মোস্তফা রায়হান সিদ্দিকী :: আওয়ামী যুবলীগ ১৯৭২ সালে ১১ নভেম্বর তৎকালীন যুসমাজকে মাদক সন্ত্রাস মুক্ত করতে যুদ্ধ বিধস্ত দেশ গড়তে যুবসমাজ কে কাজে লাগানোর জন্য বঙ্গবন্ধু আওয়ামী যুবলীগ গঠন করেন তরুণ মুক্তিযোদ্ধা ও যুবকদের নিয়ে। আওয়ামী যুবলীগ গঠনে প্রধান ভূমিকায় ছিলেন তৎকালীন মুজিব বাহিনীর প্রধান মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক বিশিষ্ট কলামিস্ট লেখক শেখ ফজলুল হক মনি। তার নেতৃত্ব সারা বাংলাদশে অল্পসময়ে সুসংগঠিত হয়েছিল আওয়ামী যুবলীগ।
১৯৭৪ সালে প্রথম কংগ্রেস আহবান করা হয় লক্ষ লক্ষ যুবকদের দাবিতে বঙ্গবন্ধু শেখ ফজলুল হক মনি কে চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেন। চেয়ারম্যান দায়িত্ব পাওয়ার পর ও আগে থেকে সফলভাবে দায়িত্ব পালন করে আসছিল যুবরন্ত শেখ মনি।বিস্তার ঘটাচ্ছিল তারুণ্য নেতৃত্বের প্রতিষ্ঠা করেছিল সারা বাংলাদেশ প্রতিটা জেলা উপজেলা ইউনিয়ন ওর্যাডে তরুন নেতৃত্বের। কিন্তু তার সেই পথা চলা স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি মেনে নিতে পারেনি। দেশ বিদেশে ষড়যন্ত্রের রোষানলে থেমে যায় এই মানবিক যুবনেতার জীবনের অধ্যায়। ১৯৭৫ সাল ১৫ আগষ্ট বিপথগামী সেনাবাহিনীর মেজর ডালিম কর্নেল ফারক বজলুল হুদা সহ একদল অফিসার পূর্ব হত্যার নীল নকশা বাস্তবায়ন করেন খন্দকার মোশতাকের নেতৃত্ব মেজর জিয়ার সমার্থনে। ভারী অস্ত্র ট্যাংকভর্তি গোলাবারুদ নিয়ে প্রথম আঘাত আানে শেখ মনির বাসায় হত্যা করা হয় শেখ মনি ও অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী আরুজ মনি কে তারপর শহীদ আব্দুর রব সেরনিয়াবাত পরিবার সর্বশেষ বঙ্গবন্ধুর ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িতে আঘাত আনে বঙ্গবন্ধু সহ বঙ্গমাতা ফজিলাতুন্নেছা মুজিব সহোদর শেখ আবু নাসের শেখ কামাল জামাল শিশু রাসেল জামাল কামালে স্ত্রী কর্নেল জামিল সহ অনেকে। নিস্তব্ধ হয়ে যায় বাংলাদেশ সামরিক শাসন জারি করে ক্ষমতায় আসে খন্দকার মোশতাক । তারপর থেকে আওয়ামী যুবলীগের অনেক মাসুল দিতে হয়েছে নেতৃবৃন্দের। হত্যা গুম নির্বিচারে গুলি মামলা জেলে রাখা সহ নানা শারিরীক নির্যাতন। এভাবে অনেক নেতৃত্ব হাল ধরেছে আওয়ামী যুবলীগ কে অনেকে সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করেছে অনেকে কলঙ্ক লেপে দিয়ে গেছে কোটি কোটি যুবকের ভাললাগা ভালাবাসার সংগঠন আওয়ামী যুবলীগ কে।সবশেষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার হস্তক্ষেপে আওয়ামী যুবলীগের কংগ্রেসে শেখ ফজলুল হক মনি সুযোগ সন্তান বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ যুবলীগের শুদ্ধ পুরুষ শেখ ফজলে শামস পরশ কে চেয়ারম্যান ও রাজপথে বেড়া ওঠা নির্যাতিত নিপিড়ীত নেতা সাবেক সফল সভাপতি ঢাকা মহানগর উত্তর মইনুল হাসান নিখিল কে সাধারণ সম্পাদক করে নতুন যাত্রা শুরু করে আওয়ামী যুবলীগ। শেখ ফজলে শামস পরশ ও মইনূল হোসেন নিখিল সহ আরো কিছু নেতার প্রচেষ্ঠায় ধীরে ধীরে আওয়ামী যুবলীগ সারা বাংলায় মানবিক যুবলীগ তৈরি হয়েছে নেতৃত্বে ফিরেছে আস্থা বন্ধ হয়েছে কমিটি বানিজ্যর মত সকল অপরাজনীতি।
