চ্যানেল খুলনা ডেস্কঃ শহিদদের শ্রদ্ধা জানিয়ে স্মৃতিসৌধে পুষ্পমাল্য অর্পণ, ডিসপ্লে, কুচকাওয়াজ, শোভাযাত্রাসহ নানা অনুষ্ঠানে লাল-সবুজ উড়িয়ে বিজয় উদ্যাপন করেছে বাংলাদেশের মানুষ।
প্রতি বছরের ন্যায় গভীর শ্রদ্ধার সঙ্গে বিজয়ের এই দিনে গোটা দেশ জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের স্মরণ করেছে। শহিদদের স্মরণে ও বিজয় দিবস উপলক্ষে সোমবার প্রথম প্রহর থেকে খুলনায় নানা কর্মসূচি পালন করে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠণ। বিজয়ের ৪৮ বছর পূর্তিতে এসব অনুষ্ঠান করেন বিভিন্ন বয়স ও শ্রেণী-পেশার মানুষ।
খুলনা : দিবস উপলক্ষে সূর্যোদয়ের সাথে সাথে গল্ল¬ামারী শহিদ স্মৃতিসৌধে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়। প্রত্যুষে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ লাইনে ৩১ বার তোপধ্বনির মধ্যদিয়ে দিবসের শুভ সূচনা করা হয়।সকাল সাড়ে আটটায় খুলনা জেলা স্টেডিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন বিভাগীয় কমিশনার ড. মুঃ আনোয়ার হোসেন হাওলাদার। পরে সেখানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন বাহিনী, প্রতিষ্ঠানের বর্ণাঢ্য কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠান ও শরীরচর্চা প্রদর্শনী হয়। বিভাগীয় কমিশনার প্রধান অতিথি হিসেবে কুচকাওয়াজে সালাম গ্রহণ করেন। খুলনা রেঞ্জ ডিআইজি ড. খঃ মহিদ উদ্দিন, পুলিশ কমিশনার খন্দকার লুৎফুল কবির এবং পুলিশ সুপার এস এম শফিউল্লাহ বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন খুলনা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হেলাল হোসেন।
নগরীর শহিদ হাদিস পার্কে খুলনা আঞ্চলিক তথ্য অফিস, পিআইডি’র আয়োজনে দুপুর ১২টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধের ওপর স্থিরচিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়।
বেলা সাড়ে ১১টায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহিদ পরিবারের সন্তানদের সংবর্ধনা দেয়া হয়। জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হেলাল হোসেনের সভাপতিত্বে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন খুলনা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিভাগীয় কমিশনার ড. মুঃ আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, পুলিশ কমিশনার খন্দকার লুৎফুল কবির, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শেখ হানুরুর রশীদ, অতিরিক্ত ডিআইজি মোঃ নাহিদুল ইসলাম, পুলিশ সুপার এস এম শফিউল্লাহ ও ডেপুটি পুলিশ কমিশনার মোঃ এহসান শাহ। স্বাগত জানান অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ ইউসুপ আলী। বক্তৃতা করেন সাবেক জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার সরদার মাহবুবার রহমান, মুক্তিযোদ্ধা মকবুল হোসেন মিন্ট, নুর ইসলাম বন্দ এবং স ম রেজওয়ান আলী প্রমুখ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন সাবেক মহানগর মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোঃ আলমগীর কবীর। এ সময় মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার, বীর মুক্তিযোদ্ধারা, প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবার ও যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধারা উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে খুলনা নির্বাচন কমিশনের উদ্যোগে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের মাঝে স্মার্ট জাতীয় পরিচয়পত্র বিতরণ করা হয়।
বেলা ১১টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত সিনেমা হলসমূহে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র প্রদর্শনী ও বিভাগীয় যাদুঘর সকাল থেকে বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত শিশুসহ বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়।
১৬ থেকে ১৮ ডিসেম্বর উমেশচন্দ্র পাবলিক লাইব্রেরী মিলনায়তনে ১০টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধের দুর্লভ ছবি ও পুস্তক প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়। ১৬ থেকে ১৮ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বিসিক ভবন প্রাঙ্গণে খুলনা বিসিক ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প মেলার আয়োজন করে। এছাড়াও দিবসটি পালন উপলক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পৃথক পৃথক কর্মসূচির আয়োজন করে। বিকেলে পাইওনিয়ার মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ে মহিলাদের ক্রীড়া অনুষ্ঠান, সন্ধ্যায় খুলনা জেলা প্রশাসনের আয়োজনে খুলনা সার্কিট হাউস সংলগ্ন শেখ রাসেল ইন্টারন্যাশনাল টেনিস কমপ্লেক্সে ‘জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ ও ডিজিটাল প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহার’ শীর্ষক আলোচনা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
