বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত খুলনা-২ আসনে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল বলেন “গনতন্ত্র ও উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে নৌকা মার্কায় ভোট দিন। আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কোন বিকল্প নেই। তিনি নিরলস পরিশ্রম করে বাংলাদেশকে আজকে উন্নয়নের মহাসড়কে উন্নিত করেছে। যা সারা বিশ্বে আজ সমাদৃত এবং বিশ্ব নেতারা শেখ হাসিনার নেতৃত্বকে ভূয়সী প্রসংসা করছে।
তিনি আরও বলেন দেশ ও জনগনের এই উন্নয়নে ঈর্ষান্বিত হয়ে দেশ বিরোধী গোষ্ঠী ৭১ ও ৭৫ এর ন্যায় ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। তারা জনগন দ্বারা বিচ্ছিন্ন হয়ে এখন বিদেশী প্রভুদের পদলেহন করে ক্ষমতায় আসতে চায়, কিন্তু বাংলার জনগণ আগামী ৭ জানুয়ারী ভোট কেন্দ্রে গিয়ে নৌকায় ভোট দিয়ে তাদের ষড়যন্ত্রের জবার দিবে।
তিনি আরও বলেন দেশকে আবার জঙ্গিবাদ, আগুন-সন্ত্রাস, সাম্প্রদায়িক নির্যাতনের স্বর্গ রাজ্যে পরিনত করতে চায় বিএনপি জামাত। এই অপশক্তিকে প্রতিহত করতে নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে প্রতিহত করতে হবে। তাই কোন অপপ্রচারে কান না দিয়ে আগামী ৭ জানুয়ারী ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোটাধিকার প্রয়োগ করুন, আগুন সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও সাম্প্রদায়িক শক্তিকে প্রতিহত করুন।
খুলনা মহানগর ও জেলা যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগ, যুব মহিলা লীগ ও মহিলা আওয়ামী লীগের আয়োজনে খুলনা-২ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সেখ সালাহউদ্দিন জুয়েলের নির্বাচনী গণসংযোগ ও পথ সভায় এসব কথা বলেন তিনি।
মঙ্গলবার (২ জানুয়ারি) বিকাল ৪ ঘটিকায় নগরীর ময়লাপোতা মোড় থেকে শুরু হয়ে কেডিএ এভিনিউ রোড হয়ে শিববাড়ী মোড়, পাওয়ার হাউস মোড়, ডাকবাংলা মোড় হয়ে দলীয় কার্যালয়ে গিয়ে পথসভার মধ্য দিয়ে গণসংযোগটি শেষ হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন খুলনা-২ আসনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকার প্রার্থী সেখ সালাহউদ্দিন জুয়েলের সহধর্মিনী শাহানা ইয়াসমিন শম্পা, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও বঙ্গবন্ধুর ভ্রাতুষ্পুত্র শেখ সোহেল উদ্দিন, শেখ জালাল উদ্দিন রুবেল ও শেখ বেলাল উদ্দিন বাবু, সেখ জুয়েলের কনিষ্ঠ পুত্র শেখ ফারজান নাসের, শেখ জালাল উদ্দিন রুবেল এর পুত্র শেখ লুৎফর রহমান মাহির, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মৃনাল কান্তি জোয়ার্দ্দার, আওয়ামী লীগ নেতা কাউন্সিলর আলী আকবর টিপু, কাউন্সিলর জেড এ মাহমুদ ডন, হাফেজ মোঃ শামীম, এ্যাডঃ সরদার আনিসুর রহমান পপলু, কাজী জাহিদ হোসেন, সিদ্দিুকুর রহমান বুলু বিশ্বাস, ফয়েজুল ইসলাম টিটো, মহানগর মহিলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এ্যাডঃ সুলতানা রহমান শিল্পী, নগর যুবলীগের সভাপতি সফিকুর রহমান পলাশ, জেলা যুবলীগের সভাপতি চৌধুরী মোহাম্মদ রায়হান ফরিদ, নগর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি এম এ নাসিম, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি