সব কিছু
facebook channelkhulna.tv
খুলনা শুক্রবার , ৬ই বৈশাখ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ১৯শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
রাখাইনকে বাংলাদেশের অংশ করার কোনো মানসিকতাই নেই : প্রধানমন্ত্রী | চ্যানেল খুলনা

রাখাইনকে বাংলাদেশের অংশ করার কোনো মানসিকতাই নেই : প্রধানমন্ত্রী

অনলাইন ডেস্কঃ মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যকে বাংলাদেশের অংশ করার কোনো মানসিকতাই বাংলাদেশের নেই বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সদ্যসমাপ্ত চীন সফর প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেছেন, রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে কাজ করার আশ্বাস দিয়েছে চীন। রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবর্তনের বিষয়ে চীন বলেছে, তারা বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখবে।
দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির স্বার্থে গ্যাসের দাম বৃদ্ধির বিষয়টি মেনে নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, বিদ্যুৎ আমদানি বাড়াতে পারলেও বাংলাদেশকে গ্যাস আমদানি করতে হচ্ছে। আর এলএনজি আমদানির জন্য খরচও বেশি পড়ছে। তিনি বলেন, দাম যেটুকু বাড়ানো হয়েছে, এটা যদি না বাড়ানো হয়, তাহলে আপনাদের কাছে দু’টো পথ আছে। আর যদি সত্যিই অর্থনৈতিক উন্নতি চান, তো এটা তো মেনে নিতেই হবে।
চীন সফরের ফলাফল নিয়ে সোমবার বিকেল ৪টায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে সংবাদ সম্মেলন শুরু হয়। চলে বিকেল ৫টা পর্যন্ত। সংবাদ সম্মেলনে চীন সফর নিয়ে লিখিত বক্তব্য পড়েন প্রধানমন্ত্রী। এরপর বেশ কয়েকজন সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাব দেন তিনি। সংবাদ সম্মেলনে এ ছাড়া রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে চীনের সহযোগিতা, গ্যাসের দাম বাড়ানো নিয়ে বাম জোটের হরতাল, ক্রিকেট বিশ্বকাপে বাংলাদেশের পারফরমেন্স ও দেশে হঠাৎ করে বেড়ে যাওয়া ধর্ষণের ঘটনাসহ নানা জরুরি বিষয় নিয়ে কথা বলেন শেখ হাসিনা।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, গ্যাসের দাম বৃদ্ধি নিয়ে আন্দোলন নিয়ে এখন দেখছি ডান-বাম এক হয়ে গেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি দেখলাম গ্যাস নিয়ে আন্দোলন হচ্ছে। অনেক দিন কোনো হরতাল নেই। রাজনীতি শেখার জন্য হরতালের দরকার আছে। বহুদিন পর হরতাল পেলেন, পরিবেশের জন্য ভালো। গ্যাস নিয়ে আন্দোলন হচ্ছে। আন্দোলন করছে কারা? বাম আর ডান। এখন বাম আর ডান এক হয়ে গেছে।
গ্যাসের দাম অতিরিক্ত বাড়ানো হলো কিনা এবং এলএনজি আমদানিতে দাম বেশি পড়ছে কিনা এই প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘এই প্রশ্নটা আসবে আমি জানি। তবে সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হলো, আমাদের গ্যাসের প্রয়োজন আছে কিনা। আমরা যদি উন্নয়ন করতে চাই তাহলে এনার্জি একটা বিষয়।’ তিনি বলেন, ‘উন্নয়নের জন্য গ্যাস লাগবে, বিদ্যুৎ লাগবে। এলএনজি আমদানিতে দাম বেশি লাগছে, এটা স্বাভাবিক। তবে দাম বাড়ানোর পরও ভর্তুকি দিতে হচ্ছে।’ তিনি সাংবাদিকদের প্রতি প্রশ্ন রেখে বলেন, ‘তাহলে একটা কাজ করি? যে দামে কিনবো সেই দামে বেচবো?’
তিনি বলেন, ‘আপনারা লক্ষ করে দেখবেন ২০০৮ সাল পর্যন্ত জিডিপি কত বেড়েছে। আমরা ৮ দশমিক ১ ভাগ পর্যন্ত জিডিপি অর্জন করতে সক্ষম করতে পেরেছি। আমরা এটা পেরেছি কারণ, এনার্জি ক্ষেত্রে যথেষ্ট মনোযোগ দিয়েছি। বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধি করতে পেরেছি। তবে গ্যাস আমদানি করতে হচ্ছে। এলএনজি আমদানিতে খরচ বেশি পড়ে। গ্যাসের দাম না বাড়ানোর দু’টি উপায় আছে। আমরা জিডিপি না বাড়াই, এলএনজি আমদানি করবো না, গ্যাসের দামও বাড়বে না। আরেকটি হলো উন্নয়ন হবে না। আর যদি সত্যি অর্থনৈতিক উন্নতি চান, তাহলে এটা মেনে নিতেই হবে।’
