সব কিছু
facebook channelkhulna.tv
খুলনা রবিবার , ৯ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ২৪শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের উন্নয়নে ২০২২-২৩ বাজেটে পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ দাবি | চ্যানেল খুলনা

দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের উন্নয়নে ২০২২-২৩ বাজেটে পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দ দাবি

দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের উন্নয়নে আগামী ২০২২-২০২৩ অর্থ বাজেটে পর্যাপ্ত পরিমাণ বরাদ্দ, বিভিন্ন প্রকল্প যথাসময়ে বাস্তবায়ন ও নাগরিক সমস্যার সমাধানের দাবিতে বৃহত্তর খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির উদ্যোগে শনিবার (২৯ জানুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টায় খুলনা প্রেসক্লাবের হুমায়ুন কবীর বালু মিলনায়তনে এক সাংবাদিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধানমন্ত্রী, অর্থমন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বরাবর স্মারকলিপি
খুলনার সকল প্রতিষ্ঠানের সাথে ধারাবাহিক মতবিনিময়ের ঘোষণা

সাংবাদিক সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সংগঠনের মহাসচিব কাউন্সিলর শেখ মোহাম্মাদ আলী। সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাব দেন সংগঠনের সভাপতি শেখ আশরাফ-উজ-জামান। সাংবাদিক সম্মেলনে উন্নয়ন কমিটির বিভিন্ন দাবি-দাওয়া বাস্তবায়নের জন্য আগামী ২০২২-২০২৩ সালের বাজেটে পর্যাপ্ত অর্থ বরাদ্দসহ বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন ও নাগরিক সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী, অর্থ মন্ত্রীসহ সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও খুলনার সকল প্রতিষ্ঠানের সাথে ধারাবাহিকভাবে মতবিনিময় করার কর্মসূচি ঘোষণা দেয়া হয়।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বলা হয়, বৃহত্তর খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটির ১৮ দফা দাবির অংশ হিসেবে খুলনা বিশ^বিদ্যালয়, খানজাহান আলী রূপসা সেতু, খুলনা মেডিকেল কলেজ, পাইপ লাইনে গ্যাস সরবরাহ, আধুনিক রেলস্টেশন, কৃষি বিশ^বিদ্যালয়, মুন্সিগঞ্জ-সাতক্ষীরা-যশোর রেললাইন স্থাপন, মোংলা সমুদ্র বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধিসহ আধুনিকায়ন, মোংলা বন্দরের নৌপথ সচল রাখতে রূপসা-ভৈরব নদীতে ড্রেজিং, খুলনা-মোংলা-ভাঙা মহাসড়ক চার লেন, খুলনা-যশোর মহাসড়ক চার লেনসহ বৃহত্তর খুলনার বিভিন্ন যৌক্তিক দাবি আদায়ে বৃহত্তর খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় কমিটি গৌরব উজ্জ্বল ভূমিকা রেখে চলেছে।

ভৈরব-রূপসা বিধৌত পলিমাটিতে গড়ে উঠেছে খুলনা শহর। উপকূলের বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ এ জেলার দক্ষিণে রয়েছে রয়েল বেঙ্গল টাইগারের আবাসভূমি, প্রাকৃতিকভাবে গড়ে ওঠা ‘বিশ^ ঐতিহ্য’ সুন্দরবনের আঁচল জুড়ে গড়ে উঠেছে দেশের দ্বিতীয় সমুদ্র বন্দর মোংলা। এই সমুদ্র বন্দর ও সুন্দরবনকে আবর্তিত করেই সমৃদ্ধ হচ্ছে খুলনা উপকূলের অর্থনীতি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বৈষম্যের জনপদে এখন উন্নয়নের তিলক। দক্ষিণের জানালায় অর্থনীতির সুবাতাস। দক্ষিণ অঞ্চলের উন্নয়নে এখন ধারাবাহিকভাবে যে সকল প্রকল্প বাস্তবায়িত হতে যাচ্ছে সেগুলো আগামীর খুলনাকে সমৃদ্ধ করবে।