খুলনা সিটি কর্পোরেশন : নগর ভবনে শিশুদের চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভা ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত হয়। প্রধান অতিথি ছিলেন সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক। কর্পোরেশনের ক্রীড়া ও সংস্কৃতি বিষয়ক স্থায়ী কমিটির সভাপতি এস এম মোজাফ্ফর রশিদী রেজার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা পলাশ কান্তি বালা, কেসিসি’র প্যানেল মেয়র-২ মোঃ আলী আকবার টিপু ও বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলরগণ। বিকেলে খুলনা জেলা স্টেডিয়ামে খুলনা সিটি কর্পোরেশন বনাম জেলা প্রশাসন একাদশের মধ্যে প্রীতি ফুটবল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়। পরে সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক উভয় দলের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় : বিস্তারিত কর্মসূচির মধ্যদিয়ে পালিত হয়েছে বিজয় দিবস। এরপর উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ফায়েক উজ্জামানের নেতৃত্বে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা-কর্মচারী শোভাযাত্রাসহ ক্যাম্পাসে অদম্য বাংলা চত্বরে মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্যে শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করা হয়। এরপরই বিভিন্ন ডিসিপ্লিন, বিভিন্ন আবাসিক হল, খুবি শিক্ষক সমিতি, স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদ, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, খুবি স্কুল, খুবি অফিসার্স কল্যাণ পরিষদ, খুবি কর্মচারিবৃন্দ ও বিভিন্ন সংগঠেনর পক্ষ থেকেও শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করা হয়। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার, বিভিন্ন স্কুলের ডিন, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত), ডিসিপ্লিন প্রধান, ছাত্রবিষয়ক পরিচালক, প্রভোস্ট, বিভাগীয় প্রধান, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন। বিজয় দিবসের অন্য কর্মসূচির মধ্যে ছিল বিকেল ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয় মুক্তমঞ্চে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং দিনব্যাপী আলোকচিত্র প্রদর্শনী।
খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় : দিবস পালনে প্রথমেই মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য ‘দুর্বার বাংলায় শ্রদ্ধাঞ্জলি অর্পণ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. কাজী সাজ্জাদ হোসেন। পরে কুয়েট শিক্ষক সমিতি, পরিচালক (ছাত্র কল্যাণ), অফিসার্স এসোসিয়েশন, ফজলুল হক হল, লালন শাহ্্ হল, খানজাহান আলী হল, ড. এম এ রশীদ হল, রোকেয়া হল, অমর একুশে হল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল, কর্মকর্তা সমিতি (আপগ্রেডেশন), কুয়েট শাখা বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, কর্মচারী সমিতি (৩য় শ্রেণী), কর্মচারী সমিতি (৪র্থ শ্রেণী), মাস্টাররোল কর্মচারী সমিতি, হল কর্মকর্তা-কর্মচারীবৃন্দ, খুলনা ইঞ্জিনিয়ারিং ইউনিভার্সিটি স্কুল ও উন্মেষ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে পুষ্পমাল্য অর্পণ করা হয়। অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় পরিচালক (ছাত্র কল্যাণ) প্রফেসর ড. শিবেন্দ্র শেখর শিকদার সভাপতিত্ব করেন। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ^বিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. কাজী সাজ্জাদ হোসেন।
খুলনা কৃষি বিশ^বিদ্যালয় : দিবসে বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হয়। বিশ^বিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. মোঃ শহিদুর রহমান খানের নেতৃত্বে র্যালি বের করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিশ^বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার ডাঃ খন্দকার মাজহারুল আনোয়ার (শাজাহান), শিক্ষক, কর্মর্কতা-কর্মচারীসহ বিশ^বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মাহিরুল হক শিলং, মাহাদী হাসান সীন, বিশ^জিৎ ভট্টাচার্য্য, দেবাশীষ বিশ্বাস, মোঃ আবু হানিফ, তানিয়া সুলতানা, আহনাফ তাহমিদ শব্দ, জেবুন নাহার তনিমা, আমিম আল মারুফ আলভী, তন্ময় বাসু, পিয়াল রায়, বিশ^বিদ্যালয়ের কর্মকর্তা মোঃ রেজাউল ইসলাম, মোঃ জসীম উদ্দিন, সাজ্জাদুল ইসলাম, ইউসুফ আলী, মোঃ হাসিবুল ইসলাম প্রমুখ।