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘শুধু আমাদের দেশে না, বিদেশেও গ্যাসের দাম বাড়ানো হয়। ২০০০ সালে আমার কাছে একটা প্রস্তাব এসেছিল গ্যাস বিক্রি করবো কিনা, আমি রাজি হইনি। এর খেসারত দিতে হয়েছিল। আমি ২০০১ সালে ভোট বেশি পেয়েও কিন্তু ক্ষমতায় আসতে পারিনি। খালেদা জিয়া মুচলেকা দিয়েছিল, ক্ষমতায় আসলে গ্যাস বিক্রি করবে। আমি চাই গ্যাস আমার দেশের মানুষের কাজে লাগবে। দেশের জন্য রিজার্ভ রাখবো। তারপর যদি বাঁচে তাহলে বিক্রি করবো। তবে কত গ্যাস আছে আমাকে জানতে হবে। বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে হবে। ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দিতে হবে। এর জন্য এলএনজি আমদানি করতে হবে।’
তিনি বলেন, ‘প্রতি ঘনমিটার এলএনজি আমদানিতে আমাদের খরচ পড়ে ৬১.১২ টাকা। সেটা এখন আমরা কত টাকায় বিক্রি করছি? এর চেয়ে কম দামে কী করে দেওয়া যায়? অনেকে আন্দোলন করে বলেছেন ভারতে দাম কমেছে। ভারতে এলাকা ভেদে গৃহস্থালির জন্য গ্যাসের দাম প্রতি ঘনমিটার ৩০ থেকে ৩৭ টাকা। বাংলাদেশ দিচ্ছে ১২.৬০ টাকা। শিল্পে আমরা দিচ্ছি ১০.৭০ টাকা, ভারত দিচ্ছে ৪০ থেকে ৪২ টাকা। বাণিজ্যিকে আমরা দিচ্ছি ২৩ টাকা। ভারত দিচ্ছে ৫৮ থেকে ৬৫ টাকা। ভারতে প্রতি বছর দুইবার গ্যাসের দাম এডজাস্ট করে, এপ্রিলে আর অক্টোবরে। সেই নীতিতেই তারা চলে। আমরা ৬১.১২ টাকা নিয়ে এসে এলএনজি দিচ্ছি ৯.৮০ টাকায়। তারপরেও আন্দোলন!’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘২০০৪-০৫ সালে ভারত পাইপলাইনে করে মিয়ানমারের গ্যাস নিতে চেয়েছিল বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে। খালেদা জিয়া তা দেয়নি। আমি হলে দিতাম, আর আমার ভাগটা রেখে দিতাম। তাহলে এলএনজি আমদানি না করলেও চলতো। নেতৃত্ব যদি ভুল করে, তার খেসারত জনগণকে দিতে হয়।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, দেশের মানুষের আগে ঠিক করতে হবে, তাদের গ্যাসের প্রয়োজন আছে কি না। আমরা যদি দেশের উন্নতি করতে চাই, এই এনার্জি একটা বিষয়। শেখ হাসিনা বলেন, শিল্পায়ন করতে হলে, বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়াতে হলে, সার উৎপাদন করতে হলে, অর্থনৈতিক উন্নয়ন করতে হলে, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ হতে হলে সরকারকে এলএনজি আমদানি করতেই হবে।
তিনি বলেন, ১০ হাজার কোটি টাকার ওপর আমাদের ভর্তুকি দিতে হচ্ছে। দাম বাড়ানোর পরও ভর্তুকি দিচ্ছি। তাহলে যে দামে কিনবো সেই দামে বিক্রি করি? ৯ টাকারটা ৬১ টাকা করে নেবো? আমাদের আর ভর্তুকি দিতে হবে না! বহুদিন পর হরতাল দিলেন তো, এটা পরিবেশের জন্য ভালো।’
ধর্ষণের বিরুদ্ধে পুরুষ সমাজেরও আওয়াজ তোলা উচিত বলে মন্তব্যের পাশাপশি শেখ হাসিনা বলেন ধর্ষণের ঘটনায় কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে এবং নেওয়া হবে। তিনি বলেন, ‘পৃথিবীর সব দেশেই ধর্ষণের ঘটনা ঘটছে। আমাদের দেশেও এই জঘন্য ঘটনা ঘটছে। এখন তো মেয়েরা সাহস করে ধর্ষণের ঘটনা প্রকাশ করছে। একটা সময় ছিল, সাহস করে বলতে পারত না। যারা এ ধরনের জঘন্য কাজ করছে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে এবং নেওয়া হবে। শুধু নারীদের নয়, পুরুষ সমাজকেও ধর্ষণের বিরুদ্ধে আওয়াজ তোলা উচিত।’
শেখ হাসিনা বলেন, ‘ধর্ষণ যেহেতু পুরুষ করে, সেহেতু এটি রোধ করতে তাদের এগিয়ে আসতে হবে। সবাইকে একসঙ্গে নিজ নিজ অবস্থান থেকে সোচ্চার হতে হবে ধর্ষণের বিরুদ্ধে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘ধর্ষণ একটি জঘন্যতম কাজ। যারা এ কাজ করে, তারা মানুষ নয়। ধর্ষণের সঙ্গে যারা জড়িত, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’