সুতরাং খুলনার ভৌগলিক সম্ভাবনাকে কার্যকরভাবে কাজে লাগাতে পারলে আগামী ১০/১৫ বছরের মধ্যে খুলনাঞ্চল দক্ষিণাঞ্চলের রাজধানী হিসেবে উন্নত বাংলাদেশকে একটি উন্নত রাষ্ট্রে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে নেতৃত্ব দেবে। ফলে ভাগ্য পরিবর্তন হবে খুলনা উপকূলের প্রায় ৪ কোটি মানুষের। পদ্মা সেতু নির্মাণ, মোংলা সমুদ্র বন্দর আধুনিকায়ন, পায়রা সমুদ্র বন্দর নির্মাণ, মোংলায় রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চল, পাইপ লাইনে গ্যাস সরবরাহ, ফয়লায় বিমান বন্দর, সুন্দরবনের পর্যটন শিল্প, রামপাল তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র, বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল, খুলনা কৃষি বিশ^বিদ্যালয়, শেখ হাসিনা মেডিকেল বিশ^বিদ্যালয়, খুলনার আধুনিক রেলস্টেশনসহ রূপসা নদীর উপর রেলসেতু নির্মাণ ইত্যাদি আগামীতে নতুন এক খুলনাকে উপহার দেবে। এ খুলনা প্রাকৃতিক এবং ভূ-রাজনীতির সুবিধাকে কাজে লাগিয়ে সড়ক, রেল, নৌ এবং সমুদ্রপথে ভারত, নেপাল, ভূটানের সাথে বাণিজ্যিক নেটওয়ার্ক গড়ে তুলতে পারে। যার মধ্য দিয়ে একুশ শতকের উপযোগি সমৃদ্ধ জনপদে পরিণত করতে সক্ষম হতে পারে খুলনা। খুলনা মহানগরীকে একটি আধুনিক ও তিলোত্তমা নগরীতে পরিণত করার জন্য সিটি কর্পোরেশনের আওতাভুক্ত সকল সেবামূলক প্রতিষ্ঠানের সাথে সমন্বয় করার অগ্রণী ভূমিকা পালন করবেন নগর পিতা।

সংবাদ সম্মেলনে আরও বলা হয়, খুলনাকে এক সময় শিল্পের শহর বলা হত। কিন্তু শিল্প সহায়ক নীতির অভাবে খুলনার ভারী শিল্পগুলো কালের বিবর্তনে বন্ধ হতে হতে খুলনা শিল্পহীন নগরী হিসাবে পরিণত হতে চলেছে। পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পরে খুলনা অঞ্চলের অর্থনীতির উত্থানের অমিত সম্ভাবনা তৈরি এবং খুলনা আবারও শিল্প নগরীতে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা তৈরী হবে। অর্থাৎ এই একটি সেতুই হবে ভবিষ্যত খুলনার উন্নয়নের অন্যতম প্রধান ‘অনুঘটক’।

এছাড়া সংবাদ সম্মেলনে খুলনা বিমান বন্দরের কাজ দ্রুত সম্পন্ন, খুলনা-মোংলা-ভাঙা মহাসড়ক ৪ লেনে উন্নীত, মোংলা পোর্টের অবকাঠামো উন্নয়ন এবং ড্রেজিং ব্যবস্থা অব্যাহত রাখা, খুলনায় দ্রুত পাইপ লাইনে গ্যাস সরবরাহ চালু, খুলনা-যশোর মহাসড়ক ৪ লেনে উন্নীত, আমদানি-রপ্তানির সুবিধার্থে মোংলা পোর্টের অদূরে কন্টেইনার স্টেশন স্থাপন, খুলনার পাটকলসহ বন্ধ সকল মিল-কলকারখানা চালুর ব্যবস্থা, সুন্দরবনকে ঘিরে পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলা এবং পর্যটন শিল্প বিকাশে খুলনা ফরেষ্ট ঘাট হতে সুন্দরবন ভ্রমণে ট্যুরিস্ট জাহাজের ব্যবস্থা, ভৈরব, রূপসা ও পশুর নদীর নাব্যতা বাড়াতে নিয়মিত ড্রেজিং এর ব্যবস্থা, সরকারী উদ্যোগে খুলনায় একটি চিড়িয়াখানা স্থাপন, খুলনায় মেরিন একাডেমী ও ক্যাডেট কলেজ প্রতিষ্ঠা, রূপসা-তেরখাদা ও দিঘলিয়াকে খুলনা শহরের সাথে সংযোগের জন্য টানেল নির্মাণ, মুন্সিগঞ্জ-সাতক্ষীরা-যশোর রেললাইন স্থাপন ও ঢাকা-ভাটপাড়া-খুলনা সরাসরি রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা এবং খুলনা-যশোর-দর্শনা ডবল রেললাইন স্থাপন করার দাবি জানানো হয়।