বশেমুরবিপ্রবি : গোপালগঞ্জে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজয় দিবসটি বিস্তারিত কর্মসূচির মধ্যদিয়ে পালন করা হয়েছে। উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. শাজাহান নেতৃত্বে টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতার সমাধিতে, সকাল সাড়ে ৮টায় শেখ কামাল স্টেডিয়াম-সংলগ্ন শহিদ স্মৃতিস্তম্ভে এবং সকাল ৯টায় ক্যাম্পাসের শহিদ মিনারে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করা হয়। সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনে উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. শাজাহান সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক কাজী মশিউর রহমান। এছাড়া গোবরা ইউনিয়ের পাঁচজন মুক্তিযোদ্ধাকে সম্মাননা দেয়া হয়। অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া বিকেল ৩টায় শিক্ষার্থী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মধ্যে প্রীতি ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
নর্থ ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটি : দিবস যথাযোগ্য মর্যাদা পালিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. তারাপদ ভৌমিকের সভাপতিত্বে বিশ্ববিদ্যালয় মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান ও কেসিসি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ^বিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর সুধীর কুমার পাল, সায়েন্স এ্যান্ড টেকনোলজি ফ্যাকাল্টির ডিন প্রফেসর ড. মোঃ নওশের আলী মোড়ল এবং রেজিস্ট্রার মোঃ শহিদুল ইসলাম। সভায় উপস্থিত ছিলেন বিশ^বিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের প্রধানগণ, শিক্ষকমন্ডলী, প্রক্টর, সহকারী প্রক্টর, অতিরিক্ত পরিচালক (অর্থ ও হিসাব) এবং শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে শাহাদাৎবরণকারীদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করা হয়। অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ছাত্র কাজী সাইদ ইকবাল চয়ন।
জেলা পুলিশ : বিজয় দিবসে বিস্তারিত কর্মসূচি পালিত হয়। আয়োজনে ৪৮ জন অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা দেয়া হয়েছে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন রেঞ্জ ডিআইজি ড. খঃ মহিদ উদ্দিন। বিশেষ অতিথি ছিলেন অতিরিক্ত রেঞ্জ ডিআইজি মোঃ হাবিবুর রহমান। অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করেন পুলিশ সুপার এস এম শফিউল্লাহ্। উপস্থাপনা করেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (দক্ষিণ) জিএম আবুল কালাম আজাদ। এছাড়া খুলনা জেলার সকল উর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা ও পুলিশ সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।
শহিদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ : দিবসে বিস্তারিত কর্মসূচি পালিত হয়। কলেজ অধ্যক্ষ মাধব চন্দ্র রায়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন কলেজ গভর্নিং বডি সভাপতি সাবেক এমপি মুহাম্মদ মিজানুর রহমান মিজান। অধ্যাপক আয়েশা আব্বুকার পরিচালনায় বক্তৃতা করেন অধ্যাপক মিনু মমতাজ, শেখ দিদারুল আলম, আসাদউল্লাহ,আয়ুব আলী খা, ইমরান হোসেন, মনিরুজ্জামান ও রায়হান উদ্দিন প্রমুখ। দোয়া পরিচালনা করেন ড. মোঃ নাঈমুল ইসলাম।
খুলনা প্রেসক্লাব : দিবসে প্রেসক্লাবের সভাপতি এস এম হাবিবের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সাধারণ সম্পাদক মোঃ সাহেব আলীর সঞ্চালনায় সভায় বক্তৃতা করেন ও উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক আলী আহমেদ, ওয়াদুদুর রহমান পান্না, এ কে হিরু, এস এম নজরুল ইসলাম, অমিয় কান্তি পাল, মোঃ রাশিদুল ইসলাম, মোঃ মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ, রফিউল ইসলাম টুটুল, মাহবুবুর রহমান মুন্না, মোঃ আনিসুজ্জামান, মোঃ মোস্তফা সরোয়ার, এস এম ফরিদ রানা, এনামুল হক, মোঃ সাঈয়েদুজ্জামান সম্রাট, মোঃ হুমায়ুন কবীর, মোঃ জাহিদুল ইসলাম, হারুন-অর-রশীদ, দেবব্রত রায়, ওয়াহেদ-উজ-জামান বুলু, শেখ আব্দুল্লাহ, মোঃ শাহ আলম, এস এম নূর হাসান জনি, ক্লাবের ইউজার সদস্য মোঃ নেয়ামুল হোসেন কচি, রীতা রাণী দাস, জয়নাল ফরাজী প্রমুখ। এর আগে ১৫ ডিসেম্বর দিবাগত রাত ১২টা ১ মিনিটে ক্লাবের নেতৃবৃন্দ গল্ল¬ামারী স্মৃতিসৌধে পুষ্পার্ঘ অর্পণ করেন।
আযম খান সরকারি কমার্স কলেজ : জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে মাল্যদান, সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা, আলোচনা সভা, প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচ ও পুরস্কার বিতরণ করা হয়েছে। আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন কলেজ অধ্যক্ষ প্রফেসর কালিপদ মজুমদার। বিশেষ অতিথি ছিলেন উপাধ্যক্ষ প্রফেসর সেলিম বুলবুল। পরিষদের আহ্বায়ক কল্লোল কুমার রক্ষিত-এর সভাপতিত্বে ও সহকারী অধ্যাপক শামীমুজ্জামান সবুজ ও লাভিবা আক্তারের যৌথ পরিচালনায় বক্তৃতা করেন বাংলা বিভাগীয় প্রধান মোঃ আনিস-আর-রেজা, সহকারী অধ্যাপক তারক চাঁদ ঢালী ও মোস্তফা আনোয়ার।
ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন : দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় বক্তৃতা করেন প্রকৌশলী মোঃ আনিসুর রহমান ভূঁইয়া, হুসাইন মুহাম্মদ এরশাদ, মোঃ মাহমুদুল হাসান প্রমুখ। আলোচনা সভা শেষে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এদিকে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ করেন চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মোঃ শফিক উদ্দিন, ভাইস চেয়ারম্যান প্রকৌশলী এমডি কামাল উদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক ড. প্রকৌশলী সোবহান মিয়া, প্রকৌশলী আব্দুল্লাহ পিইঞ্জ প্রমুখ।
খুলনা ইসলামিয়া কলেজ : বিজয় দিবস উপলক্ষে সকালে টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট প্রতিযোগিতা, পুরস্কার বিতরণ, আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। সভাপতিত্ব করেন কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আওছাফুর রহমান। প্রধান অতিথি ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা ডাঃ সৈয়দ আফতাব হোসেন। অনুষ্ঠান পরিচারনায় করেন শেখ আবিদ উল্লাহ এবং দোয়া পরিচালনা করেন শেখ মোঃ আব্দুল জলিল।
বিএমএ খুলনা : অনুরুপ কর্মসূচি পালিত হয়। বিএমএ ভবনে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন সভাপতি ডাঃ শেখ বাহারুল আলম। সাধারণ সম্পাদক ডাঃ মোঃ মেহেদী নেওয়াজের সঞ্চালনায় বক্তৃতা করেন ডাঃ সুমন রায়, অধ্যাপক ডাঃ পরিতোষ কুমার চৌধুরী, ডাঃ আনোয়ারুল আজাদ, অধ্যাপক ডাঃ মনোজ কুমার বোস, ডাঃ এস এম তুষার আলম, ডাঃ ইউনুচ উজ্জামান খান তারিম, ডাঃ শৈলেন্দ্র নাথ বিশ্বাস, ডাঃ মৃনাল কান্তি সরকার ও ডাঃ উৎপল কুমার চন্দ প্রমুখ।
স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ : দিবসে নানা কর্মসূচি পালন করে সংগঠনের খুলনা জেলা শাখা। এ সময় উপস্থিত ছিলেন স্বাচিপ’র জেলা সভাপতি ডাঃ এস এম সামছুল আহসান মাসুম, সাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রীয় ডাঃ মোঃ মেহেদী নেওয়াজ, ডাঃ মোল্লা হারুন অর রশিদ, ডাঃ মোঃ সালাহউদ্দিন রহমতুল্যা, ডাঃ সুমন রায়, ডাঃ নিয়াজ মুস্তাফি চৌধুরী, ডাঃ বিষ্ণুপদ সাহা, ডাঃ মোঃ ইউনুস-উজ-জামান খাঁন তারিম, ডাঃ এস এম তুষার আলম, ডাঃ মোঃ জিল্লুর রহমান তরুণ, ডাঃ এস এম মাহমুদুর রহমান রিজভী, ডাঃ শৈলেন্দ্রনাথ বিশ^াস, ডাঃ অনল রায়, ডাঃ কাজী করিম নেওয়াজ, ডাঃ সুদীপ পাল, প্রফেসর ডাঃ কাজী হামিদ আসগর, ডাঃ আনোয়ার“ল আজাদ, প্রফেসর ডাঃ মোহাম্মদ মহসীন, প্রফেসর ডাঃ পরিতোষ কুমার চৌধুরী, ডাঃ গোলাম সারোয়ার ফারুক, ডাঃ মোঃ তোজাম্মেল হোসেন জোয়ার্দ্দার, ডাঃ শেখ ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, ডাঃ এটিএম মঞ্জুর মোর্শেদ, ডাঃ এসএম দিদারুল আলম শাহীন, ডাঃ উৎপল কুমার চন্দ, ডাঃ শ ম জুলকার নাইম প্রমুখ।
খুলনা সাংবাদিক ইউনিয়ন : দিবসে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল ইউনিয়নের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন ইউনিয়নের সভাপতি মোঃ মুন্সি মাহবুব আলম সোহাগ। যুগ্ম-সম্পাদক নেয়ামুল হোসেন কচির সঞ্চালনায় সভায় বক্তৃতা করেন মকবুল হোসেন মিন্টু, ওয়াদুদুর রহমান পান্না, মোঃ সাহেব আলী, মোঃ সাঈয়েদুজ্জামান সম্রাট, অমিয় কান্তি পাল, মোঃ শাহ আলম, এস এম ফরিদ রানা, আসাদুজ্জামান রিয়াজ, এনামুল হক, নূর হাসান জনি, রীতা রাণী দাস, শরিফুল ইসলাম বনি, দিলীপ বর্মন, একে হিরু, মল্লিক সুধাংশু, হুমায়ুন কবির, জয়নাল ফরাজী, আল মাহমুদ প্রিন্স, দেবব্রত রায়, মিলন হোসেন, মোঃ জাহিদুল ইসলাম, দিলীপ পাল, মেহেদী মাসুদ খান, আসাফুর রহমান কাজল, হাসানুর রহমান তানজির ও নাজমুল হাসান প্রমুখ।
খুলনা শিশু হাসপাতাল : দিবসটি উপলক্ষে বহির্বিভাগে আগত সকল রোগীদের ফ্রি চিকিৎসা সেবা, পুষ্টি পরামর্শ ও প্রতিবন্ধী বাচ্চাদের মধ্যে শিশু খাদ্য ও খেলনাসহ আন্তঃবিভাগে জেনারেল বেডে ভর্তিকৃত রোগীদের ফ্রি ঔষধ ও পথ্য দেয়া হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন হাসপাতাল (ব্যবস্থাপনা) এডহক কমিটির আহ্বায়ক ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হেলাল হোসেন, কোষাধ্যক্ষ ও খুলনা এ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ কনভেনশন সেন্টার নির্মাণ প্রকল্প’র সহকারী প্রকল্প পরিচালক আবু সায়েদ মোঃ মনজুর আলম, সদস্য এড. মোহাম্মদ এনায়েত আলী, সিনিয়র কনসালট্যান্ট ও তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ মোঃ কামরুজ্জামান, উপ-তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ অনুপ কুমার দে, আরএমও ডাঃ একেএম মোর্শেদুর রহমান, আইএমও ডাঃ মোঃ নূর-এ-আলম সিদ্দিকী প্রমুখ।
