খুলনা জেলা মৎস্য কর্মকর্তার দপ্তর আয়োজনে বৃহস্পতিবার (২৩নভেম্বার )সকাল সাড়ে টায় গল্লামারী মৎস্য বীজ উৎপাদন খামারে EU- DG SANTE Audit Team এর বাংলাদেশ সফর চিংড়ি রপ্তানী বৃদ্ধির সম্ভাবনা ও করণীয়” শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
উক্ত সভায় সভাপতিত্ব করেন খুলনা জেলা মৎস্য অফিসার জয়দেব পাল, প্রধান অতিথি খুলনা বিভাগের উপ-পরিচালক মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, বিশেষ অতিথি খুলনা কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স ম্যানেজার, কোয়ালিটি কন্ট্রোল ল্যাব, মোঃ আবু ছাইদ, খুলনা উপপরিচালক, মৎস্য পরিদর্শন ও মান নিয়ন্ত্রণ দপ্তর, খুলনা মোঃ মনিরুল ইসলাম, বক্তব্য দেন খুলনা জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মোঃ শরিফুল ইসলাম, খুলনা বিভাগের কোস্টাল মেরিন ফিশারিজের উপ-পরিচাল ক সরোজ কুমার মিস্ত্রি, গোপালগঞ্জ জেলা মৎস্য অফিসার বিশ্বজিৎ বৈরাগী, ডুমুরিয়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য অফিসার মোঃ আবুবকর সিদ্দিক, ডুমুরিয়া উপজেলা টিপনা নতুন রাস্তা চিংড়ি চাষী ক্লাস্টারের সভাপতি শেখ মাহতাব হোসেন, রুদাঘরা চিংড়ি চাষী মারুফ সরদার, ডুমুরিয়ার ডিপো মালিক আব্দুল মজিদ মোল্লা, দিঘুলিয়া প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডাক্তার মোঃ ফজলুল করিম, সহকারী মৎস্য কর্মকর্তা মাধব কুমার শাহা, প্রমুখ।
মৎস্য সেক্টরে গত সাড়ে ছয় বছরে মৎস্য চাষী ও মৎস্যজীবীদের আয় ৩০ ভাগ বৃদ্ধি পেয়েছে। সাড়ে ছয় লাখেরও বেশী মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। " জাতীয় অর্থনীতিতে মৎস্য খাতের অবদান জিডিপিতে অবদান-৩.৫৭%কৃষিখাতে অবদান-২৬.৫০% মৎস্য ও মৎস্যজাত দ্রব্য রপ্তানিঃ পরিমাণঃ ৭৬,৫৯১.৬৯ মে.টন মূল্যঃ ৪৮, ২১৯ Millon USD জাতীয় মোট রপ্তানীতে বৈদেশিক মুদ্রার অবদানঃ ১.২৩% দেশের মোট মৎস্য উৎপাদনঃ ইলিশের উৎপাদন-৫.৬৭ লক্ষ মে.টন চিংড়ির উৎপাদন-২.৬১ লক্ষ মে.টন মৎস্য উৎপাদন -৪৭.৫৯ লক্ষ মে.টন সাদা সোনা খ্যাত চিংড়ি সেক্টর চিংড়ি খামার- ২,৬৩,০২৫ হে.বাগদা চিংড়ির হ্যাচারী-৪৪ টি এসপিএফ বাগদা চিংড়ি হ্যাচারী-৩ টি বাগদা চিংড়ির পিএল উৎপাদন-৭২১.০৪ কোটি গলদা চিংড়ির হ্যাচারী-৩৩ টি গলদা চিংড়ির পিএল উৎপাদন- ২.৩৭ কোটি মৎস্য প্রক্রিয়াকরণ প্লান্ট-১০৭ (ইইউ অনুমোদিত-৭৭টি)সামুদ্রিক জলসীমার পরিমাণ -১,১৮,৮১৩ বর্গকিলোমিটার খাদ্য কারখানা-৫৫ টি ডিপো/আড়ৎ-৭৬৭ টি রয়েছে।