সংবাদ সম্মেলনে খুলনা সিটি কর্পোরেশনের নিকট দাবি জানিয়ে বলা হয়, খুলনা পাবলিক হলের স্থলে বহুমাত্রিক দৃষ্টিনন্দন বহুতল ভবন নির্মাণ, রাস্তা-ঘাট সংস্কারের পাশাপাশি নগরীর রাস্তাগুলোকে যতদূর সম্ভব প্রশস্তকরণ, নগরীর যানজট নিরসনে গুরুত্বপূর্ণ স্থানে ফুটওভার ব্রীজ নির্মাণ, নগরীতে বনায়ন প্রকল্প, ফুটপাত হকারমুক্ত করে তাদের বিকল্প ব্যবস্থা, ময়ূর নদী সংস্কার, নদীতে জোয়ার ভাটার প্রবাহ তৈরী করাসহ নগরীর ২২টি খাল অবৈধ দখলমুক্ত করা, স্বাস্থ্যখাতের উন্নতির জন্য ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে মেটারনিটি ক্লিনিকের পাশাপাশি একটি নগর জেনারেল হাসপাতাল নির্মাণ, খুলনার চারিপার্শ্বে শহর রক্ষা বাঁধ এবং ওয়াকওয়ে নির্মাণ, পার্কগুলো সংস্কার করে ব্যবহার উপযোগী ও পুরাতন পুকুরগুলো যাতে বন্ধ করতে না পারে সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া এবং জীবনের ঝুঁকি আছে এ ধরনের পুরাতন বিল্ডিংগুলো ভাঙার ব্যবস্থা করতে হবে।

সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন দাবি উত্থাপন করে বলা হয়, খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষকে একটি জনমুখী সেবামূলক প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা, ভূ-তাত্ত্বিক জরিপের মাধ্যমে আগামী ৫০ বছরের উপযোগী একটি বিস্তারিত ডিজিটাল মাস্টারপ্লান প্রণয়ন, অপরিকল্পিত আবাসন প্রকল্প ও নিয়ম বহির্ভূত বহুতল ভবন নির্মাণ বন্ধ করে কোড পদ্ধতিতে ভবন নির্মাণের অনুমতি, সকল অনিয়ম, দীর্ঘসূত্রতা ও দুর্নীতি বন্ধ করে ‘কেডিএ’ কে সেবাবান্ধব প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা, আবাসিক এলাকার নাগরিক সুবিধা বৃদ্ধিসহ নতুন নতুন শপিং কমপ্লেক্স, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বিনোদন ও মসজিদ-উপাসনালয় নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ, পদ্মাসেতু চালু হওয়ার পর খুলনা মহানগরীর সামাজিক ও অর্থনৈতিক বিবেচনায় বটিয়াঘাটা, ডুমুরিয়া, রূপসা, দিঘলিয়া ও তেরখাদা উপজেলার আংশিক এলাকা মহানগরের সাথে সম্পৃক্ত করে নগর পরিকল্পনা প্রণয়ন, রূপসা শিপইয়ার্ড রোড, নিরালা রোড, গল্লামারী থেকে রায়ের মহল, আড়ংঘাটা থেকে রায়ের মহল সড়কের কাজ দ্রুত শুরু ও সম্পন্ন, খুলনার ঐতিহ্যবাহী নিউমার্কেটের পাশে একটি আধুনিক যুগোপযোগী বহুতল শপিং মার্কেট নির্মাণ, খুলনা বাস টার্মিনাল অন্যত্র সরিয়ে নিয়ে যানজট নিরসনের ব্যবস্থা গ্রহণ ও রাস্তা প্রশস্ত, খুলনাকে পরিবেশবান্ধব শিল্পনগরী হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে জোনিং পদ্ধতির প্রবর্তন বাধ্যতামূলক করা, সুপেয় পানির উৎস হিসেবে শুধুমাত্র ‘ভূ-গর্ভস্থ’ আধারকে ব্যবহার না করে ভূ-উপরিভাগের পানিকে গুরুত্ব দেয়ার দাবি জানানো হয়।