শেখ মো: আবু হানিফ, নগর যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ শাহাজালাল হোসেন সুজন, জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জি মাহাফুজুর রহমান সোহাগ, নগর স্বেচ্ছাসেবক লীড় ও নগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান রাসেল, জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক এম আজিজুর রহমান রাসেল, জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ পারভেজ হাওলাদার, সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইমরান হোসেন, যুবলীগ নেতা এস এম হাফিজুর রহমান হাফিজ, কাউন্সিলর শরিফুল ইসলাম প্রিন্স, আব্দুল কাদের শেখ, এ্যাডঃ আল আমীন উকিল, মোঃ আবুল হোসেন, কাজী কামাল হোসেন, শওকত হোসেন, শেখ মোহাম্মদ আলী, অভিজিৎ চক্রবর্তী দেবু, কবির পাঠান, তাজুল ইসলাম, মোস্তফা শিকদার, অভিজিৎ পাল, জেলা যুবলীগ নেতা মোঃ জলিল তালুকদার, হারুন অর রশিদ, তরিকুল ইসলাম সুমন, গিয়াস উদ্দিন মিঠু, ফরীদ আহমেদ, কবীর আহমেদ মনা, সৈকত আহমেদ জন, মাহামুদ হাসান গালিব, অনুপম মন্ডল, রাসেল হোসনে বাপ্পি, যুব মহিলা লীগ নেত্রী এ্যাডঃ রাবেয়া ওয়ালী করবী, নাসরিন ইসলাম তন্দ্রা, আইরিন চৌধুরী নিপা, চিশতী মোস্তারি বানু, স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা নগর স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা মোঃ মাসুম বিল্লাহ, কাজী মোঃ ইউসুফ আলী মন্টু, মোঃ মিজানুর রহমান জিয়া, ইসরাফুল জামান খান শাকিল, মীর রবিউল আলম, মোঃ রাজীব হোসাইন, শাহরিয়ার মাহমুদ রিয়াদ, বিজয় কুমার দে মিঠু, বায়জিদ হোসেন, মোঃ তাজমুল হক তাজু, এস.এম. আসিফ ইকবাল সবুজ, রফিকুর রহমান মারুফ, মোঃ হুমায়ুন শিকদার, লিটন মাহমুদ, রবীন্দ্রনাথ ধর, মোঃ জিলহজ্জ হাওলাদার, মোঃ রিপনুজ্জামান রিপন, মোঃ মোজাহার হোসেন, মোঃ হাবিবুর রহমান হাবিব, মোঃ আসাদুজ্জামান লিপন, মোঃ ইমরান হাওলাদার, গোলাম রাব্বানী মামুন, মোঃ ফরহাদ হোসেন, ইঞ্জি. মোঃ ইসমাইল সুমন, মোঃ শুকুর আসলাম শ্রাবণ, মোসাঃ সুরভী আক্তার লাইজু, মোঃ রফিকুল ইসলাম কাজল, মোঃ খান আজিম হিজল, সাব্বির আহমেদ, সাইদুর রহমান মফিজ, মোঃ ইমরান হোসেন সাগর, খান মোসাদ্দেক হোসেন ইমন, মোহাম্মদ পিয়াল, রফিকুল ইসলাম খান, মোঃ হাসান শেখ, মোঃ জাকির হোসেন খোকন, মোঃ শাহরিয়ান নেওয়াজ রাব্বি, মোঃ রবিউল ইসলাম প্রিন্স, মো: কামরুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর হোসেন, নজরুল ইসলাম নবী, শফিকুল ইসলাম অভি, ছাত্রলীগ নেতা আসাদুজ্জামান বাবু, মাসুদ হোসেন সোহান, রনবীর বাড়ৈই সজল, একতিয়ার মোল্লা, জব্বার আলী হীরা, ঝলক বিশ্বাস, মিনহাজ্ব সুজন, জহির আব্বাস, জুবি ওয়ালি টুঁই, মোহাম্মদ হেলাল হোসেন, মেহেদী হাসান মান্নু, পাপ্পু সরকার, জাহিদুর রহমান জাহিদ, মাহামুদুল ইসলাম সুজন, শিকদার রাসেল, জাকিয়া রহমান ওমান, সোহান হোসেন শাওন, রেজওয়ান ইসলাম মোড়ল, তাইজুল ইসলাম তাজ, ইমরুল হাসান, মাহামুদুর রহমান রাজেস, বায়োজিদ সিনা, অভিজিৎ রায় অভি, আহানফ অর্পন, সাজু দাস, শংকর কুন্ডু, আমিনুল ইসলাম শাওন,রাকিব মোড়ল, জনি বসু, নিশাত ফেরদাউস অনি, রুম্মান আহম্মেদ, আতিকুর রহমান সোহাগ, রাহুল শাহারিয়ার প্রমুখ।