যাদের জন্য আজ সারাবাংলাদেশে আওয়ামী যুবলীগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছে নতুন আঙ্গিকে নতুন ভাবে পরিচিতি লাভ করেছে মানবিক যুবলীগ হিসাবে সেই সব যুবরন্ত দের নিয়ে আজকের লেখা।
শেখ ফজলে শামস পরশ ঃ শেখ মনির সুযোগ্য সন্তান আওয়ামী যুবলীগের শুদ্ধ পুরুষ শেখ ফজলে শামস পরশ ভাই পেশায় একজন শিক্ষক জাতির বিবেক।
খুব সহজ সরল আর বিচক্ষণ মানুষ। নেতাদের মনের ভাষা তিনি বোঝেন। তার ওপর অর্পিত দায়িত্ব তিনি যথাযোগ্য ভাবে পালন করে চলছে । আওয়ামী যুবলীগ ৫০ বছরের নেতৃত্বে শেখ মনির পর সবচেয়ে গ্রহনযোগ্য সুযোগ দক্ষ সংগঠক শুদ্ধ পুরুষ শেখ ফজলে শামস পরশ ভাই। ভেঙে দিয়েছে সকল সিন্ডিকেট ত্যাগী দুর্দিনের কর্মীদের দিয়ে শুরু করেছে তার মিশন। সাম্প্রতিক বরগুনা ও পটুয়াখালী কমিটি গঠনের মাধ্যমে তার নেতৃত্বের প্রমান মিলেছে । ভরসা ও আস্থা ফিরিছে দলের দুংসময়ে দল করা নেতৃবৃন্দের । তারা নতুন করে স্বপ্ন দেখা শুরু করেছে কয়েকজন দুংসময়ে নেতৃবৃন্দের সাথে কথা বলে জানতে পারলাম তাদের দৃঢ় বিশ্বাস শেখ পরশ ভাই দুংসময়ে নেতৃবৃন্দের মূল্যায়ন করেছে সামনে ও করবেন তারা এখন নেতৃত্বের প্রতি সম্পন্ন আস্থা পেয়েছে।
মইনুল হাসান খান নিখিল ঃ রাজপথ থেকে বেড়া ওঠা বহু সংখ্যক বিএনপির মিথ্যা মামলার আসামী সাবেক সফল সভাপতি ঢাকা মহানগর উত্তর যুবলীগ নেত্রীর সিলেকশনে তাকে সাধারন সম্পাদকের মত গুরুত্বপূর্ন পদে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি দলীয় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পাওয়ার যোগ্য দীর্ঘ রাজনীতির জীবনে কোন কলঙ্ক নেই নাই কোন অবৈধ কার্যালাপ নেতাকর্মীদের হৃদয়ের কথা বোঝেন চেষ্টা করে যাচ্ছেন শেখ পরশ ভাইয়ের সাথে দল কে সুসংগঠিত করার ছুটে চলছেন সারা বাংলাদেশে। তারমত নেতৃত্ব যুবলীগ অবিচল ও দৃষ্টান্ত।
শেখ সোহেল উদ্দিন ঃ বাংলার যুবরাজ খ্যাত মানবিক যুবনেতা বঙ্গবন্ধুর উত্তরসূরী শহীদ শেখ আবু নাসের পুত্র শেখ সোহেল উদ্দিন । দায়িত্ব পেয়েছেন আওয়ামী যুবলীগে প্রেসিডিয়াম সদস্য পদে। সফলভাবে দায়িত্ব পালন করেছেন বিসিবির পরিচালক হিসাবে। তিনি যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য হওয়ার দক্ষিণ বঙ্গের যুবসমাজের আস্থা ফিরে এসেছে।
যুবলীগকে সুসংগঠিত করে ফেলেছে। আজ দক্ষিণ বঙ্গের সারা বাংলাদেশের সুপার ইউনিট হিসাবে খ্যাতি পেয়েছে শেখ সোহেল উদ্দিন এর জন্য। তার নির্দেশে দক্ষিণ বঙ্গের মহানগর ও জেলাগুলোতে করোনাকালীন মানুষের পাশে সর্বক্ষনিক যুবলীগ নেতৃবৃন্দ সেবা দিয়েছে, চালু করেছিলেন ফ্রি শেখ সোহেল অক্রিজেন ও এ্যামবুলেন্স সার্ভিস বাড়ি বাড়ি ডাক্তার দিয়ে সাবর্ক্ষনিক টেলিমেডিসিন সেবা বাড়ি বাড়ি খাবারে ও ওষুধ সামগ্রী বিতরন করেন পবিত্র রমাদানে গরীব দুংখী অসহায় মানুষের মাঝে ১ মাস ব্যাপী ইফতার বিতরন সহ নানা উদ্যোগ। সকল কিছু সম্ভব হয়েছে শেখ সোহেল এর প্রচেষ্ঠায়। ওনি খুলনায় আগমন করলে হাজার হাজার নেতাকর্মী সাধারন মানুষের ঢল নামে যেটা সারা বাংলাদশে আর কোন যুবনেতার আগমনে হয় না। উদারমন ও বিশাল হৃদয়ের অধিকারী যুবরাজ শেখ সোহেল উদ্দিন ।
