১৫ জুলাই পর্যন্ত ক্রেতাদের কাছ থেকে নেওয়া অগ্রিম, সরবরাহকারীদের কাছে দেনা ও ব্যবসায়িক দেনাসহ ইভ্যালির মোট চলতি দায়ের পরিমাণ ৫৪৩ কোটি টাকা। এছাড়া শেয়ারহোল্ডার ইক্যুইটি বাবদ দায় রয়েছে আরও এক কোটি টাকা।
ইভ্যালির পক্ষ থেকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে। গতকাল বুধবার (১৮ আগস্ট) এই প্রতিবেদনটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দেয় ইভ্যালি কর্তৃপক্ষ।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ইভ্যালির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহম্মদ রাসেল স্বাক্ষরিত বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে জমা দেওয়া কোম্পানির ব্যালেন্স শিটে ঘাটতির সমপরিমাণ অর্থ বা ৪২২ দশমিক ৬২ কোটি টাকা কোম্পানির ব্র্যান্ডভ্যালু হিসেবে দেখিয়েছে ইভ্যালি।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ইভ্যালি সংক্রান্ত অভিযোগ তদন্তে সরকার গঠিত আন্তমন্ত্রণালয় কমিটির প্রধান বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হাফিজুর রহমান জানিয়েছেন, ইভ্যালি তাদের কোম্পানির দায়-দেনার হিসাব জমা দিয়েছে। আমরা এখন সেটি পর্যালোচনা করবো। তাদের কাছে চাওয়া সব তথ্য পাওয়ার পর সরকার গঠিত এ সংক্রান্ত কমিটি পরবর্তী বৈঠক করে সিদ্ধান্ত নেবে।