সব কিছু
facebook channelkhulna.tv
খুলনা শনিবার , ৬ই পৌষ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ২১শে ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
‘‘বেগম রাজিয়া নাসের” দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের আওয়ামী লীগের প্রাণ | চ্যানেল খুলনা

‘‘বেগম রাজিয়া নাসের” দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের আওয়ামী লীগের প্রাণ

অভিজিৎ পাল :: বেগম রাজিয়া নাসের। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ছোট ভাই শহীদ শেখ আবু নাসের এর সহধর্মিনী। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চাচি। বাগেরহাট ০১ আসনের সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন এমপি, খুলনা-০২ আসনের সংসদ সদস্য সেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ এর প্রেসিয়িাম সদস্য ও বিসিবি পরিচালক শেখ সোহেল, বাংলাদেশ নৌ পরিবহন মালিক সমিতি খুলনা বিভাগীয় সহ সভাপতি শেখ জালাল উদ্দিন রুবেল এবং সমাজ সেবক শেখ বেলাল উদ্দিন বাবু এর মাতা। এর বাইরেও তাঁর আরো একটি বড় পরিচয় হচ্ছে তিনি দক্ষিণ পশি^মাঞ্চলের আওয়ামী লীগের প্রাণ। স্বাধীনতা পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সময়ে দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করতে শহীদ শেখ আবু নাসের ও বেগম রাজিয়া নাসের এর অবদান ইতিহাসের পাতায় পাতায় রয়েছে।  ১৬ নভেম্বর;২০২২ইং তাঁর দ্বিতীয় মৃত্যু বার্ষিকী। ২০২০ সালের এই দিনে তিনি মৃত্যু বরন করেন।
নির্লোভ, মানবিক নারী বেগম রাজিয়া নাসের
বেগম রাজিয়া নাসের ডলি এর জীবন পর্যালোচনায় দেখা যায় জীবনযুদ্ধের অদম্য এক লড়াকু সৈনিক তিনি। পাবনার ধনাঢ্য ব্যবসায়ী হেরাজ বিশ্বাসের অতি আদরের তনয়া বেগম রাজিয়া নাসের ডলি এর জন্ম ১৯৩৪ সালে। পাবনার ঐতিহ্যবাহী হেরাজ ম্যানসনের মালিক হেরাজ বিশ্বাস ব্যবসায়ীক কারনে খুলনায় পাড়ি জমান এবং খুলনাতেই স্থায়ী হন। ফলে রাজিয়া নাসেরের পড়াশোনা ও বেড়ে ওঠাও খুলনা শহরে। অতি সুদর্শনা ও বুদ্ধিমতি রাজিয়া নাসের লেখাপড়ার পাশাপাশি বেশ সংস্কৃতমনা ছিলেন। ১৯৫৭ সালে তিনি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর ছোট ভাই শেখ আবু নাসের বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। রাজনৈতিক পরিবারে বিবাহের কারনে তাঁকে নানা চড়াই উৎরাই পেরিয়ে সামনে এগিয়ে আসতে হয়েছে। ধর্ণাঢ্য পরিবারের মেয়ে সত্ত্বেও তাঁর নিরঅহংকার আচারন ও মানুবিক দৃষ্টিকোন এবং রাজনৈতিক দূরদর্শীতা দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের আওয়ামী লীগকে প্রতিষ্ঠায় অগ্রনি ভূমিকা পালন করেন। যার প্রমান স্বাধীনতার পূর্ববর্তী সময়ে বঙ্গবন্ধু রাজনৈতিক সফলে খুলনা আসলে শহীদ শেখ আবু নাসের এর বাসায় থাকতেন। শহীদ শেখ আবু নাসের এর খুলনার বয়রাস্থ নূর নগর বাসভবন ছিলো দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের আওয়ামী লীগের কর্মকান্ডের কেন্দ্র বিন্দু। এখানে আগত সকল নেতা কর্মীদের খাওয়া দাওয়াসহ সকল দেখাশোনার দায়িত্ব পালন করেছেন শহীদ শেখ আবু নাসের ও তার সহধর্মিনী বেগম রাজিয়া নাসের ডলি।
