খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সিটি মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক বলেন, সরকারী মজিদ মেমোরিয়াল সিটি কলেজ ছাত্র সংসদের প্রথম নির্বাচিত ভিপি, প্রখ্যাত শ্রমিক নেতা শেখ শহিদুল ইসলাম স্বাধীনতা যুদ্ধে সম্যক সমরে যুদ্ধ করেছেন। ৭৫’র পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগের দুঃসময়ে তিনি একজন ত্যাগী মুকুটবিহীন সংগঠক ছিলেন। তার মৃত্যুর পূর্বমূহুর্ত পর্যন্ত তিনি দলের ও দলের নেতাকর্মীদের জন্য কাজ করেছেন।
তিনি আরো বলেন, শেখ শহিদুল ইসলামের মৃত্যুর পরে তার জেষ্ঠ পূত্র শেখ শাহাদাৎ হোসেন স্বাধীন পিতার আদর্শে অনুপ্রণিত হয়ে আওয়ামী লীগের দুঃসময়ে দলের জন্য কাজ করেছেন। খুলনায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ প্রতিষ্ঠা করার জন্য তিনি নিরালস কাজ করেছেন। সংগঠন শক্তিশালী করার জন্য তিনি নিজের পৈত্রিক সম্পত্তি বিক্রি করেছেন। অর্থ, সম্পদ ও দলীয় পদ-পদবীর লালসাহীন এই পিতা ও পুত্রের আদর্শ বর্তমান দলীয় নেতাকর্মীদের জন্য অনুপ্রেরনা ও শিক্ষা। পিতা পূত্রের জীবনাদর্শ, দেশপ্রেম ও দলের জন্য মমতাবোধে ব্রতী হয়ে দলকে সুসংগঠিত করে আগামী জাতীয় নির্বাচনে জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পুনরায় বিজয়ী করার জন্য সবার প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
শনিবার (২১ অক্টোবর) শেখ শাহাদাৎ হোসেন স্বাধীন এর ১৪তম মৃত্যু বার্ষিকিতে খুলনা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের স্বরণ সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। এসময় বিশেষ অতিথির বক্তৃতা দেন মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা।
খুলনা মহানগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি এম.এ. নাসিমের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক এস.এম আসাদুজ্জামান রাসেলের সঞ্চালনায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, নগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ সহ-সভাপতি মোঃ মাসুম বিল্লাহ, কাজী ইউসুফ আলী মন্টু, মোঃ মিজানুর রহমান জিয়া, ইসরাফুল জামান খান শাকিল, মীর রবিউল আলম, মোঃ রাজীব হোসাইন, শাহরিয়ার মাহমুদ রিয়াদ, জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. ইমরান হোসেন, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা বায়জিদ হোসেন, মোঃ তাজমুল হক তাজু, এস.এম. আসিফ ইকবাল সবুজ, মোঃ ইখতিয়ার উদ্দিন মোল্লা, রফিকুর রহমান মারুফ, মোঃ হুমায়ুন শিকদার, লিটন মাহমুদ, রবীন্দ্রনাথ ধর, মোঃ জিলহাজ হাওলাদার, মোঃ রিপনুজ্জামান রিপন, মোঃ আসাদুজ্জামান লিপন, মোঃ ইমরান হাওলাদার, ইঞ্জি. মোঃ ইসমাইল সুমন, মোসাঃ সুরভী আক্তার লাইজু, মোঃ খান আজিম হিজল, সাব্বির আহমেদ, মশিউর রহমান, মোঃ ইমরান হোসেন সাগর, খান মোসাদ্দেক হোসেন ইমন, রফিকুল ইসলাম খান, মোঃ শাহরিয়ান নেওয়াজ রাব্বি, মোঃ রবিউল ইসলাম প্রিন্স, আরিফুল ইসলাম অনিক, কাউন্সিলর শরিফুল ইসলাম প্রিন্স, মোঃ আকরাম হোসেন, কাজী মোঃ জায়েনুর ইসলাম বাবু, গোলাম মাওলা টিংকু, শেখ রায়হান উদ্দিন, জাহিদুল ইসলাম জাহিদ, মোঃ শফিকুল ইসলাম অভি, আহসান হাবিব রুবেল, মোহাম্মদ খালিদ হোসেন তুহিন, ফাহিদ হোসেন ঐশ্বর্য, মোঃ মাসুদ রানা, মোঃ হেলাল খান, মোঃ কবির হোসেন, মোঃ ইমরান গাজী, ফয়সাল হোসেন, এ.কে.এম জান্নাতুল ফেরদৌস রুপম, ইঞ্জি. মোঃ মারুফ শামীম হাওলাদার, নিয়াজ মোরশেদ সৈকত, আফরোজ আহসান, এস.এম দিদার, মোঃ শওকত হাওলাদার, মোঃ আরিফুল ইসলাম রাসেল, মোঃ আল-আমিন হাওলাদার, মোঃ সুমন হাওলাদার, তারিফুল ইসলাম তারিফ, মোঃ সুমনা আক্তার। রাশেদুজ্জামান রুবেল, নাসির মৃধা, নুরুন নাহার খাতুন মুন্নী সাজাহান শিকদার, শেখ সাহিদ, মোঃ শামিম মুন্সি, গফ্ফার মোড়ল, আকরাম হোসেন, রাজিব মোল্লা প্রমুখ;