বিশিষ্ট সাংবাদিক, লেখক ও গবেষক মিজানুর রহমান খান সংবিধান, আইন ও মানবাধিকারসহ বিভিন্ন বিষয়ে তার গবেষণাকর্মের মধ্যে চিরকাল বেঁচে থাকবেন। প্রয়াতের অন্তিম যাত্রায় শ্রদ্ধা নিবেদনকালে একথা বলেছেন তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।
মঙ্গলবার (১২ জানুয়ারি) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবে প্রয়াত বরেণ্য সাংবাদিক ও দৈনিক প্রথম আলোর সাবেক যুগ্ম সম্পাদক মিজানুর রহমান খানের জানাজায় অংশগ্রহণ ও কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণের আগে তিনি একথা বলেন। বিএনপি মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বিশিষ্ট সাংবাদিক মনজুরুল আহসান বুলবুল, প্রেসক্লাব সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, সাবেক সভাপতি সাইফুল আলম, সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি মুরসালিন নোমানী, সাধারণ সম্পাদক ও মিজানুর রহমান খানের ছোট ভাই রিপোর্টার্স ইউনিটির সাধারণ সম্পাদক মসিউর রহমান খান, আরেক ছোট ভাই সিদ্দিকুর রহমান খান, দৈনিক প্রথম আলোর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক সাজ্জাদ শরিফ, সহযোগী সম্পাদক আনিসুল হকসহ বিশিষ্ট সাংবাদিকবৃন্দ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
দেশের সাংবাদিকদের সাহসীপ্রাণ হিসেবে আখ্যায়িত করে এসময় তথ্যমন্ত্রী বলেন, করোনায় বহু সাংবাদিক মৃত্যুবরণ করেছেন, কয়েকশত সাংবাদিক আক্রান্ত হয়েছেন। এদের অনেকেই আমার ঘনিষ্ঠ ছিলেন। আমি তাদের কাউকে করোনাকালে কর্তব্যপালনে শঙ্কিত হতে দেখিনি। মিজানুর রহমান খানও ঠিক একইভাবে আমৃত্যু রিপোর্ট পাঠিয়েছেন, কাজ করে গেছেন। অজস্র সংবাদ এবং সংবিধান, আইন ও মানবাধিকারসহ বিভিন্ন বিষয়ে তার গবেষণাকর্মের মধ্যেই চিরকাল বেঁচে থাকবেন।