লিখিত বক্তব্যে আরও বলা হয়, বর্তমানে খুলনা শহরে প্রায় ১৭ লক্ষ মানুষ বসবাস করে। এছাড়া প্রতিদিন বিভিন্ন কাজে ৫০ হাজারের উপরে মানুষ আসা-যাওয়া করে। এ সমস্ত চাপ নগরীকে বহন করতে হয়। খুলনা সিটি কর্পোরেশন নাগরিক সেবায় রাস্তা ঘাট সংস্কার করছে, তবে এখন প্রয়োজন রাস্তাঘাট সংস্কারের পাশাপাশি রাস্তা প্রশস্তকরণ। খুলনার যানজট এখন অসহনীয় পর্যায়ে এসে দাঁড়িয়েছে, ইজিবাইক নিয়ন্ত্রণহীনভাবে রাস্তা দখল করে আছে। রাতে নগরীর অনেক রাস্তায় প্রয়োজনীয় আলোর অভাব রয়েছে। এসব দিকে কেসিসিকে নজর দিতে হবে। খুলনায় বর্তমানে তিনটি সরকারী হাসপাতালে মোট ১ হাজারের মত রোগী ধারণ করতে পারে। স্বাস্থ্য সেবার ক্ষেত্রে এটি খুবই অপ্রতুল। কারণ খুলনার বাইরে থেকেও বহু মানুষ খুলনায় চিকিৎসা নিতে আসেন। প্রাইভেট অনেক হাসপাতালে চিকিৎসার নামে মানুষ প্রতারিত হয়। অর্থাভাবে অনেকেই সু-চিকিৎসা পায় না। খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, শহীদ শেখ আবু নাসের বিশেষায়িত হাসপাতাল ও খুলনা সদর হাসপাতালে চিকিৎসা সেবার মান খুবই নিম্নমানের এবং এই তিনটি হাসপাতালের অনেক স্থানের পরিবেশ অস্বাস্থ্যকর। এই হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা সেবা নিতে এসে সাধারণ মানুষ অনেক সময় প্রতারিত হয় এবং সুচিকিৎসা থেকে বঞ্চিত হয়। তাই খুলনাবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি খুলনা সিটি কর্পোরেশনের উদ্যোগে নগরীতে একটি সিটি জেনারেল হাসপাতাল চালু করা হোক। নাগরিক জীবনে বিনোদন বা অবকাশের জন্য নগর উদ্যান বা পার্ক একটি প্রয়োজনীয় উপকরণ। এজন্য প্রত্যেক শহরে পরিকল্পিতভাবে গড়ে তোলা হয় পার্ক বা বিনোদন কেন্দ্র। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য শহীদ হাদিস পার্ক ছাড়া খুলনা মহানগরের সাধারণ জনগণের অবকাশের জন্য তেমন কোন পার্ক বা বিনোদন কেন্দ্র গড়ে ওঠেনি। গোলকমনি শিশু পার্ক, জাতিসংঘ শিশু পার্ক, শেরে বাংলা রোডস্থ মিনি শিশু পার্ক, সোনাডাঙ্গা সোলার পার্ক, কেডিএ নিরালায় মিনি শিশু পার্ক, সোনাডাঙ্গাস্থ মিনি শিশু পার্ক, খালিশপুর রোডস্থ শিশু পার্ক, প্রেম কানন, খুলনা লেডিস পার্ক থাকলেও তা’ যথাযথ তত্ত্বাবধানের অভাবে সেগুলো প্রতিদিন একটু একটু করে ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে যাচ্ছে। অনেকেই এসব পার্কের কথা ভুলে গেছে। কোনো কোনো জায়গায় অনৈতিক এবং বেআইনী কার্যক্রমও চলছে। এই পার্কগুলো যথাযথ সংস্কার করে পূর্ণাঙ্গরূপে চালু করলে নগরবাসী, বিশেষ করে শিশুরা কিছুটা হলেও বিনোদনের সুযোগ পাবে।

