে ১০ কাঠার প্লট। অধিকাংশ প্রকল্প এলাকায় পর্যাপ্ত নাগরিক সুবিধা,নেই বিদ্যুৎ নেই; নেই পাকা রাস্তা, সড়ক বাতি, ড্রেন ও ময়লা এবং পয়নিস্কাসনের ব্যাবস্থা। অধিকাংশ আবাসন প্রকল্পের কাঁচা রাস্তা থাকলেও রাস্তাগুলো অপ্রশস্ত। আইন অনুযায়ী থাকার কথা থাকলেও কোনো প্রকল্প এলাকাতেই নেই স্কুল, খেলার মাঠ, মসজিদ, পার্ক ও চিকিৎসা কেন্দ্র। অনুমোদনবিহীন এসব আবাসন প্রকল্পের প্রতি কাঠা জমির মূল্য পাঁচ থেকে ১০ লাখ টাকা দরে বিক্রি করলে তাদের কাছ থেকে রাজস্ব হারাচ্ছে কেডিএ এবং সরকার । খুলনায় এক শ্রেণির জমি ব্যবসায়ী নিচু জমি কিনে কোনোমতে বালি ভরাট করে প্লট বিক্রি করছে। জনসংখ্যাজনিত চাপে সাধারণ মানুষ বলতে গেলে কোনো অনুসন্ধান ছাড়াই এসব প্লট কিংবা ফ্লাট ক্রয় করছেন। কয়েক বছরের মধ্যে এ আবাসন প্রকল্পগুলো খুলনা নগরবাসীর জন্য বিষফোঁড়া হয়ে উঠবে।

আর এই রাজস্ব আহরন এবং নিতিমালার অধিনে এসকল অবৈধ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যাবস্থা নিতে বুধবার সকাল ১১টায় কেডিএ মিলনায়তনে এক সভা অনুষ্ঠিত হয় । সভায় রিয়েল এস্টেট ও ব্যবস্থাপনা আইন-২০১০ এর আলোকে উদ্যোক্তাদের রিয়েল এস্টেট ও ব্যবস্থাপনা আইন-২০১০ মেনে ব্যাবসা পরিচালনা জন্য এ খাতের সাথে জরিতদের নিয়ে কেডিএ’র এ মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (কেডিএ) চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এএসএম মাহমুদ হাসান এনডিসি, পিএসসি, পিইঞ্জ। সভায় বক্তব্য রাখেন মুহাম্মাদ আজগার বিশ্বাস তারা, আনিছুর রহমান বিশ্বাস, আবেদ আলী, সৈয়দ ইমাম হাসান বাচ্চু, সাংবাদিক এইচএম আলাউদ্দিন, খুলনা প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি ফারুক আহমেদ।
সভায় উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (কেডিএ) চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এএসএম মাহমুদ হাসান এনডিসি, পিএসসি, পিইঞ্জ বলেন, কেডিএ এলাকায় প্লট/ফ্ল্যাট ব্যবসা করতে হলে অব্যশই তাকে রিয়েল এস্টেট উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা আইন ২০১০ মেনে কাজ করতে হবে। কিছু অসাধু ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠান নিচু জমি ভরাট করে অবৈধ সাইনবোর্ড লাগিয়ে প্লট এবং ভবন নির্মাণ করে ফ্ল্যাট ক্রয়-বিক্রয় করছেন। এতে একদিকে আইন লঙ্ঘিত হচ্ছে অন্যদিকে শহরের ভবিষ্যৎ পরিকল্পিত উন্নয়ন বিঘিœত হওয়াসহ এসব প্লট/ফ্ল্যাট কিনে জনসাধারণ প্রতারণতার শিকার হচ্ছেন। সকল কাগজপত্র নিয়ে ফরম পূরণ করে কেডিএতে জমা দিন। সবকিছু ঠিক থাকলে ২ সপ্তাহের মধ্যে আপনার কাজ হয়ে যাবে। সভায় উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (কেডিএ) চেয়ারম্যান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এএসএম মাহমুদ হাসান এনডিসি, পিএসসি, পিইঞ্জ বলেন, কেডিএ এলাকায় প্লট/ফ্ল্যাট ব্যবসা করতে হলে অব্যশই তাকে রিয়েল এস্টেট উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা আইন ২০১০ মেনে কাজ করতে হবে। কিছু অসাধু ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠান নিচু জমি ভরাট করে অবৈধ সাইনবোর্ড লাগিয়ে প্লট এবং ভবন নির্মাণ করে ফ্ল্যাট ক্রয়-বিক্রয় করছেন। এতে একদিকে আইন লঙ্ঘিত হচ্ছে অন্যদিকে শহরের ভবিষ্যৎ পরিকল্পিত উন্নয়ন বিঘিœত হওয়াসহ এসব প্লট/ফ্ল্যাট কিনে জনসাধারণ প্রতারণতার শিকার হচ্ছেন। সকল কাগজপত্র নিয়ে ফরম পূরণ করে কেডিএতে জমা দিন। সবকিছু ঠিক থাকলে ২ সপ্তাহের মধ্যে আপনার কাজ হয়ে যাবে।
রিয়েল এস্টেট উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা আইন ২০১০’ এ বলা হয়েছে, কেডিএ’র অনুমতি ব্যতীত নিচু জমি ভরাট বা উঁচু করলে অথবা কোনো প্রাকৃতিক জলাধারের পানি প্রবাহ বাধাগ্রস্ত করলে ২ বছর কারাদ- বা ১০ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দ-ে দ-িত হওয়ার বিধান রয়েছে। ভূমি উন্নয়নের মাধ্যমে প্লট সৃষ্টি কিংবা ভবন নির্মাণ করে ফ্ল্যাট তৈরি ও ক্রয়-বিক্রয় করলে সর্বোচ্চ তিন বছর কারাদ- বা ২০ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয় দন্ডে দন্ডিত হওয়ার বিধান রয়েছে।

