সব কিছু
facebook channelkhulna.tv
খুলনা বুধবার , ৮ই মাঘ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ২২শে জানুয়ারি, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
খুলনা সকল থানার ওসিকে অপসারণ চেয়ে বিএনপির ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম | চ্যানেল খুলনা

খুলনা সকল থানার ওসিকে অপসারণ চেয়ে বিএনপির ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম

আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি উন্নতীতে ব্যর্থ হওয়ায় খুলনা মহানগরীর সকল থানার ওসিদেরকে (অফিসার্স ইনচার্জ) অবিলম্বে অপসারণ দাবি করেছে খুলনা বিএনপি। বিশেষ করে খুলনা থানা এলাকার আইন-শৃংঙ্খলা পরিস্থিতি চরম অবনতি হওয়ায় ২৪ ঘন্টার মধ্যে সদর থানার ওসি মুনীর উল গিয়াসকে অপসারণের দাবি জানানো হয়। অন্যথায় খুলনা জেলা প্রশাসক ও মেট্রোপলিটন পুলিশের সদর দপ্তর ঘেরাও কর্মসূচিসহ খুলনা অচল কর্মসুচি ঘোষণার হুমকি দেওয়া হয়েছে।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টায় কেডি ঘোষ রোডস্থ বিএনপি কার্যালয়ের সামনের সড়কে খুলনা মহানগরীতে আইন-শৃঙ্খলার চরম অবনতি, ৩০নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা আমির হোসেন বোয়িং মোল্লা ও ২১নং ওয়ার্ড যুবদলের সহ সভাপতি মানিক হাওলাদার হত্যাকান্ড, ২৭নং ওয়ার্ড স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহবায়ক মো. শাহিন ও ছাত্রদল কর্মী নওফেলের ওপর সন্ত্রাসী হামলার প্রতিবাদে মহানগর ও জেলা বিএনপির প্রতিবাদী বিক্ষোভ সমাবেশে এ দাবি করেন। বক্তারা বলেন, গত পাঁচ মাসে পুলিশ প্রশাসনের নির্লিপ্ততায় খুলনার আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি ঘটেছে। একের পর এক হত্যাকান্ড সংঘটিত হচ্ছে। বিএনপির দুইজন সহ গত ৪ মাসে মহানগরীতে ১০টি হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটেছে। কিন্তু পুলিশ প্রশাসন অপরাধীদের গ্রেফতারে সম্পুর্ন ব্যর্থ। এছাড়া মাদক ব্যবসা বন্ধ, বিভিন্ন মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার, খুন, জখম, ডাকাতি, ছিনতাইসহ বিভিন্ন অপরাধ প্রবণতা বৃদ্ধি পেলেও পুলিশ অপরাধীদের গ্রেফতার করছে না। পুলিশের সাথে সখ্যতা করে অপরাধীরা নগরীতে সন্ত্রাসী কর্মকান্ড পরিচালনা করছে। যাতে করে নগরবাসি চরম নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছেন। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্বে থেকে শৃঙ্খলা রক্ষায় ব্যর্থ কর্মকর্তাদের দায়িত্বে থাকার কোন অধিকার নেই।