নিক্সন চৌধুরী এমপিঃ মজিবুর রহমান চৌধুরীর ৩ মার্চ ১৯৭৮ সালে মাদারীপুর জেলার শিবচরের দত্তপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী এবং মাতার নাম ফিরোজা বেগম। তার দাদী ফাতেমা বেগম শেখ মুজিবুর রহমানের বড়বোন ছিলেন। তিনি ঢাকা কলেজ থেকে পড়াশোনা করেন। সাংসদদের শিক্ষাগত যোগ্যতার তথ্যে তিনি এসএসসি পাস বলে উল্লেখ করেছে।
নিক্সন চৌধুরী বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য। পেশায় ব্যবসায়ী তিনি। ২০১৪ সালের দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে ফরিদপুর-৪ আসন থেকে প্রথমবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও তিনি ফরিদপুর-৪ আসন থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসাবে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ।
বলিষ্ঠ নেতৃত্ব ও কন্ঠস্বর শেখ পরিবারের আরেক তেজীয়ান বীর সারা বাংলাদশে জনপ্রিয় যুবনেতা ভাঙ্গা ফরিদপুর কে আধুনিক করে ফেলেছে তার প্রচেষ্ঠায়।
রফিকুল ইসলাম: আওয়ামী যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য যুবলীগের সুবক্তা বিনয়ী হাস্যউজ্জল মানুষ রফিকুল ইসলাম ভাই। রাজপথ থেকে বেড়া ওঠা নেতৃত্ব জন্মগ্রহন করেছেন সাতক্ষীরা জেলায়। নেতৃত্বে দিয়েছেন দলের দুংসময়ে বিএল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি তালা উপজেলা যুবলীগ সভাপতি কেন্দ্রীয় সদস্য সহ সম্পাদক হিসাবে। অনেক নির্যাতন নিপীড়ন সহ্য করে দীর্ঘ সংগ্রাম পাড়ি দিয়ে আজ সারাবাংলাদেশে সুপরিচিত হয়েছেন মানবিক যুবনেতা হিসাবে। তার নিজ জেলা জামায়াত শিবিরের ঘাটিকে উচ্ছেদ করে বপন করেছেন যুবলীগের মাঝে আওয়ামী বীজ। সাতক্ষীরা যুবলীগ নেতৃবৃন্দের প্রান ভোমরা রফিকুল ভাই তার সাতক্ষীরা আগমনে ঢল নামে। সাতক্ষীরা বাসী কে তিনি আওয়ামী যুবলীগের নেতৃত্বের মাধ্যমে গর্বিত করেছেন ।
সাতক্ষীরা যুবসমাজের হৃদয়ের দাবি তাকে আগামী নির্বাচনে তালা কলারোয়া আসন থেকে সংসদ সদস্য হিসাবে পেতে চাই।
আওয়ামী যুবলীগের তার মত সুবক্তা আরেকজন কে দেখা যায় না। হাজার হাজার নেতাকর্মী হৃদয়ের স্পন্দন জাগাতে পারে তার বক্তব্য মাধ্যমে নেতৃবৃন্দ ঘন্টার পর ঘন্টা বসে শোনে বিরক্ত হয় না । খুলনা বিভাগীয় বর্ধিত সভায় তার সুমধুর বক্তব্যর কারনে হাজার হাজার নেতাকর্মী তার ভক্ত হয়ে গেছে। এত সুন্দর সাবলীল কথা আওয়ামী যুবলীগের কোন নেতৃবৃন্দের মুখে আমি শুনি নাই।
ব্যারিষ্টার শেখ ফজলে নাইম:বঙ্গবন্ধু দৌহিত্র বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ শেখ সেলিম সাহেবের সুযোগ্য সন্তান তারুন্যোর অহংকার বিনয়ী মার্জিত সদাআলাপি ব্যারিষ্টার শেখ ফজলে নাইম। দায়িত্ব পালন করছেন সফলতার সহিত আওয়ামী যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে।
