প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে বাস, ট্রেন, লঞ্চ সব যানেই মানুষের উপচে পড়া ভিড়। এতে ফাঁকা হতে শুরু করেছে ঢাকা।
রাজধানীর রেল স্টেশন ও বাস টার্মিনালে দীর্ঘ সময় অপোয় থাকতে হচ্ছে যাত্রীদের। রেলের সংখ্যা ও বগি বাড়ানোর দাবিসহ বাসে বাড়তি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ ঘরে ফেরা মানুষের।
কমলাপুর স্টেশনে ঘরে ফেরা মানুষের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। স্ট্যান্ডিং টিকিট না মেলায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ট্রেনের জানালা বেয়ে ছাদে উঠেছে শতাধিক যাত্রী। ঈদের সময় রেলপথে যাত্রীদের ভোগান্তির যেন শেষ নেই।
কাক্সিত আসন বা স্ট্রান্ডিং টিকিট না পেয়ে ট্রেনের ছাদে ও বাথরুমেও ঠাঁই নিয়েছেন অনেকে। কোনো কোনো ট্রেনে বিদ্যুৎ না থাকায় অসুস্থ হয়ে পড়েন অনেকে।
ঈদযাত্রার দ্বিতীয় দিনও শিডিউল বিপর্যয়ে পড়েছে বিভিন্ন রুটের ট্রেন। ২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট সংগ্রহ করেছিলেন অধিকাংশ যাত্রী। সেই দুর্ভোগের রেশ না যেতেই ট্রেনযাত্রীরা নতুন করে দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। যাত্রার দিন শিডিউল বিপর্যয়ের ফাঁদে পড়েছেন তারা।
এদিকে রেলপথের পাশাপাশি বাস টার্মিনালগুলোতেও দেখা গেছে মানুষের ভিড়। রাজধানীর গাবতলী, মহাখালী ও সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে ঢল নেমেছে ঘরমুখো যাত্রীদের। নির্ধারিত সময়ে বাস না ছাড়ায় তীব্র গরমে পড়েন ভোগান্তিতে। রয়েছে বাড়তি ভাড়া নেয়ার অভিযোগও। যানজটে গন্তব্যে সময়মতো পৌঁছাতে পারবেন কি না, তা নিয়েও শঙ্কায় যাত্রীরা।
এ ছাড়া বৃহস্পতিবার রাত থেকেই সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে নেমেছে ঘরমুখো মানুষের ঢল। তীব্র গরম আর ভোগান্তি স্বত্তেও শেষ মুহূর্তে পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপনের আশায় সন্তুষ্ট ঘরমুখো যাত্রীরা।
সরকারি অফিস, আদালত ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বৃহস্পতিবার ছিল শেষ কর্মদিবস। অফিস শেষে টানা ছয় দিনের ছুটি শুরু হয়েছে। এর মধ্যে আজ ও কাল সাপ্তাহিক ছুটি। রবিবার মহান মে দিবস। এর সঙ্গে শুরু হচ্ছে ঈদের ছুটি। আগামী বুধবার পর্যন্ত এ ছুটি চলবে। যারা আগামী বৃহস্পতিবার ছুটি ম্যানেজ করতে পেরেছেন তারা নয় দিনের ছুটিতে যাচ্ছেন।
এবিএন/এসএ/জসিম
ঈদযাত্রা : নাড়ির টানে রাজধানী ছাড়ছে মানুষ
প্রিয়জনের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে বাস, ট্রেন, লঞ্চ সব যানেই মানুষের উপচে পড়া ভিড়। এতে ফাঁকা হতে শুরু করেছে ঢাকা।
রাজধানীর রেল স্টেশন ও বাস টার্মিনালে দীর্ঘ সময় অপোয় থাকতে হচ্ছে যাত্রীদের। রেলের সংখ্যা ও বগি বাড়ানোর দাবিসহ বাসে বাড়তি ভাড়া আদায়ের অভিযোগ ঘরে ফেরা মানুষের।
কমলাপুর স্টেশনে ঘরে ফেরা মানুষের উপচে পড়া ভিড় দেখা গেছে। স্ট্যান্ডিং টিকিট না মেলায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ট্রেনের জানালা বেয়ে ছাদে উঠেছে শতাধিক যাত্রী। ঈদের সময় রেলপথে যাত্রীদের ভোগান্তির যেন শেষ নেই।
কাক্সিত আসন বা স্ট্রান্ডিং টিকিট না পেয়ে ট্রেনের ছাদে ও বাথরুমেও ঠাঁই নিয়েছেন অনেকে। কোনো কোনো ট্রেনে বিদ্যুৎ না থাকায় অসুস্থ হয়ে পড়েন অনেকে।
ঈদযাত্রার দ্বিতীয় দিনও শিডিউল বিপর্যয়ে পড়েছে বিভিন্ন রুটের ট্রেন। ২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট সংগ্রহ করেছিলেন অধিকাংশ যাত্রী। সেই দুর্ভোগের রেশ না যেতেই ট্রেনযাত্রীরা নতুন করে দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। যাত্রার দিন শিডিউল বিপর্যয়ের ফাঁদে পড়েছেন তারা।
এদিকে রেলপথের পাশাপাশি বাস টার্মিনালগুলোতেও দেখা গেছে মানুষের ভিড়। রাজধানীর গাবতলী, মহাখালী ও সায়েদাবাদ বাস টার্মিনালে ঢল নেমেছে ঘরমুখো যাত্রীদের। নির্ধারিত সময়ে বাস না ছাড়ায় তীব্র গরমে পড়েন ভোগান্তিতে। রয়েছে বাড়তি ভাড়া নেয়ার অভিযোগও। যানজটে গন্তব্যে সময়মতো পৌঁছাতে পারবেন কি না, তা নিয়েও শঙ্কায় যাত্রীরা।
এ ছাড়া বৃহস্পতিবার রাত থেকেই সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে নেমেছে ঘরমুখো মানুষের ঢল। তীব্র গরম আর ভোগান্তি স্বত্তেও শেষ মুহূর্তে পরিবারের সঙ্গে ঈদ উদযাপনের আশায় সন্তুষ্ট ঘরমুখো যাত্রীরা।
সরকারি অফিস, আদালত ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বৃহস্পতিবার ছিল শেষ কর্মদিবস। অফিস শেষে টানা ছয় দিনের ছুটি শুরু হয়েছে। এর মধ্যে আজ ও কাল সাপ্তাহিক ছুটি। রবিবার মহান মে দিবস। এর সঙ্গে শুরু হচ্ছে ঈদের ছুটি। আগামী বুধবার পর্যন্ত এ ছুটি চলবে। যারা আগামী বৃহস্পতিবার ছুটি ম্যানেজ করতে পেরেছেন তারা নয় দিনের ছুটিতে যাচ্ছেন।