খুলনা-৪ আসনের সংসদ সদস্য ও বিজিএমইএ’র সাবেক সভাপতি আব্দুস সালাম মূর্শেদী বলেছেন, বাংলাদেশ যখন বঙ্গকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বিশ্বে স্থান করে নিয়েছে। ঠিক তখনই এদেশকে ধ্বংশ করার পায়তারা করছে একটি মহল। তারা পদ্মা সেতুর শুরুতেও নানাবিধ কুৎসা রটিয়ে ছিল। কিন্তু এখন পদ্মা সেতু দৃশ্যমান। অচিরেই হবে উদ্বোধন। পদ্মা সেতু প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার।
তিনি আরও বলেন,বিএনপিসহ ঐক্যজোটকে শক্ত হাতে দমন করতে হলে এখন থেকেই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে। আগামী সংসদ নির্বাচনকে লক্ষ্য করে সকলকে দ্বিধাদ্বন্দ্ব ভুলে বঙ্গকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হাতকে শক্তিশালী করতে এবং নির্বাচনে আ’লীগকে বিজয়ী করতে তৃণমূল পর্যায়ের নেতা কর্মীদের দক্ষতার সাথে কাজ করতে হবে। আওয়ামী যুবলীগকে সোনার বাংলা গড়ার দৃঢ় প্রত্যায় নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। বাংলাদেশের কঠিনতম দিনে যুবলীগ ছিল এদেশের নির্যাতিত মানুষের পক্ষে।
শুক্রবার বিকেলে পূর্ব রূপসা বাসস্ট্যান্ডে রূপসা উপজেলার নৈহাটী ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। সম্মেলনের উদ্বোধক ছিলেন রূপসা উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক এবিএম কামরুল ইসলাম। প্রধান বক্তা ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও জেলা যুবলীগের সভাপতি কামরুজ্জামান জামাল। সভায় সভাপতিত্ব করেন নৈহাটী ইউনিয়ন যুবলীগের আহ্বায়ক বাদশা মিয়া। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন রূপসা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা কামাল উদ্দীন বাদশা, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য অসিত বরণ বিশ্বাস, জেলা কৃষকলীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান আশরাফুজ্জামান বাবুল, ফ, ম আব্দুস সালাম, জাহাঙ্গীর হোসেন মুকুল, জামিল খান, উপজেলা আওয়ামী লীগ নেতা আইয়ুব মল্লিক বাবু, সৈয়দ মোর্শেদুল আলম বাবু, আরিফুর রহমান মোল্লা, এমদাদুল ইসলাম, এস এম হাবীব, চঞ্চল মিত্র, সেলিম মোল্লা, নৈহাটী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক,সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি চেয়ারম্যান কামাল হোসেন বুলবুল, জেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি আজিজুল হক কাজল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সরদার জাকির হোসেন, দপ্তর সম্পাদক খান আসাদুজ্জামান রিয়াজ, প্রচার সম্পাদক জলিল তালুকদার, জেলা যুবলীগের সদস্য সৈয়দ নাসির হোসেন সজল, হারুন মোল্লা, ব্রজেন দাস, প্রদীপ বিশ্বাস, এমপির প্রধান সমন্বায়ক ও যুবলীগ নেতা নোমান ওসমানী রিচি। সাঈদুর রহমান সগির, মারুফ খান ও জাহিদুর রহমানের যৌথ সঞ্চালনায় বক্তৃতা করেন আব্দুল মজিদ ফকির, ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ইসহাক সরদার,আক্তার ফারুক, আব্দুল গফুর খান, মোতালেব হোসেন, রবিউল ইসলাম লিটু, আব্দুল মান্নান শেখ, ইউপি চেয়ারম্যান আলহাজ্ব ইসহাক সরদার, জাহাঙ্গীর শেখ, মোল্লা ওয়াহিদুজ্জামান মিজান, সরদার ফেরদৌস, অধ্যক্ষ আব্দুল্লাহ আল মামুন, ওয়াহিদুজ্জামান, আব্দুস সাত্তার, মফিজুল ইসলাম, হারুন অর রশিদ, মোঃ হায়দার আলী, রুহুল আমিন রবি, রাজীব দাস, আকলিমা খাতুন তুলি, সাধারণ সম্পাদক শারমিন সুলতানা রুনা, কামরুল সরদার, বাসুদেব রায় চৌধুরী, নজরুল ইসলাম, যুবলীগ নেতা আশিষ রায়, ফরিদ শেখ,সুব্রত বাকচী,মহসিন পাইক, কামরুজ্জামান সোহেল, তারেক আজিজ, শফিকুর রহমান ইমন, শামীম হাসান লিটন, রবিউল ইসলাম, মোঃ আবুল কালাম আজাদ, শাহনেওয়াজ কবীর টিংকু, রতন মন্ডল, খায়রুজ্জামান সজল, সামছুল আলম বাবু, মৃনাল সরকার, আব্দুর রশিদ শেখ, আব্দুল করিম, শাহরিয়ার মানিক, রঞ্জু হালদার,আশিক ইকবাল, ওয়ারেশকুরুনী বাবু, জ্যাকি ইসলাম সজল, শরিফুল ইসলাম শাওন, এফতেখার খায়রুল আলম, মোজাফফর শেখ, কামরুল ইসলাম, ইমামুল ইসলাম, নাহিদ গাজী, এহতেশামুল হক অপু, ইখতিয়ার মোল্যা, নাজির মোল্যা, আরাপাত হোসেন সাকিব, নাজিম মোড়ল, উজ্জল শিকদার, আবু জাফর শিকদার,শরিফুল ইসলাম সোহাগ,মিজান,শহিদ আলী শিকদার, মুন্না,মুক্তার,নাহিদ গাজী, রেজাউল, ইমরাজ, ইমো,শরিফুল ইসলাম শাওন,সোহেল ব্যাপারী, রাব্বি, ছাত্রলীগ নেতা আশিকুজ্জামান তানভির, সাফিরুল ইসলাম হিমেল, আরিফুজ্জামান কাজল, রুদ্রনীল হালদার শুভ,মোল্যা রুবেল হোসেন, নাজমুল হুদা অন্জন,এসএম রিয়াজ,হুমায়ূন কবীর,রূপম দাস, আল মামুন এলিচ,সোহেল রানা, আলী ওমর,রাসেল প্রমূখ।
