খুলনার বটিয়াঘাটায় চলাচলের রাস্তায় বাঁধ দেওয়ায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে শতাধিক মানুষ। দ্রুতই পয়ঃনিষ্কাশন না করলে মাটির ঘরবাড়ি ধ্বসে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।
ভূক্তভোগী সূত্রে জানা যায়, উপজেলার সুরখালী ইউনিয়নের গাওঘরা গ্রামের পশ্চিমা পাড়ার বাসিন্দা মৃত জব্বার শেখের পুত্র বক্কার শেখ সম্প্রতি ওই এলাকার চলাচলের একটি রাস্তায় অবৈধ ভাবে মাটির বাঁধ দেয়। স্থানীয়রা নিষেধ করলেও কোন ভ্রুক্ষেপ করে নাই। চলতি বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টির পানি গড়িয়ে যেতে না পারায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে রাস্তাটি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ফলে রাস্তা ব্যবহারকারী কয়েকটি পরিবারের শতাধিক মানুষ চরম ভোগান্তিতে পড়ছে। স্থানীয় বাসিন্দা কাশেম শেখ,আলী আহমেদ, আফজাল, লতিফ, মহম্মদ ও আলী আকবার শেখ জানান, সম্পূর্ণ অবৈধভাবে গায়ের জোরে বক্কর শেখ রাস্তায় বাঁধ দিয়ে মারাত্মক অন্যায় করেছে। আমরা তাকে বাঁধ কাটতে অনুরোধ করলে সে বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে। যার জের ধরে গ্রামবাসীকে হয়রানি করতে সে বটিয়াঘাটা থানায় একটি মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করে। পুলিশ ঘটনা স্থলে গেলে স্থানীয়রা তাদের দুর্ভোগের বিষয়ে অবগত করেন এবং সরজমিনের পরিস্থিতি দেখান। এব্যাপারে থানার এসআই আবু জাফর বলেন,অভিযোগ পেয়ে শান্তি-শৃঙ্খলার স্বার্থে ঘটনাস্থলে যায়। বিষয়টি জমি সংক্রান্ত বিরোধ, যেকারনে উভয় পক্ষকে আদালতের মাধ্যমে নিষ্পত্তি করার জন্য বলা হয়েছে। তবে মানুষের চলাচলের যাতে বিঘ্ন না ঘটে, সেজন্যে পানি সরবরাহের জন্য ব্যবস্থা করতে বলা হয়। যদি না করে থাকে তবে দুঃখজনক। প্রয়োজনে আমি পুনরায় ঘটনাস্থলে যেয়ে দেখবো। স্থানীয়রা আরও জানান, যে জমিতে আবু বক্কার শেখ বাঁধ দিয়েছেন মূলতঃ পৈত্রিক সূত্রে উক্ত জমির মালিক মৃত ফটিক শেখের পুত্র মহম্মদ শেখ। মহম্মদ শেখ বলেন, গাওঘরা মৌজার ৭৫ নং খতিয়ানের ১২৪৫ ও ১২৪৬ দাগের ২৯ শতক জমি আমি পৈত্রিক সূত্রে প্রাপ্ত। যাহার সর্বশেষ রেকর্ডপত্র আমার নামেই হয়েছে। জানাতে চাইলে আবু বক্কার শেখ বলেন আমার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সত্য নয়।
এদিকে ভুক্তভোগী গ্রামবাসী জলবদ্ধতার হাত থেকে মুক্তি পেতে প্রশাসনের আশুহস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। দ্রুতই ব্যবস্থা না নিলে কয়েকটি মাটির ঘরবাড়ি ধ্বসে যাওয়ার আশংকা রয়েছে বলে মনে করেন স্থানীয়রা।বটিয়াঘাটা প্রতিনিধিঃ
খুলনার বটিয়াঘাটায় চলাচলের রাস্তায় বাঁধ দেওয়ায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে শতাধিক মানুষ। দ্রুতই পয়ঃনিষ্কাশন না করলে মাটির ঘরবাড়ি ধ্বসে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।
ভূক্তভোগী সূত্রে জানা যায়, উপজেলার সুরখালী ইউনিয়নের গাওঘরা গ্রামের পশ্চিম পাড়ার বাসিন্দা মৃত জব্বার শেখের পুত্র বক্কার শেখ সম্প্রতি ওই এলাকার চলাচলের একটি রাস্তায় অন্যের জমিতে অবৈধ ভাবে মাটির বাঁধ দেয়। স্থানীয়রা নিষেধ করলেও কোন কর্ণপাত করে নাই। চলতি বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টির পানি গড়িয়ে যেতে না পারায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে রাস্তাটি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ফলে রাস্তা ব্যবহারকারী কয়েকটি পরিবারের শতাধিক মানুষ চরম ভোগান্তিতে পড়েছে। স্থানীয় বাসিন্দা কাশেম শেখ,আলী আহমেদ, আফজাল, লতিফ, মহম্মদ ও আলী আকবার শেখ জানান, সম্পূর্ণ অবৈধভাবে গায়ের জোরে বক্কর শেখ রাস্তায় বাঁধ দিয়ে মারাত্মক অন্যায় করেছে। আমরা তাকে বাঁধ কাটতে অনুরোধ করলে সে বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে। যারই জের ধরে গ্রামবাসীকে হয়রানি করতে সে বটিয়াঘাটা থানায় একটি মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ ঘটনা স্থলে গেলে স্থানীয়রা তাদের দুর্ভোগের বিষয়ে অবগত করেন এবং সরজমিনের পরিস্থিতি দেখান। এব্যাপারে থানার এসআই আবু জাফর বলেন,অভিযোগ পেয়ে শান্তি-শৃঙ্খলার স্বার্থে ঘটনাস্থলে যায়। বিষয়টি জমি সংক্রান্ত বিরোধ, যেকারনে উভয় পক্ষকে আদালতের মাধ্যমে নিষ্পত্তি করার জন্য বলা হয়েছে। তবে মানুষের চলাচলের যাতে বিঘ্ন না ঘটে, সেজন্যে পানি সরবরাহের জন্য ব্যবস্থা করতে বলা হয়। যদি না করে থাকে তবে দুঃখজনক। প্রয়োজনে আমি পুনরায় ঘটনাস্থলে যেয়ে দেখবো। স্থানীয়রা আরও জানান, যে জমিতে আবু বক্কার শেখ বাঁধ দিয়েছেন মূলতঃ পৈত্রিক সূত্রে উক্ত জমির মালিক মৃত ফটিক শেখের পুত্র মহম্মদ শেখ। মহম্মদ শেখ বলেন, গাওঘরা মৌজার ৭৫ নং খতিয়ানের ১২৪৫ ও ১২৪৬ দাগের ২৯ শতক জমি আমি পৈত্রিক সূত্রে প্রাপ্ত। যাহার সর্বশেষ রেকর্ডপত্র আমার নামেই হয়েছে। জানাতে চাইলে আবু বক্কার শেখ বলেন, আমার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সত্য নয়।
এদিকে ভুক্তভোগী গ্রামবাসী জলবদ্ধতার হাত থেকে মুক্তি পেতে প্রশাসনের আশুহস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। দ্রুতই ব্যবস্থা না নিলে কয়েকটি মাটির ঘরবাড়ি ধ্বসে যাওয়ার আশংকা রয়েছে বলে মনে করেন স্থানীয়রা।