বিপিএমপিএ খুলনা : দিবসে বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সভাপতি ডাঃ গাজী মিজানুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক ডাঃ মোঃ সওকাত আলী লস্কর, ডাঃ আর কে নাথ, ডাঃ মোঃ বোরহানউদ্দিন আহমেদ, ডাঃ এম আর খান, ডাঃ মোঃ মোস্তফা কামাল, ডাঃ বঙ্গ কমল বসু, ডাঃ এম এ হান্নান, ডাঃ মোঃ মামুনুর রশীদ, ডাঃ এমবি জামান, ডাঃ কাজি হাফিজুর রহমান, ডাঃ মোঃ মাহমুদ হাসান লেনিন, ডাঃ গৌতম রায়, ডাঃ অপু লরেন্স বিশ^াস, ডাঃ শাহীন নওরোজী ও ডাঃ মোঃ আব্দুস সবুর প্রমুখ।
দৌলতপুর থানা বিএনপি : বিজয় উপলক্ষে সকাল সাড়ে ৯টায় বর্ণাঢ্য র্যালি থানা কার্যালয় থেকে বেরিয়ে দৌলতপুরে প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে শহিদ মিনারে পুষ্পস্তবক প্রদানের মধ্য দিয়ে শেষ হয়। র্যালি পূর্ব সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন শেখ মোশারফ হোসেন। থানা বিএনপি’র সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল হক নান্নুর পরিচালনায় প্রধান অতিথি বক্তৃতা করেন নগর বিএনপি সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনি। এ সময় উপস্থিতি ছিলেন এবং বক্তৃতা করেন সাজ্জাদ হোসেন তোতন, এম মুর্শিদ কামাল, লিয়াকত হোসেন লাভলু, শেখ আব্দুল হালিম, আলহাজ্ব বেলায়েত হোসেন মোল্লা মুজিবুর রহমান, শেখ ইমাম হোসেন, শরিফুল আলম, আবুল কালাম শিকদার, শেখ আনসার আলী, নেহিবুল হাসান নেহিম, সরদার আরব আলী রোবায়েত হোসেন বাবু, আসাদুজ্জামান, আরমান হোসেন, মতলুবুর রহমান মিতুল, এরশাদ হোসেন ডাবলু, রিয়াজ শাহেদ, শহিদুল ইসলাম বিপ্লব প্রমুখ।
জেলা জাপা : দিবসে আলোচনা সভাসহ অন্য কর্মসূচি পালিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব ও জেলা সভাপতি শফিকুল ইসলাম মধু। সভায় উপস্থিত ছিলেন এম হাদী উজ-জামান, মোঃ ইসমাইল খান টিপু, রিয়াজ উদ্দিন হাওলাদার, শেখ জাহাঙ্গীর হোসেন, শেখ নাজমুল কবির সাদী, জি এম বাবুল, শাহজাহান আলী সাজু, সাইদ মোড়ল, শাহরিয়ার নাজিম, রহমত আলী খান, এস এম এরশাদুজ্জামান ডলার, আব্দুল গফ্ফার মাস্টার, আব্দুল আজিজ, সুলতান মাহমুদ, সরদার জিয়াউল হক জিয়া, মাসুম হায়দার, প্রিন্স হোসেন কালু, শহিদুল কাদির উৎসব, মাজাহার জোয়ার্দ্দার পান, অপূর্ব দত্ত নেকী, গাজী মোশাররফ হোসেন, হাসানুল রশীদ রাসেল, মিণ্টু হাওলাদার, তৈইমুর হোসেন শাহীন, মোঃ কালাচাঁন, গাজী খোকন, এজাজ আহম্মেদ, হোসেন আলী সরদার, শাহ আলম বাবুল প্রমুখ।
নগর যুবলীগ : দিবসে বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হয়। এ সময় নগর ও জেলা আ’লীগের শীর্ষ নেতারা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন নগর যুবলীগের আহ্বায়ক শফিকুর রহমান পলাশ, এস এম হাফিজুর রহমান হাফিজ, রোজি ইসলাম নদী, আব্দুল কাদের শেখ, মোঃ আবুল হোসেন, কাজী কামাল হোসেন, অভিজিৎ চক্রবর্তী দেবু, কবির পাঠান, মশিউর রহমান সুমন, মেহেদী হাসান মোড়ল, মোঃ রাশেদুজ্জামান রিপন, আব্দুল মালেক, রবিউল ইসলাম লিটন, কাঞ্চন শিকদার, মাসুম উর রশিদ, হাসান শেখ ও রফিকুল ইসলাম রফিক প্রমুখ।
জেলা ইসলামী আন্দোলন : জেলা আওতাধীন সকল উপজেলায় বিজয় দিবস উদ্যাপন করেছে। রূপসায় উপজেলা সভাপতি শহিদুল ইসলাম বিশ্বাসের সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারী মাওলানা আব্দুস সাত্তার হালদারের পরিচালনায় উপজেলা পরিষদের র্যালি ও দোয়া মাহফিল বের হয়। তেরখাদার সভাপতি মুফতি ফয়জুল্ল¬াহর সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারী আব্দুল হাফিজের পরিচালনায় তেরখাদা বাজারে র্যালি বের হয়। দিঘলিয়া সভাপতি আসাদুল¬াহ হামিদির সভাপতিত্বে ও সেক্রেটারী আব্বাস উদ্দিনের পরিচালনায় দিঘলিয়ায় র্যালি বের হয়। এছাড়া ফুলতলা, ডুমুরিয়া, দাকোপ, বটিয়াঘাটা, পাইকগাছা ও কয়রায় বিজয় দিবসের কর্মসূচি পালিত হয়। এছাড়া জেলায় কর্মসূচিতে ছিলেন সভাপতি মাওলানা আব্দুল্লাহ ইমরান, মাওলানা হারুনার রশিদ, মোঃ সেলিম সরদার, আবুল হোসেন দুয়ারী, মোঃ মাসুম বিল্ল¬াহ, রমজান মলি¬ক লিটন, সোহরাব হোসেন মুন্সী, খলিলুর রহমান মুন্সী, আব্দুল হাফিজ, ফরহাদ মোল¬া, হাফেজ নাজমুস সাকিব, মাওলানা জালাল উদ্দিন, আক্তারুজ্জামান আকতার, আশরাফ আলী বিশ্বাস ও মোঃ জাহিদুল ইসলাম প্রমুখ।
নগর ইসলামী আন্দোলন : দিবসে সমাবেশ ও র্যালির করা হয়। নগর সভাপতি মুফতী আমানুল্লাহ’র সভাপতিত্বে ও নগর সেক্রেটারী শেখ মোঃ নাসির উদ্দিনের পরিচালনায় র্যালি পূর্ব সমাবেশে বক্তৃতা করেন শেখ হাসান ওবায়দুল করিম, মাওলানা দ্বীন ইসলাম, এম হাসিব গোলদার, মোল্লা রবিউল ইসলাম তুষার, মোঃ তরিকুল ইসলাম কাবির, আব্দুর রশীদ, মোঃ শরিফুল ইসলাম, মুফতী আমিরুল ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা জিএম কিবরিয়া, মোমিনুল ইসলাম, মুফতী ইসহাক ফরীদি, মাওলানা ইমরান হোসাইন, আমজাদ হোসেন ও আবু তাহের প্রমুখ।