মহানগর বিএনপির আহবায়ক এড. শফিকুল আলম মনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সমাবেশে মহানগরীর আইন-শৃঙ্খলার অবনতিতে গভীর উদ্বেগ ও ক্ষোভ প্রকাশ করে বক্তারা আরো বলেন, খুলনার অলিতে-গলিতে মাদকে সয়লাব হয়ে গেছে কিন্তু পুলিশ এ অপরাধ দমনে কার্যতঃ কোন ভূমিকা রাখছে না। ৩০ নং ওয়ার্ড বিএনপি নেতা আমিন মোল্লা বোয়িং, ২১নং ওয়ার্ড যুবদলের সহ-সভাপতি মানিক হাওলাদারকে হত্যা করা হয়েছে কিন্তু হত্যাকারীরা ধরা পড়েনি। মানিক নিহত হওয়ার আগে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছিল। কিন্তু পুলিশ কোন ব্যবস্থা নেয়নি। পরে ৯৯৯ নম্বরে ফোন দেওয়ার পর পুলিশ মামলা নেয়। পরবর্তীতে একজনকে আটক করা হলেও অজ্ঞাত কারনে ছেড়ে দেওয়া হয়। ওই সন্ত্রাসীকে ছেড়ে দেওয়া না হলে আজ মানিক হত্যাকান্ড ঘটতো না। বক্তারা বলেন, পুলিশ অপরাধীদের গ্রেপ্তার না করে বিশেষ একটি রাজনৈতিক দলের সাথে গোপন বৈঠক করছেন। বিএনপি অফিস ভাংচুর মামলার আসামিরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়ালেও তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে না। নগরীর রাজনৈতিক, ব্যবসায়ী, সাংবাদিকরা চরম নিরাপত্তায় রয়েছে। বিক্ষোভ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির আহবায়ক মনিরুজ্জামান মন্টু, মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব শফিকুল আলম তুহিন, স. ম আ রহমান, অ্যাড. নুরুল হাসান রুবা, খান জুলফিকার আলী জুলু, কাজী মাহমুদ আলী, শের আলম সান্টু, আবুল কালাম জিয়া, বদরুল আনাম খান, তৈয়েবুর রহমান, মাহাবুব হাসান পিয়ারু, চৌধুরী শফিকুল ইসলাম হোসেন, গাজী তফসির আহমেদ, মোল্লা খায়রুল ইসলাম, একরামুল হক হেলাল, মাসুদ পারভেজ বাবু, শেখ সাদি, হাসানুর রশিদ চৌধুরী মিরাজ, এনামুল হক সজল, কে এম হুমায়ূন কবির (ভিপি হুমায়ূন), হাফিজুর রহমান মনি, এ্যাড় মোহাম্মদ আলী বাবু, মোঃ মুরশিদ কামাল, কাজী মিজানুর রহমান, মোল্লা ফরিদ আহমেদ, শেখ ইমাম হোসেন, হাবিবুর রহমান বিশ্বাস, আবু সাঈদ হাওলাদার আব্বাস আসাদুজ্জামান আসাদ, ফকরুল আলম, সুলতান মাহমুদ, সাহিনুল ইসলাম পাখি, রুবায়েত হোসেন বাবু, আরিফ ইমতিয়াজ খান তুহিন, অ্যাড. মাসুম রশিদ, বিপ্লবুর রহমান কুদ্দুস, অ্যাড. চৌধুরী তৌহিদুর রহমান তুষার, একরামুল কবীর মিল্টন, নাজির উদ্দিন নান্নু, আহসান উল্লাহ বুলবুল, শেখ জামাল উদ্দিন, আফসার উদ্দিন, আনসার আলী, নাসির খান, আব্দুস সালাম, আলমগীর হোসেন, ,কাজী শাহ নেওয়াজ নিরু, আব্দুর রহমান ডিনো, নাজমুল হুদা চৌধুরী সাগর, ফারুক হোসেন হিলটন, তারিকুল ইসলাম, মো. জাহিদুল হোসেন, মিজানুর রহমান মিলটন, শফিকুল ইসলাম শফি, আলী আক্কাস, শেখ ফারুক হোসেন, মুজিবর রহমান, আজিজা খানম এলিজা, যুবদলের কাজী নেহিবুল হাসান নেহিম , সাইফুল ইসলাম সান্টু, আব্দুল আজিজ সুমন, জাসাসের নুর ইসলাম বাচ্চু, কে এম এ জলিল, আঞ্চলিক শ্রমিক দলের আবু দাউদ দ্বীন মোহাম্মাদ, ছাত্রদলের ইসতিয়াক আহমেদ ইস্তি, মোঃ তাজিম বিশ্বাস, স্বেচ্ছাসেবক দলের শফিকুল ইসলাম শাহিন,মুন্তাসির আল মামুন, কৃষক দলের আক্তারুজ্জামান তালুকদার সজীব, শেখ আদনান ইসলাম দ্বীপ, থানা সাংগঠনিক সম্পাদক-জাকির ইকবাল বাপ্পী, মোঃ নাসির উদ্দিন, মতলেবুর রহমান মিতুল, মোল্লা সোহাগ হোসেন, ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন র শেখ আবু সাইদ, ইফতেখার হোসেন বাবু, শেখ মনিরুজ্জামান মনির, মাহাবুব উল্লাহ সামিম, মোল্লা মশিউর রহমান, মোঃ শফিকুল ইসলাম, মোঃ সালাউদ্দীন মোল্লা (বুলবুল), গাজী আফসার উদ্দীন, এস এম নুরুল আলম দিপু, শেখ মোস্তফা কামাল, আজিজুর রহমান, শেখ আব্দুল আলীম, শেখ মনিরুজ্জামান মনির, শেখ হাবিবুর রহমান, মোঃ নজরুল ইসলাম, মোঃ মাহমুদ আলম মোড়ল, লিটন খান, মোঃ সাইফুল আলম, সৈয়দ হাসান উল্লাহ, মোঃ জাহাঙ্গীর শেখ, মোঃ জাহিদুল হোসেন, হায়দার আলী তরফদার, কাজী মোঃ ইকরাম মিন্টু, মোঃ বেলায়েত হোসেন, মোঃ হুমায়ূন কবির, লিয়াকাত হোসেন লাভলু, মোঃ খবির উদ্দীন, মোঃ জয়নাল আবেদিন, ইকবাল হোসেন মিজান, শেখ আলমগীর হোসেন, শেখ আব্দুস সালাম। মোঃ নুরুল ইসলাম, মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন, মোঃ বায়েজিদ, মেশকাত আলী, মঞ্জুরুল আলম, জুয়েল খান, মোঃ নাজমুস সাকিব, মোঃ সওগাতুল আলম ছগীর, মোঃ আমিন আহমেদ,মোঃ শওকত আলী বিশ্বাস লাবু, সাইফুল ইসলাম, মোঃ ওহিদুজ্জামান হাওলাদার, কাজী মোঃ মিজানুর রহমান, এজাজুল হাসান শামীম, শেখ সরোয়ার হোসেন, শেখ আবুল বাশার, মোঃ আবুল ওয়ারা, মোঃ কামরুজ্জামান রুনু, মোঃ আরিফুল ইসলাম বিপ্লব, শেখ জাকির হোসেন, মোঃ সবুজ হোসেন, মোঃ গোলাম মোস্তফা ভুট্রো, খন্দকার ফারুক হোসেন, মোঃ মাহফুজুর রহমান মাজু, এ এম মাসুম বিল্লাহ, মোঃ খোদাবক্স কোরাইশী কালু, মোঃ আবুল কালাম, শেখ নুরুল ইসলাম, গাজী সালাউদ্দীন, সৈয়দ মইনুল ইসালাম, মোঃ রকিবুল ইসলাম মিঠু, সরদার আব্দুল মালেক, মোঃ আরমান শেখ, খন্দকার ইকবাল কবীর, শেখ আনসার আলী, মোঃ রাসেলুজ্জামান, মোঃ রফিকুল ইসলাম, মীর শওকত হোসেন হিট্টু, মোঃ জাহাঙ্গীর হোসেন খোকা, মোঃ রফিকুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর কবির, শেখ মোঃ মফিজুর রহমান, শেখ সরোয়ার, জামির হোসেন দিপু, মোঃ মুরাদ হোসেন, মোঃ মফিজুল সরদার, সৈয়দ আজাদ হোসেন, শেখ মেহেদী হাসান, বাবুল রানা, মোঃ সোহরাব মোল্লা, মোঃ ইয়াছিন মোল্লা, আব্দুল কাদের মল্লিক, শেখ মনিরুল ইসলাম, মোঃ বক্কর মীর, মোঃ আলী আফজাল, ডাঃ শাহিন আহসান, মোঃ আসমত আলী, জাহাঙ্গীর কবির, মোঃ হালিম শেখ, মোঃ আব্দুল হাই কালু, মোঃ বাচ্চু শেখ, এস আরিফুর রহমান শিমুল, মোঃ সহিদুজ্জামান জুয়েল, মিজানুর রহমান, আছাদুজ্জামান মনির, শেখ মোঃ কবির হোসেন টিটো, মোঃ মুরাদ হোসেন, মাঃ সাইফুল ইসলাম, আব্দুর রাজ্জাক, মোঃ বিল্লাল হোসেন, মোঃ আকসির হোসেন, মোঃ রইজ উদ্দীন, মোঃ মামুন শেখ (মেম্বর), শেখ আনোয়ার হোসেন।

