বঙ্গবন্ধু সহ জাতীয় চার নেতার হত্যাকারীরা এখনো ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে উল্লেখ করে খুলনা -৬ আসনের সংসদ সদস্য আলহাজ্ব আক্তারুজ্জামান বাবু বলেছেন এরা এখনো এদেশের স্বাধীনতা কে মেনে নিতে পারেনি। এজন্য এরা এদেশের উন্নয়ন ও অগ্রগতি চায় না। এদের লক্ষ শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ সহ মুক্তিযুদ্ধের চেতনা কে এদেশ থেকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া।
এমপি বাবু বলেন, জামায়াত বিএনপি গণতন্ত্রে বিশ্বাসী না এজন্য তারা শান্তিপূর্ণ নির্বাচন চাই না। তারা আন্দোলনের নামে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করতে চাই। জামায়াত বিএনপি সহ কোন ষড়যন্ত্রকারীরা কোন ভাবেই যাতে নির্বাচন বাধাগ্রস্ত করতে না পারে এজন্য দলীয় নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকার কোন বিকল্প নেই উল্লেখ করে তিনি ১৩ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার খুলনার জনসভা জনসমুদ্রে পরিণত করতে নেতাকর্মীদের প্রতি আহবান জানান। তিনি শুক্রবার সকালে পাইকগাছা উপজেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জাতীয় জেলা হত্যা দিবসের আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন।
উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শেখ কামরুল হাসান টিপুর সভাপতিত্বে ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনন্দ মোহন বিশ্বাস এর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন খুলনা জেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ আলহাজ্ব ইঞ্জিনিয়ার জি এম মাহবুবুল আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার প্রেম কুমার মন্ডল, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান রশীদুজ্জামান, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান শিয়াবুদ্দীন ফিরোজ বুলু, জেলা পরিষদ সদস্য রবিউল ইসলাম গাজী, আওয়ামী লীগ নেতা হেমেশ চন্দ্র মন্ডল, সহকারী অধ্যাপক ময়নুল ইসলাম, মশিউর রহমান, বিভূতি ভূষণ সানা, এস এম শামছুর রহমান, কৃষ্ণপদ মন্ডল, উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি সাংবাদিক তৃপ্তি রঞ্জন সেন, সাংবাদিক স্নেহেন্দু বিকাশ, বি সরকার, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগ নেতা নিবেদিতা মন্ডল, জুলি শেখ, যুবলীগ নেতা পবিত্র মন্ডল, দ্বিজেন্দ্র নাথ মন্ডল, আকরামুল ইসলাম, আব্দুর রাজ্জাক রাজু, মিজানুর রহমান, গৌরাঙ্গ মন্ডল, জামাল হোসেন, বিশ্বজিৎ মন্ডল, ছাত্রলীগ নেতা রায়হান পারভেজ রনি, মুক্ত অধিকারী, রিপন রায় ও রাশেদুজ্জামান রাসেল প্রমূখ।