জাতীয় পার্টি জেপি : দিবসটিতে জেলা ও মহানগর শাখার যৌথ উদ্যোগে আলোচনা সভা জেলা শাখার সভাপতি এড. মোহাম্মদ আব্দুল মজিদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। উপস্থিত ছিলেন শরীফ শফিকুল হামিদ চন্দন, মোশারেফ হোসেন হাওলাদার, চৌধুরী হাবিবুর রহমান, মোঃ হায়দার আলী হাওলাদার, ডঃ এস এম জাকারিয়া জাকির, কাজী আব্দুস সামাদ, ইঞ্জিনিয়ার শরিফুল ইসলাম, এড. নাছরিন আক্তার, মোঃ আবু জাফর, এইচ এম, খলিলুর রহমান, মোঃ ফরহাদ হোসেন, মোঃ সিদ্দিকুর রহমান, সোহরাব হোসেন ও মোঃ আব্দুল হালিম মোল্লা প্রমুখ।
খুলনা আলিয়া মাদ্রাসা : দিবসে মাদ্রাসায় বিস্তারিত কর্মসূচি পালিত হয়। এসব অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অধ্যক্ষ হাফেজ মাওলানা আবুল খায়ের মোহ্ম্মাদ যাকারিয়া। উপস্থিত ছিলেন উপাধ্যক্ষ মুফতি মাওলানা আব্দুর রাজ্জাক মিয়া, মুহাদ্দিস মোহাম্মদ মোনাওয়ার হোসাইন মাদানী, ফকিহ ড. মোঃ আব্দুর রহীম সরদার, অধ্যাপক গোলাম মোস্তফা সিন্দাইনী, আদিব ড. মোঃ রবিউল ইসলাম, মুহাদ্দিস মোহাম্মদ শমশের আলী শেখ, পদার্থ প্রভাষক খান মোঃ আনোয়ার হোসেন ও সহকারি শিক্ষক এস এম হায়দার আলী। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন প্রভাষক মোঃ সাইফুল ইসলাম।
তা’লীমুল মিল্লাত মাদ্রাসা : দিবসে বিভিন্ন কর্মসূচি পালিত হয়। অধ্যক্ষ মাওলানা এ এফ এম নাজমুস সউদের সভাপতিত্বে ও প্রভাষক ছফির উদ্দিনের পরিচালনায় এসব কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন মাওলানা নুরুল ইসলাম, মাওলানা আনিসুজ্জামান, জাহাঙ্গীর জুলফিকারসহ মাদ্রাসার সকল শিক্ষক-শিক্ষিকা, ছাত্র-ছাত্রী, অভিভাবক ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
তানযীমুল উম্মা মাদ্রাসা : দিবসে মাদ্রাসা খুলনা শাখার উদ্যোগে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। শাখা চেয়ারম্যান মোঃ আব্দুল্লাহ আল ফারুকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব মোঃ মজিবুর রহমান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শিক্ষা কর্মকর্তা মাহফুজুর রহমান। সমাপনী বক্তৃতা করেন ভাইস-প্রিন্সিপ্যাল আব্দুল ওয়াদুদ। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন এসিসটেন্ট কো-অর্ডিনেটর মোঃ কামরুজ্জামান।
নগর যুব শ্রমিক লীগ : বিজয় দিবসে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সংগঠনের আহ্বায়ক মল্লিক নওশের আলীর সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন নগর শ্রমিক লীগের সভাপতি মোঃ মোতালেব মিয়া। উপস্থিত ছিলেন রনজিত কুমার ঘোষ, মোঃ আজিম উদ্দিন, সেলিম রাজু, মোঃ বাবুল হোসেন, মোঃ কাজী আব্দুল ওহাব, মোঃ আব্দুর রহিম খান, মোঃ আব্দুর রশিদ সিকদার, কিংকর সাহা, মোঃ জামাল হোসেন, নাসরিন আখতার, মোঃ নুর ইসলাম, প্রশান্ত কুমার ঘোষ, মোঃ বায়েজিদ সরদার, বিপ্লব কুমার রায়, মোঃ কাজী আব্দুল বারী, মোঃ আফজাল হোসেন, খোকন শীল কুটি, মোঃ মিজানুর রহমান, মোঃ সেলিম ফরাজী, হাই ইসলাম কচি প্রমুখ।
বশেমুরবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতি : বিজয় দিবসে শহিদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলি জানিয়েছে সমিতি। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ে (ভারপ্রাপ্ত) উপাচার্য প্রফেসর ড. শাহাজান ও প্রক্টর ড. রাজিউর রহমানসহ অন্যনা শিক্ষকবৃন্দ। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন সাংবাদিক সমিতির উপদেষ্টা মোঃ নজরুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক জাহিদুল ইসলাম, হৃদয় কুন্ডু, ফাতেমা-তুজ-জিনিয়া, আব্দুর রহমান কুতুবী, তাওহিদ ইসলাম, মাইনুদ্দিন পরান এবং সুমাইয়া রশিদ, ফটোগ্রাফার মাহমুদুল হাসান আহাদ।
রেভারেন্ড আব্দুল ওয়াদুদ মেমোরিয়াল হাসপাতাল : দিবসে রূপসা ফেরীঘাট সংলগ্ন সিএসএস মাইক্রো ক্রেডিট অফিস ব্রাঞ্চ-১, রূপসা কার্যালয়ে বিনামূল্যে শিশু চিকিৎসা ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ছিলেন হাসপাতালের সিনিয়র কনসালট্যান্ট মুহাম্মদ কাউছার আলী গাজী, এসআই বাদশা মন্ডল, এ্যাডমিনিস্ট্রেটর শেখ কবির হোসেন, অমিত চক্রবর্তী, মিসেস তারামনি, নার্স, শ্রীবাশ কুন্ডু ও মোঃ সেলিম শেখ।
ওয়ার্কার্স পার্টি : দিবসে জেলা সাধারণ সম্পাদক আনসার আলী মোল্লার নেতৃত্বে বিজয় দিবসের শোভাযাত্রা বের হয়। পার্টির জেলা সভাপতি এড. মিনা মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে সভায় বক্তৃতা করেন পার্টির নগর সভাপতি শেখ মফিদুল ইসলাম, দেলোয়ার উদ্দিন দিলু, এসএম ফারুখ-উল ইসলাম, খলিলুর রহমান, আব্দুস সাত্তার মোল্লা, নারায়ণ সাহা, মনিরুজ্জামান, মনির হোসেন, কৃষ্ণ কান্তি ঘোষ, মৃত্যুঞ্জয় সরদার ও জগদীশ মন্ডল প্রমুখ।