সমাবেশ শেষে দলীয় কার্যালয় থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু পিসি রায় রোড, যশোর রোড, ফেরিঘাট ঘুরে স্যার ইকবাল রোড হয়ে দলীয় কার্যালয় গিয়ে শেষ হয়। এসময় পুলিশ প্রশাসনের ব্যর্থতা ও অপসারণ নিয়ে বিভিন্ন স্লোগান দেয় নেতাকর্মীরা।

https://channelkhulna.tv/

প্রেস রিলিজ আরও সংবাদ

মহানগর বিএনপি নেতা জহর মীরের মৃত্যুতে শোক

খুলনা সকল থানার ওসিকে অপসারণ চেয়ে বিএনপির ২৪ ঘন্টার আল্টিমেটাম

খুবি উপাচার্যের সাথে কেডিএর নবনিযুক্ত চেয়ারম্যানের সৌজন্য সাক্ষাৎ

খুবি কেন্দ্রে ঢাবি ভর্তি পরীক্ষার লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ

খুলনা ডিসি অফিসের সামনে নিউ বসুন্ধরা রিয়েল এস্টেটে রিসিভার নিয়োগের দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

খুলনায় নভোথিয়েটার, জিয়া হল ও আধুনিক কসাইখানা প্রকল্প বাস্তবায়নের দাবি

চ্যানেল খুলনা মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন  
DMCA.com Protection Status
সম্পাদক: মো. হাসানুর রহমান তানজির
It’s An Sister Concern of Channel Khulna Media
© ২০১৮ - ২০২৪ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | চ্যানেল খুলনা.বাংলা, channelkhulna.com.bd
যোগাযোগঃ কেডিএ এপ্রোচ রোড (টেক্সটাইল মিল মোড়), নিউ মার্কেট, খুলনা।
প্রধান কার্যালয়ঃ ৫২/১, রোড- ২১৭, খালিশপুর, খুলনা।
ফোন- 09696-408030, 01704-408030, ই-মেইল: channelkhulnatv@gmail.com
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য অধিদফতরে অনলাইন নিউজ পোর্টাল নিবন্ধনের জন্য আবেদিত।