পাইকগাছা (খুলনা) প্রতিনিধি:: খুলনা জেলা আ’লীগের সাবেক সদস্য পাইকগাছার উপজেলা আ’লীগের ক্রমান্বয়ে সাবেক যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক, সিনিয়র সহ-সভাপতি, ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সর্বশেষ সম্মেলন প্রস্তুত কমিটির সদস্য সচিব এবং ২০০৯ সালের দলীয় প্রার্থী হিসেবে উপজেলা চেয়ারম্যানের মত গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন রশীদুজ্জামান মোড়ল।
২০০১ সালে বিএনপি জোট সরকারের সময় শারিরিক নির্যাতন,হামলা ও অর্ধশত মামলার আসামি হয়ে কোর্টের হাজিরা টানতে হয়েছে দীর্ঘদিন। দলের নিবেদিত প্রান তৃর্ণমুলের নেতা-কর্মিদের বিপদে আপদে সার্বক্ষণিক পাশে থেকে দলকে সুসংগঠিত করতে দিনরাত পরিশ্রম করেছেন তিনি।
তার একটি ভূল পদক্ষেপের কারণে তিনি আজ রাজনৈতিক ভাবে অনেকটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়েছেন। ২০১৯ সালের উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও স্বতন্ত্র নির্বাচনে অংশগ্রহন করাটটাই তার জন্য হয়েছে কাল। নির্বাচন পরবর্তী দলের পক্ষ থেকে কারণ দর্শান্যে চিঠি দিলে তার জবাবো দেন তিনি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা সাধারণ ক্ষমা করে দিলেও উপজেলা সম্মেলনে অংশগ্রহন করতে দেয়া হয়নি নির্বাচনী অপরাধে!
মনে কষ্ট পেলেও একবুক আশা নিয়ে ছিলেন জেলা কমিটিতে হয়তো একটা পদ পাবেন! কিন্তু বিধি বাম জেলা কমিটির কোন স্থানে রাখা হয়নি তাকে। বর্তমানে জেলা কমিটি নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই।
উপজেলা বিদ্রোহীদের সভাপতি / সম্পাদক পদ বাদে অন্য পদে থাকতে বাঁধা না থাকলেও তাকে রাখা হয়নি জেলার কোন পদে! উপজেলা নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়া অনেকেই আছেন বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে!
জেলা আ’লীগের শির্ষনেতার ব্যক্তিগত বিদ্বেষের শিকার হয়ে তিনি আজ রাজনৈতিক কোন পদ পাচ্ছেন না।
তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সুদৃষ্টি কামনা করে দলের তৃর্ণমুল নেতা-কর্মিদের কমিটিতে মুল্যয়ন কামনা করেছেন।