সব কিছু
facebook channelkhulna.tv
খুলনা বুধবার , ২৫শে বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ৮ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
রংপুরকে হারিয়ে দ্বিতীয় জয় পেল চট্টগ্রাম | চ্যানেল খুলনা

রংপুরকে হারিয়ে দ্বিতীয় জয় পেল চট্টগ্রাম

ক্রীড়া ডেস্কঃশুভসূচনা এনে দেন আবিস্কা ফার্নান্দো। মাঝপথে দারুণ খেলেন চ্যাডউইক ওয়ালটন। শেষদিকে দুর্দান্ত ফিনিশিং টাচ দিলেন ইমরুল কায়েস। তাতে রংপুর রেঞ্জার্সকে ৬ উইকেটে হারাল চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। এ নিয়ে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের বিশেষ আসর বঙ্গবন্ধু বিপিএলে ৩ ম্যাচে দ্বিতীয় জয় পেল তারা। টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী ম্যাচে সিলেট থান্ডারকে ৫ উইকেটে হারায় বন্দরনগরীর দলটি। তবে খুলনা টাইগার্সের কাছে ৮ উইকেটে বড় ব্যবধানে হেরে যায় তারা।

জয়ের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমেই ঝড় তুলেন চট্টগ্রামের দুই ওপেনার চ্যাডউইক ওয়ালটন ও আবিস্কা ফার্নান্দো। রংপুর বোলারদের ওপর রীতিমতো তোপ দাগান তারা। উদ্বোধনী জুটিতেই তুলে ফেলেন ৬৮ রান। তবে অতি মরিয়া হয়ে খেলতে গিয়ে লুইস গ্রেগরির শিকার হয়ে ফেরেন আবিস্কা। ফেরার আগে ২৩ বলে ৩ ছক্কার বিপরীতে ২ চারে ঝড়ো ৩৭ রান করেন তিনি।

ফিফটি করতে আবিস্কা ব্যর্থ হলেও সফল হন ওয়ালটন। রংপুর বোলারদের ওপর ছড়ি ঘুরিয়ে হাফসেঞ্চুরি তুলে নেন তিনি। অবশ্য অর্ধশতক করার পর ক্রিজে স্থায়ী হতে পারেননি এ ওপেনার। ৩৪ বলে ৪ চার ও ৩ ছক্কায় কাঁটায় ৫০ রান করে ফেরেন ডানহাতি ব্যাটার। এতে জয়ের পথে এগিয়ে যায় চট্টগ্রাম।

পরে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদকে নিয়ে জুটি বাঁধেন ইমরুল কায়েস। দারুণ সমর্থন পান তিনি। কিন্তু আচমকা থমকে দাঁড়ান মাহমুদউল্লাহ। অ্যাবলকে উইকেট বিলিয়ে দিয়ে আসেন। এতে কেবল জয়টা বিলম্বিত হয় চট্টগ্রামের। খানিক পরই ফিরে যান নাসির হোসেন। তবে জয় নিয়ে বিজয়ীর বেশে মাঠ ছাড়েন ইমরুল কায়েস। ৩৩ বলে ৩ চার ও ২ ছক্কায় ৪৪ রানের নান্দনিক ইনিংস খেলে অপরাজিত থাকেন তিনি।

শনিবার দুপুরে হোম অব ক্রিকেট মিরপুর শেরেবাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে প্রথমে ফিল্ডিং নেন চট্টগ্রাম অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ভারত সফরে ঐতিহাসিক ইডেন টেস্টে ইনজুরিতে পড়েন তিনি। ফলে বিপিএলে দলের প্রথম ২ ম্যাচে খেলতে পারেননি মিডলঅর্ডার ব্যাটসম্যান। একাদশে ফিরেই টস জেতেন অভিজ্ঞ ক্রিকেটার।

