বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বিশ্ববাজারে ভোজ্যতেলের দাম কমেছে। কিন্তু আমাদের দেশে ডলারের দামটা বেড়ে গেছে। তাই যে সুফলটা পাওয়ার কথা, সেটা পাওয়া যাচ্ছে না। তারপরও ট্যারিফ কমিশন পুরো বিষয়টি চেক করবে।
শিগগির ভোজ্যতেলের দাম সমন্বয় হবে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, শিগগির তারা (ট্যারিফ কমিশন) বসবে। ওরা (তেল ব্যবসায়ী) তো একটা দাবি (প্রতি লিটারে ২০ টাকা বাড়ানো) দিয়েছে, সেটা জাস্টিফাইড কি না, সেটা এক সপ্তাহের মধ্যে ট্যারিফ কমিশন বসে এটা ঠিক করবে।
পরিবহন খরচ বাড়ার অজুহাতে রাজধানীতে পণ্যের দাম অনেক বাড়ানো হয়েছে। এ বিষয়ে কোনো তদারকি আছে কি না, জানতে চাইলে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, এটা বাণিজ্য মন্ত্রণালয় তো করবে না। পরিবহন মন্ত্রণালয়- কতটুকু বাড়ার কথা সেটা তারা ঠিক করছে। আরও আলোচনা চলছে, এক্স্যাক্টলি কত হওয়া উচিত।
টিপু মুনশি বলেন, আশপাশের দেশের সঙ্গে সমন্বয় করেই জ্বালানি তেলের দাম ঠিক করা হয়েছে। এখনো যদি ধরা হয় ডিজেলে দাম আজকের বাজারে, প্রতি লিটারে ৮ টাকা করে লোকসান হচ্ছে।
বাণিজ্যমন্ত্রী আরও বলেন, বৈঠকে জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী তার হিসাব দিয়েছেন। এ মুহূর্তে কী দাম হয়েছে এবং আশপাশের দেশে কী দাম আছে। সেটাতে দেখা গেছে আমাদের প্রতিবেশী দেশ থেকে আমাদের দেশে দাম কম আছে।