শেখ মাহতাব হোসেন :: শুক্রবার সকাল ১১টার সময় ডুমুরিয়া উপজেলার খর্নিয়া ইউনিয়নের রানাই গ্রামে মা কংক্রিট ব্রিকস্ এন্ড ব্লক ফ্যাক্টরীতে বিশ্বকর্মা পূজা উপলক্ষে আলোচনা সভা ও বিশ্ব কর্মা পূজা উদযাপন করা হয়।
এসময়
উপস্থিত ছিলেন সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ এমপি।
ডুমুরিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ আব্দুল ওয়াদুদ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ডুমুরিয়া উপজেলা শাখার ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক শাহনেওয়াজ হোসেন জোয়ার্দার,খর্নিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ দিদার হোসেন দিদার, চেয়ারম্যান শেখ রবিউল ইসলাম, খান শাকুর আলী, রেজওয়ান মোল্লা,বিমল বসাক, ডুমুরিয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি কাজী আবদুল্লাহ, সহ সভাপতি শেখ মাহতাব হোসেন, এম এ এরশাদ, সাবেক চেয়ারম্যান শেখ আদুল কুদ্দুস, আওয়ামী লীগ নেতা শেখ হেফজুর রহমান, খান আবু বকর, শোভা রানী হালদার, কাজী আলমগীর হোসেন,এম পি এপি এস সমির দে গোড়া, মাইকেল, আসফর হোসেন জোয়ার্দার, বিলাস মুখার্জি, প্রনব কুমার ঘোষ,শেখ আসাদুজ্জামান,গোপাল দে, আফরোজা খানম মিতা শেখ শওকত হোসেন, গোবিন্দ ঘোষ,জিএম ফারুক হোসেন, মাসুদ রানা নান্টু, হাসনা হেনা, শীলারাণী, রবিউল ইসলাম, বিশ্বজিৎ, খান আবুল বাশার, প্রমুখ।
বিশ্ব কর্মা পূজা পাঠ করেন,রিপন চক্রবর্তী। উল্লেখ্য বিশ্বকর্মা ঠাকুর বিশ্বকর্মা পুরাণ অনুযায়ী আদি নারায়ণ সবার আগে ব্রহ্মা ও তার পর বিশ্বকর্মার রচনা করেন।
প্রতিবছর কন্যা সংক্রান্তির দিনে দেবশিল্পী বিশ্বকর্মার জয়ন্তী পালিত হয়। এদিন কলকারখানায় পূজিত হন বিশ্বকর্মা। ১৭ সেপ্টেম্বর, শুক্রবার বিশ্বকর্মা পুজো। বিশ্বকর্মা পুরাণ অনুযায়ী আদি নারায়ণ সবার আগে ব্রহ্মা ও তার পর বিশ্বকর্মার রচনা করেন। মনে করা হয় ব্রহ্মার সঙ্গে মিলে ইনি সৃষ্টির নির্মাণ করেন। বিশ্বকর্মা পুজোর দিনে যন্ত্রপাতি, নির্মাণ কাজের সঙ্গে জড়িত মেশিন, দোকান, কারখানা ইত্যাদির পুজো করা হয়। বিশ্বকর্মাকে যন্ত্রের দেবতা মনে করা হয়।
প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী কন্যা সংক্রান্তির দিনে বিশ্বকর্মার জন্ম হয়েছিল। শাস্ত্র মতে, বিশ্বকর্মা পুজোর ফলে ব্যবসা বৃদ্ধি হয়। ধন-ধান্য ও সুখ-সমৃদ্ধির জন্য বিশ্বকর্মার পুজো শুভ ও আবশ্যক। মনে করা হয়, প্রাচীন যুগের সমস্ত রাজধানী নির্মাণ করেছিলেন বিশ্বকর্মা। স্বর্গলোক, স্বর্ণ লঙ্কা, দ্বারকা ও হস্তিনাপুর বিশ্বকর্মা দ্বারা রচিত।