ব্যাট করতে নেমে সতর্ক শুরু করে রংপুর। তবে একটু আগ্রাসী হতেই কেসরিক উইলিয়ামসের শিকার হয়ে ফেরেন মোহাম্মদ শাহজাদ। পরে টম অ্যাবলকে নিয়ে শুরুর ধাক্কা কাটিয়ে ওঠেন নাঈম শেখ। ক্রিজে পোক্ত হয়ে যাচ্ছিলেন তারা। কিন্তু হঠাৎ পথচ্যুত হন অ্যাবল। রায়ান বার্লের বলে নাসির হোসেনকে ক্যাচ দিয়ে বিদায় নেন তিনি।

এরপর জহুরুল ইসলামকে নিয়ে খেলা ধরার চেষ্টা করেন নাঈম। তবে তাকে যথার্থ সঙ্গ দিতে পারেননি জহুরুল। মাহমুদউল্লাহর বলে অযাচিত শট খেলতে গিয়ে ফেরেন তিনি। তার পর মোহাম্মদ নবীকে নিয়ে এগিয়ে যান নাঈম। জমে গিয়েছিল তাদের জুটি। তাতে ছুটছিল রংপুর। কিন্তু অতি আক্রমণাত্মক হতে গিয়ে উইলিয়ামসকে উইকেট দিয়ে সাজঘরে ফেরত আসেন তিনি। ফেরার আগে ১২ বলে ১টি করে চার-ছক্কায় ২১ রানের ক্যামিও খেলেন অধিনায়ক।

নিয়মিত বিরতিতে একে একে রংপুরের টপঅর্ডাররা ফিরলেও থেকে যান নাঈম। চট্টগ্রাম বোলারদের ওপর রীতিমতো তাণ্ডব চালান তিনি। ছোটান স্ট্রোকের ফুলঝুরি। তাতে বড় স্কোরের পথে এগিয়ে যায় দল। তবে ১৮তম ওভারের শেষ বলে রুবেল হোসেনকে চিকি শট খেলতে গিয়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন বাঁহাতি ওপেনার। ফেরার আগে ৫৪ বলে ৬ চার ও ৩ ছক্কায় ৭৮ রান করেন তিনি।

এ অবস্থা থেকে ১৭০ প্লাস রান করা সম্ভব ছিল রংপুরের। তবে নাঈম ফিরলে প্রত্যাশানুযায়ী স্কোর গড়ার স্বপ্নও শেষ হয়ে যায় রংপুরের। শেষদিকে কেউ ঝড় তুলতে পারেননি। খানিক বাদে নাদিফ চৌধুরী ও রিশাদ হোসেন রানআউটে কাটা পড়েন। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেটে ১৫৭ রান করতে সক্ষম হয় তারা। চট্টগ্রামের হয়ে কেসরিক উইলিয়ামস নেন সর্বোচ্চ ২ উইকেট।

https://channelkhulna.tv/

সংবাদ প্রতিদিন আরও সংবাদ

‘দেশের মানুষের দারিদ্রের হার ১৮.৭০ শতাংশে নেমে এসেছে’

অষ্টম শ্রেণির ছাত্রীর বিয়ের আয়োজন, মায়ের কারাদণ্ড

যুবককে কুপিয়ে ইজিবাইক ছিনতাই, ৩৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার

কুষ্টিয়ায় রেস্তোরাঁয় ঢুকে ৩ জনকে ছুরিকাঘাত

জার্মানি সফর নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন শুক্রবার

ঢাকার উদ্দেশে মিউনিখ ত্যাগ করবেন প্রধানমন্ত্রী

চ্যানেল খুলনা মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন  
DMCA.com Protection Status
উপদেষ্টা সম্পাদক: এস এম নুর হাসান জনি
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: শেখ মশিউর রহমান
It’s An Sister Concern of Channel Khulna Media
© ২০১৮ - ২০২২ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | চ্যানেল খুলনা.বাংলা, channelkhulna.com, channelkhulna.com.bd
যোগাযোগঃ কেডিএ এপ্রোচ রোড (টেক্সটাইল মিল মোড়), নিউ মার্কেট, খুলনা।
ঢাকা অফিসঃ ৬৬৪/এ, খিলগাও, ঢাকা-১২১৯।
ফোন- 09696-408030, 01704-408030, ই-মেইল: channelkhulnatv@gmail.com
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্তির জন্য আবেদিত।