কেডিএ সূত্র জানাচ্ছে, খুলনায় প্রায় ৬৮ থেকে ৭০টি প্রতিষ্ঠান রয়েছে । প্রতিষ্ঠানগুলোর অবস্থান হচ্ছে জিরো পয়েন্টের দক্ষিণে মুক্তিযোদ্ধা কলেজ রোডে আবদুল্লাহ আবাসিক এলাকা, বটিয়াঘাটার রহিম সড়কে সিয়াম হাউজিং প্রকল্প, বয়রা বাজারে সুন্দরবন আবাসিক প্রকল্প অ্যান্ড বিল্ডার্স লিমিটেড, লবণচরা থানার বিপরীতে স্বপ্ন গড়ি আবাসিক প্রকল্প, সাচিবুনিয়া এলাকায় মোহাম্মাদিয়া হাউজিং, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে জামান, রূপনগর ও তানিশা আবাসিক প্রকল্প, লবণচরা থানার পেছনে গুলজান সিটি, মোহাম্মদনগর এলাকায় মোল্লা আবাসিক প্রকল্প গড়ে উঠেছে।

জিরো পয়েন্ট উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে প্রগতি আবাসন, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি অফিসের সামনে সবুজ বাংলা আবাসিক প্রকল্প, গল্লামারী এলাকায় নিকুঞ্জ আবাসিক এলাকা, নিজখামার এলাকায় একতা আবাসিক প্রকল্প, নিরালা মোড়ে গ্রিন টাউন, খুলনা-সাতক্ষীরা সড়কে বিশ্বাস প্রপার্টিজ, কৈয়া বাজার এলাকায় রসুলপুর ও কৈয়া আবাসিক প্রকল্প, বয়রা বাজারে নিউ বসুন্ধরা রিয়েল এস্টেট লিমিটেড ও সোনাডাঙ্গা হাসানবাগ এলাকায় স্বপ্নীল আবাসন প্রকল্প গড়ে উঠেছে।

