সব কিছু
facebook channelkhulna.tv
খুলনা মঙ্গলবার , ১৮ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ , ৩রা ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ
বটিয়াঘাটায় চলাচলের রাস্তায় বাঁধ দেওয়ায় জলাবদ্ধতা; ভোগান্তিতে শতাধিক মানুষ | চ্যানেল খুলনা

বটিয়াঘাটায় চলাচলের রাস্তায় বাঁধ দেওয়ায় জলাবদ্ধতা; ভোগান্তিতে শতাধিক মানুষ

খুলনার বটিয়াঘাটায় চলাচলের রাস্তায় বাঁধ দেওয়ায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে শতাধিক মানুষ। দ্রুতই পয়ঃনিষ্কাশন না করলে মাটির ঘরবাড়ি ধ্বসে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।
ভূক্তভোগী সূত্রে জানা যায়, উপজেলার সুরখালী ইউনিয়নের গাওঘরা গ্রামের পশ্চিমা পাড়ার বাসিন্দা মৃত জব্বার শেখের পুত্র বক্কার শেখ সম্প্রতি ওই এলাকার চলাচলের একটি রাস্তায় অবৈধ ভাবে মাটির বাঁধ দেয়। স্থানীয়রা নিষেধ করলেও কোন ভ্রুক্ষেপ করে নাই। চলতি বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টির পানি গড়িয়ে যেতে না পারায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে রাস্তাটি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ফলে রাস্তা ব্যবহারকারী কয়েকটি পরিবারের শতাধিক মানুষ চরম ভোগান্তিতে পড়ছে। স্থানীয় বাসিন্দা কাশেম শেখ,আলী আহমেদ, আফজাল, লতিফ, মহম্মদ ও আলী আকবার শেখ জানান, সম্পূর্ণ অবৈধভাবে গায়ের জোরে বক্কর শেখ রাস্তায় বাঁধ দিয়ে মারাত্মক অন্যায় করেছে। আমরা তাকে বাঁধ কাটতে অনুরোধ করলে সে বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে। যার জের ধরে গ্রামবাসীকে হয়রানি করতে সে বটিয়াঘাটা থানায় একটি মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করে। পুলিশ ঘটনা স্থলে গেলে স্থানীয়রা তাদের দুর্ভোগের বিষয়ে অবগত করেন এবং সরজমিনের পরিস্থিতি দেখান। এব্যাপারে থানার এসআই আবু জাফর বলেন,অভিযোগ পেয়ে শান্তি-শৃঙ্খলার স্বার্থে ঘটনাস্থলে যায়। বিষয়টি জমি সংক্রান্ত বিরোধ, যেকারনে উভয় পক্ষকে আদালতের মাধ্যমে নিষ্পত্তি করার জন্য বলা হয়েছে। তবে মানুষের চলাচলের যাতে বিঘ্ন না ঘটে, সেজন্যে পানি সরবরাহের জন্য ব্যবস্থা করতে বলা হয়। যদি না করে থাকে তবে দুঃখজনক। প্রয়োজনে আমি পুনরায় ঘটনাস্থলে যেয়ে দেখবো। স্থানীয়রা আরও জানান, যে জমিতে আবু বক্কার শেখ বাঁধ দিয়েছেন মূলতঃ পৈত্রিক সূত্রে উক্ত জমির মালিক মৃত ফটিক শেখের পুত্র মহম্মদ শেখ। মহম্মদ শেখ বলেন, গাওঘরা মৌজার ৭৫ নং খতিয়ানের ১২৪৫ ও ১২৪৬ দাগের ২৯ শতক জমি আমি পৈত্রিক সূত্রে প্রাপ্ত। যাহার সর্বশেষ রেকর্ডপত্র আমার নামেই হয়েছে। জানাতে চাইলে আবু বক্কার শেখ বলেন আমার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সত্য নয়।
এদিকে ভুক্তভোগী গ্রামবাসী জলবদ্ধতার হাত থেকে মুক্তি পেতে প্রশাসনের আশুহস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। দ্রুতই ব্যবস্থা না নিলে কয়েকটি মাটির ঘরবাড়ি ধ্বসে যাওয়ার আশংকা রয়েছে বলে মনে করেন স্থানীয়রা।বটিয়াঘাটা প্রতিনিধিঃ
খুলনার বটিয়াঘাটায় চলাচলের রাস্তায় বাঁধ দেওয়ায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে শতাধিক মানুষ। দ্রুতই পয়ঃনিষ্কাশন না করলে মাটির ঘরবাড়ি ধ্বসে যাওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।
ভূক্তভোগী সূত্রে জানা যায়, উপজেলার সুরখালী ইউনিয়নের গাওঘরা গ্রামের পশ্চিম পাড়ার বাসিন্দা মৃত জব্বার শেখের পুত্র বক্কার শেখ সম্প্রতি ওই এলাকার চলাচলের একটি রাস্তায় অন্যের জমিতে অবৈধ ভাবে মাটির বাঁধ দেয়। স্থানীয়রা নিষেধ করলেও কোন কর্ণপাত করে নাই। চলতি বর্ষা মৌসুমে বৃষ্টির পানি গড়িয়ে যেতে না পারায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে রাস্তাটি ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। ফলে রাস্তা ব্যবহারকারী কয়েকটি পরিবারের শতাধিক মানুষ চরম ভোগান্তিতে পড়েছে। স্থানীয় বাসিন্দা কাশেম শেখ,আলী আহমেদ, আফজাল, লতিফ, মহম্মদ ও আলী আকবার শেখ জানান, সম্পূর্ণ অবৈধভাবে গায়ের জোরে বক্কর শেখ রাস্তায় বাঁধ দিয়ে মারাত্মক অন্যায় করেছে। আমরা তাকে বাঁধ কাটতে অনুরোধ করলে সে বিতর্কে জড়িয়ে পড়ে। যারই জের ধরে গ্রামবাসীকে হয়রানি করতে সে বটিয়াঘাটা থানায় একটি মিথ্যা অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ ঘটনা স্থলে গেলে স্থানীয়রা তাদের দুর্ভোগের বিষয়ে অবগত করেন এবং সরজমিনের পরিস্থিতি দেখান। এব্যাপারে থানার এসআই আবু জাফর বলেন,অভিযোগ পেয়ে শান্তি-শৃঙ্খলার স্বার্থে ঘটনাস্থলে যায়। বিষয়টি জমি সংক্রান্ত বিরোধ, যেকারনে উভয় পক্ষকে আদালতের মাধ্যমে নিষ্পত্তি করার জন্য বলা হয়েছে। তবে মানুষের চলাচলের যাতে বিঘ্ন না ঘটে, সেজন্যে পানি সরবরাহের জন্য ব্যবস্থা করতে বলা হয়। যদি না করে থাকে তবে দুঃখজনক। প্রয়োজনে আমি পুনরায় ঘটনাস্থলে যেয়ে দেখবো। স্থানীয়রা আরও জানান, যে জমিতে আবু বক্কার শেখ বাঁধ দিয়েছেন মূলতঃ পৈত্রিক সূত্রে উক্ত জমির মালিক মৃত ফটিক শেখের পুত্র মহম্মদ শেখ। মহম্মদ শেখ বলেন, গাওঘরা মৌজার ৭৫ নং খতিয়ানের ১২৪৫ ও ১২৪৬ দাগের ২৯ শতক জমি আমি পৈত্রিক সূত্রে প্রাপ্ত। যাহার সর্বশেষ রেকর্ডপত্র আমার নামেই হয়েছে। জানাতে চাইলে আবু বক্কার শেখ বলেন, আমার বিরুদ্ধে আনিত অভিযোগ সত্য নয়।
এদিকে ভুক্তভোগী গ্রামবাসী জলবদ্ধতার হাত থেকে মুক্তি পেতে প্রশাসনের আশুহস্তক্ষেপ কামনা করেছেন। দ্রুতই ব্যবস্থা না নিলে কয়েকটি মাটির ঘরবাড়ি ধ্বসে যাওয়ার আশংকা রয়েছে বলে মনে করেন স্থানীয়রা।

