সব কিছু
facebook channelkhulna.tv
খুলনা মঙ্গলবার , ১০ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ২৩শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
রহিমা বেগম অপহরণকে নাটক দাবি করে গ্রেপ্তার ৫ আসামির মুক্তি দাবি | চ্যানেল খুলনা

রহিমা বেগম অপহরণকে নাটক দাবি করে গ্রেপ্তার ৫ আসামির মুক্তি দাবি

জমিসংক্রান্ত বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষকে ফাঁসাতে পরিকল্পিতভাবে রহিমা বেগম আত্মগোপনে ছিলেন বলে দাবি করেছেন রহিমা বেগম নিখোঁজের ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্যরা। তারা বলছেন, মরিয়ম মান্নানসহ পরিবারের সদস্যরা বিষয়টি জানতেন। অবিলম্বে মরিয়ম ও তার পরিবারের সদস্যদের গ্রেপ্তার করে প্রকৃত ঘটনা উদ্‌ঘাটন ও নির্দোষ ব্যক্তিদের মুক্তির দাবি জানান তারা।

মঙ্গলবার দুপুরে খুলনা প্রেসক্লাবের হুমায়ুন কবীর মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তারা। সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পড়ে রহিমা বেগমের অপহরণ মামলার আসামি মো. মহিউদ্দীনের নবম শ্রেণিপড়ুয়া মেয়ে মালিহা মহিউদ্দিন।
সংবাদ সম্মেলনে দাবি করা হয়, রহিমা বেগম ও তার সন্তানেরা এলাকায় ত্রাসের রাজস্ব কায়েম করেছেন। ওই পরিবার ‘মামলাবাজ পরিবার’ হিসেবে এলাকায় পরিচিত। প্রতিবেশীদের ঘায়েল করার জন্য অপহরণের মামলা করা হয়েছিল। একের পর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে তারা প্রতিবেশীদের শায়েস্তা করছেন। কয়েক বছর আগে ৮ থেকে ৯ বছরের এক শিশুর বিরুদ্ধে ধর্ষণচেষ্টার মামলা করেছিলেন রহিমা বেগম। এ ছাড়া বিভিন্ন সময় তারা প্রতিবেশীদের মামলার ভয় দেখান।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, মরিয়মের বাবা মান্নান তিনটি বিয়ে করেছিলেন। এর মধ্যে মান্নানের প্রথম পক্ষের ছেলে মিজানুর রহমানের কাছ থেকে ভুক্তভোগী হেলাল শরীফ ও গোলাম কিবরিয়া জমি কিনেছিলেন। কিন্তু রহিমা বেগম ও তার পরিবারের লোকজন সেই জমির দখল নিতে দেননি। উল্টো এ ঘটনায় মানহানির মামলা করেছিলেন রহিমা বেগম। সেই মামলায় হেলাল শরীফসহ পাঁচজন আসামি ছিলেন। ওই মামলায় আসামিরা সবাই আগাম জামিন নেন। পরে সেই পাঁচজনের নামেই অপহরণ মামলা করা হয়। আগের মামলায় জামিন হওয়ার পরই নতুন করে ফাঁসানোর জন্য রহিমা বেগমের পরিবার অপহরণের ঘটনা সাজায় বলে দাবি করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে মালিহা মহিউদ্দিন বলেন, রহিমা বেগমের কাছ থেকে ব্যাগ, কাপড়চোপড়, ওষুধ, প্রসাধনী উদ্ধার করা হয়। তিনি ফরিদপুরে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে জন্মনিবন্ধন সনদ নেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। এটা কোনোভাবে অপহৃত ব্যক্তির পক্ষে সম্ভব নয়। পত্রপত্রিকা থেকে জানা যায়, রহিমা বেগমের কাছে কোনো মুঠোফোন ছিল না। বিভিন্ন জায়গা ঘুরে খুলনা না এসে ফরিদপুর গেছেন তিনি। রহিমা বেগমের ছেলে মিরাজকে ফরিদপুর থেকে মুঠোফোনে তার মায়ের বিষয়ে জানানো হলেও মিরাজের স্ত্রী এ ব্যাপারে তাদের সঙ্গে কথা বলতে চাননি। তারা বিষয়টি প্রশাসনকেও জানাননি। এসব দেখে স্পষ্টই বোঝা যায়, পুরোটা একটা নাটক। আর এই নাটক সাজানোর মূল কারণ তাঁদেরকে বিপাকে ফেলা।

https://channelkhulna.tv/

খুলনা মহানগর আরও সংবাদ

নগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের যথাযথ মর্যাদায় ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ জাতীয় দিবস পালন

শেখ সুজনের মায়ের সুস্থতা কামনায় শেখ রাসেল পরিষদের দোয়া মাহফিল

খুলনায় শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদের ৩৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত

খুলনা বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসে স্টেকহোল্ডারদের সমন্বয়ে অবহিতকরন সভা অনুষ্ঠিত

শেখ রাসেল জাতীয় শিশু কিশোর পরিষদের ৩৬ তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী

ডামি নির্বাচন প্রত্যাখ্যান করে জনগণ অবৈধ সরকারের বিরুদ্ধে জেগে উঠেছে : খুলনা বিএনপি

চ্যানেল খুলনা মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন  
DMCA.com Protection Status
উপদেষ্টা সম্পাদক: এস এম নুর হাসান জনি
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: শেখ মশিউর রহমান
It’s An Sister Concern of Channel Khulna Media
© ২০১৮ - ২০২২ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | চ্যানেল খুলনা.বাংলা, channelkhulna.com, channelkhulna.com.bd
যোগাযোগঃ কেডিএ এপ্রোচ রোড (টেক্সটাইল মিল মোড়), নিউ মার্কেট, খুলনা।
ঢাকা অফিসঃ ৬৬৪/এ, খিলগাও, ঢাকা-১২১৯।
ফোন- 09696-408030, 01704-408030, ই-মেইল: channelkhulnatv@gmail.com
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্তির জন্য আবেদিত।