দৃঢ়, অদম্য ও ধৈর্য্যশীল বেগম রাজিয়া নাসের
রাজনৈতিক কারনে নানামুখী রাজনৈতিক নির্যাতনের সময়ও তিনি ধৈর্য্যরে সাথে রক্ষা করেছেন নিজ সন্তানসহ আওয়ামী লীগের অসংখ্যা নেতা কর্মীদের। স্বাধীনতা পূর্ব কালিন ও স্বাধীনতা পরবর্তী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পরেও অমানবিক নির্যাতনের স্বিকার হতে হয়েছে তাকে।
১৯৭১ সালের ২৬ শে মার্চ বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করার অপরাধে বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী কর্তৃক গ্রেফতারের পর বেগম ফজিলাতুননেসা মুজিব ছেলে-মেয়েদের নিয়ে উদ্বেগ,উৎকন্ঠা আর চরম নিরাপত্তাহীনতায় দিন কাটাচ্ছিলেন। এমনি সময়ে বঙ্গবন্ধুর পুত্র শেখ জামাল বাড়ি থেকে পালিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। শেখ জামালকে খুঁজতে থাকা পাক হানাদার বাহিনী ১৯ শে মে টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে হানা দেয়। শেখ জামালকে না পেয়ে ক্ষোভের আগুনে পুড়তে থাকা হানাদার বাহিনী টুঙ্গিপাড়াস্থ বঙ্গবন্ধু ও শেখ আবু নাসেরের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ করে। হত্যা করা হয় ০৬জনকে। গ্রেফতার করা হয় শেখ বাড়ির শেখ বোরহান উদ্দিনকে। পরবর্তীতে শেখ বোরহান উদ্দিনকে তার ফুফু কাজের ছেলে বরে পাক বাহিনীর কাছ থেকে ছাড়িয়ে রাখে। এ পরিস্থিতিতে বঙ্গবন্ধুর মা ও বাবা কে মৌলভী আব্দুল বারী বিশ্বাসের বাড়ীতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। ঐ বাড়ী নিরাপদ না হওয়ায় কিছুদিন পর সেখান থেকে ঝিলু বিশ্বাসের বাড়ীতে আশ্রয় নেন তারা। এরপর মুক্তিযুদ্ধ যখন তুঙ্গে হেমায়েত বাহিনীর দুই সদস্য আলম ও ফারুখ তাদের কে শিবচরে ইলিয়াস চৌধুরীর বাড়ীতে রেখে আসে।
ঐ দিন হামলার সময়ে জীবন বাঁচাতে ঢেঁকিঘরে আশ্রয় নেওয়া বেগম রাজিয়া নাসের শিশুপুত্র শেখ জালাল উদ্দিন রুবেলকে ফিডার খাওয়াচ্ছিলেন। বর্বর হানাদার বাহিনী ঢেঁকিঘরে ঢুকে ফিডার কেড়ে নিয়ে ছুঁড়ে ফেলে এবং ঢেঁকিঘরেও আগুন লাগিয়ে দেয়। সন্তানদের নিয়ে কোনরকমে প্রাণ বাঁচান তিনি।
এর পরপরই ভারতে চলে যান শহীদ শেখ আবু নাসের মুক্তিযুদ্ধের প্রতিক্ষণে। প্রশিক্ষণ শেষে দেশে ফিরে দেশ মাতৃকার জন্য যুদ্ধে নিয়োজিত হন তিনি। এই দূর্গম সময়ে সন্তানদের আগলে রেখেছেন বেগম রাজিয়া নাসের।
স্বাধীনতার পর ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগষ্ট ইতিহাসের জঘন্যতম হত্যাকান্ডে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব, শেখ জামাল, শেখ কামাল, শেখ রাসেলসহ অন্যান্যদের সাথে হত্যা করা হয় বঙ্গবন্ধুর সহোদর, মুক্তিযোদ্ধা ও ব্যবসায়ী শহীদ শেখ আবু নাসেরকে।
ভোর রাতে ঘটা ইতিহাসের এই নৃশংসতম হত্যাযজ্ঞের ঘটনা বেগম রাজিয়া নাসের জানতে পারেন বেগম রাজিয়া নাসের সকাল ৬ টায় টেলিফোন বাজার শব্দে ঘুম ভাঙার পর।
