সব কিছু
facebook channelkhulna.tv
খুলনা রবিবার , ৭ই বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ২০শে এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
খুলনায় কা‌শেম হত‌্যা মামলায় মৃত‌্যুদন্ড ১, খ‌ালাস ৬ | চ্যানেল খুলনা

খুলনায় কা‌শেম হত‌্যা মামলায় মৃত‌্যুদন্ড ১, খ‌ালাস ৬

খুলনার আলোচিত মহানগর জাতীয় পার্টির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এবং শিল্প ও বনিক সমিতির সাবেক সভাপতি শেখ আবুল কাশেম হত্যা মামলায় পলাতক আসা‌মি তা‌রেক‌কে মৃত‌্যুদন্ড দিয়েছেন আদালত। অন‌্য আসা‌মি‌দের বিরু‌দ্ধে অ‌ভি‌যোগ স‌ন্দেহাতীতভা‌বে প্রমা‌ণিত না হওয়ায় তা‌দের খালাস দেয়া হ‌য়ে‌ছে। খালাসপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন তরিকুল হুদা টপি, আব্দুল গফফার বিশ্বাস, ওসিকুর রহমান, মুশফিকুর রহমান, মফিজুর রহমান ও মিল্টন।

আজ সোমবার ‌বেলা সা‌ড়ে ১১ টায় খুলনা জননিরাপত্তা বিঘ্নকারী অপরাধ দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোঃ সাইফুজ্জামান হিরো এ রায় ঘোষণা করেন। এসময় আসামি তা‌রেক আদালতে উপস্থিত ছিল না। দীর্ঘ ২৬ বছর পর চাঞ্চল্যকর এই হত্যা মামলার রায় ঘোষণা করা হলো।

রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী এড. আরিফ মাহমুদ লিটন।

রায়কে কেন্দ্র ক‌রে আদালত পাড়ায় ছিল কৌতুহলী মানু‌ষের ভিড়। আদালত পাড়ায় নিরাপত্তা নি‌শ্চিত করার জন‌্য অ‌তি‌রিক্ত পু‌লিশ মোতা‌য়েন করা হ‌য়। প্রবেশ মু‌খে বসা‌নো হয় চেক‌পোষ্ট।

আদালত সূত্রে জানা গেছে, ১৯৯৫ সালের ২৫ এপ্রিল দুপুর পৌনে ২ টার দিকে শেখ আবুল কাশেম তার ব্যক্তিগত গাড়ি, (যার নং ০৩-৪৩৭৩) করে নগরীর স্যার ইকবাল রোডস্থ পিকচার প্যালেস মোড় বেসিক ব্যাংকের ম্যানেজারের সাথে দেখা করতে যান। সাক্ষাত শেষে বাড়ির উদেশ্যে পুনরায় গাড়িতে উঠে বসেন। এসময় ৫ থেকে ৬ জন অজ্ঞাতনামা সন্ত্রাসী প্রথমে তার ড্রাইভার মিকাইল হোসেনকে গুলি করলে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। পরে গাড়ির পিছনের গ্লাস ভেঙ্গে কাটা রাইফেল দিয়ে শেখ আবুল কাশেমকে গুলি করে হত্যা করা হয়। মৃত্যু নিশ্চিত ভেবে সন্ত্রাসীরা এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়তে ছুড়তে পিকচার প্যালেস মোড় দিকে বীরদর্পে হেটে যায়। ওই ঘটনার পর নিহতের পরিবারের লোকজন এসে তাকে গরিব নেওয়াজ ক্লিনিকে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক বেশ কিছুক্ষণ পর তাকে মৃত ঘোষণা করেন। পরে ওই ঘটনায় নিহতের ভাইয়ের জামাই মোঃ আলমঙ্গীর হোসেন খুলনা থানায় মামলা দায়ের করেন, যার নং ৩৫।

মামলাটি প্রথমে খুলনা থানায় দায়ের করা হলেও পরে এটি তদন্ত করে সিআইডি। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এ মামলায় ১০ জনকে আসামি করে ১৯৯৬ সালের ৫ মে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। মামলার বিচারাধীন সময়ে দু’জন আসামির মৃত্যু হয়। তারা হলো সৈয়দ মনিরুল ইসলাম ও খুলনা সিটি কর্পোরেশনের ২৫ নং ওয়ার্ডের সাবেক ডেপুটি মেয়র ইকতিয়ার উদ্দিন বাবলু। তিনিও সন্ত্রাসীর গুলিতে বানরগাতি এলাকায় নিহত হন। ১৯৭০ সালে শেখ আবুল কাশেমের বড় ভাই শেখ আবুল খায়ের দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে নিহত হন।

https://channelkhulna.tv/

আইন ও অপরাধ আরও সংবাদ

খুলনার শীর্ষ সন্ত্রাসীসহ ১০ জন গ্রেপ্তার, বিপুল অস্ত্র ও গুলি উদ্ধার

ব্লাকমেইল করে বছরব্যাপী ধর্ষণের অভিযোগে তেরখাদায় যুবক গ্রেপ্তার

রাজধানীতে নিষিদ্ধ সংগঠন হিজবুত তাহরীর ৩ সদস্য গ্রেফতার

স্ত্রী-মেয়েসহ আমির হোসেন আমুর ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

সন্ধ্যার পর থেকে পরিস্থিতি টের পাবেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

খুলনায় ভূমিদস্যু ও প্রতারণার মহারাজ পিন্টু!

চ্যানেল খুলনা মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন  
DMCA.com Protection Status
সম্পাদক: মো. হাসানুর রহমান তানজির
It’s An Sister Concern of Channel Khulna Media
© ২০১৮ - ২০২৪ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | চ্যানেল খুলনা.বাংলা, channelkhulna.com.bd
যোগাযোগঃ ৫ কেডিএ বানিজ্যিক এলাকা, আপার যশোর রোড, খুলনা।
প্রধান কার্যালয়ঃ ৫২/১, রোড- ২১৭, খালিশপুর, খুলনা।
ফোন- 09696-408030, 01704-408030, ই-মেইল: channelkhulnatv@gmail.com
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য অধিদফতরে অনলাইন নিউজ পোর্টাল নিবন্ধনের জন্য আবেদিত।