এ ছাড়া আহসান আহমেদ রোডে মুন স্টার রিয়েল এস্টেট, হরিণটানা হামিদনগর এলাকায় সততা আবাসন ও ফজলে করিমনগর আবাসন, বয়রা বাজার এলাকায় বসতি প্রপার্টিজ, সিটি বাইপাস রোডের মোস্তফার মোড়ে মোস্তফা আবাসিক প্রকল্প,তানিশা আবাসিক প্রকল্প, চৈতী হাউজিং প্রপার্টিজ লি., টুটুলনগর আবাসিক এলাকা, স্বপ্ন নিবাস ও মদিনাবাগ আবাসিক এলাকা, বয়রা এলাকায় আঙিনা রিয়েল এস্টেট, দৌলতপুর কাশিপুর রোডে উজান নিবাস, বয়রা বাজারে মেসার্স সিয়াম প্রপার্টিজ ছাড়াও এআর আবাসিক প্রকল্পে জমি বিক্রি করা হচ্ছে।

দৌলতপুরে প্রত্যাশা আবাসন, আড়ংঘাটা বাইপাস সড়কে স্বদেশ সিটি, বাস্তুহারা এলাকায় গ্রীন স্কেপ ইকো সিটি, গোয়ালখালী এলাকায় চৈতী হাউজিং, কেডিএ লিংক রোডে হযরত খানহাজান আলী সিটি, খালিশপুর টিঅ্যান্ডটি অফিসের পাশে মীরবাগ আবাসিক প্রকল্প, দৌলতপুরে শিমুল সিটি, বাস্তুহারা এলাকায় প্রত্যাশা আবাসিক এলাকা, রায়েরমহল এলাকায় রূপসী গার্ডেন সিটি, রায়েরমহল হামিদনগরে স্বাধীন আবাসন, কেডিএ রায়েরমহল লিংক রোডে আরাফাত আবাসিক এলাকা গড়ে তোলা হয়েছে।

বয়রা বাজারে দক্ষিণ বাংলা হাউজিং অ্যান্ড রিয়েল এস্টেট, মুজগুন্নি মহাসড়কে পুষ্পিতা আবাসিক প্রকল্প, জিরো পয়েন্ট বাইপাস সড়কে শিকদার আবাসিক প্রকল্প, রূপসা সেতুর টোল প্লাজার উত্তর পাশে জেএস গোল্ডেন সিটি, ময়লাপোতা এলাকায় গ্রিন বাংলা আবাসন প্রকল্প, টুটপাড়া কবরখানা মোড়ে এন এম প্রপার্টিজ লি., মজিদ সরণিতে গ্রিন টাচ প্রপার্টিজ ও নির্মাণাধীন নতুন জেলখানার সামনে এবং কৈয়া বাজার সড়ক,সিটি বাইপাস সড়কের আশপাশেই বিশ্বাস প্রপার্টিজের প্রায় ২০টি আবাসন প্রকল্প রয়েছে। জান্নাতি প্রোপার্টিজ, মোল্লা প্রোপার্টিজ, সুস্মিতা প্রোপার্টিজ, স্বপ্নপুরী আবাসিক প্রকল্প, ফাতেমা আবাসিক প্রকল্প।

এ ছাড়া লবণচরা থানার চরা এলাকায় আলিফ অ্যান্ড মিডিয়া সেন্টার ও ইমা ইন্টারন্যাশনাল, গল্লামারী মাছঘাট এলাকার আলমগীর হোসেন, গল্লামারী এলাকার মফিজুল ইসলাম, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে আসলাম তালুকদার, জিরো পয়েন্ট এলাকার আসলাম শিকদার, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বিপরীতে আসলাম সানা, মোহাম্মদনগর মেইন রোডের শেখ আবদুল আজিজ ও শেখ আবুল হোসেন, মোহাম্মদনগর হাজীবাড়ির সিয়াম এন্টারপ্রাইজ, পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের সামনে আলমগীর ইসলাম বাবলু, শিববাড়ী এলাকার মো. খায়রুল ইসলাম আবাসন প্রকল্পের নামে জমি বিক্রি করছেন।

