রামপালে নির্বাচন পরবর্তী সহিংসর ঘটনায় পক্ষে পক্ষে বিপক্ষে অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় রামপাল থানায় উভয়পক্ষ লিখিতভাবে অভিযোগ করেছে। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। অভিযোগে জানা গেছে, উপজেলার পেড়িখালী ইউনিয়নের ২ নং সিকিরডাঙ্গা ওয়ার্ডে সদস্য পদে হেরে যাওয়া সমর্থক ও বিজয়ীদের সমর্থকদের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। এক পর্যায়ে সোমবার রাত সাড়ে ৯ টা থেকে ১০ টার মধ্যে ৮ টি বাড়িতে হামলা করে ভাংচুর করা হয়। বিজয়ী প্রার্থী আব্দুস সালাম অভিযোগ করে বলেন, প্রতিপক্ষ নির্বাচনে হেরে এলাকার কবিরুল মোড়ল, নুরুল আমীন মোড়ল, গোলদার মোহাম্মদ আলী, মোড়ল হাফিজুর রহমান, আ. হান্নান, মোহাম্মদ আলী, মোজাফফর আলী, কবির শেখসহ বেশ কিছু মানুষের বাড়িঘর ভাংচুর, মালামাল লুট, নগদ টাকা ও স্বর্ণালঙ্কার লুট করে নেয়। সরোজমিনে গিয়ে ভাংচুরের ঘটনা দেখতে পাওয়া গেছে। একই অভিযোগ করেন অপর প্রার্থী আলহাজ্ব আবুল কালাম বলেন, আমি কিছু জানি না। ঘটনাকে ভিন্নখাতে নিতে কেউ হয়তো এমন ন্যাক্কারজনক ঘটনা ঘটাতে পারে। আমার সমর্থক শাহিনের দোকানে থাকা বঙ্গবন্ধু ও প্রধানমন্ত্রীর ছবি ভাংচুর করা হয়েছে। আমি এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি পাশাপাশি প্রকৃত দোষীদের খুঁজে বের করে শাস্তির দাবি করছি। এ বিষয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী ও বর্তমান চেয়ারম্যান মো. রফিকুল ইসলাম বাবুলের সাথে কথা হলে তিনি বলেন, এলাকার সবাই যাতে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রেখে বসবাস করতে পারে আমি সেই চেষ্টা করবো। কাউকে বিশৃঙ্খলা সৃৃষ্টি করতে দেয়া হবে না।