সেন্ট জেভিয়ার্স হাইস্কুল : দিবসটির তাৎপর্য তুলে ধরে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়া ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, উপস্থিত বক্তৃতা অনুষ্ঠিত হয়। এসব অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যালয়ের সভাপতি মুন্সি মোঃ মাহবুব আলম সোহাগ। প্রধান শিক্ষক গাজী মোহাম্মাদ মহিউদ্দিনের সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন স্কুল পরিচালনা পর্ষদের সদস্য মোর্শেদ আহমেদ রিপন, মাফুজ ফরিদ চৌধুরী লোটন, কবিতা আহমেদ, শিক্ষক নিত্যানন্দ গাইন, হোসনেয়ারা খাতুন (প্রাতঃ), সহকারী প্রধান শিক্ষক নূর মোহাম্মদ শেখ (দিবা), বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, শিক্ষক-শিক্ষিকা ও অভিভাবকবৃন্দের উপস্থিতি ছিলেন।
রাইজিং সান হেল্থ ক্লাব : দিবসের র্যালি ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন সিটি মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক। বিশেষ অতিথি ছিলেন কাউন্সিলর আজমল আহম্মেদ তপন। ক্লাবের সভাপতি শফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তৃতা করেন ক অধ্যক্ষ খালিদ আহম্মেদ, তাপস কুমার সরকার, ইয়াকুব আলী খান পলাশ, অসীম আনন্দ দাস, মোঃ আবু হোসেন, মফিদুল ইসলাম টুটুল, কাজী মঞ্জুরুল ইসলাম, কবির হোসেন মৃধা, মিন্টু আঢ্য, সেখ শেয়েবুর রহমান, অরুণ কুমার সাহা, মেহেদী হাসান, শ্যামল সাহা, শংকর কুমার ঘোষ, মোঃ আইয়ুব আলী হাওলাদার ও সঞ্জীব দাস প্রমুখ।
রূপান্তর : দিবসটিতে রূপান্তর’র নির্বাহী পরিচালক স্বপন কুমার গুহ’র সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় মুখ্য আলোচক ছিলেন শিক্ষাবিদ অধ্যাপক আনোয়ারুল কাদির। অনুষ্ঠানে রূপান্তর থিয়েটারের শিল্পীরা দেশাত্মবোধক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান পরিবেশন করে।
দৌলতপুর : দিবসটিতে দৌলতপুর থানা আ’লীগসহ বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে ব্যাপক কর্মসূচি পালিত হয়। থানা সভাপতি ও বিজেএ’র চেয়ারম্যান শেখ সৈয়দ আলীর সভাপতিত্বে সভা পরিচালনা করেন থান সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম বন্দ। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন নগর আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক এম ডি এ বাবুল রানা। উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা নূর ইসলাম বন্দ, বেগ লিয়াকত আলী, শেখ মোঃ ফারুক আহম্মেদ, মোজাম্মেল হক হাওলাদার, মোঃ শাহাজাদা, শাহিন জামাল পন, মিজানুর রহমান মিজা তরফদার, এমএ সেলিম, শেখ আকরাম হোসেন, ইকবাল আহম্মেদ ধনি, মোঃ সাইফুজ্জামান মুকুল, শেখ ছরোয়ার হোসেন, আজিজ হাসান অশ্র“, মাহফুজা শাহাবুদ্দীন, ফারহানা পারভেজ নিপু প্রমুখ।
দৌলতপুর সরকারি মুহসিন মাধ্যমিক বিদ্যালয় : দিবস উপলক্ষে ব্যাপক কর্মসূচি পালিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শহিদুল ইসলাম জোয়ার্দ্দার। প্রধান অতিথি ছিলেন মাধ্যমে ও উচ্চ মাধ্যমিক খুলনা অঞ্চল খুলনার উপ-পরিচালক নিভা রাণী পাঠক। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন শেখ মফিজুর রহমান হীরুসহ বিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীবৃন্দ।
মহসীন মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয় : দিবসে শোভাযাত্রা শেষে সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান শিক্ষক মোঃ নজরুল ইসলাম। প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি শেখ মোঃ কামাল উদ্দিন বাচ্চু। সকল শিক্ষক কর্মচারী ও শিক্ষাথীবৃন্দ এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
৭১’ ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি : দিবসে দৌলতপুর শাখার উদ্যোগে কর্মসূচি শেষে দৌলতপুর বঙ্গবন্ধু শিশু কিশোর মেলা কার্যালয়ে শাহিন জামাল পনের সভাপতিত্বে সভায় বক্তৃতা করেন মুক্তিযোদ্ধা নূর ইসলাম বন্দ, শেখ মফিজুর রহমান হীরু, ভাস্কর শিল্প অশোক রায়। সংঠনের সকল নেতা-কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
খানজাহান আলী থানা মুক্তিযোদ্ধা : বিজয় দিবসে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। থানা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার স ম রেজওয়ান আলীর সভাপতিত্বে সভায় বক্তৃতা করেন মুক্তিযোদ্ধা সরদার বাবর আলী, শেখ মোঃ আজাদ, মোল্লা মুজিবর রহমান, ইঞ্জিল কাজী, আলেক শেখ, আব্দুল মান্নান ও ইয়ার আলী মোল্লা প্রমুখ।
খানজাহান আলী থানা বিএনপি : বিজয় দিবসে বিস্তারিত কর্মসূচি পালিত হয়। থানা বিএনপি’র সভাপতি মীর কায়সেদ আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তৃতা করেন নগর বিএনপি’র সহ-সভাপতি শেখ ইকবাল হোসেন, এস এ রহমান বাবুল, অধ্যাপক ওয়াহিদুজ্জামান, আবু সাঈদ হাওলাদার আব্বাস, আলমগীর হোসেন, এনামুল হাসান ডায়মন্ড, মোল্লা আউব হোসেন, তোকাচ্ছের আলী, আশরাফ ঢালী, মিনা মুরাদ, শেখ মোক্তার হোসেন, মোঃ মিজানুর রহমান, মোল্লা সোহাগ, ইমদাদুল হক, মোঃ আজম, মোল্লা সোহরাব হোসেন, মোঃ দিদারুল ইসলাম লাভলু, মোল্লা সোলাইমান, গোলাম কিবরিয়া, হেলাল শরিফ, মাস্টার শাওন, বেলাল হোসেন, আল আমিন হাওলাদার, মোঃ শহিদুল ইসলাম, কামরুল ইসলাম ও মোঃ পলাশ প্রমুখ।