বাঙালির অধিকার আদায়ের জন্য, বাঙালির আজন্ম লালিত একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য বঙ্গবন্ধু টানা প্রায় সাড়ে ৯ মাস পাকিস্তানের কারাগারে নির্মম নির্যাতন সহ্য করেছেন। দু দু’বার ফাঁসির মঞ্চে গিয়েছেন, জীবন-যৌবনের প্রায় ১৩ বছর কারা অভ্যন্তরে কাটিয়েছেন। তাকে কোন বাঙালী হত্যা করতে পারে এমনটি বিশ্বাস করতে পারছিলেন না বেগম রাজিয়া নাসের। বঙ্গবন্ধু এবং শেখ আবু নাসের এর ভাগ্নে খুলনার বয়রায় বসবাসকারী ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী ও পরবর্তীতে ক্রন্দনরত অবস্থায় দৌড়াতে দৌড়াতে দৌড়াতে এসে ছোট মামী বেগম রাজিয়া নাসেরকে জানান ধানমন্ডি-৩২ নম্বরের বাসায় ঘটে যাওয়া বাঙালির জন্য সবচেয়ে বেদনাদায়ক খবরটি। মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে বেগম রাজিয়া নাসেরের। স্বামী হারানোর শোক, আতঙ্ক  আর চরম নিরাপত্তাহীনতায় অস্থির সময় কাটতে থাকা রাজিয়া নাসের শুনতে পান ১৬ ই আগস্ট সকালে বঙ্গবন্ধুর লাশ টুঙ্গিপাড়ায় আনা হচ্ছে দাফনের জন্য। ভেবেছিলেন তার স্বামী শেখ আবু নাসেরের লাশও হয়ত আনা হবে।
স্বামীর লাশ একনজর দেখা এবং দাফনে অংশগ্রহণ করার জন্য ৭ মাসের অন্তঃস্বত্ত্বা বেগম রাজিয়া নাসের নাবালক সন্তানদের নিয়ে লঞ্চে করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে গিয়েছিলেন টুঙ্গিপাড়ায়। কিন্তু  খুনীচক্রের বাধায় বেগম রাজিয়া নাসেরের লঞ্চ ঘাটে ভিড়তে পারেনি। ক্রন্দনরত অবস্থায় চোখের পানি ফেলতে ফেলতে তাকে আবার ফিরে আসতে হয় খুলনার শেরে বাংলা রোডস্থ স্বামীর বাসায়। কিন্তু স্বামী শেখ আবু নাসেরের বাসায় ও ঢুকতে পারেন নি। কারন ততক্ষণে বঙ্গবন্ধু হত্যা পরবর্তী গঠিত খুনীদের পৃষ্ঠপোষক অবৈধ সরকার শেখ আবু নাসেরের বাড়ি সিলগালা করে দিয়েছে। ফলে চলে যান বাবা হেরাজ বিশ্বাসের বাড়িতে। কিন্তু সেখানেও বেশিদিন থাকতে না পেরে এক পর্যায়ে বাধ্য হয়ে চলে যান পাবনায় দাদার বাড়িতে। সেখানেও সন্তানদের স্কুলে ভর্তি করতে গিয়ে বাধার সম্মুখীন হন।
শেখ আবু নাসেরের বড় ছেলে বর্তমান বাগেরহাট-১ আসনের সংসদ সদস্য জননেতা শেখ হেলাল উদ্দীন  তখন ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজের দশম শ্রেণীর মেধাবী ছাত্র। খুনীচক্রের একটি দল সেখানে গিয়ে শেখ হেলালকেও উঠিয়ে এনে হত্যা করার চেষ্টা করেন। কিন্তু ক্যাডেট কলেজের প্রিন্সিপ্যালের দৃঢ়তায় সেদিন শেখ হেলাল প্রাণে বেঁচে যান। এভাবে একের পর এক বৈরী পরিবেশ মোকাবিলা করতে হয়েছে শেখ আবু নাসেরের পরিবারকে। সরকারের নির্দেশে শেখ আবু নাসেরের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয় এবং সকল ব্যবসা বাণিজ্য বন্ধ করে দেওয়া হয়। ফলে নিদারুণ অর্থ কষ্ট ও একসময় ভোগ করতে হয়েছে এই পরিবারকে। কিন্তু জীবন সংগ্রামী বেগম রাজিয়া নাসের একের পর এক সকল বাঁধা আর প্রতিকূলতাকে অতিক্রম করেছেন ধৈর্য্য আর সাহসের সম্মিলন ঘটিয়ে।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর মৃত্যুতে গভীর শোক জানিয়ে বলেছিলেন, ‘‘১৯৮১ সালে দেশে ফেরার পর তাকে সব সময় মায়ের ভালোবাসা দিয়ে পাশে থেকে চাচী সাহস ও প্রেরণা যুগিয়েছেন।’
