আইজিপি ড. বেনজীর আহমেদ বলেছেন, দুষ্কৃতিকারীদের নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারলেই অপরাধ কমবে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সমন্বিতভাবে সকল অপরাধীদের রুখে নিতে সক্ষম। বিভাগীয় শহর খুলনায় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে। তবে কেএমপি’কে আরও সক্রিয় হতে হবে। সাধারণ জনগনের দ্বোরগড়ায় পুলিশিং সেবা পৌঁছে দিতে হবে। মানুষ পুলিশের কাছে আসার আগেই, পুলিশকে ভুক্তভোগীর কাছে পৌঁছাতে হবে। সেবাই পুলিশের ব্রত, শুধু কাগুজে নয়; বাস্তবায়ন করতে হবে। খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে ভিডিও কনফারেন্সে বাংলাদেশ পুলিশের ইন্সপেক্টর জেনারেল (আইজিপি) উপরোক্ত কথা বলেন। একাধিক কর্মকর্তা এসব তথ্য জানিয়েছেন।
সোমবার (০৫ অক্টোবর) ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের সাথে সংযুক্ত হয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক-নির্দেশনামূলক বক্তব্য প্রদান করেন তিনি। কেএমপি সদর দপ্তরের সম্মেলন কক্ষে উপস্থিত ছিলেন কেএমপি কমিশনার মাসুদুর রহমান ভূঞা।
কনফারেন্সে আরও উপস্থিত ছিলেন- কেএমপি’র অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম) এসএম ফজলুর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (এএন্ডও) সরদার রকিবুল ইসলাম, বিশেষ পুলিশ সুপার (সিটিএসবি) রাশিদা বেগম, ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (ডিবি) বিএম নুরুজ্জামান, ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (সদর) মোহাম্মদ এহসান শাহ, ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) রিয়াজ উদ্দিন আহম্মেদ, ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (দক্ষিণ) এমএম শাকিলুজ্জামান, ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (এফএন্ডবি) শেখ মনিরুজ্জামান মিঠু, ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (ইএন্ডডি) মোঃ কামরুল ইসলাম ও ডেপুটি পুলিশ কমিশনার (আরসিডি) মনিরা সুলতানা।