গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য উদ্ঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা ও শৃঙ্খলামূলক আচরণের মাধ্যমে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম)-সেবা পাচ্ছেন পুলিশ সুপার রাশিদা বেগম।
তিনি খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কেএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার (সিটি স্পেশাল ব্রাঞ্চ) এর দায়িত্ব পালন করছেন। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বিশেষ অবদান রাখায় তিনি এ পদক পাচ্ছেন।
আগামী ২৩ জানুয়ারি শুরু হচ্ছে চলতি বছরের পুলিশ সপ্তাহ। পাঁচ দিনব্যাপী হওয়া এই পুলিশ সপ্তাহ শেষ হবে ২৭ জানুয়ারি। এবারের পুলিশ সপ্তাহে অসীম সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি হিসেবে ২০২০ সালে ১১৫ জন সদস্য ও ২০২১ সালে ১১৫ জন সদস্যকে পদক দেওয়া হবে। চারটি ক্যাটাগরিতে দুই বছরে মোট ২৩০ জনকে পুরস্কৃত করা হবে।
২০২১ সালে অসীম সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি হিসেবে ১৫ জন পুলিশ সদস্যকে বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) ও ২৫ জনকে রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক (পিপিএম) দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য উদ্ঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা ও শৃঙ্খলামূলক আচরণের মাধ্যমে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য ২৫ জন পুলিশ সদস্যকে বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম)-সেবা ও ৫০ জনকে রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম)-সেবা দেওয়া হচ্ছে। আর ২০২০ সালে অসীম সাহসিকতা ও বীরত্বপূর্ণ কাজের স্বীকৃতি হিসেবে ১৫ জন পুলিশ সদস্যকে বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম) ও ২৫ জনকে রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম) দেওয়া হচ্ছে।
তাছাড়া গুরুত্বপূর্ণ মামলার রহস্য উদ্ঘাটন, অপরাধ নিয়ন্ত্রণ, দক্ষতা, কর্তব্যনিষ্ঠা, সততা ও শৃঙ্খলামূলক আচরণের মাধ্যমে প্রশংসনীয় অবদানের জন্য ২৫ জন পুলিশ সদস্যকে বাংলাদেশ পুলিশ পদক (বিপিএম)-সেবা ও ৫০ জনকে রাষ্ট্রপতির পুলিশ পদক (পিপিএম)-সেবা দেওয়া হচ্ছে।