তবে সম্প্রতি ২২ জন রোগী বাইরে থেকে এসেছেন। তারা সবাই এমন কোনো দেশ থেকে নিউজিল্যান্ডে এসেছেন যেখানে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়ছে।দেশটিতে প্রায় ৬ হাজার মানুষ কোয়ারেন্টাইনে আছে এবং আরও ৩ হাজার ৫শ জনের চলতি সপ্তাহেই নিউজিল্যান্ডে প্রবেশের কথা রয়েছে।
নিউজিল্যান্ডে করোনা সংক্রমণ ঠেকাতে গত মার্চে লকডাউন জারি করা হয়। এরপর থেকে এখন পর্যন্ত দেশটিতে প্রবেশ করেছে এমন প্রায় ২৭ হাজার মানুষকে আইসোলেশন বা কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হয়েছে।
গত ৩১ ডিসেম্বর চীনের হুবেই প্রদেশে প্রথম করোনার উপস্থিতি ধরা পড়ে। এদিকে নিউজিল্যান্ডে করোনার সংক্রমণ ধরা পড়ার পর থেকেই দেশটিতে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়।
সঠিক সময়ে লকডাউন জারি এবং কঠোর বিধি-নিষেধের কারণে করোনা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে পেরেছে নিউজিল্যান্ড। বিশ্বের অনেক শক্তিধর দেশও যখন করোনার কাছে বিপর্যস্ত তখন বিভিন্ন দেশ নিউজিল্যান্ডকে অনুসরণ করছে।
৫০ লাখ জনসংখ্যার এই দেশটিতে এখন পর্যন্ত করোনায় আক্রান্ত হয়েছে মাত্র এক হাজার ৫৩৬ জন। এর মধ্যে মারা গেছে ২২ জন। অপরদিকে ইতোমধ্যেই সুস্থ হয়ে উঠেছে এক হাজার ৪৯২ জন। অর্থাৎ আক্রান্তদের মধ্যে অধিকাংশই এখন সুস্থ।