খুলনা সিটি মেয়র আলহাজ¦ তালুকদার আব্দুল খালেক দীর্ঘ চিকিৎসা শেষে খুলনায় ফিরছেন আজ। তিনি পোষ্ট্রেট গ্লান্ডে সমস্যা জনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে ঢাকায় সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। তবে চিকিৎসক সিটি মেয়রকে আগামী তিন মাস সম্পূর্ণ বেড রেস্টে থাকার জন্য পরামর্শ দিয়েছেন। তার স্বাস্থ্যগত কারনে শুধুমাত্র জরুরী গুরুত্বপূর্ণ কাজ ছাড়া কোন অবস্থাতেই জনসমাবেশে যেতে নিষেধ করেছেন চিকিৎসক। দীর্ঘদিন অসুস্থ থাকার সময়ে দলের নেতাকর্মী, আত্মীয় স্বজন, শুভানুধ্যায়ী সর্বোপরি খুলনা নগরবাসি সিটি মেয়রের জন্য দোয়া করায় তিনি দ্রুত আরোগ্য লাভ করেছেন। সেজন্যে সিটি মেয়র এবং আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে দলের নেতাকর্মী, আত্মীয় স্বজন, শুভানুধ্যায়ীসহ নগরবাসির কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। কৃতজ্ঞতায় আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ বলেছেন, খুলনার মানুষ আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দকে ভালোবাসেন এবং আওয়ামী লীগ এ অঞ্চলের মানুষের উন্নয়নে কাজ করুক সেজন্য তারা সব সময়ই দোয়া ও সহযোগিতা করেন এবং আগামীতেও করবেন বলে নেতৃবৃন্দ মনে করেন। নেতৃবৃন্দ কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, যেহেতু সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেককে চিকিৎসক আগামী তিন মাস সম্পূর্ন রুপে বেড রেস্টে থাকার জন্য পরামর্শ দিয়েছেন। সেকারনে তার বাড়িতে গিয়ে এই মূহুর্তে কেউ সাক্ষাত না করলে সিটি মেয়রের চিকিৎসার জন্য ভালো হয়। একান্ত যদি কারো জরুরী গুরুত্বপূর্ণ কাজ থাকে সেক্ষেত্রে মোবাইলে কথা বলে সমাধান করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। এছাড়া যদি মোবাইলে সম্ভব না হয় সেক্ষেত্রে সিটি কর্পোরেশনে তিনি যখন স্বপ্ল সময়ের জন্য বসবেন তখন সেখানে গিয়ে কাজ সমাধানের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। বিবৃতিদাতারা হলেন, শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী বেগম মন্নুজান সুফিয়ান এমপি, খুলনা-২ আসনের সংসদ সদস্য সেখ সালাহ উদ্দিন জুয়েল, খুলনা জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আলহাজ¦ শেখ হারুনুর রশীদ, খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা, জেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. সুজিত অধিকারী, সদর থানা আওয়ামী লীগ সভাপতি এ্যাড. মো. স্ইাফুল ইসলাম, দৌলতপুর থানা আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ সৈয়দ আলী, খালিশপুর থানা আওয়ামী লীগ সভাপতি একেএম সানাউল্লাহ নান্নু, সোনাডাঙ্গা থানা আওয়ামী লীগ সভাপতি সিদ্দিকুর রহমান বুলু বিশ্বাস, খানজাহান আলী থানা আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ আবিদ হোসেন, খালিশপুর থানা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক মনিরুল ইসলাম বাশার, সদর থানা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক কাউন্সিলর ফকির মো. স্ইাফুল ইসলাম, সোনাডাঙ্গা থানা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক তসলিম আহমেদ আশা, দৌলতপুর থানা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক শহীদুল ইসলাম বন্দ।