ছাত্র-জনতার বিপ্লবকে নস্যাৎ করতে সংখ্যালঘু নির্যাতন ও ভারত গমণের নাটক সাজিয়ে প্রচার করতে দেশি বিদেশী চক্র সক্রিয় রয়েছে। পলাতক হাসিনা ও তার ছেলে জয় বিদেশে থেকেই এখনো নানা ষড়যন্ত্র করে চলেছে। তারা আগের মতোই মিথ্যাচার করে জনগণকে বিভ্রান্ত ও দেশকে অস্থিতিশীল করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। হিন্দু সম্প্রদায়ের উপর হামলার অপপ্রচার চালিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করার পাঁয়তারা করছে। এজন্য আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। পরাজিত শক্তি যেন কোনোভাবেই আমাদের বিজয়কে নস্যাৎ করতে না পারে।
বুধবার (১৪ আগস্ট) বিকেল সাড়ে ৫টায় নগরীর কেডিএ এভিনিউস্থ তেঁতুলতলা মোড়ে সোনাডাঙ্গা থানা বিএনপির কার্যালয়ে কেন্দ্রীয় কর্মসুচির অংশ হিসেবে খুলনা বিএনপি আয়োজিত অবস্থান কর্মসূচি পালন অনুষ্ঠানে কথাগুলো বলেন খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও খুলনা-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য নজরুল ইসলাম মঞ্জু। ছাত্র-জনতার উপর গুলি চালিয়ে গণহত্যার ফ্যাসিবাদ খুনি ও গণঅভ্যুত্থানে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়া স্বৈরাচার শেখ হাসিনা ও তার দোসরদেও বিচারের দাবির কর্মসূচিতে মঞ্জু আরো বলেন, দেশের বৃহৎ দল হিসেবে বিএনপির দায়িত্ব অনেক। দেশবাসীও গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য বিএনপির দিকে তাকিয়ে আছে। তাই আমরা ষড়যন্ত্রকারীদের প্রতিহত করার পাশাপাশি নিজেরাও কোনো প্রকার অরাজকতায় যেন না জড়াই। এ সরকার অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। তাদের দায়িত্ব হচ্ছে, তারা দ্রুত দেশে শান্তিশৃঙ্খলা ফিরিয়ে এনে একটি নির্বাচনের ব্যবস্থা করা। ওই নির্বাচনে দেশের রাজনৈতিক দলগুলো দাঁড়াবে। জনগণ যাকে ভোট দেবেন, সেই নির্বাচিত প্রতিনিধিরাই সরকার গঠন করবেন। তিনি ১৬ আগস্ট বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার জন্মদিন এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত ব্যক্তিদের জন্য দোয়া অনুষ্ঠানে দলের সকল নেতাকর্মিদের উপস্থিত থাকার আহবান জানান।
অবস্থান কর্মসূচির অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জাফরউল্লাহ খান সাচ্চু, এড. ফজলে হালিম লিটন, অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, আরিফুজ্জামান অপু, সিরাজুল হক নান্নু, নজরুল ইসলাম বাবু, আসাদুজ্জামান মুরাদ, ইকবাল হোসেন খোকন, মহিবুল্লাহ কচি, মেহেদী হাসান দিপু, এড. গোলঅম মওলা, নিজাম উর রহমান লালু, আনোয়ার হোসেন, নিয়াজ আহমেদ তুহিন, ইউসুফ হারুন মজনু, সাদিকুর রহমান সবুজ, ইসতিয়াক উদ্দিন লাভলু, এড. সরফরাজ হিরো, ইশহাক তালুকদার, তরিকুল্লাহ খান, কাজী মাহবুবুল হক, শরীফুল আনাম, আকরাম হোসেন খোকন, শেখ জামিরুল ইসলাম, রবিউল ইসলাম রবি, মেজবাহ উদ্দিন মিজু, মহিউদ্দিন টারজান, শরিফুল ইসলাম বাবু, আব্দুল জব্বার, বাচ্চু মীর, মেহেদী হাসান সোহাগ, শেখ মুজিবর রহমান, জাহিদ কামাল টিটো, রফিকুল ইসলাম শুকুর, এড. মুজিবর রহমান, আনিসুর রহমান আরজু, রিয়াজুর রহমান, আব্দুল জলিল হাওলাদার, মিজানুর রহমান খোকন, হেদায়েদ হোসেন হেদু, জাকারিয়া লিটন, লিটু পাটোয়ারী,ইকবাল হোসেন, সাইমুন ইসলাম রাজ্জাক, তহিদুল ইসলাম খোকন, মাহবুব হোসেন, ফজলুল কবির টিটো, নুরুল ইসলাম লিটন, শামীম আশরাফ, কামাল উদ্দিন, মোল্লা আলী আহমেদ, আব্দুল হাকিম, শাকিল আহমেদ, সৈয়দ গাজী, নাহিদ মোড়ল, গৌতম দে হারু, ওমর ফারুক বনি, শামীম খান, মোহাম্মদ আলী, শেখ মো. রুহুল আমিন, মিজানুজ্জামান তাজ, হাফেজ আবুল বাশার, আলমগীর ব্যাপারী, সেলিম বড় মিয়া, শাহাবুদ্দিন আহমেদ, খান শহিদুল ইসলাম, আব্দুল হাকিম, মাসুদ রেজা, শরিফুল ইসলাম সাগর, হুমায়ুন কবির, আল আমিন তালুকদার প্রিন্স, আলমগীর হোসেন, এড. রফিকুল ইসলাম, মনিরুল ইসলাম, রাজিবুল ইসলাম বাপ্পি, এড. সিরাজুল ইসলাম, কামরুজ্জামান সিরাজ, সাখাওয়াত হোসেন, আমিনুল ইসলাম বুলবুল, ওহেদুজ্জামান, জাফর হাওলাদার, আবু তালেব, খায়রুল বাসার, জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, পারভেজ মোড়ল, আতিকুল ইসলাম, সিরাজুল ইসলাম বাবুল, আসাদ সানা, আজাদ ভূঁইয়া, মোস্তফা জামান মিন্টু, গোলঅম নবী ডালু, ফিরোজ আহমেদ, মাহমুদ হাসান মুন্না, শরিফুল ইসলাম সান্টু, আব্দুর রহমান, শেখ সাজ্জাত আলী, ইলিয়াস হোসেন, ওহেদুজ্জামান শিপলু, হাফিজুর রহমান, কাজী সেলিম, কামরুল ইসলাম এরশাদ, আশিকুর রহমান আসু, আলম হাওলাদার, হাসমত হোসেন, পিনু খান, ফজলুর রহমান, শহিদুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর মল্লিক, সমির কুমার সাহা, শাহাজাহান হোসেন কালু, এ আর রহমান, মোল্লা মেহেদী, জুয়েল রানা, এম এ সালাম, এম এ হাসান, মোস্তফা জামান নোমান, কবির বিশ^াস, শামীম রেজা, রুহুল আমিন, রাসেল, আসাদুল ইসলাম, খান ফয়সাল, কাজী সোহান, মাসুদ রুমী, মিজানুর রহমান শাকিল, শেখ বায়জিদ, সিরাজুল ইসলাম, পিএম শহিদ, কামাল হোসেন, হারুন মোল্লা, সজল আকন, আবু দাউদ, সোহেল খন্দকার, আব্দুল আজিজ ডাবলু, শাহাজান কালু, শহিদুল ইসলাম রিয়াজ প্রমুখ।