বাগেরহাটের রামপালে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা থেকে রেহাই পেতে ও পাওনা টাকা ফেরত পাওয়ার দাবীতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন এক ভুক্তভোগী। শনিবার বেলা ১১ টায় প্রেসক্লাব রামপাল এর অস্থায়ী কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন উপজেলার কুমলাই গ্রামের আলহাজ্ব আহম্মদ আলীর পুত্র হাওলাদার নাজির উদ্দিন। লিখিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি অভিযোগ করেন প্রায় ৭/৮ বছর ধরে বাগেরহাট সদরের বারাকপুর মৎস বাজারে আল মদিনা মৎস্য আড়তে দশানী গ্রামের সৈয়দ সামছুজ্জোহার পুত্র সৈয়দ সামছুল আলম ও রামপালে কুমলাই গ্রামের আবু বকর সিদ্দিকের পুত্র হাওলাদার আবু সাইদের সাথে ব্যবসা করে আসছিলেন। টাকা পয়সা নিয়ে বিরোধ সৃষ্টি হওয়ায় পার্টনারদের সাথে ব্যবসায় বন্ধ করে দিয়ে পাওনাকৃত ৮ লক্ষ টাকা দাবী করায় ক্ষিপ্ত হয়ে রাবেয়া বেগম নামের জনৈক এক মহিলাকে দিয়ে একটি হয়রানীমূলক মামলা দায়ের করান। যা বিজ্ঞ আদালতে বিচারাধীন আছে। পরবর্তীতে ওই মহিলাকে ব্যবসার এক পার্টনার হাওলাদার আবু সাইদ বিয়ে করে ঘর সংসার করছে। মামলার বিষয়টি অত্যন্ত সুপরিকল্পিত ও সাজানো যা এই বিববাহের মাধ্যমে প্রমানিত হয়। এ ব্যাপারে অভিযুক্ত হাওলাদার আবু সাইদের সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি রাবেয়াকে বিবাহের কথা স্বীকার করে বলেন, নাজির কোন টাকা পয়সা পাবেন না।