খুলনা সিটি করপোরেশনের প্রধান পরিকল্পনা কর্মকর্তা আবির উল জব্বার বলেন, কেডিএর আইন অনুযায়ী আবাসন প্রকল্পে কমপক্ষে ১২ ফুট চওড়া রাস্তা থাকতে হবে। কিন্তু অধিকাংশ প্রকল্পেই তা নেই।
এ ব্যাপারে আবাসন প্রকল্প মালিকদের কেউই সাংবাদিক পরিচয় জানার পর কথা বলতে রাজি হননি। এ ব্যাপারে আবাসন প্রকল্প ব্যবসায়ীদের সংগঠন রিহ্যাব-খুলনার সভাপতি শেখ আবেদ আলীর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করে তার মোবাইল নম্বর (০১৭১১-৮৩০৯৭৯) বন্ধ পাওয়া যায়।
কেডিএর আইনে খুলনা সিটি করপোরেশন এলাকার মধ্যে আবাসন প্রকল্প গড়ে তুলতে গেলে কমপক্ষে পাঁচ একর এবং সিটির বাইরে কমপক্ষে ১০ একর জমি থাকতে হবে। আরও থাকতে হবে খেলার মাঠ, স্কুল, উপাসনালয় ও চিকিৎসা কেন্দ্র। অথচ খুলনার ৬৮টি প্রকল্পের কোনোটিতেই এসব নেই।
সাধারণত আবাসন প্রকল্প ব্যবসায়ীরা নিজেরাই কিছু জমি কিনে এবং অন্য জমির মালিকদের কাছ থেকে জমির অ্যাটর্নি নিয়ে আবাসন প্রকল্প গড়ে তোলেন। এর পর জমি বিক্রি করে দিতেই পারলেই তাদের দায়িত্ব যেন শেষ।
সম্প্রতি প্রকল্পগুলোকে অনুমোদন দেওয়ার লক্ষ্যে কেডিএর পক্ষ থেকে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়েছে। আজকের সভার পর যদি আবাসন প্রতিষ্ঠানগুলো কেডিএর অনুমোদন ছাড়া ব্যাবসা পরিচালনা করতে পারবে না । প্রয়োজনে সাধারন জনগন যাহাতে
এসব প্রকল্পের জমি না কেনে, সে জন্য শিগগিরই পত্রিকায় সতর্কীকরণ বিজ্ঞাপন দেওয়া হবে ।

https://channelkhulna.tv/

সংবাদ প্রতিদিন আরও সংবাদ

‘দেশের মানুষের দারিদ্রের হার ১৮.৭০ শতাংশে নেমে এসেছে’

অষ্টম শ্রেণির ছাত্রীর বিয়ের আয়োজন, মায়ের কারাদণ্ড

যুবককে কুপিয়ে ইজিবাইক ছিনতাই, ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

কুষ্টিয়ায় রেস্তোরাঁয় ঢুকে ৩ জনকে ছুরিকাঘাত

জার্মানি সফর নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন শুক্রবার

ঢাকার উদ্দেশে মিউনিখ ত্যাগ করবেন প্রধানমন্ত্রী

চ্যানেল খুলনা মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন  
DMCA.com Protection Status
উপদেষ্টা সম্পাদক: এস এম নুর হাসান জনি
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: শেখ মশিউর রহমান
It’s An Sister Concern of Channel Khulna Media
© ২০১৮ - ২০২২ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | চ্যানেল খুলনা.বাংলা, channelkhulna.com, channelkhulna.com.bd
যোগাযোগঃ কেডিএ এপ্রোচ রোড (টেক্সটাইল মিল মোড়), নিউ মার্কেট, খুলনা।
ঢাকা অফিসঃ ৬৬৪/এ, খিলগাও, ঢাকা-১২১৯।
ফোন- 09696-408030, 01704-408030, ই-মেইল: channelkhulnatv@gmail.com
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্তির জন্য আবেদিত।