পাইকগাছা: খুলনা জেলার পাইকগাছা থানার অফিসার ইনচার্জ এজাজ শফী। যোগদানের পর থেকেই পাল্টে গেছে পাইকগাছা থানার এলাকার প্রেক্ষাপট ওসি হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার পরপরই তিনি সাঁড়াশি অভিযান শুরু করেন। মাদক সন্ত্রাস চাঁদাবাজি ও অস্ত্রবাজদের বিরুদ্ধে পুলিশের জালে আটক হতে থাকে বিপুল পরিমাণ মাদক পৃথক পৃথক অভিযানে ইয়াবা নেশা জাতীয় ট্যাবলেট ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারীদের রাঘববোয়ালরা আটক হন। আতঙ্কে এলাকা ছাড়তে থাকে ও আত্মসমর্পণ করে অপরাধজগতের সাথে জড়িত সন্ত্রাসীরা শান্তি-শৃঙ্খলা বিঘ্ন কারীদের বিরুদ্ধে নেওয়া হয় আইনি ব্যবস্থা, তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিবাদে জড়িয়ে পড়া উভয় পক্ষকেই নিয়ে আসা হয় আইনের আওতায় গ্রেফতার করে পাঠানো হয় বিজ্ঞ আদালতে। ফলে কমতে থাকে থানা এলাকা জুড়ে সংঘাত-সংঘর্ষ শুধু তাই নয় পাইকগাছা থানার বেশ কয়েকটি পয়েন্টে অটো সিএনজি নসিমন ট্রাক পিকআপ থেকে উত্তোলিত টাকা বন্ধের ব্যাপারে তিনি কঠোর ভূমিকা পালন করেন। মহামারী করোনাভাইরাসে প্রভাবে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে সরকারি বিধি নিষেধ বাস্তবায়নে দিনরাত পাইকগাছার উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়ন ও গ্রামগঞ্জে পাইকগাছা থানার অফিসার ইনচার্জ এজাজ শফীর নেতৃত্বে পাইকগাছা থানার পুলিশ। শুধু আইন প্রয়োগই নয়।
ওসি এজাজ শফীর, উদ্যোগে করোনাকালীন সময় লকডাউন এর কারণে অসহায় দুস্থ গরিব কর্মহীন ও খেটে খাওয়া মানুষের মাঝে সরকারি ও নিজ উদ্যোগে পাইকগাছা থানা ব্যাপী অনেক পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী উপহার প্রদান করেন। এছাড়াও মামলা অভিযোগ দায়ের ও বিডি পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ভেরিফিকেশন রিপোর্ট করতে আসা জনসাধারণকে আর্থিক লেনদেন মুক্ত থেকে পুলিশি সেবা প্রদানে শতভাগ স্বচ্ছতা নিশ্চিত করেছেন। খুলনা রেঞ্জের খুলনা জেলার পাইকগাছা থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি এজাজ শফী তিনি জানিয়েছেন। খুলনা জেলার মাননীয় জেলা প্রশাসক ও এসপি স্যারের সঠিক দিকনির্দেশনা। মোতাবেক পাইকগাছা থানাকে মাদক সন্ত্রাস চুরি ছিনতাই ও চাঁদাবাজ মুক্ত রাখতে আমার এ অভিযান অব্যাহত থাকবে। এজন্য তিনি পাইকগাছা উপজেলার সকলের সহযোগিতা কামনা করেছেন যেন তিনি তার প্রতি অর্পিত দায়িত্ব সঠিক ভাবে পালন করতে পারেন।
উল্লেখ্য যে ২৫ ডিসেম্বর ২০২০আইন শৃংখলা রক্ষায় বিশেষ অবদান রাখায় পুরস্কৃত হলেন পাইকগাছা থানা অফিসার ইনচার্জ মোঃ এজাজ শফী।শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক গবেষনা পরিষদ ও মিঢিয়া ভার্ষন থেকে সনদপত্র পেয়েছেন।