এ সময়ে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সহ-সভাপতি শাহিন জামাল পন, মোঃ নিজাম-উর রহমান লালু, অধ্যাপক মোঃ আবুল বাসার, মিজানুর রহমান বাবু, মামনুরা জাকির খুকুমনি, চৌধুরী রায়হান ফরিদ, দৈনিক সময়ের খবরের সম্পাদক মোঃ তরিকুল ইসলাম, সংগঠনের সাবেক সভাপতি শেখ মোশাররফ হোসেন, যুগ্ম মহাসচিব এড. শেখ হাফিজুর রহমান হাফিজ, মোঃ মনিরুজ্জামান রহিম, শেখ হাসান ইফতেখার চালু, কোষাধ্যক্ষ মিনা আজিজুর রহমান, মীর বরকত আলী, শেখ আবিদ উল্লাহ, নুরুজ্জামান খান বাচ্চু, মফিদুল ইসলাম টুটুল, মোল্লা মারুফ রশীদ, সরদার রবিউল ইসলাম রবি, এস এম ইকবাল হোসেন বিপ্লব, মোঃ খলিলুর রহমান, বীর মুক্তিযোদ্ধা মোঃ আবু জাফর, রকিব উদ্দীন ফারাজী, রফিকুল ইসলাম বাবু, আহমেদ ফিরোজ ইব্রাহিম তন্ময়, মোঃ সফিকুর রহমান, প্রমিতি দফাদার প্রমুখ।

https://channelkhulna.tv/

খুলনা মহানগর আরও সংবাদ

সোনাডাঙ্গায় অস্ত্র-গুলিসহ সন্ত্রাসী ডাবলু গ্রেপ্তার

‘দেশে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি না থাকলে উন্নয়ন সম্ভব নয়’ ধর্ম উপদেষ্টা

দ্রুত অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে: গয়েশ্বর চন্দ্র রায়

খুলনায় পুলিশের এডিসি কামরুজ্জামানের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

খুলনা মহানগরে ১০টি স্থানে ভর্তুকিমূল্যে কৃষিপণ্য বিক্রি চলছে

খুলনায় জাপা কার্যালয়ে ভাঙচুর-অগ্নিসংযোগ

চ্যানেল খুলনা মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন  
DMCA.com Protection Status
সম্পাদক: মো. হাসানুর রহমান তানজির
It’s An Sister Concern of Channel Khulna Media
© ২০১৮ - ২০২৪ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | চ্যানেল খুলনা.বাংলা, channelkhulna.com.bd
যোগাযোগঃ কেডিএ এপ্রোচ রোড (টেক্সটাইল মিল মোড়), নিউ মার্কেট, খুলনা।
প্রধান কার্যালয়ঃ ৫২/১, রোড- ২১৭, খালিশপুর, খুলনা।
ফোন- 09696-408030, 01704-408030, ই-মেইল: channelkhulnatv@gmail.com
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য অধিদফতরে অনলাইন নিউজ পোর্টাল নিবন্ধনের জন্য আবেদিত।