শেখ মাহতাব হোসেন :: খুলনা জেলার “চক শৈলমারী” গ্রামে খুলনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির উদ্যোগে গ্রাহক সেবায় পল্লী বিদ্যুতের “ উঠান বৈঠক” অনুষ্ঠিত হয় শুক্রবার বিকাল ৪টার সময়, যা প্রকৃতপক্ষে “জনগণের দোরগড়ায় পল্লী বিদ্যুতের উত্তম গ্রাহকসেবা আর তাৎক্ষনিক সমস্যা সমাধানে অত্যন্ত উৎসব , উদ্দীপনা, আনন্দ, উল্লাস, হাসি-খুশীসহ এক বিশেষ অপরুপ আনন্দ মেলায় পরিণত হয়।
সর্বকালের সর্বশেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের “ স্বপ্নের সোনার বাংলা” গড়তে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কালজয়ী উন্নয়ন কর্মসূচী “শেখ হাসিনার উদ্যোগ, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ” সফল বাস্তবায়নে বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের মাননীয় চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মঈন উদ্দিন (অবঃ) এর কঠোর নেতৃত্বে দিনরাত্রি অক্লান্ত পরিশ্রমে, নিবিড় তত্বাবধান বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড ও ৮০ টি পল্লী বিদ্যুত সমিতির ৪৫৫০০ জন কর্মকর্তা/কর্মচারীর কঠোর ও অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল বাংলাদেশের সকল উপজেলায় শতভাগ বিদ্যুত পৌঁছে দেয়া সম্ভব ও সম্পন্ন হয়েছে, ঘরে ঘরে বিদ্যুত পৌঁছে গেছে। কৃষি, সেচ, শিল্প, ব্যবসা, বানিজ্য, হাঁস-মুরগীর খামার, মৎস্য খামার সর্বত্র বিদ্যুত পৌঁছে দেয়ার কারণে উন্নয়নের প্রতিফলন ঘটছে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে পল্লীবিদ্যুতের ভূমিকা ও অবদান সবার উপরে স্ব-মহিমায় অবস্থান করছে। বিকাল ৪- সময় পবিত্র কোরআন তেলওয়াত এর মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয়। অনুষ্ঠোনের শুরুতে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন প্রফুল্ল কুমার রায়। তিনি তার বক্তব্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী “শেখ হাসিনার উদ্যোগ, ঘরে ঘরে বিদ্যুত” এই কালজয়ী উদ্যোগ গ্রহণের মাধ্যমে বাংলাদেশের ঘরে ঘরে বিদ্যুত, দোকান-পাট, কল-কারখানা, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, মৎস্য শিল্প ইত্যাদি সকল ক্ষেত্রে দেশকে সামাজিক ও আর্থিকভাবে উন্নতি ও শক্তিশালী করায় অবদানের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। একইসাথে পল্লীবিদ্যুতায়ন বোর্ডের সুযোগ্য ও সম্মানিত চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মঈন উদ্দিন(অবঃ) কর্তৃক মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কালজয়ী উদ্যোগ “ শেখ হাসিনার উদ্যোগ, ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ” কর্মসূচীর সফল বাস্তবায়নের জন্য বাংলাদেশ পল্লীবিদ্য্যুতায়ন বোর্ডের মাননীয় চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মঈন উদ্দিন(অবঃ)-কে বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানান।
