রবিবার (৮মে) সকাল ১১টার সময় ডুমুরিয়া শিল্প কলা একাডেমি চত্বরে মৎস্য উৎপাদন কারী ৩৭জন চাষীর মাঝে ২০ কেজি করে রুইজাতীয় মাছের পোনা ১হাজার পিছ গলদার রেনু, ১৫০ কেজি করে মাছের খাবার দেয়া হয়। সভায় সভাপতিত্বে করেন ডুমুরিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মামুনুর রশিদ,
বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন খুলনা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা জয়দেব পাল, ডুমুরিয়া উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান শারমিনা পারভীন রুমা, সিনিয়র উপজেলা মৎস্য অফিসার মোঃ আবুবকর সিদ্দিক, ডুমুরিয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি কাজী আব্দুল্যাহ, উপজেলা সহকারী মৎস্য অফিসার চিত্র রন্জন পাল, এমপির সহকারী সচিব সমির দে গোরা, মাইকেল রায় , ডুমুরিয়া উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আবুল বাসার, সাংবাদিক, মৎস্য চাষী শেখ ফহরাদ হোসেন, শিউলি মন্ডল, নাসরিন আক্তার, অনুষ্ঠানে সকল উপকারভোগী ও লিফগন উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান অতিথি সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদমন্ত্রী নারায়ন চন্দ্র চন্দ এম পিতাঁর বক্তৃতায় বলেন, সনাতন পদ্ধতিতে নয়, বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে মাছ উৎপাদন করতে হবে। সকল প্রকার মাছে অপদ্রব্য পুশ থেকে সকলকে বিরত থাকতে হবে। মিঠাপানিতে মাছ চাষে বিশ্বের মধ্যে চতুর্থ স্থানে রয়েছে বাংলাদেশ। জিডিপির একটি অংশ আসে মৎস্য সেক্টর থেকে মাছ সকল ক্ষেত্রে উপকারি, অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
মাছ চাষের মাধ্যমে অনেকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। অন্যান্য মাছের পাশাপাশি দেশীয় মাছ বেশি করে উৎপাদন করতে হবে। মাছের গুণগতমান ঠিক রাখতে হবে।