সরকারি চাকুরিতে প্রবেশে বয়সসীমা আরো বাড়ানো হলে করুণ অবস্থা হবে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, সরকারি চাকুরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ করার দাবি যুক্তিযুক্ত নয়।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘২৯ থেকে ৩০ বছরে গিয়ে পাসের হার যেভাবে কমে তাতে আরো বাড়ালে কী অবস্থা হবে? তখন তো ছেলেমেয়ে সামলাতে হবে, সংসার করতে হবে আর পরীক্ষা দিতে হবে। তখন আরো করুণ অবস্থা হয়ে যাবে। একটা কাজ করার তো একটা সময় থাকে, এনার্জি থাকে।’
চাকুরিতে প্রবেশে বয়সসীমা বাড়ানোর আন্দোলন নিয়ে প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, এই দাবিটা তোলার জন্য তারা নিশ্চয়ই কারো কাছ থেকে কোনো সুবিধা বা অনুপ্রেরণা পাচ্ছে। শুধু দাবি তোলার জন্য দাবি করা হলে পরিণতি কী হতে পারে তা আমি জানি না।
সংবাদ সম্মেলনে একটি বেসরকারি টেলিভিশনের সংবাদকর্মী জয়দেব দাসের এ সংক্রান্ত প্রশ্নের জবাবে প্রধামন্ত্রী বলেন, বয়সসীমা ৩৫ করা হলে পরীক্ষা দিয়ে পাস করে প্রশিক্ষণ নিতে নিতে আরো দুই বছর। তাহলে ৩৭ বছর বয়সে চাকুরিতে যোগ দিলে কীভাবে হবে। চাকুরিরও তো সময় ২৫ বছর না হলে পেনশনের পুরো টাকা পাবে না।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘বিশ্বকাপে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল যথেষ্ট উন্নতি করেছে। ওয়ার্ল্ড কাপ পাওয়া একেকটা নামিদামি দলের সঙ্গে খেলা, সেটা কিন্তু কম কথা নয়। কিন্তু সেখানে বাংলাদেশের পারফরম্যান্স অত্যন্ত চমৎকার ছিল। আমরা যে খেলতে পেরেছি বা এতটা যেতে পেরেছি, এটা অনেক বড় কথা। আমাদের যারা খেলোয়াড়, যেমন সাকিব আল হাসান, সে তো বিশ্বে একটা স্থান করে নিয়েছে। মোস্তাফিজ একটা স্থান করে নিয়েছে।’
বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দলের পারফরমেন্স নিয়ে বাংলা ট্রিবিউনের সম্পাদক জুলফিকার রাসেলের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘খেলা এমন একটা জিনিস, অনেক সময় ভাগ্যও কিন্তু লাগে। সবসময় যে একই রকম হবে, তা নয়। খেলায় সাহসী মনোভাব নিয়ে মোকাবিলা করতে পারা আমি এটা প্রশংসা করি। এতোগুলো দল খেললো, তার মধ্যে মাত্র চারটি দল সেমিফাইনালে উঠেছে। তার মানে কি বাকিরা সবাই খারাপ খেলেছে? একেকটা জাঁদরেল জাঁদরেল দল, দীর্ঘদিন ধরে যারা খেলে খেলে অভ্যস্ত, তাদের সঙ্গে মোকাবিলা করে খেলায় ছেলেদের কনফিডেন্সের কোনও অভাব দেখিনি।’
তিনি বলেন, আমি নিজে খেলা দেখেছি। আমাদের ছেলেদের ধন্যবাদ জানাবো, তারা যথেষ্ট সাহসের পরিচয় দিয়েছে। তাদের ভেতর একটা আলাদা আত্মবিশ্বাস ফিরে এসেছে। ধীরে ধীরে আরও উন্নতি হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘একটা বিষয় খেয়াল রাখবেন, খেলাধুলায় আসে কারা, পে¬য়ার পাচ্ছেন কতজন। আমরা যখন প্রথম সরকারে ছিলাম আমাদের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের তখন স্পোটর্স মিনিস্টার, তখন থেকে আমরা উদ্যোগ গ্রহণ করি। ছোটবেলা থেকে ছেলেরা যাতে খেলায় অংশ নিয়ে অভ্যস্ত হয়, সে পদক্ষেপ নিয়েছি। ছোটবেলা থেকে প্র্যাকটিস করে তাদের তৈরি করেছি। এটা আস্তে আস্তে করে যাচ্ছি।’
তিনি বলেন, আমি আমার ছেলেদের কখনও নিরুৎসাহিত করি না। আমি বলি, তোমরা ভালো খেলেছো। ৩৮১ রানের টার্গেটে ৩৩৩ করেছে। এটাকে খারাপ বলবেন কি? বলবো না। আমাদের ছেলেদের কেউ খারাপ বলতে পারবে না। আমি নিজে খেলা দেখেছি, যেখানে আমাদের ছেলেরা যথেষ্ট ভালো খেলেছে। খেলোয়াড়দের কনফিডেন্স, তাদের পারফরম্যান্স বাড়াতে আমরা কাজ করছি।
এর আগে পাঁচ দিনের সফরে গত ১ জুলাই চীনে যান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ও প্রধানমন্ত্রী লি কেকিয়াংসহ দেশটির শীর্ষ নেতাদের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন তিনি। রোহিঙ্গারা যাতে শিগগিরই তাদের মাতৃভূমিতে ফিরে যেতে পারে, সে জন্য এ সংকটের দ্রুত সমাধানের বিষয়ে বাংলাদেশকে আশ্বস্ত করেছে চীন।