প্রধান শিক্ষক অন্নদা শংকর রায় (০১৯৩৫৩৬৮৬১৮) জানান যে, ঘরে ঘরে পল্লী বিদ্যুৎ দেয়ার কারণে ছাত্র-ছাত্রীদের লেখাপড়ায় মনোযোগ বৃদ্ধি পেয়েছে। পড়াশুনায় আগ্রহ ও মান বৃদ্ধি পেয়েছে। স্কুলে ল্যাপটপের মাধ্যমে আইসিটি শিক্ষা দেয়া সম্ভব হচ্ছে, প্রচন্ড গরমের মধ্যেও ফ্যানের সাহায্যে শিক্ষা দেয়া সম্ভব হচ্ছে। মহামারী করোনার কারণে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকা সত্ত্বেও অন-লাইনে শিক্ষা দেয়া সম্ভব হচ্ছে। তাই পল্লী বিদ্যুৎ পেয়ে আমরা খুব খুশি। সবসময় আমাদের বিদ্যুৎ থাকে। খুলনা পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার প্রকৌঃ মোঃ আলতাফ হোসেন-কে আমরা কোন অভিযোগ করলে বা সমস্যা জানালে সাথে সাথে দ্রুত সমাধান পাই। মৎস্য চাষি, শিল্প গ্রাহক জনাব মালতি গাইন (০১৭১৮১৩৬৪৭৫) জানান যে, তার নিজস্ব ৩০(ত্রিশ) শতক জমিতে বাগদা চিংড়ি চাষ করে মাত্র ৩ মাস ১৫ দিন পরে গত ২০/০৯/২০২১ তারিখে ২৫ মণ মাছ ধরেন, যা তিনি ১২,৫০,০০০/- টাকা পান। উক্ত মাছ চাষ করতে তার ব্যয় হয়েছিল ২,৮০,০০০.০০ টাকা। ৩০ শতক জমিতে মাছ চাষ করে তার মোট লাভ (১২,৫০,০০০.০০-২,৮০,০০০.০০)= ৯,৭০,০০০.০০ টাকা।
দশম শ্রেণীর ছাত্র চন্দন মন্ডল জানান যে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগে আমরা সবাই ঘরে বিদ্যুৎ পেয়েছি ফ্যানের বাতাসে আর বিদ্যুতের আলোয় আমি অনেক বেশি বেশি লেখাপড়া করতে পারি।
মহামারী করোনার কারণে অন লাইনে ল্যাপটপের মাধ্যমে বাড়ীতে বসেই ক্লাস করতে পারি। আমরা সব সময় বিদ্যুত পাই, কোন কারণে কখনো বিদ্যুত চলে গেলে আমরা মোবাইল ফোনে অভিযোগ করার সাথে সাথে “দুর্যোগে আলোর গেরিলা টিম” সাথে সাথে এসে আমাদের বিদ্যুৎ লাইন ঠিক করে বিদ্যুত দেয়, তাই আমরা খুব খুব খুশি। এজন্য আমরা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কৃতজ্ঞতা জানাই। আমি প্রধানমন্ত্রীর সুস্বাস্থ্য কামনা করি। বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের মাননীয় চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মঈন উদ্দিন (অবঃ) স্যার বাংলাদেশের ঘরে ঘরে বিদ্যুত পৌঁছে দিয়েছেন, আমাদেরকে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করেছেন, “ দুর্যোগে আলোর গেরিলা” টিম সৃষ্টি করে আমাদের দ্রুত বিদ্যুত সেবা দিচ্ছেন, তাই বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের মাননীয় চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মঈন উদ্দিন(অবঃ)-কে অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
দশম শ্রেণীর ছাত্রী ঐশ্বরিয়া মহালদার জানান যে, পল্লী বিদ্যুত আমাদের সকলের ঘরে ঘরে বিদ্যুত দিয়ে আমাদের অনেক উপকার করেছেন। আমাদের গ্রামের সকল ছেলেমেয়ে পল্লী বিদ্যুতের আলো আর ফ্যানের বাতাস পেয়ে অনেক বেশি পড়াশুনায় আগ্রহী হয়ে উঠেছে তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই।
