সব কিছু
facebook channelkhulna.tv
খুলনা শুক্রবার , ৩রা জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ১৭ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
মোংলা বন্দর কাস্টমস ভেন্ডর নেতার বিরুদ্ধে আত্মসাতের অভিযোগ | চ্যানেল খুলনা

মোংলা বন্দর কাস্টমস ভেন্ডর নেতার বিরুদ্ধে আত্মসাতের অভিযোগ

অনলাইন ডেস্কঃবাতিল করা লাইন্সেস চালু করার কথা বলে কাস্টমস কর্মকর্তাদের নাম ভাঙ্গিয়ে দুই লাখ টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ উঠেছে মোংলা বন্দর কাস্টমস ভেন্ডর অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে। অভিযুক্ত মুন্সি আব্দুল মোতালেব ওরফে এমএ মোতালেব মেসার্স কেয়া এন্টারপ্রাইজেরও সত্ত্বাধিকারী। আত্মসাৎয়ের বিষয়ে বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দিয়েছে ভুক্তভোগী।

অভিযোগ ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, কাস্টমসের বিধি বর্হিভুতভাবে মোংলা বন্দরের বিদেশি জাহাজ থেকে পুরাতন মালামাল নামিয়ে নেয়ার সময় কোষ্টগার্ড ২০১৬ সালে মালামালসহ সাতজনকে আটক করে। এ সময় মেসার্স সেঞ্চুরি এন্টারপ্রাইজের অনুকূলে মিথ্যা ঘোষণা ও কাস্টসমের রাজস্ব ফাঁকি দিয়ে জাহাজ থেকে মালামাল পাচারের দায়ে আইনি প্রক্রিয়ায় ওই লাইসেন্স বাতিল করে কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।পরে বাতিল হওয়া লাইসেন্সটি ফিরিয়ে দিতে কাস্টমস কর্মকর্তাদের নাম ভাঙ্গিয়ে অভিযুক্ত লাইসেন্স মালিক মো. বাবুল হোসেনের কাছ থেকে দুই লাখ টাকা হাতিয়ে নেয় মোংলা বন্দর কাষ্টমস ভেন্ডর অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোতালেব।

এ ব্যাপারে মো. বাবুল হোসেন বলেন, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোতালেব লাইসেন্সটি ফিরিয়ে এনে দেয়ার কথা বলে আমার কাছ থেকে প্রথমে এক লাখ এবং পরে বিভিন্ন সময়ে আরো এক লাখ টাকা নেয়। গত কয়েকদিন আগেও লাইসেন্স বাবদ কাস্টমস কর্মকর্তাদের আরো ৫০ হাজার টাকা দিতে হবে বলে আমার কাছে টাকা চেয়েছেন তিনি। তবে আমি বিভিন্ন মাধ্যমে জানতে পেরেছি লাইসেন্স ফিরিয়ে আনা বাবদ আমার কাছ থেকে নেওয়া টাকা কাস্টমস কর্মকর্তাদের দেয়নি। বরং কাস্টমসের নাম ভাঙ্গিয়ে পুরো টাকাটাই সে আত্মসাৎ করেছে। আমি এখন ওই টাকা ফেরৎ চাইলে মোতালেব নানা রকম টাল বাহানা করে।

মোংলা বন্দর কাষ্টমস ভেন্ডর অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য ও ভেন্ডর ব্যবসায়ী মো. শামিম বলেন, বাবুলের লাইসেন্স ফিরিয়ে আনতে তৎকালীন কাস্টমস কমিশনারের দোহাই দিয়ে মোতালেব দুই লাখ টাকা নেয়। এ ঘটনায় আমরা অনেকেই স্বাক্ষী আছি। তবে সে (মোতালেব) কোন টাকাই কাস্টমসকে দেয়নি, তাহলে আজ চার বছরেও কেন লাইসেন্স আসেনি।

তবে এ ব্যাপারে মোংলা বন্দর কাষ্টমস ভেন্ডর অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক এম এ মোতালেব সাংবাদিকদের বলেন, আমি টাকা নিয়ে বাবুলকে লাইসেন্স এনে দেয়ার ব্যবস্থা করছি, বাবুল এ নিয়ে বেশি বাড়াবাড়ি করলে সে পারলে আমার বিরুদ্ধে মামলা করুক। টাকা নেয়ার বিষয়টি সমিতির ক্যাশিয়ার মো. সামছু ও সদস্য শামীম সব জানে।

এ বিষয়ে মোংলা কাস্টমস হাউসের কমিশনার সুরেশ চন্দ্র বিশ্বাস বলেন, কাস্টমস কর্মকর্তাদের নাম ভাঙ্গিয়ে কোন ব্যক্তি টাকা আত্মসাৎ করে থাকলে এবং অভিযোগ পেলে কাস্টমস আইনে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

প্রসঙ্গত, সেনা সমর্থিত গত তত্তবধায়ক সরকারের জরুরী আইনে এম এ মোতালেব বিভিন্ন অভিযোগে আটক হয়ে দীর্ঘদিন হাজতবাস করেন।

https://channelkhulna.tv/

সংবাদ প্রতিদিন আরও সংবাদ

‘দেশের মানুষের দারিদ্রের হার ১৮.৭০ শতাংশে নেমে এসেছে’

অষ্টম শ্রেণির ছাত্রীর বিয়ের আয়োজন, মায়ের কারাদণ্ড

যুবককে কুপিয়ে ইজিবাইক ছিনতাই, ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

কুষ্টিয়ায় রেস্তোরাঁয় ঢুকে ৩ জনকে ছুরিকাঘাত

জার্মানি সফর নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন শুক্রবার

ঢাকার উদ্দেশে মিউনিখ ত্যাগ করবেন প্রধানমন্ত্রী

চ্যানেল খুলনা মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন  
DMCA.com Protection Status
উপদেষ্টা সম্পাদক: এস এম নুর হাসান জনি
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: শেখ মশিউর রহমান
It’s An Sister Concern of Channel Khulna Media
© ২০১৮ - ২০২২ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | চ্যানেল খুলনা.বাংলা, channelkhulna.com, channelkhulna.com.bd
যোগাযোগঃ কেডিএ এপ্রোচ রোড (টেক্সটাইল মিল মোড়), নিউ মার্কেট, খুলনা।
ঢাকা অফিসঃ ৬৬৪/এ, খিলগাও, ঢাকা-১২১৯।
ফোন- 09696-408030, 01704-408030, ই-মেইল: channelkhulnatv@gmail.com
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্তির জন্য আবেদিত।