https://channelkhulna.tv/

জাতীয় আরও সংবাদ

কিশোর গ্যাং মোকাবিলায় নির্দেশনা প্রধানমন্ত্রীর

সরকারি সফর শেষে কাতার থেকে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান

জার্মানি সফর নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সংবাদ সম্মেলন শুক্রবার

স্মার্ট ভূমিসেবা বাস্তবায়নে গতি আনতে বিশেষ কর্মসূচি নেওয়া হচ্ছে

ঢাকার উদ্দেশে মিউনিখ ত্যাগ করবেন প্রধানমন্ত্রী

জেলেনস্কির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

চ্যানেল খুলনা মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন  
DMCA.com Protection Status
উপদেষ্টা সম্পাদক: এস এম নুর হাসান জনি
ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: শেখ মশিউর রহমান
It’s An Sister Concern of Channel Khulna Media
© ২০১৮ - ২০২২ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | চ্যানেল খুলনা.বাংলা, channelkhulna.com, channelkhulna.com.bd
যোগাযোগঃ কেডিএ এপ্রোচ রোড (টেক্সটাইল মিল মোড়), নিউ মার্কেট, খুলনা।
ঢাকা অফিসঃ ৬৬৪/এ, খিলগাও, ঢাকা-১২১৯।
ফোন- 09696-408030, 01704-408030, ই-মেইল: channelkhulnatv@gmail.com
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্তির জন্য আবেদিত।