চ্যানেল খুলনা ডেস্কঃখুলনা সিটি কর্পোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, খুলনাকে জলাবদ্ধতা মুক্ত করতে চাই। নগরীর জলাবদ্ধতা নিরসনকল্পে উচ্ছেদ কার্যক্রম পরিচালনার মাধ্যমে যে সকল ভূমি দখলমুক্ত করা হয়েছে তা যেন পুনদখল না হয় সেদিকে সংশ্লিষ্ট সকলকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে। অবৈধ দখল মুক্ত জমিতে জনস্বার্থে পার্ক বা দৃষ্টিনন্দন স্থাপনা তৈরি করা হবে বলে সিটি মেয়র উল্লেখ করেন।
সিটি মেয়র গতকাল সোমবার বেলা ১১টায় নগর ভবনের শহিদ আলতাফ মিলনায়তনে ‘‘ইনসেপশন রিপোর্ট অন ইমপ্র“ভমেন্ট অব ড্রেনেজ সিস্টেম ফর রিডিউসিং ওয়াটার লগিং প্রব্লেম ইন খুলনা সিটি কর্পোরেশন (ফেজ-১)’’ শীর্ষক কর্মশালায় সভাপতির বক্তৃতায় এ কথা বলেন। ‘‘খুলনা শহরের জলাবদ্ধতা দূরীকরণে ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন’’ শীর্ষক প্রকল্পের পরামর্শক প্রতিষ্ঠান ‘ডেভেলপমেন্ট ডিজাইন কনসালট্যান্টস লিঃ (ডিডিসি)’ এ কর্মশালার আয়োজন করে।
সভায় পরামর্শক প্রতিষ্ঠান কর্তৃক ইনসেপশন রিপোর্ট (প্রারম্ভিক প্রতিবেদন) উপস্থাপন এবং উপস্থাপিত প্রতিবেদনের ওপর মতামত গ্রহণ করা হয়। সিটি মেয়র প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহারের ওপর গুরুত্বারোপ করেন এবং সংশ্লিষ্ট সকলকে নিষ্ঠা ও আন্তরিকতার সাথে দায়িত্ব পালনের নির্দেশ দেন।
কেসিসি’র ২০ কাউন্সিলর ও সংরক্ষিত আসনের ৯ কাউন্সিলর, সচিব মোঃ আজমুল হক, প্রধান প্রকৌশলী (চলতি দায়িত্ব) লিয়াকত আলী খান, খুলনা ওয়াসার ডেপুটি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর এমডি কামাল উদ্দিন আহমেদ, প্রকল্পের টপ সুপারভিশন কাজে নিয়োজিত খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিআরটিএস বিভাগের প্রতিনিধি অধ্যাপক ড. মোঃ শাহজাহান আলী, অধ্যাপক ড. মোঃ হারুনুর রশীদ, ড. সজল কুমার অধিকারী, ড. এস এম মনিরুজ্জামান, কেসিসি’র নির্বাহী প্রকৌশলী মশিউজ্জামান খান, চীফ প্লানিং অফিসার আবির উল জব্বার, আর্কিটেক্ট রেজবিনা খানম, সহকারী প্রকৌশলী শেখ মোহাম্মদ হোসেন, শেখ মোঃ মাসুদ করিম, ডিডিসি’র টেকনিক্যাল ম্যানেজার মোঃ মাহবুবুর রহমান, সিভিল ইঞ্জিনিয়ার মোঃ আসাদুজ্জামান, প্রকৌশলী মোঃ ফরহাদ হোসেন, ফিল্ড ইঞ্জিনিয়ার মোঃ খোরশেদুর রহমান, ইকনোমিস্ট নাজির আহমেদ গাজী প্রমুখ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।