https://channelkhulna.tv/

বিশেষ প্রতিবেদন আরও সংবাদ

পাইকগাছায় কপোতাক্ষের ভাঙ্গনে ৪ গ্রাম বিলিনের পথে

২০ বছরেও শুরু হয়নি শিবসা নদী খননের কাজ: অবৈধ দখল ও গোচারণ ভুমিতে পরিণত

ঘুরে দাঁড়ানোর আশায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে জেলেদের সুমদ্র যাত্রা

মন্নুজান প্রতিমন্ত্রী হওয়ার পর ভাই, ভাতিজিরা শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ে গড়ে তুলেছেন অনিয়ম ও দুর্নীতির স্বর্গরাজ্য

বিল ডাকাতিয়া পানির নীচে, মাছ চাষীদের সর্বনাশ

বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

চ্যানেল খুলনা মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন  
DMCA.com Protection Status
সম্পাদক: মো. হাসানুর রহমান তানজির
It’s An Sister Concern of Channel Khulna Media
© ২০১৮ - ২০২৪ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | চ্যানেল খুলনা.বাংলা, channelkhulna.com.bd
যোগাযোগঃ কেডিএ এপ্রোচ রোড (টেক্সটাইল মিল মোড়), নিউ মার্কেট, খুলনা।
প্রধান কার্যালয়ঃ ৫২/১, রোড- ২১৭, খালিশপুর, খুলনা।
ফোন- 09696-408030, 01704-408030, ই-মেইল: channelkhulnatv@gmail.com
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য অধিদফতরে অনলাইন নিউজ পোর্টাল নিবন্ধনের জন্য আবেদিত।