৩৬নং ওয়ার্ড আ’লীগ : বিজয় দিবসে বিস্তারিত কর্মসূচি পালন করে। ওয়ার্ড সভাপতি আব্দুল হামিদ সরদারের সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ কিসমত আলীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন খানজাহান আলী থানা শাখার সভাপতি শেখ আবিদ হোসনে। উপস্থিত ছিলেন শেখ আনিসুর রহমান, দুলাল চন্দ্র সরকার, সাইফুল ইসলাম লিটু, শেখ জাকারিয়া, শেখ আব্বাস উদ্দিন প্রমুখ।
২ ও ৩৩নং ওয়ার্ড আ’লীগ : অনুরুপভাবে ৩৩নং ওয়ার্ড সভাপতি মোঃ ইউসুফ আলী খলিফার সভাপতিত্বে ২নং ওয়ার্ড শাখার সম্পাদক এফ এম জাহিদ হাসান জাকিরের অনুষ্ঠিত সভায় উপস্থিত ছিলেন শেখ আবিদ হোসেন, শেখ আনিসুর রহমান, মোঃ শাকিল আহম্মেদ, মোড়ল হাবিবুর রহমান, জলিল হাওলাদার, সেলিম রেজা, বাবর আলী সরদার, নুর মোহাম্মাদ মুন্সি, তরিকুজ্জামান মনির, শাহজাহান হাওলাদার, খায়রুল ইসলাম, গোলাম রসুল প্রমুখ।
খানজাহান আলী থানা আসাফো : দিবসে এড. নার্গিস খানমের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন রুমা খন্দকার মুন্নি, শাপলা সুলতানা লিলি, হাবিবুর রহমান খান, মোঃ শফিউদ্দিন শফি, সাইফুল ইসলাম বাবু, রবিউল ইসলাম, মোঃ ফয়সাল আহম্মেদ, মাসুম খন্দকার, সুফিয়া বেগম স্বপ্না প্রমুখ।
সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগ : বিজয় দিবসে আছরবাদ ফুলবাড়ীগেট সংগঠনের নিজস্ব কার্যালয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন খানজাহান আলী থানা আ’লীগের সভাপতি শেখ আবিদ হোসেন, শেখ আনিসুর রহমান, ইউসুফ আলী খলিফা, মোঃ হানিফ, মোল্লা ওমর ফারুক, বায়জিত সরদার, ফরিদুল ইসলাম, জাহিদুল কবির, নাসির খান, কোরবান আলী, মোঃ কালাম, মোঃ রওশন আলী ও মোঃ সুমন প্রমুখ।
থানা জাপা : বিজয় দিবসে আলোচনা সভা শেখ জাহিদ হোসেনের সভাপতিত্বে এবং হানিফ শিকদারের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত হয়। বক্তৃতা করেন নজরুল ইসলাম আজাদ, রফিকুল ইসলাম, শেখ হারুন, মিজানুর রহমান শাকিল, নুর ইসলাম, নুর আলম, রেজা মহসিন, জিএম মিলন, হিমেল রাজা, পলাশ তালুকদার, আলমগীর হোসেন ও দুলাল প্রমুখ।
ফুলবাড়ী আদর্শ মাধ্যমিক বিদ্যালয় : বিজয় দিবসে বিভিন্ন কর্মসূচি পালন হয়। ম্যানিজিং কমিটির সভাপতি মুক্তিযোদ্ধা মোল্লা মুজিবর রহমানের সভাপতিত্বে এবং প্রধান শিক্ষক মোঃ মনিরুল ইসলামের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায় উপস্থিত ছিলেন থানার ওসি মোঃ শফিকুল ইসলাম, মোঃ শাকিল আহম্মেদ, এফ এম জাহিদ হাসান ।
আরআরএফ সেকেন্ডারী স্কুল : বিজয় দিবসে র্যালি ও আলোচনা সভাসহ বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সুশান্ত কুমার সানার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় উপস্থিত ছিলেন আর আর এফ পুলিশ লাইনের কমান্ডার মোসাঃ তাসলিমা খাতুন, খালিদ হোসেন বাবু, শিক্ষক আশরাফুল ইসলাম, মনোরঞ্জন মন্ডল ।
কেডিএ খানজাহান আলী সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় : বিজয় দিবসে র্যালি ও আলোচনা সভাসহ বিভিন্ন কর্মসুচি পালিত হয়। প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) মোঃ নুরুল ইসলামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তৃতা করেন শিক্ষক মোঃ মাহাবুর রহমান, অসীম কুমার কুন্ডু, সন্দীপ কুমার ঢালী, রবীন্দ্রনাথ দে, ভূঁইয়া মোহাম্মাদ নুরুল হুদা, জিএম মোশারফ হোসেন, কনিকা রাণী দাস, ফরিদ উদ্দিন ।
কেন্দ্রীয় পণ্যগার হ্যান্ডলিং শ্রমিক ইউনিয়ন : বিজয় দিবসে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন কেন্দ্রীয় পণ্যাগার হ্যান্ডলিং শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি বিল্লাল হোসেন। বক্তৃতা করেন সাধারণ সম্পাদক মোঃ আব্দুল আলী, মাসুদ রানা, রুহুল শেখ ও হারুন গাজী প্রমুখ।
নগর কৃষক লীগ : সকাল ৭টায় গল্লামারী শহিদ স্মৃতি সৌধে পুষ্পমাল্য অর্পণ ও সকাল ৯টায় আওয়ামী লীগ ঘোষিত বিজয় মিছিলে অংশগ্রহণ ও অন্যান্য কর্মসূচিতে যোগদান করা হয়। বিভিন্ন কর্মসূচিতে যোগদান করেন সংগঠনের সভাপতি হাজী মোঃ নূরুজ্জামান, শেখ মোহাম্মদ আলী, আবু বকর ছিদ্দিক বাবুল, অধ্যাপক আবুল বরকত মুকুল প্রমুখ।
লবণচরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় : দিবসে সকাল ১০টায় গল্লামারী বধ্যভূমিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক মোঃ সৈয়দ আলী হাকিমের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন সালাউদ্দিন মৃধা। শিক্ষার্থীদের মধ্যে অংকন, বক্তৃতা ও কুইজ প্রতিযোগিতা শেষে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।