এছাড়াও কারাগার রোজনামচার ভূমিকাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা লিখেছেন বেগম রাজিয়া নাসেরকে নিয়ে যে,  ১৯৮১ সালে দেশে ফিরে ঢাকায় ধানমন্ডির বাসা থেকে তিনি কারাগার রোজনামচার মূল পুঁথি অর্থাৎ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিভিন্ন সময়ে কারাগার অভিজ্ঞাতা লেখা ডায়ড়ীগুলো পান ধ্বংস স্তুপের ভিতর। সেখান থেকে ডায়ড়ী গুলো উদ্ধার করে তিনি তাঁর চাচী  বেগম রাজিয়া নাসের এর নিকট খুলনায় রেখে যান। এবং বেগম রাজিয়া নাসের এর ভাই রবি মামাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। কারন সে সময়ে শেখ হাসিনাকে বিভিন্ন স্থানে থাকতে হয়েছে। কখনও ছোট ফুফুর বাসায় কখনও মেঝো ফুফুর বাসায়।
উপরোক্ত ইতিহাসগুলো স্বাক্ষী দেয় কতটা দৃঢ়তা ও মনোবল নিয়ে জীবন যুদ্ধে সংগ্রাম করেছেন তিনি।
বিজ্ঞ, বিচক্ষন ও দূরদর্শী রাজনীতিবীদ বেগম রাজিয়া শহীদ
কতটা বিচক্ষনতা ও দূরদর্শীতা দিয়ে তিনি দক্ষিণ পশ্চিমাঞ্চলের আওয়ামী লীগের অভিভাবক হয়েছেন।  তাঁর রাজনৈতিক দূরদর্শীতার কথা বলতে গিয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান প্রতিমন্ত্রী ও খুলনা তিন আসনের সংসদ সদস্য বেগম মন্নুজান সুফিয়ান বলেন, তিনি একজন বিজ্ঞ রাজনীতিবীদ। তিনি আমাদের সব সময় রাজনৈতিক সু পরামর্শ দিতেন। আমরা কোন ভুল করলে আমাদের ডেকে সংশোধন করতেন। আমাদের আপদে বিপদে সর্বদা ছায়ার মতো আমাদের পাশে থেকেছেন।
খুলনা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ও খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি তালুকদার আব্দুল খালেক বলেন, তাঁর রাজনৈতিক দূরদর্শীতার কথা বলে শেষ করা যাবে না। খুলনাবাসি জানে আওয়ামী লীগে এক সময় আমার ও মরহুম মোস্তফা রশিদী সুজার সাথে রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দিতা ছিলো। সে সময় আমরা কোন গলোযোগ করলে তিনি আমাদের মাঝে সমঝোতা করতেন। তাঁর রাজনৈতিক দূরদর্শীতার কারনে ৭৫ পরবর্তী সময়ে এই অঞ্চলের আওয়ামী লীগ সংগঠিত হয়েছে।
রত্নগর্ভা মাতা
১৯৫৭ সালে শহীদ শেখ আবু নাসের সহ ধর্মিনী হয়ে শেখ পরিবারে আসার পর থেকে বিভিন্ন সময়ে যে দৃঢ়তা ও অদম্য পরিচয় তিনি দেখিয়েছেন। তা তাঁর সন্তানদের দিকে তাকালে বোঝা যায়। প্রতিকূল পরিবেশ ও পরিস্থিতি মোকাবেলা করে দেশ ও মাতৃকার সেবায় তিনি নিয়োজিত করেছেন তাঁর সন্তানদের। তাঁর ১ম সন্তান শেখ হেলাল উদ্দিন এমপি, বর্তমানে বাগরহাট ০১ আসনের সংসদ সদস্য। দ্বিতীয় সন্তান সেখ সালাউদ্দিন জুয়েল এমপি, বর্তমানে খুলনা-০২ আসনের সংসদ সদস্য। তাঁর তৃতীয় পুত্র শেখ সোহেল, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের  প্রেসিডিয়াম সদস্য ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড এর বার বার নির্বাচিত সফল পরিচালক। তাঁর চতুর্থ পুত্র শেখ জালাল উদ্দিন রুবেল। একজন সফল ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক। রাজনীতির সাথে জড়িত না থাকলেও খুলনার ছাত্র ও যুব রাজনীতির অভিভাবক তিনি। তাঁর ছোট পুত্র শেখ বেলাল উদ্দিন বাবু একজন সফল ব্যবসায়ী ও সমাজ সেবক। তাঁর দৌহিত্র শেখ সারহান নাসের তন্ময়, বাগেরহাট ০২ আসনের সংসদ সদস্য। দুই কন্যাও রয়েছেন সমাজের বড় স্থানে।

