রাজধানীর পূর্বাচলে স্থাপিত বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশীপ এক্সিবিশন সেন্টারে এ বছরই প্রথম ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা আয়োজনের প্রস্তুতি নিয়েছিলো রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো (ইপিবি)। কিন্তু করোনাভাইরাসের বিস্তার বাড়তে থাকায় তা বাস্তবায়ন সম্ভব হয়নি।
তাই আগামী বছরের ১ জানুয়ারি থেকে বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশীপ এক্সিবিশন সেন্টারে শুরু হবে মাসব্যাপি এ আয়োজন। সোমবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এক চিঠিতে ইপিবিকে মেলা আয়োজনের অনুমোদন দিয়েছে।
১৯৯৫ সাল থেকে ঢাকার শেরে বাংলা নগরে এ মেলার আয়োজন করে আসছে ইপিবি। এতে দেশ-বিদেশের কয়েকশ’ প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়ে তাদের পণ্য প্রদর্শন ও বিক্রি করে থাকে। এ মেলা থেকে দেশের ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানগুলো অনেক রপ্তানি আদেশ (অর্ডার) পেয়ে থাকে। এছাড়া রাজধানীবাসিসহ দেশের বিভিন্ন জেলার নাগরিকরাও মেলায় গিয়ে কেনাকাটা করেন। গত কয়েক বছর ধরে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে, বলা যায় উৎসবমুখর পরিবেশে মানুষ কেনাকাটা করে থাকেন।
কিন্তু এই মেলা আয়োজনের কোনো স্থায়ী অবকাঠামো ছিলো না। এছাড়া পূর্বাচলের নতুন শহরের ৪ নং সেক্টরে ২০ একর জমির ওপর ২০১৭ সালের অক্টোবরে মেলার অবকাঠামো নির্মাণ শুরু করে সরকার। চায়না স্টেট কনষ্ট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন এ অবকাঠামো নির্মাণ করেছে। এতে ব্যয় হয়েছে ৭৭৩ কোটি টাকা।
আগামী বছরের ১ জানুয়ারি থেকে পূর্বাচলে বাংলাদেশ-চায়না ফ্রেন্ডশীপ এক্সিবিশন সেন্টারে শুরু হবে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা।
সোমবার বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এক চিঠিতে ইপিবিকে মেলা আয়োজনের অনুমোদন দিয়েছে।
ঢাকার শেরে বাংলা নগরে ১৯৯৫ সাল থেকে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলার আয়োজন করে আসছে ইপিবি। এতে দেশ-বিদেশের কয়েকশ’ প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়ে তাদের পণ্য প্রদর্শন ও বিক্রি করে থাকে। এ মেলা থেকে দেশের ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানগুলো অনেক রপ্তানি আদেশ (অর্ডার) পেয়ে থাকে। এছাড়া রাজধানীবাসিসহ দেশের বিভিন্ন জেলার নাগরিকরাও মেলায় গিয়ে তাদের পছন্দের পণ্য কেনাকাটা করেন। গত কয়েক বছর ধরে ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছে।
কিন্তু এই মেলা আয়োজনের কোনো স্থায়ী অবকাঠামো না থাকায় পূর্বাচলের নতুন শহরের ৪ নম্বর সেক্টরে ২০ একর জমির ওপর ২০১৭ সালের অক্টোবরে মেলার অবকাঠামো নির্মাণ শুরু করে সরকার। চায়না স্টেট কনষ্ট্রাকশন ইঞ্জিনিয়ারিং করপোরেশন এ অবকাঠামো নির্মাণ করেছে। এতে ব্যয় হয়েছে ৭৭৩ কোটি টাকা।