পদ্মাসেতুর পিলারের গায়ে লেখালিখি বা আঁকিবুকি আগে থেকে নিষেধ। তবু সেতু এলাকায় ঘুরতে যাওয়া লোকজন নিয়মিত এ কাজটি করছে।
বেশি ঘটেছে পদ্মার চরে থাকা পিলারগুলোতে। যা সম্পূর্ণ অবৈধ বলছে সেতু কর্তৃপক্ষ।
সরেজমিনে চরে থাকা তিন-চারটি পিলারে বিভিন্ন ধরনের লেখা ও আঁকিবুকি দেখায়। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও চলছে নানা তর্ক-বিতর্ক। তবে বিষয়টি নজরে এসেছে সেতুর সবশেষ স্প্যান বসানোর পর।
সেতুর প্রকৌশলীরা জানান, শ্রমিক, প্রকৌশলীরা যখন অক্লান্ত পরিশ্রম করে কাজ করে যাচ্ছেন, সেখানে এরকম বিষয়গুলো মর্মাহত করে। তবে সেতুর নির্মাণকাজ শেষ হলে তখন এসব থাকবে না। দর্শনার্থীদের এসব থেকে বিরত থাকা উচিত। সেনাবাহিনীর সদস্যদের এ ব্যাপারে কঠোর হওয়ার পরামর্শ দেন প্রকৌশলীরা।
মাওয়া নৌ-পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ সিরাজুল কবীর বাংলানিউজকে বলেন, মুন্সিগঞ্জের মাওয়া অংশে থাকা পিলার যাতে সুরক্ষিত থাকে এজন্য নৌ-পুলিশের সদস্যরা কাজ করেন। চরের অংশে থাকা পিলারে যাতে কেউ লেখালেখি না করে সেজন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ট্রলার, স্পিডবোট চালকদেরও এ ব্যাপারে সচেতন করা হবে।