নেতাকর্মীদের সাথে খুব সুন্দর আচারন করেন কোন দাম্ভিকতা নেই অহংকার নেই। বিশাল বড় পরিবারের সন্তান রাজ পরিবার তবুও সহজ সরল জীবনযাপন পছন্দ করেন। নেতাকর্মীরা তাকে রেখেছেন হৃদয়ের মনি কোঠায় করে সবসময় তরুণ দের জন্য বিভিন্ন কার্যক্রম চলমান রেখেছেন পেয়েছেন ইয়ুথ এ্যাওয়ার্ড সমাজসেবায় বিভিন্ন পদকে ভূষিত হয়েছেন।
করোনাকালীন সময় নিজ উদ্যোগে নিজ অর্থায়নে ঢাকা সহ ঢাকার বাহিরে গোপালগজ্ঞ হাজার হাজার মানুষের মাঝে খাবার ওষুধ সামগ্রী বিতরন করেছে অসংখ্য নেতাকর্মী দের দিয়ে। গোপালগঞ্জ সহ সারাবাংলাদেশে তরুণ প্রজন্মের আশার আলো।
সুব্রত পাল:বাংলাদেশের একজন সিআইপি সফল ব্যবসায়ী আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সুব্রত পাল। নিতান্ত ভদ্রলোক, কোন অহংকার নেই। সফলভাবে দায়িত্ব পালন করে চলেছে। সংগঠনের স্বার্থে নিজের সবটুকু দিয়ে আসছে। চেয়ারম্যানের দেওয়া অর্পিত দায়িত্ব নিজের কাছে চ্যালেজিং মনে করে কাজ করে আসছে তার দায়িত্ব প্রাপ্ত খুলনা বিভগ সবচেয়ে সুসংগঠিত সাংগঠনিক ইউনিট হিসাবে পরিচিত পেয়েছে।
সাইফুল আল সোহাগ: সাবেক সফল ছাত্রনেতা আওয়ামী যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ড. সাইফুল আল সোহাগ ভাই। সাগর কন্যা খ্যাত পটুয়াখালীর সন্তন। পটুয়াখালী যুবসমাজের মাঝে আছে তার খুব গ্রহনযোগ্যতা। খুব দক্ষ একজন সংগঠক।
মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ : আওয়ামী যুবলীগের ইতিহাস সেরা দপ্তর সম্পাদক মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদ ভাই। সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করেছে ঢাকা মহানর যুবলীগের দপ্তর সম্পাদক পদে।খুব সহজ সরল সাদামাটা জীবন যাপন করেন। সৎ মানুষ কখনো কোন বদনামে জড়ান নি। খুব কাছ থেকে তার কথা শোনার সৌভাগ্য হয়েছে। তার সাধারণ জীবনের পিছনে লুকিয়ে আছে এক অজানা ইতিহাস সেটা অনেকে জানে না। নাই কোন ব্যাংক একাউন্ট বাসে করে মিরপুর থেকে বাসে চড়ে গুলিস্তান যায় পার্টি অফিসে দুপুরের খাবার সাথে নিয়ে। জমানো সম্পদ বলে কিছু নেই টাকার অভাবে নিজের আম্মা সঠিক ভাবে চিকিৎসা ও করাতে পারেনি এত বড় পদে থেকে ও আর্থিক সংকটে জীবন যাপন করেন। মহান আল্লাহ পাক ভালো মানুুষকে কখনো নিরাশ করে না মাসুদ ভাইয়ের মত সৎ নেতা আওয়ামী লীগে দরকার। যুবলীগের চেয়ারম্যান ও জননেত্রী শেখ হাসিনার দৃষ্টি আকর্ষণ মাসুদ ভাইয়ের জন্য কিছু করার।এমন নেতৃত্ব সুদুরপ্রসারি আওয়ামী লীগের জন্য দরকার।
জয়দেব নন্দীঃ তরুন নেতা একসময়ের রাজপথ কাঠানে ছাত্রনেতা সাবেক ভারপ্রাপ্ত সভাপতি বাংলাদেশ ছাত্রলীগ জয়দেব নন্দী দাদা।সুদক্ষ ব্যক্তি সফলভাবে প্রচার সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তার লেখা কবিতার মাধমে নতুন আঙ্গিকে যুবলীগ কে পরিচিতি করে তুলেছে আওয়ামী যুবলীগ আপনাদের আলোয় আলোকিত হোক সারা বাংলাদেশে। দক্ষ ও সুযোগ্য নেতৃত্বের সমাগম ঘটুক ভালালাগা ভলাবাসার প্রিয় সংগঠন কোটি কোটি যুবকের স্বপ্নের সংগঠন আওয়ামী যুবলীগে। ভাল থাকুক নিরাপদ থাকুক আওয়ামী যুবলীগ এই প্রত্যাশা।