সব কিছু
facebook channelkhulna.tv
খুলনা রবিবার , ১০ই ফাল্গুন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ২৩শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
বিতর্কে জনপ্রিয় গান ‘বড় লোকের বিটি’ | চ্যানেল খুলনা

বিতর্কে জনপ্রিয় গান ‘বড় লোকের বিটি’

চ্যানেল খুুলনা ডেস্কঃ করোনার ছোবলে এখন থমকে গেছে বলিউড দুনিয়া। এখন কোনো কাজ নেই, নেই নতুন ছবির মুক্তি। তারকারা এখন ঘরে অলস সময় পার করছেন। ঠিক এমন সময় ‘বড় লোকের বিটি লো, লম্বা লম্বা চুল, এমন মাথায় বেঁধে দেব লাল গেঁন্দা ফুল’। গেঁন্দা ফুল শিরোনামের গানটি ২৫ মার্চ সনি মিউজিক ইন্ডিয়ার ইউটিউব সাইটে মুক্তি পায়। মুক্তি পাওয়ার পর থেকেই এর জনপ্রিয়তা এখন তুঙ্গে। তবে এরই মধ্যে গানটি নিয়ে চলছে বিতর্ক।

বলিউডের জনপ্রিয় র‌্যাপার বাদশার এ গানটি গাওয়া নিয়ে অভিযোগ উঠেছে তিনি রতন কাহারের এ গানটি নিজের নামে চালিয়ে দিয়েছেন। এ প্রসঙ্গে কয়েকদিন চুপ থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় মুখ খুললেন বাদশা।
তিনি বলেন, এই গান রতন কাহারের তিনি জানতেন না। সোশ্যাল মিডিয়ায় তার বক্তব্য ছিল এই রকম, আমি ওই গান রচয়িতার নাম খোঁজার চেষ্টা করেছি কিন্তু খুঁজে পাইনি। ২৬ মার্চ আমি জেনেছি, রতন কাহারের নাম। আমি জানি উনি একজন মহান শিল্পী। শুনেছি তার অর্থনৈতিক অবস্থাও ভালো নয়। আমি তাকে সম্মান দিয়ে সাহায্য করতে চাই।

অভিযোগ, একটি হিন্দি গানে তা ব্যবহার করা হলেও, শিল্পীকে সম্মান জানানো হয়নি।

চুরি হয়ে যায় গান৷ অর্থ তো নয়ই, সামান্য সম্মানটুকুও কেউ দেয় না৷ বলতে বলতে কেঁদে ফেললেন রতন কাহার। ‘বড়লোকের বিটি লো’ গানের স্রষ্টা আপাতত সংবাদ শিরোনামে৷

পশ্চিমবঙ্গের প্রত্যন্ত প্রান্তে হতদরিদ্র অবস্থায় জীবননির্বাহ করছেন রতন কাহার৷ ১৯৭০ সালে বড়লোকের বিটি লো গানটি লিখেছিলেন তিনি৷ তবে ১৯৭৬ সালে গানটি জনপ্রিয় হয় স্বপ্না চক্রবর্তীর গলায়। সম্প্রতি বাদশাহ নামের এক গায়ক সেই গানটিই ব্যবহার করেছেন তাঁর নতুন মিউজিক ভিডিওতে৷ বাদশাহ অবশ্য মূল গানের দুইটি লাইন কেবল ব্যবহার করেছেন৷ বাকি গানটি তাঁর নিজের রচনা৷ কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের বেশ কিছু সংগঠন প্রশ্ন তুলেছে, আদৌ এ ভাবে বাদশাহ গানটি ব্যবহার করতে পারেন কি না? কারণ, নিজের মিউজিক ভিডিওতে বাদশাহ কোথাও রতন কাহারকে প্রাপ্য সম্মান জানাননি৷ অর্থ সাহায্যের তো প্রশ্নই ওঠে না৷

এ বিষয়ে রতনবাবুকে যোগাযোগ করলে তিনি বলেন, এর আগেও বারবার তার সঙ্গে এমন ঘটনা ঘটেছে৷ তাঁর কথায়, ‘অনেকেই এসে আমার কাছ থেকে গান নিয়ে গেয়েছেন। কিন্তু তারা টাকাও দেননি, সম্মানও দেননি।’ কথা বলতে বলতে কেঁদেই ফেলেন শিল্পী৷

তার বক্তব্য, এ সব নিয়ে আইনি লড়াই লড়ার মতোও অর্থ নেই তার। প্রতিদিন ভাতের ব্যবস্থা করতেই তার কালঘাম ছুটে যায়৷ বস্তুত, রতনবাবুর আক্ষেপ, এই প্রথম নয়, ১৯৭৬ সালে স্বপ্না চক্রবর্তী যখন এই গান গেয়েছিলেন, তখনও তাকে প্রাপ্য সম্মান জানানো হয়নি৷ শুধু এই গানটিই নয়, তার অন্য গানও কলকাতার স্বনামধন্য শিল্পীরা কার্যত ‘চুরি’ করেছেন বলে অভিযোগ করেছেন রতনবাবু৷

https://channelkhulna.tv/

বিনোদন আরও সংবাদ

নামাজি জীবনসঙ্গী খুঁজছেন অভিনেত্রী আইশা খান

রোজার ভাত খাওয়া নিয়ে চটলেন লেখিকা

সমালোচনায় কান দিই না: দীঘি

প্লিজ ভিডিও কইরেন না: কেয়া পায়েল

দেবের পরবর্তী ছবিতেও ইধিকা পাল

শুধু নারী নয়, পুরুষরাও যৌন হয়রানির শিকার হয়: প্রিয়াঙ্কা

চ্যানেল খুলনা মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন  
DMCA.com Protection Status
সম্পাদক: মো. হাসানুর রহমান তানজির
It’s An Sister Concern of Channel Khulna Media
© ২০১৮ - ২০২৪ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | চ্যানেল খুলনা.বাংলা, channelkhulna.com.bd
যোগাযোগঃ কেডিএ এপ্রোচ রোড (টেক্সটাইল মিল মোড়), নিউ মার্কেট, খুলনা।
প্রধান কার্যালয়ঃ ৫২/১, রোড- ২১৭, খালিশপুর, খুলনা।
ফোন- 09696-408030, 01704-408030, ই-মেইল: channelkhulnatv@gmail.com
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য অধিদফতরে অনলাইন নিউজ পোর্টাল নিবন্ধনের জন্য আবেদিত।