https://channelkhulna.tv/

খোলামত আরও সংবাদ

‘ছাত্ররা আমার কথা শুনলো না, শুনলো ভুট্টো সাহেবের কথা’

প্রিয় মানুষকে অনুকরণ এবং অনুসরণের মাধ্যমে ভালোবাসার প্রকাশ ঘটে

সহনীয় মূল্যে ইলিশ : মডেল উদ্ভাবন

গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী ভিন্ন বাংলাদেশ, ক্রীড়াঙ্গনেও সফলতা

আরেক অর্জন: নিয়ন্ত্রিত হতে যাচ্ছে দ্রব্য মূল্য

পিতার অপমানের দায় কন্যাকেই নিতে হবে

চ্যানেল খুলনা মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন  
DMCA.com Protection Status
সম্পাদক: মো. হাসানুর রহমান তানজির
It’s An Sister Concern of Channel Khulna Media
© ২০১৮ - ২০২৪ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | চ্যানেল খুলনা.বাংলা, channelkhulna.com.bd
যোগাযোগঃ কেডিএ এপ্রোচ রোড (টেক্সটাইল মিল মোড়), নিউ মার্কেট, খুলনা।
প্রধান কার্যালয়ঃ ৫২/১, রোড- ২১৭, খালিশপুর, খুলনা।
ফোন- 09696-408030, 01704-408030, ই-মেইল: channelkhulnatv@gmail.com
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য অধিদফতরে অনলাইন নিউজ পোর্টাল নিবন্ধনের জন্য আবেদিত।