তিনি সারা বাংলাদেশে ঘরে ঘরে পল্লী বিদ্যুত দিয়ে দেশের আর্থিক, সামাজিক, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, ব্যবসা-বানিজ্যি, শিল্প কার-খানা, মৎস্য শিল্প, কুটির শিল্প, কৃষি ইত্যাদি সকল ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক উন্নতি এনছেন। তাই আমরা আবারও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে অনেক অনেক কৃতজ্ঞতাসহ ধন্যবাদ জানাই। ধন্যবাদ জানায় বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের মাননীয় চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মঈন উদ্দিন(অবঃ)-কে পল্লী বিদ্যুত সমিতির সম্মানিত গ্রাহক দেবপ্রসাদ সরকার জানান যে, আমরা ঘরে ঘরে পল্লী বিদ্যুত পেয়ে আমরা উৎসাহিত, আনন্দিত, উৎবেলিত এবং উদ্জীবিত। পল্লী বিদ্যুতের কারণে ঘরে ঘরে দোকানপাট, কল-
কারখানা বা কৃষিকাজে, মৎস্য খামার, শিল্প, শিক্ষাখাতে, স্বাস্থ্যখাতে সর্বক্ষেত্রে উন্নয়ন ও অগ্রগতির ঢেউ লেগেছে। আমরা সবসময় পল্লী বিদ্যুৎ পাই। দিনরাত্রি ২৪ ঘন্টায় বিদ্যুতের আলোয় আমাদের গ্রামের ঘর- বাড়ি ঝলমল করে। পল্লী বিদ্যুতের কারণেই আমরা বাড়ি বসে মোবাইল ফোনে চার্জ দিতে পারছি, টিভি দেখতে পারছি , ইন্টারনেটের মাধ্যমে সারাবিশ্ব আমাদের হাতের মুঠোয়। পল্লী বিদ্যুতের লাইনে কোন সমস্যা দেখা দিলে, ফিউজ কেটে গেলে আমরা পল্লী বিদ্যুত অফিসে মোবাইল ফোনে খবর দেয়া মাত্রই পল্লী বিদ্যুতের “দুর্যোগের আলোর গেরিলা” টিম সাথে সাথে এসে আমাদের বিদ্যুত লাইন চালু করে দেয়। তাই আজকের এই উঠান বৈঠক অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে আমি আমার মনের অনুভূতি প্রকাশ করার সুযোগ পেয়ে অত্যান্ত খূশি ও গর্বিত। তাই আমি এবং এলাকার জনগণের দাবি প্রত্যেক এলাকায় সপ্তাহে সপ্তাহে এধরনের “উঠান বৈঠক” আয়োজন করা হোক।
সবচেয়ে উল্লেখযোগ্য বিষয় হচ্ছে পল্লী বিদ্যুতের উঠান বৈঠকে আমরা সরাসরি পল্লী বিদ্যুতের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাদের নিকট আমরা আমাদের সমস্যা, অভিযোগ, আবেদন সবকিছু সরাসরি জানাতে পারি। তাই আমি মনে করি পল্লী বিদ্যুত এর ঘনঘন “উঠান বৈঠকের” বিকল্প কোন কিছু নাই। আমি বিশেষভাবে ধন্যবাদ জানায় পল্লী বিদ্যুতের সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার প্রকৌঃ মোঃ আলতাফে হোসেন-কে যিনি এই উঠান বৈঠকের উদ্ভাবক, তাকে অসংখ্যা ধন্যবাদ। আরও উল্লেখ্য যে, খুলনা পল্লী বিদ্যুতের সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার প্রকৌঃ মোঃ আলতাফে হোসেন-কে কোন সমস্যা জানালে তিনি সঙ্গে সঙ্গে তা দ্রুত সমাধান করে
দেন।
খুলনা জেলার চক শৈলমারী গ্রামের “উঠান বৈঠক” অনুষ্ঠানের অন লাইনে সংযুক্ত হয়ে সংযুক্ত হয়ে সংরক্ষিত মহিলা আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জনাব এ্যাডভোকেট গ্লোরিয়া ঝর্ণা সরকার জানান যে, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী “ শেখ হাসিনার উদ্যোগ-ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ” এ কালজয়ী কর্মসূচী সফল বাস্তবায়নের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপনসহ ধন্যবাদ জানাই। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উদ্যোগে সারা বাংলাদেশে ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে গেছে। আর এ কারণে দেশের আর্থ-সামাজিক , কৃষি, শিক্ষা, শিল্প, কুঠির শিল্প, ব্যবসা, বানিজ্য মৎস্য শিল্পে সকল ক্ষেত্রে অবিস্মরনীয় উন্নয়ন ঘটেছে। তাই দেশের অর্থনৈতিক উন্নতির সম্মৃদ্ধি ঘটেছে। তাই ঘরে ঘরে পল্লী বিদ্যুৎ পৌছে যাওয়ার ফলে সমগ্র দেশবাসী আজ উল্লাসিত, উচ্ছাসিত, উৎবেলিত, উৎসাহিত এবং আনন্দিত। পল্লী বিদ্যুতের কারণে মানুষেন মনে আজ আনন্দের জোয়ার, খুশির জোয়ার। প্রতি সপ্তাহে সারাদেশে এরকম শতশত উঠান বৈঠক হওয়া প্রয়োজন। যেখানে সাধারণ, অতি নিরীহ, সরল-সোজা, হাবা-গোবা, শিক্ষিত, অশিক্ষত, কামার কুমার, মৎস্যজীবি সকল শ্রেণীর পেশার মানুষ তাদের মনের আকুতি, তাদের প্রানের ব্যাকুলতা, তাদের বিভিন্ন সমস্যা, অভিযোগ ইত্যাদি সরাসরি কর্মকর্তাদের নিকট বিশাল সুযোগ পাই। পল্লী বিদ্যুতের উদ্ভাবক এবং খুলনা পল্লী বিদ্যুতের সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার প্রকৌঃ মোঃ আলতাফে হোসেন-কে এমন একটি মহতী উদ্ভাবনী আবিস্কারক ও বাস্তবায়নের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ জানাই।ধন্যবাদ জানাই বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের সুযোগ্য, সুদক্ষ, সৎ, সাহসী ও নিষ্ঠাবান মাননীয় চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মঈন উদ্দিন (অবঃ)-কে। তিনি বাংলাদেশের ঘরে-ঘরে পল্লী বিদ্যুত পৌঁছে শতভাগ বিদ্যুতায়ন করে এক অসাধ্য সাধন করেছেন এবং বাংলাদেশে এক নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন।
অদ্যকার “উঠান বৈঠকে” উপস্থিত পল্লী বিদ্যুতের গ্রাহকদের পক্ষ থেকে বিভিন্ন আবেদন/অভিযোগের প্রেক্ষিতে জবাব প্রদান করেন। সমাধান দেন খুলনা পল্লী বিদ্যুতের সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার প্রকৌঃ মোঃ আলতাফে হোসেন এবং বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের মাননীয় চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মঈন উদ্দিন(অবঃ)- কে।
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের সুযোগ্য, সুদক্ষ, সৎ, সাহসী ও নিষ্ঠাবান মাননীয় চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মঈন উদ্দিন(অবঃ) বিভিন্ন গ্রাহকের কঠিন কঠিন প্রশ্নের সমাধান/জবাব দিয়ে উঠান বৈঠকের উপস্থিত সকলকে সন্তুষ্ট করেন।
অনুষ্ঠানের সভাপতি মহোদয় আজকের এ অসাধারন ও ব্যতিক্রমধর্মী অনুষ্ঠানের আয়োজনের মাধ্যমে গ্রাম- বাংলার প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের সহিত অন-লাইনে তাদের বক্তব্য অভিযোগ শুনেছেন এবং তাৎক্ষনিকভাবে তার সমাধান দিয়ে দেন। এজন্য আমি বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের মাননীয় চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল মঈন উদ্দিন (অবঃ) মহোদয় খুলনা পল্লী বিদ্যুতের সিনিয়র জেনারেল ম্যানেজার প্রকৌঃ মোঃ আলতাফে হোসেন-কে অনুষ্ঠান আয়োজনের সহিত জড়িত অন্যান্য সকলকে আমি অসংখ্যা কৃতজ্ঞতা জ্ঝাপন করছি। এধরনের “উঠান বৈঠক” সারা বাংলাদেশে আয়োজন করার অনরোধ করেছি।